• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অবেশেষে ২৭২ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে উবার
অবশেষে অস্ট্রেলিয়াকে ২৭১ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের পরিবহন সংস্থা উবার। দেশটির ৮ হাজার ট্যাক্সি ও রেন্ট-এ-কার ড্রাইভারদের এ অর্থ দেওয়া হবে। এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে এবিসি নিউজ। তবে ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান কি পরিমাণ অর্থ পাবে, সেই বিষয়ে এতে কোনও বার্তা দেয়া হয়নি। ড্রাইভারদের পক্ষে আইনি প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ায় ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে আগ্রাসী নীতি গ্রহণ করেছে উবার। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন দেশটির ট্যাক্সি ও ড্রাইভাররা। পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯ সালে উবারের বিরুদ্ধে মামলা করেন অস্ট্রেলিয়ার চালকরা।    মামলার বিবরণীতে বলা হয়, রাইড শেয়ারিং অ্যাপ উবারের কারণে দেশটির কমে গেছে ভাড়ায় গাড়ি চালকদের আয়। এতে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন ট্যাক্সি চালক ও ব্যবসায়ীরা। ফলে কআতপূলণের মামলা করা হয়।    অবশেষে ২০২৪ সালে এসে মামলার রায় দেয়া হলো। যা নিষ্পত্তিতে প্রায় ২৭২ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে সম্মত হয়েছে উবার।    প্রসঙ্গত, সানফ্রানসিসকো ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি ৭০টি দেশের ১০ হাজার শহরে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করছে।
২১ মার্চ ২০২৪, ০১:১৫

বেইলি রোডে নিহতদের পরিবারকে ৫ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে আইনি নোটিশ
রাজধানীর বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৪৬ জনের প্রত্যেক পরিবারকে ৫ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণের দাবিতে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী।  রোববার (৩ মার্চ) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. সোলায়মান তুষার ডাকযোগে এই নোটিশ পাঠান। নোটিশে বলা হয়, ‘সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩২ অনুযায়ী প্রত্যেকের জীবনধারণের অধিকার রয়েছে ও ব্যক্তি স্বাধীনতা রয়েছে। অনুচ্ছেদ ৩৬ অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিকের নিরবচ্ছিন্নভাবে চলাফেরার অধিকার রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ একটি ভবন পরিত্যক্ত ঘোষণা না-করায় এবং যথাযথ ব্যবস্থা না-নেওয়ায় কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতার কারণেই এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার ঘটছে এবং ৪৬ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে এবং অনেকেই আহত হয়েছে। কর্তৃপক্ষ কোনোক্রমেই তাদের দায় এড়াতে পারে না।’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের  মহাপরিচালক, রাজউকের চেয়ারম্যান ও ঢাকার জেলা প্রশাসক বরাবরে ডাকযোগে ওই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনজীবী সোলায়মান তুষার বলেন, ‘যেহেতু কর্তৃপক্ষ ভবন মালিককে তিনবার সতর্কতা নোটিশ দিয়েছিল কিন্তু কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি এবং ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়নি, সেহেতু কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতা রয়েছে। নোটিশ গ্রহীতাদের ব্যর্থতার কারণেই বেইলি রোডের ওই ভবনটিতে এমন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।’ উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত ২২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৭

শিশু আয়ানের পরিবারকে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে রুল
রাজধানীর বাড্ডার সাঁতারকুলের ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সুন্নতে খতনা করার সময় মারা যাওয়া শিশু আয়ানের পরিবারকে কেন পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। সেই সঙ্গে শিশুটির মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। জনস্বার্থে স্বপ্রণোদিত হয়ে মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় তার পরিবারের পক্ষে এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম রিটটি দায়ের করেন। রিটে এ ঘটনার যথাযথ তদন্ত ও কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে রুল জারির আবেদন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে এ ঘটনায় জড়িত ডাক্তারদের সনদ বাতিল চাওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, হাসপাতালেরও নিবন্ধন বাতিলে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। টানা সাত দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর রোববার (৭ জানুয়ারি) মধ্যরাতে আয়ানকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। সন্তান হারানোর শোকে পাগলপ্রায় আয়ানের পরিবার। শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনা তদন্তে সোমবার চার সদস্যের একটি কমিটি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক সার্জারি বিভাগের প্রধানকে কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে। কমিটিতে ওই হাসপাতালের সহকারী পরিচালক এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার একজন সহকারী পরিচালকও আছেন। আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
১৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়