• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ইরানের হামলায় ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত
ইসরায়েলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে  দুই শতাধিক মিসাইল ও ড্রোন নিক্ষেপ করেছে ইরান। এতে ইসরায়েলের একটি সামরিক ঘাঁটি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইরানের হামলার বিষয়ে দেওয়া আপডেটে এ কথা জানিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। খবর আল জাজিরা। কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা বলছে, ইরানি হামলায় তাদের সামরিক ঘাঁটির ‘সামান্য ক্ষতি’ হয়েছে বলে ইসরায়েল জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি বলেছেন, ইরান ইসরায়েলে দুই শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে এবং তাদের ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই’ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সহায়তায় আটকে দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, কিছুসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলি ভূখণ্ডের অভ্যন্তরে পড়েছে, ফলে একটি সামরিক ঘাঁটির সামান্য ক্ষতি হয়েছে, তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। শুধুমাত্র একটি ছোট মেয়ে আহত হয়েছে এবং আশা করি সে ভালো হয়ে যাবে। এদিকে পরে নতুন করে দেয়া এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বলেছে, ইরানের নিক্ষেপ করা ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর বেশিরভাগকেই ইসরায়েলি ভূখণ্ডে প্রবেশ করার আগে এই অঞ্চলের কৌশলগত মিত্রদের সাথে তার ‘অ্যারো’ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করে আটকে দিয়েছে। অ্যারো অ্যারিয়াল ডিফেন্স সিস্টেম হলো অতি উচ্চতায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রকে ধ্বংস করার একটি পদ্ধতি। সম্প্রতি ইসরায়েল হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র মোকাবেলায় এটি ব্যবহার করে। এদিকে ইসরায়েলে হামলায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মিছিল করেছে শত শত ইরানি নাগরিক। দেশটির বিভিন্ন স্থানে এই মিছিল হয়েছে। তেহরানে ব্রিটিশ দূতাবাসের সামনে ইসরায়েলে চালানো হামলা উদযাপন করতে অনেকেই জড়ো হন। বহু মানুষকে ইরানের পতাকা হাতে দেখা যায়।
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১৮

বিএনপির ক্ষতিগ্রস্ত কর্মীদের সহায়তায় সেল গঠন
‘আমরা বিএনপি পরিবার’ নামে ক্ষতিগ্রস্ত নেতাকর্মীদের সহায়তায় নতুন সেল গঠন করেছে বিএনপি। এতে সাংবাদিক আতিকুর রহমান রুমনকে আহ্বায়ক ও কৃষিবিদ মো. মোকছেদুল মোমিনকে (মিথুন) সদস্যসচিব করা হয়েছে।     শুক্রবার (২২ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ ছাড়া বিএনপি নেতা নাজমুল হাসান, মাসুদ রানা লিটন, মুসতাকিম বিল্লাহ, ফরহাদ আলী সজিব, শাকিল আহমেদ, রুবেল আমিন, শাহাদত হোসেনকে সেলের সদস্য করা হয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নতুন এ সেলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। এ ছাড়া বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীকে প্রধান উপদেষ্টা এবং বিএনপির কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত ও প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানিকে উপদেষ্টা নির্বাচিত করা হয়েছে।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৮:৪০

ভুল সিদ্ধান্তে বিএনপি ক্ষতিগ্রস্ত : নানক
ভুল সিদ্ধান্তের কারণে বিএনপি নামক দলটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) মোহাম্মদ উচ্চবালিকা বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। নানক বলেন, বিএনপি আন্দোলন করবে এটাই স্বাভাবিক। আশা করি বিএনপি তাদের ২৮ অক্টোবরের অপরাধ, তাদের অরাজনৈতিক আচরণের বিষয়গুলো মূল্যায়ন করবে। ভুলপথ পরিহার করে রাজনৈতিক সঠিক ধারায় এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন, বিএনপি মহাসচিবের জামিন প্রাপ্তি, আমি মনে করি বিএনপি যে ভুল সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছিল, সে ভুল সিদ্ধান্তে বিএনপি নামক দলটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিএনপির হত্যাকাণ্ডের বিচার বিষয়ে জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, যারা হত্যাকাণ্ড করেছে, যারা প্রধান বিচারপতির বাড়ি এবং বিচারকদের বাসভবনে হামলা করেছে, যারা ট্রেনে আগুন দিয়ে মানুষকে হত্যা করেছে, যারা বাসে আগুন দিয়ে সাধারণ যাত্রীদের হত্যা করেছে, এ অপরাধের জন্য তাদের বিচার হতেই হবে। জামিন একটি স্বাভাবিক ধারা জামিন পেতেই পারে, আদালত ইচ্ছা করলে জামিন দিতেই পারেন। জামিন ব্যাপারে আমাদের কোনো কথা নেই। আমি অনুরোধ করবো সংশ্লিষ্ট যারা রয়েছে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে যে হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটেছে, অবিলম্বে তার বিচার হওয়া উচিত। বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে নিষিদ্ধ করার উদ্যোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল, বিএনপি খুনিদের দল। এ দলটির পেছন থেকে যিনি কলকাঠি নাড়াচ্ছেন তিনি দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, লন্ডনে বসে আছেন। তার নির্দেশিত হয়ে দলটি পরিচালিত হচ্ছে। দলটি থেকে দেশের সর্বস্তরের মানুষ দৃষ্টি সরিয়ে নিয়েছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, নারী শিক্ষার ভিত্তিমূল হিসেবে মোহাম্মদ উচ্চবালিকা বিদ্যালয় গড়ে উঠতে হবে। এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান এমন হতে হবে যে অভিভাবকরা ছাত্রীদের ভর্তি করাতে আগ্রহী হন। এ সময় অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বুজলুর রহমানসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:১২

রেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করে গেছে আগের সরকার : রেলমন্ত্রী
রেলমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, রেলপথ মন্ত্রণালয়কে ক্ষতিগ্রস্ত করে গেছে আগের সরকার। গোল্ডেন হ্যান্ডশেখের কারণে এখন আমাদের ভালো চালক, ফোরম্যান নেই, সব ক্ষেত্রেই একটা সমস্যা। এ সমস্যাগুলো দূর করতে প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতা গ্রহণের পর রেলেকে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করছেন। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে রাজবাড়ী পুলিশ লাইনসে পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির (পুনাক) আয়োজনে পিঠা উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রেলমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে রেলপথ মন্ত্রণালয় একটি চ্যালেঞ্জিং মন্ত্রণালয়। বিভিন্ন রেলপথ বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও সেগুলো পুনরায় চালু করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে রেলের ব্যাপক সম্প্রসারণ হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমার ওপর আস্থা রেখে, বিশ্বাস রেখে রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি রেলকে সুন্দর প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনগণের কল্যাণে নিয়োজিত করব। এজন্য সবার সহযোগিতা চাই। রেলমন্ত্রী আরও বলেন, আমি যখন রেলমন্ত্রী হয়েছি তখন রেল মন্ত্রণালয় বিট করা অনেক সাংবাদিক আমার কাছে এসেছিল। আমি তাদের বলেছি আমার অভিজ্ঞতা তেমন খুব একটা ভালো না। কারণ, সাংবাদিকরা আমাকে কোনো সময় ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারে না। সাংবাদিকরা সমাজের সবচেয়ে এলিট শ্রেণির লোক। সাংবাদিকরা সমাজের অংশ। সাংবাদিকরা দেশকে গঠন করার জন্য ভালো কাজ করতে পারেন। গঠনমূলক সমালোচনা করবেন, সেগুলো অবশ্যই আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে কাজ করতে সহায়ক হবে। কিন্তু সমালোচনার জন্য সমালোচনা করলে সেটা দেশের জন্য ভালো না, জনগণের জন্য ভালো হবে না। আমরা যদি নিজেরা পরস্পরের মূল্যায়ন করতে পারি তাহলে আমরা নিজেরাও এগিয়ে যাব, দেশটাও এগিয়ে যাবে। পুনাক রাজবাড়ীর সভানেত্রী হালিমা আখতার শিরিনের সভাপতিত্বে এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক আবু কায়সার খান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম শফিকুল মোরশেদ আরুজ, পুলিশ সুপার জি এম আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। এ সময় জেলা প্রশাসকের সহধর্মিণী লেডিস ক্লাবের সভানেত্রী জিনাত আফরিন, জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, পুনাক রাজবাড়ীর সদস্যবৃন্দসহ প্রশাসনের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম পিঠা উৎসবের বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩০

পাটগ্রামে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে সহায়তা প্রদান
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ১৩ পরিবারকে ঢেউটিন, টাকার চেক, চাল ও শুকনা খাবার সহায়তা দেওয়া হয়েছে।  মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১ টায় এসব বিতরণ করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এবং পাটগ্রাম উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের চত্বরে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবারকে ২ বান্ডিল করে ঢেউটিন, ৬ হাজার করে টাকার চেক, ৩০ কেজি করে জিআর চাল ও শুকনা খাবার তুলে দেওয়া হয়।  বিতরণ অনুষ্ঠানে পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন পাটগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুল এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা উত্তম কুমার নন্দী প্রমুখ।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৪৪

মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ 
মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে প্রায় ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা। মিয়ানমারে রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক শোষণ ও তীব্র বৈষম্যের কারণে বেশ কয়েকবার রোহিঙ্গারা বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। আর তাতে রোহিঙ্গাদের সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের ক্যাম্পগুলোতে অবস্থান নিয়ে নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। আর তাতে স্থানীয় জনগোষ্ঠী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। খুন, হত্যা, মাদক, চাঁদাবাজি—এ রকম নানা অপরাধে জড়িয়ে যাচ্ছে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। আর তা সামাল দিতে বেগ পেতে হয় নিরাপত্তায় নিয়োজিত বাহিনীর।   গত এক মাস ধরে মিয়ানমার সীমান্তে ভয়াবহ সহিংসতা চলছে। এরই মধ্যে আরও রোহিঙ্গা যেন অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেদিকে সতর্ক বাংলাদেশ। গত বারের অনুপ্রবেশের ঢলের পর তাদের দেশে ফেরাতে আন্তর্জাতিক দৃশ্যমান উদ্যোগ না থাকায় এবার বেশি সতর্ক থাকতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেশ কয়েকবার বিশ্ব নেতৃবৃন্দের জানিয়েছেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এই অঞ্চলের মানবিক সংকট ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি। তিনি বলেন, দ্রুত মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের মাধ্যমেই কেবল রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান সম্ভব। আশা করি, শিগগিরই মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নেবে। সম্প্রতি মিয়ানমারের সংঘাতের পরে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের জন্য ওপারে সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে অনেক রোহিঙ্গা। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্ত-সংলগ্ন এলাকায় যুদ্ধ জোরালো করেছে আরাকান আর্মিসহ কয়েকটি গোষ্ঠী। তারা সম্মিলিতভাবে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে। এরমধ্যেই কোনো কোনো সীমান্ত শহর দখল করে নিয়েছে।  বান্দরবানের তুমব্রু সীমান্তের বিজিবি ক্যাম্পে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কয়েকজন সদস্য পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। তারা নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের বিদ্রোহী দল আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষের মধ্যে পালিয়ে এসেছেন। তাদের অস্ত্র ও গুলি বিজিবির কাছে জমা রাখা আছে। বান্দরবান সীমান্ত থেকে গোলাগুলির আওয়াজ এখনও আসছে। সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের এই লড়াইয়ের ঘটনায় বাংলাদেশের একজন নাগরিক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। ভয় আর আতঙ্কে সীমান্তঘেঁষা পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ ও মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ। শনিবার থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত মিয়ানমারের ছোড়া দুটি মর্টারশেল ও একাধিক গুলি এসে পড়েছে তুমব্রু সীমান্তের কোনার পাড়ায়। এমন পরিস্থিতিতে আতঙ্কে গ্রাম ছেড়েছে অনেকে। যদিও সীমান্তের ওপারে চলমান সংঘর্ষ ও উত্তেজনায় বিজিবির পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বলে জানানো হয়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের রেশ বাংলাদেশের সীমান্তে পড়ছে জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, মিয়ানমারে আরাকান আর্মিদের সঙ্গে কনফ্লিক্টের (দ্বন্দ্ব) জন্য আমরা ক্ষতিগ্রস্ত। তিনি বলেন, আমাদের সীমান্ত থেকে প্রায়শই গোলাগুলির আওয়াজ শুনতে পাওয়া যায়। একটা আতঙ্ক তো ছড়ায়। যুদ্ধটা আমাদের সঙ্গে না, এটা ওদের অভ্যন্তরীণ সংঘাত যার প্রভাবে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আবদুর রশিদ বলেন, বিভিন্ন ফ্রন্টে বিরোধী সশস্ত্র গ্রুপের তুমুল প্রতিরোধের কারণে জান্তা সরকার কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি। প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা আমাদেরও কাঁধে। নতুনভাবে যাতে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢুকতে না পারে—এটা নিশ্চিত করতে সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে হবে। উল্লেখ্য, ১৯৪২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত চারটি বড় আকারের রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ সংঘটিত হয়েছে। ১৯৭৮ সালে প্রায় ২ লাখ, ১৯৯১-৯২ সালে ২ লাখ ৫০ হাজার, ২০১৬ সালে প্রায় ৮৭ হাজার এবং ২০১৭ সালের আগস্ট থেকে ২০১৮ সালের জানুয়ারির মধ্যে প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। বর্তমানে প্রায় ৯ লাখ ৬১ হাজার ৭২৯ জন বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী কক্সবাজার জেলার টেকনাফ ও উখিয়া উপজেলায় অবস্থান করছে। সাম্প্রতিক সময়ের সংঘাতে আরও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বাংলাদেশে প্রবেশের জন্য অপেক্ষা করছে সীমান্তে।    রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর কারণে কক্সবাজার-টেকনাফ এলাকা দিনদিন অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠছে। রোহিঙ্গাদের কারণে মাদকের পাশপাশি অস্ত্রের চোরাচালান বেড়েছে এই সীমান্ত এলাকায়। সর্বশেষ গত আগস্টে অস্ত্রের কারখানা সন্ধানের পর র‍্যাব জানতে পারে, অস্ত্রের চালান যেত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৭

ইচ্ছেমতো অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে ক্ষতিগ্রস্ত লিভার-কিডনি
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অথবা নিজে ফার্মেসি থেকে কিনে অনেকেই শরীরের রোগ ভালো করার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়া শুরু করে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া, অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স পূরণ না করা বা ছোটখাটো শারীরিক সমস্যার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার প্রবণতা মানুষের মধ্যেও প্রবল। তবে সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার হলো এসব অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের পুরো কোর্স সম্পন্ন না করেই রোগীরা ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দেয়। অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই শরীর থেকে রোগ মুক্তি ঘটে। অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধের ভুল এবং অসচেতন ব্যবহারের কারণে বিশ্বব্যাপী নিউমোনিয়া, যক্ষ্মার মতো রোগের চিকিৎসা প্রক্রিয়া ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অ্যান্টিবায়োটিকের ভুল এবং অসচেতন ব্যবহারের কারণে এ জাতীয় ওষুধ কার্যকারিতা হারাচ্ছে আশঙ্কাজনক হারে। চিকিৎসকরা বলছেন, রোগীর রোগ মুক্তি হয়ে যাওয়ার পরও অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের পুরো কোর্স পর্যন্ত ওষুধ খেয়ে যাওয়া উচিত। নয়তো শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে জন্ম নেয় ব্যাকটেরিয়া। যেভাবে বাড়ে জীবাণুর ক্ষমতা-  জীবাণু মেরে ফেলার জন্যই আমরা অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করি। কিন্তু এতে কোনো অনিয়ম হলে কিছু জীবাণু বেঁচে যায়। ওই অ্যান্টিবায়োটিকটিকে তারা চিনে রাখে, অ্যান্টিবায়োটিককে প্রতিহত করতে নিজেদের জিনগত পরিবর্তন করে, এতে করে জীবাণুটির পরবর্তী প্রজন্ম হয়ে ওঠে অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী। অথচ নিয়ম মেনে ওষুধটি খেলে বাকি জীবাণুগুলোও মরে যেত, ক্ষমতাসম্পন্ন প্রজন্মেরও আর জন্ম হতো না। অন্যদিকে অপ্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক খেলে দেহের উপকারি জীবাণুগুলোও হয়ে উঠতে পারে মারাত্মক ক্ষতিকর। হয়ে যেতে পারে মাল্টি ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স (অনেক অ্যান্টিবায়োটিক–প্রতিরোধী), এক্সট্রিম ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স (অল্প কিছু মূল্যবান অ্যান্টিবায়োটিক ছাড়া অন্য অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করে না) কিংবা প্যান ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স (কোনো একটি অ্যান্টিবায়োটিক এককভাবে আর কার্যকর হয় না)। যিনি এ ধরনের মারাত্মক জীবাণুর দ্বারা সংক্রমিত, তার কাছ থেকে এ জীবাণু এমন কারও মধ্যেও ছড়িয়ে পড়তে পারে, যিনি হয়তো অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে কখনোই অনিয়ম করেননি। এ কোন বিপদ- সব অ্যান্টিবায়োটিক সব জীবাণুর জন্য নয়। শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিকগুলোকে ‘সংরক্ষিত’ রাখা হয় মারাত্মক সংক্রমণের জন্য। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী জীবাণুর নতুন নতুন প্রজন্ম এমন পর্যায়ে চলে যাচ্ছে যে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে জীবন–মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা রোগীর জন্যও কার্যকর অ্যান্টিবায়োটিক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে। অন্য অনেক রোগীর জন্যও শক্তিশালী একাধিক অ্যান্টিবায়োটিকের সমন্বয় ব্যবহার করতে হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে তাতেও সংক্রমণ পুরোপুরি সারছে না। এসব বাড়তি অ্যান্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে, ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে লিভার বা কিডনি। আবার সংক্রমণ মারাত্মক আকার ধারণ করার কারণেও জীবনসংশয়ে পড়ছেন রোগী। এসব মারাত্মক জীবাণুর বিরুদ্ধে কার্যকর হবে, এমন অ্যান্টিবায়োটিক উদ্ভাবনও হচ্ছে না। এমনটা চলতে থাকলে সামনের দিনগুলো হয়ে উঠতে পারে আরও ভয়াবহ। ব্যাকটেরিয়া তো বটেই, ছত্রাক সংক্রমণের ক্ষেত্রেও ভুলভাবে অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ প্রয়োগের ফলে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী ছত্রাকের প্রজন্ম। এখনি সচেতন হোন- ইচ্ছেমতো অ্যান্টিবায়োটিক–জাতীয় ওষুধ খাবেন না। নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া যাবে না। ওষুধ বিক্রেতারাও অনেক ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পরামর্শ দেন। ব্যবস্থাপত্র ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক–জাতীয় ওষুধ ক্রয়বিক্রয় করা যাবে না। প্রয়োজন মনে করলে চিকিৎসক আপনার রোগের জন্য দায়ী জীবাণুটিকে চিহ্নিত করতে কালচার পরীক্ষা দেবেন। কালচার পরীক্ষার রিপোর্ট পেতে সময় লাগে। ধৈর্য ধারণ করতে হবে। সরকারিভাবে সারা দেশে কালচার পরীক্ষার সুবিধা চালু করাও প্রয়োজন। অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শমাফিক নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধান মেনে চলুন। উপসর্গ প্রশমিত হলেও নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অ্যান্টিবায়োটিক চালিয়ে যেতে হবে।  করণীয়- >>> শুধু রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হবে। >>> চিকিৎসককে অ্যান্টিবায়োটিক প্রেসক্রিপশন করার জন্য চাপ প্রয়োগ করা যাবে না। >>> ওষুধের মাত্রা ও সেবনকাল মেনে চলতে হবে। >>> একজনের বেঁচে যাওয়া বা অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অন্যজন সেবন করবে না (রোগের লক্ষণ এক হলেও)। >>> সংক্রমণ প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। >>> যেসব প্রতিষ্ঠানে অ্যান্টিবায়োটিকসমৃদ্ধ মাছের খাবার, পোল্ট্রি ফিড ব্যবহার করা হয়, তাদের বর্জন করা। >>> শুধু সঠিকভাবে রোগ নির্ণয়ের পরই সঠিক মাত্রায় প্রয়োজনীয় জীবাণুরোধক ওষুধ প্রদান করতে হবে।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৩৫

হুথিদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজে রয়েছে বাংলাদেশি নাবিক
ইয়েমেনের উপসাগরে হুথি বিদ্রোহীদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্রিটিশ তেলবাহী ট্যাংকার জাহাজে বাংলাদেশ এবং ভারতের ২২ জন নাবিক রয়েছেন।  শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) মার্লিন লুয়ান্ডা নামের জাহাজটিতে হামলায় এর ডানপাশে আগুন লেগে যায়। শনিবারও (২৭ জানুয়ারি) সেই আগুন জ্বলছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি। সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় নৌবাহিনী জানিয়েছে জাহাজটিতে ২২ জন ভারতীয় এবং ১ জন বাংলাদেশি নাবিক আছেন। জাহাজটির সাহায্যের জন্য ক্ষেপণাস্ত্র বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ আইএনএস বিশাখাপত্তম দ্রুত সাড়া দিয়েছে। বর্তমানে জাহাজটির আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ট্রাফিগুরা বলেছে, হামলায় জাহাজে থাকা কেউ হতাহত হননি। সামরিক একটি জাহাজের সহয়তায় নাবিকরা এখনও আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন। এর আগে শুক্রবার ব্রিটিশ লুয়ান্ডা নামের বাণিজ্যিক জাহাজটি এডেন উপসাগরে পৌঁছানোর পরপরই জাহাজটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় হুথিরা। গত ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় বর্বরতা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এর প্রতিবাদে ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালানো শুরু করে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা। তাদের থামাতে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য ইয়েমেনে ব্যাপক হামলা চালায়। হামলার পর দেশ দুটির জাহাজেও হামলার হুমকি দেয় হুতিরা। হুতিদের হামলার প্রতিশোধ নিতে শনিবার ইয়েমেনের রাস ইসা বন্দরে যৌথ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য। এ হামলার কথা জানিয়েছে হুথি সংবাদমাধ্যম আল-মাসিরা টেলিভিশন। তবে বন্দরের কতটা ক্ষতি হয়েছে তা জানান যায়নি।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ০৩:২৪

ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়িয়েছে কোমল পানীয় ব্র্যান্ড ‘মোজো’
আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ‘মোজো’ ফিলিস্তিনে ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। চলমান ফিলিস্তিন যুদ্ধে প্রাণ গেছে হাজার হাজার সাধারণ নিরীহ ফিলিস্তিনিদের। দিন দিন তাদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে রাস্তাঘাট, বাড়িঘর সহ বেশিভাগ স্থাপনা। দখলদার ইসরাইলের আগ্রাসনে শেষ আশ্রয়স্থান টুকু হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে লক্ষ লক্ষ নিরীহ শিশু, মহিলা ও সাধারন ফিলিস্তিনিরা। চিকিৎসা, খাদ্য, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, সংযোগের অভাবে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় পরিস্থিতিতে পড়েছে নির্যাতিত ফিলিস্তিনের সাধারণ মানুষ । মোজোর বিক্রয় করা প্রতিটি বোতল থেকে ১ টাকা যাচ্ছে এই ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের সহায়তায় । এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনি অ্যাম্বাসেডর এর হাতে ৫০ লক্ষ টাকার চেক তুলে দিয়েছেন আকিজ ভেঞ্চার গ্রুপের চেয়ারম্যান শেখ শামীম উদ্দিন।  এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড এর ডিরেক্টর অপারেশন সৈয়দ জহুরুল আলম রুমন, চিফ মার্কেটিং অফিসার মাইদুল ইসলাম এবং মোজো ব্র্যান্ড ম্যানেজার আদনান শফিকসহ আরো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। আকিজ ভেঞ্চার গ্রুপের চেয়ারম্যান শেখ শামীম উদ্দিন মোজোর এই মহৎ উদ্যোগে দেশের মানুষের একাত্ত্বতা, সহযোগিতা ও ভালোবাসার প্রশংসা করেন এবং সেই সাথে এই কাজে ভোক্তাদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন। ভবিষ্যতেও মোজো এই ধরনের ভালো কাজে মানুষের পাশে থাকবে বলে আশাবাদ জানান।
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়