• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ক্যামেরা নিয়ে হাসপাতালে ঢুকে হামলার শিকার দুই সাংবাদিক
ফেনীতে ক্যামেরা নিয়ে হাসপাতালে ঢুকে হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিক এম এ আকাশ ও ইমন নামে দুই সাংবাদিক।  সোমবার (১ এপ্রিল) দুপুরে শহরের এস এস কে সড়কের উপশম জেনারেল হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, হাসপাতালটির পরিচালক আব্দুল মোতালেব হুমায়নের নেতৃত্বে হাসপাতালের কর্মচারীরা এ হামলা চালিয়েছেন। এ সময় সাংবাদিকদের ক্যামেরাও ছিনিয়ে নিয়ে ভেঙে ফেলেন হামলাকারীরা।   খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে হামলার শিকার দুই সাংবাদিককে উদ্ধার করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন এস এস কে সড়কের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মিজানুর রহমান। এম এ আকাশ জাতীয় দৈনিক ইত্তেফাকের ফেনী জেলা প্রতিনিধি (মাল্টিমিডিয়া) বলে জানা গেছে।  হামলায় আহত এম এ আকাশ জানান, সোমবার বিকেল ৪টার দিকে একটি টেস্টটিউব বেবি জন্মগ্রহণ করে উপশম জেনারেল হাসপাতালে। এতে তাকে ফোন করে সংবাদ প্রকাশ করার জন্য অনুরোধ জানান চিকিৎসক ও পরিবারের স্বজনরা। তাদের অনুরোধে ইমনকে নিয়ে ওই হাসপাতালে যান আকাশ। পরে ওয়ার্ডে ঢুকে নবজাতকের পরিবারের সদস্য ও চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলার সময় হঠাৎ হাসপাতালের পরিচালক আব্দুল মোতালেব হুমায়ুনের নেতৃত্বে পাঁচ-ছয়জন সেখানে উপস্থিত হন এবং দুই সাংবাদিককে মারধর শুরু করেন। তাদেরকে মারধর করে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য গালিগালাজ করতে থাকেন হুমায়ুন ও তার লোকজন। এক পর্যায়ে আকশ ও ইমনকে হাসপাতালের একটি কক্ষে আটকে রাখার চেষ্টাও করেন তারা। এ ঘটনায় সাংবাদিক এম এ আকাশ বাদী হয়ে হাসপাতালের পরিচালক আব্দুল মোতালেব হুমায়ুনের বিরুদ্ধে ফেনী মডেল থানায় লিখিত এজহার দাখিল করেছেন।  এ ব্যাপারে বক্তব্য জানতে যোগাযোগ করা হয় অভিযুক্ত উপশম জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক আব্দুল মোতালেব হুমায়ুনের সঙ্গে। তিনি বলেন, হাসপাতালে কোনো অনুমতি ছাড়াই প্রবেশ করে ভিডিও ফুটেজসহ বক্তব্য  রেকর্ড করতে  হুলস্থুল  ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন দুই সাংবাদিক। পরে আমি পরিস্থিতি সামাল দিতে তাদেরকে সেখান থেকে বের করে দিই।  জানতে চাইলে ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত করে পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:০৩

সাঁথিয়ায় সংবাদ সংগ্রহে সাংবাদিকদের বাধা, ক্যামেরা ভাঙচুর
পাবনার সাঁথিয়ায় বাড়িঘর ভাঙচুরের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় সাংবাদিকদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও ক্যামেরা-লোগো ছিনিয়ে নিয়ে ভাঙচুর করে হামলাকারীরা।  বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সকালে উপজেলার নন্দনপুর ইউনিয়নের রাঙ্গামাটিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্ত দুইজনকে আটক করেছে। আটককৃতরা হলেন- রাঙ্গামাটিয়া গ্রামের মৃত একেন আলী সরদারের ছেলে নাসির সরদার (৪২) ও হেলাল সরদার (৪৫)।  এই ঘটনায় ভুক্তভোগী সাংবাদিকদের পক্ষে সাঁথিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মানিক মিয়া রানা বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালে রাঙ্গামাটি গ্রামে তৈয়ব আলীর বাড়িঘর ভাঙচুরের সংবাদ সংগ্রহ করতে যান সাঁথিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক কালবেলার সাঁথিয়া প্রতিনিধি মানিক মিয়া রানাসহ কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন প্রতিদিনের সংবাদের পাবনা জেলা প্রতিনিধি খালেকুজ্জামান পান্নু, আরটিভির পাবনা উত্তর প্রতিনিধি তাইজুল ইসলাম, মোহনা টিভির পাবনা পূর্ব প্রতিনিধি ইকবাল হোসেন, আনন্দ টিভির সাঁথিয়া প্রতিনিধি মনোয়ার পারভেজ মানিক এবং চ্যানেল এস ও মানবকন্ঠের সাঁথিয়া প্রতিনিধি এম জে সুলভ। ঘটনাস্থলে গিয়ে ভাঙচুরকৃত ঘরবাড়ির ছবি তোলার সময় উল্লেখিত সাংবাদিকদের বাধা দিয়ে তাদের উদ্দেশ্যে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন দুই ভাই নাসির ও হেলাল। তারা এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি বলে দাবি ভুক্তভোগী সাংবাদিকদের। একপর্যায়ে আরটিভির প্রতিনিধি তাইজুল ইসলাম ভিডিও ধারণ করতে গেলে তার হাতে থাকা ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয় এবং আনন্দ টিভির সাঁথিয়া প্রতিনিধি মনোয়ার পারভেজ মানিকের লোগো (বুম) ভাঙচুর করে পুকুরে ফেলে দেয় অভিযুক্তরা। এ ঘটনা তাৎক্ষনিক মুঠোফোনে পুলিশকে অবগত করেন ভুক্তভোগী সাংবাদিকরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং ঘটনাস্থল থেকে নাসির ও হেলাল নামের দু'জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। এই ঘটনায় সাঁথিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মানিক মিয়া রানা বাদী হয়ে দুপুরে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।  সাঁথিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মানিক মিয়া রানা বলেন, ন্যাক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। সেইসঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় সাংবাদিকরা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবে। সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। দু'জনকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৩

সড়কে এআই ক্যামেরা, আইন ভাঙলেই স্বয়ংক্রিয় মামলা
রাজধানীর সড়কে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন (এআই) সিস্টেম সংবলিত ক্যামেরা বসানো হয়েছে। পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে সব ধরনের গাড়ির গতিবিধি। সড়কে আইন ভাঙলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মামলা দিতে পারবে এই সিস্টেম। জানা গেছে, লালবাতি জ্বলা অবস্থায় সাদা দাগ স্পর্শ করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে হবে মামলা। গাড়ির লাইসেন্স ও মেয়াদ না থাকলেও ধরা পড়বে ক্যামেরায়।   যানজট কমানো ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা আনতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এ উদ্যোগ নিয়েছে। ডিএনসিসি জানিয়েছে, গুলশান-২ সিগন্যালে এমন এআই সিগন্যাল সিস্টেম সবলিত ক্যামেরা বসানো হয়েছে, রাজধানীর আরও ৬টি পয়েন্টে বসানো হবে এ ক্যামেরা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন সিগন্যাল মেনটেন্যান্স সরঞ্জাম, সিসি ক্যামেরা, ইমেজ ক্যামেরা, ভিডিও ক্যামেরা ও অন্য সরঞ্জামাদি দিয়ে এই সিস্টেম চালু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে ঢাকা শহরের প্রতিটি পয়েন্ট এআই-এর আওতায় আনা হবে। গুলশান-২ নম্বর সিগন্যালে কর্মরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা বলছেন, লালবাতি জ্বলা অবস্থায় সাদা দাগ অতিক্রম করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রাফিক মামলা হবে। এ প্রযুক্তির ফলে অনেকেই সচেতন হয়েছেন। এতে ট্রাফিক আইন ভাঙার প্রবণতা কমে আসবে ৯৯ শতাংশ। লালবাতি জ্বলা মাত্র সবাই সতর্ক হয়ে যাবেন। এই আধুনিক ব্যবস্থাপনায় ট্রাফিক পুলিশের কষ্টও কমে আসবে অনেকাংশে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সিইও মীর খায়রুল আলম জানান, এখনই এই মামলায় জরিমানা লাগছে না। ট্রাফিক আইন ভাঙার তথ্য পেলেও এখনই শাস্তি দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন। কারণ শাস্তি দেওয়া পুলিশের কাজ আর সে উদ্দেশ্যে পুলিশের ডেল্টা-৩ সিস্টেমের সঙ্গে এই সিস্টেমের সমন্বয়ের কাজ চলছে। সমন্বয়ের কাজ হয়ে গেলে শাস্তি চালু করা সম্ভব হবে। ধীরে ধীরে সারা রাজধানীজুড়ে এই সিস্টেম চালু করা হবে। গত এক মাসে শুধু এই সিগন্যালে ট্রাফিক আইন ভেঙেছে তিন লাখের বেশি গাড়ি। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে আইন ভঙ্গের হার বলছে, এ সিস্টেম চালু হলে রাজধানীজুড়ে একদিকে ভয়াবহ যানজট কমবে, অন্যদিকে যত্রতত্র পার্কিং কিংবা ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করার প্রবণতাও কমবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে তখন সিগন্যাল সিস্টেমে আসবে।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৬

প্রমাণ মুছতে সিসি ক্যামেরা নষ্ট করে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৯
রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের মজিদ বেয়ারা এলাকার একটি আলিশান ডুপ্লেক্স বাড়ির নিচতলার জানালার গ্রিল কেটে পাঁচ থেকে ছয়জন ডাকাত ডুকে পড়ে ভেতরে। অস্ত্রের মুখে জিম্মি করা হয় বাড়ির মালিক, তার স্ত্রী এবং দুই শিশু সন্তানকে। ডাকাতি করে নেওয়া হয় নগদ টাকাসহ মূল্যবান সামগ্রী। প্রমাণ মুছতে আগেই নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে সিসি ক্যামেরা। ডাকাতির ঘটনায় জড়িত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায়, গত ৯ অক্টোবর রাত ৩টা ৪৮ মিনিটে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা এলাকার একটি বাড়িতে হানা দেয় ডাকাতরা। প্রথমেই তারা ওই বাসায় থাকা প্রতিটি কক্ষের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। বাসার লোকজনকে একে একে অস্ত্রের মুখে করে জিম্মি। নারীদের আটকে রাখা হয় আলাদা কক্ষে। রাত সাড়ে ৪টার মধ্যেই ডাকাত দলটি লুট করে নেয় বাড়িতে থাকা নগদ টাকা, স্বর্ণালংকারসহ মূল্যবান সামগ্রী। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ৯ সদস্যকে গত শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি)  গ্রেপ্তার করা হয়। এই চক্রটি ডাকাতির সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল জানিয়ে পুলিশ বলেছে, ডুপ্লেক্স বাড়ি টার্গেট করে ডাকাতির আগে তারা বেশ কয়েক দিন রেকি করেছে।  ঢাকার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ডাকাতরা কেউ ফেরিওয়ালা সেজে, কেউ বাড়িগুলো সুন্দর বলে পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতেন। এই ফাঁকেই তারা খুঁজে নিতেন, কীভাবে কোন পথে বাসায় প্রবেশের সুযোগ আছে।   তিনি বলেন, রাজধানীর পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে অনেকেই বাগানবাড়ি টাইপের অট্টালিকা তৈরি করছেন। মাঝে মাঝে সেখানে গিয়ে তারা অবস্থান করেন। আবার অনেকেই স্থায়ীভাবে সেখানে অবস্থান করেন। কিন্তু আমরা দেখেছি যে অনেকেই অনেক টাকা খরচ করে বাড়িগুলো বানিয়েছেন। কিন্তু সেখানে নিরাপত্তার বিষয়টি যেমন সিটি ক্যামেরা বা পাহারাদার রাখার মতো অনেক বিষয়ে তাদের কিছুটা ঘাটতি রয়েছে।  তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতির মামলা আছে।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:২২

দূষণ রোধে খালের পাড়ে বসানো হবে সিসি ক্যামেরা
খালের পাড়ে ময়লা ফেলা রোধে সিসি ক্যামেরা বসানো হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর মিরপুরে খাল পরিদর্শন শেষে এ ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় খাল দূষণকারীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, আমরা খালগুলো পরিষ্কার করার পর আর কেউ ময়লা ফেলতে পারবেন না। খালের পাড়ে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে দেব। খালে ময়লা ফেললেই নেওয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা। দখলদাররা নিজ দায়িত্বে খাল দখলমুক্ত করে দেবেন। আমরা যখন উচ্ছেদ অভিযান শুরু করব, তখন কিন্তু আর সময় পাবেন না। আতিকুল ইসলাম বলেন, আমরা পর্যায়ক্রমে একের পর এক অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছি। এর আগে আমরা লাউতলা খাল ও রামচন্দ্রপুর খাল উদ্ধার করেছি। দীর্ঘ ৪০ বছর পর সূতিভোলা খাল উদ্ধার করেছি। গত সপ্তাহে মোহাম্মদপুরে জাকের ডেইরি ফার্মের অবৈধ দখল থেকে ডিএনসিসির জমি উদ্ধার করেছি। নগরের অন্যান্য খালগুলো যেভাবে সংস্কার করা হয়েছে, এখানেও তাই করা হবে। তিনি বলেন, ঢাকার যেসব খাল এভাবে দখল করা হয়েছিল, সবগুলোই কিন্তু ধীরে ধীরে আমরা উদ্ধার করেছি। খাল উদ্ধারের পর খালের পাশে ওয়াকওয়ে করা হবে, সাইকেল লেন করা হবে। স্থায়ীভাবে এসবের সমাধান করা হবে। এলাকাবাসীর উদ্দেশে এরপর মেয়র বলেন, খাল পরিষ্কার থাকলে রোগ-বালাই কম হবে। মশার প্রজনন কমে যাবে। দুর্গন্ধ থাকবে না। আপনারাই ভালো থাকবেন। উন্নত দেশে খাল সামনে রেখে বাড়ি নির্মাণ করা হয়। আর আমাদের দেশের উল্টো চিত্র। আমাদের দেশে সবাই খাল পেছনে রেখে বাড়ি নির্মাণ করি। পরে বাড়ির পেছনে খালকে ময়লার ভাগাড় হিসেবে ব্যবহার করি। এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে হবে। তিনি বলেন, সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের নিয়ে পরিদর্শনে এসে দেখলাম খালে অনেক বাঁশের সাঁকো, বিদ্যুতের সংযোগ ও সুয়ারেজের সংযোগ। সবাইকে অনুরোধ করছি এগুলো দ্রুত সরিয়ে নেবেন, না হলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এ সময় ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মুহ. আমিরুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এস এম শরিফ-উল ইসলাম, চার নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. জামাল মোস্তফা, অঞ্চল-২ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান, তিন নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাজী জহিরুল ইসলাম মানিক ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হুমায়ুন রশিদ জনি উপস্থিত ছিলেন।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:০৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়