• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বইমেলায় আদনীন কুয়াশার নতুন উপন্যাস ‘বোহেমিয়ান’
অমর একুশে বইমেলায় জ্ঞানকোষ প্রকাশনী থেকে গল্পকার এবং ঔপন্যাসিক আদনীন কুয়াশার নতুন উপন্যাস ‘বোহেমিয়ান’।  বইটির প্রচ্ছদ করেছেন মো. সাদিত উজ জামান। জ্ঞানকোষ প্রকাশনীর ১২ নং প্যাভিলিয়নে পাওয়া যাচ্ছে।  দাম ৩৪০ টাকা। আদনীন কুয়াশার আসল নাম রুদাবা আদনীন। তবে লেখক হিসেবে তিনি আদনীন কুয়াশা নামেই পরিচিত।  জন্ম ঢাকায় তবে বাবার চাকরির সুবাদে নানান জেলায় ঘুরে বেড়ালেও শৈশবের বিশাল একটা সময় কেটেছে চট্টগ্রামে।  ছোটবেলা থেকে শিল্প-সাহিত্যের সঙ্গে জড়িত। ১৯৯৮ সালের নতুন কুঁড়ির ৪টি বিষয়ে বিজয়ী হয়ে প্রেসিডেন্ট গোল্ডকাপ অর্জন করেছিলেন।  জীবনের বেশকিছু বসন্ত পার করার পর হঠাৎ করেই যখন সিদ্ধান্ত নেন লেখিকা হওয়ার। এরপর ফেসবুকে ব্লগ লিখতে লিখতে হয়ে ওঠেন লেখিকা। লিখতে গিয়ে তিনি খেয়াল করেন, তার গল্পের চরিত্রগুলো আশপাশের মানুষেরই প্রতিচ্ছবি। এমনকি তিনি নিজেও কখনও কখনও তার গল্পেরই চরিত্র হয়ে ওঠেন। ‘বোহেমিয়ান’ উপন্যাস প্রসঙ্গে আদনীন কুয়াশা বলেন, এটি একটি সামাজিক উপন্যাস। নাম শুনেই হয়তো অনেকে ভাবছেন এই গল্প কোনো যাযাবরের। যার চালচুলোর কোনো ঠিক নেই। ‘যেখানে রাইত সেখানে কাইত’ টাইপের কোনো ভবঘুরের গল্প। আমি এবার লেখার চেষ্টা করেছি বেশ কিছু বোহেমিয়ান মানুষের গল্প। যে গল্প কখনো হাসাবে, কখনো ভাবাবে, কখনো কাঁদাতেও পারে। আদনীন কুয়াশার প্রকাশিত বইগুলোর মধ্যে অষ্ট অম্বর, এখানে যুক্তিরা মৃত, মেঘ বলেছে যাব যাব, যুক্তিরা উড়ে গেছে , ক্লান্ত কপোত লেখকের ছোটগল্প সংকলন। ভ্রম-বিভ্রম, এ তুমি কেমন তুমি, ওরা মনের গোপন চেনে না এবং এবছর বের হলো ‘বোহেমিয়ান’।  রাণী মৌমাছির দল, হৃদ মাঝারে রাখিব, মুক্তমঞ্চ সংকলন আমাদের গল্প তার সম্পাদিত বইগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য। লেখালেখির পাশাপাশি তিনি পাললিক সৌরভ প্রকাশনীতে উপদেষ্টা এবং সম্পাদক হিসেবে কর্মরত আছেন।  লেখালেখির স্বীকৃতি হিসেবে ‘মেঘ বলেছে যাব যাব’ বইটির জন্য সাহিত্য দিগন্ত লেখক পুরষ্কার এবং ‘ওরা মনের গোপন চেনে না’ বইটির জন্য সোনার বাংলা সাহিত্য পরিষদ থেকে পেয়েছেন গ্রন্থ স্মারক-২০২৪। 
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৩৯

কুয়াশার চাঁদরে মোড়ানো সকালে পিঠা উৎসব 
কুয়াশার চাঁদরে মোড়ানো শীতের সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জে হয়ে গেলো পিঠা উৎসব। নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা নিজেদের বানানো পিঠা দিয়েই সাজিয়েছিলো তাদের প্রতিটি স্টল। এমন আয়োজন দেখতে ও পিঠার স্বাদ নিতে, কলেজ ক্যাম্পাসে ছিলো সবার সরব উপস্থিতি।  ইতিহাস ও ঐতিহ্য সমৃদ্ধ চাঁপাইনবাবগঞ্জের লোক সংস্কৃতির একটা অংশ জুড়ে আছে নানা পদের পিঠা। নতুন প্রজন্মের অনেকই জানেন না এসব পুলিপিঠার নাম কি বা স্বাদই বা কেমন। গ্রামীন পিঠাপুলির সাথে সবার পরিচয় ঘটাতে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ আয়োজন করে পিঠা উৎসবের।  বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ১০ টায় ফিতা কেটে উৎসবের উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ।  কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের দলগত ঊদ্যোগে বসানো হয়েছিলো ৩৮টি পিঠার স্টল। প্রতিটি স্টলে কমবেশি ৩০-৪০ পদের পিঠার প্রদর্শন ও বিক্রি করা হয়। পিঠা তৈরী, স্টল সাজানো থেকে সব কাজই করেছেন এ শিক্ষার্থীরায়। যে কারনে তাদের চোখে মুখে উচ্ছাস। নাবিলা সামাদ নামে দ্বাদশ শ্রেনীর শিক্ষার্থী বলেন, তারা বিএনসিসি থেকে পিঠার স্টল দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা আমাদের মা, আপু পরিবারের অন্য সদস্যদের কাছ থেকে পিঠা তৈরী শিখেছি, আর এ উৎসবকে ঘিরে নিজেরা তৈরী করেছি। এখন স্টলে যারা পিঠাগুলোর স্বাদ নিচ্ছেন তারায় অনেক প্রশংসা করছেন,আমাদের ভালোই লাগছে, আমাদের কষ্টটা সার্থক।
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৫

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশার বৃষ্টি
পঞ্চগড়ে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। বিগত কয়েকদিনের তুলনায় কুয়াশার ঘনত্বও বৃদ্ধি পেয়েছে।  মঙ্গলবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল থেকেই বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। উত্তর-পশ্চিম থেকে বয়ে আসা পাহাড়ি হিম বাতাসে এ জনপদের জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। আরও পড়ুন : দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ শ্রীমঙ্গলে   তীব্র শীতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এ জেলার নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষ। শীত নিবারণের চেষ্টায় উষ্ণতা পেতে রাস্তার বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে খড়কুটো দিয়ে আগুন পোহাতে দেখা গেছে তাদেরকে। আজ ভোর থেকে কনকনে ঠাণ্ডার সঙ্গে বৃষ্টি মতো কুয়াশা ঝরায় দিনের আলোয় বিভিন্ন যানবাহনকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলতে দেখা গেছে। খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না মানুষ। বেলা বাড়লেও ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে থাকতে দেখা গেছে জেলার চারপাশ। জেলার পৌর শহরের আলমগীর হোসেন নামের একজন দিনমজুর বলেন, সকাল থেকেই বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। কাজে বের হতে পারছি না।  আরও পড়ুন : ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে দূষণে দ্বিতীয় ঢাকা   তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক রোকনুজ্জামান রোকন বলেন, আজ সকাল ৬টায় জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মূলত হিমালয়ের একেবারে কাছে অবস্থিত হওয়ায় এ জেলায় শীতের তীব্রতা একটু বেশি।
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৬

কর্মসূচি স্থগিত  / ঘন কুয়াশার কারণে ফিরে এলো রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
নিজ জেলা পাবনায় সোমবার (১৫ জানুয়ারি) চারদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের যাওয়ার কর্মসূচি থাকলেও বৈরী আবহাওয়ার কারণে তা স্থগিত করা হয়েছে।     পাবনার জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সোমবার দুপুর ১২টায় ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে পাবনার উদ্দেশে রওনা দিয়ে ১২টা ৪০ মিনিটে পাবনার শহীদ অ্যাডভোকেট আমিন উদ্দিন স্টেডিয়ামে এসে পৌঁছানোর কথা ছিল। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে তাকে বহনকারী হেলিকপ্টার মানিকগঞ্জ পর্যন্ত এসে ঘন কুয়াশার মধ্যে পড়ে। এ অবস্থায় রাষ্ট্রপতির বহনকারী হেলিকপ্টারটি মানিকগঞ্জ থেকে ঢাকায় ফিরে যায়। রাষ্ট্রপতি পাবনায় আসতে না পারায় সোমবারের সফর স্থগিত করা হয়। তিনি আরও বলেন, আবহাওয়া ভালো থাকলে মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি পাবনায় আসতে পারেন। তবে কখন আসবেন সেটা জানানো হয়নি। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত পাবনায় রাষ্ট্রপতির ৪ দিনের সফর নির্ধারিত ছিল। মঙ্গলবার ও বুধবার বেলা ১১টায় স্থানীয় কর্মসূচিতে যোগদান শেষে বৃহস্পতিবার ১৮ জানুয়ারি দুপুর তিনটা ৪০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে পাবনা ছাড়ার কথা ছিল রাষ্ট্রপতির। গত এক সপ্তাহ ধরে ক্রমাগত প্রচণ্ড শীতে পদ্মা-যমুনা তীরবর্তী পাবনার জনজীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছে। সোমবার সকাল থেকে পাবনায় প্রচণ্ড ঠান্ডার সঙ্গে কুয়াশা বৃষ্টি হয়। একই সঙ্গে হিমেল বাতাস। গত ৪ দিন ধরে সূর্যের দেখা নেই।
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২৫

কুয়াশার কারণে ঢাকায় নামলো ভারতীয় অভ্যন্তরীণ রুটের বিমান 
ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকার হযরত শাহজালাল (রাঃ) আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়েছে ভারতীয় একটি যাত্রীবাহী বিমান। ইণ্ডিগো এয়ারের অভ্যন্তরীণ রুটের ওই বিমানটি ভারতের মুম্বাই থেকে গুয়াহাটি যাচ্ছিল।  শনিবার (১৩ জানুয়ারি) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুম্বাই থেকে উড্ডয়নের পর বিমানটি গুয়াহাটিতে অবতরণ করতে ব্যর্থ হয়। এরপর এটি ফিরে এসে ঢাকায় অবতরণ করে। ঘন কুয়াশার কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বিমানটিতে ছিলেন মুম্বাই যুব কংগ্রেসের সাবেক প্রধান সুরজ সিং ঠাকুর।এক্স-এর একটি পোস্টে তিনি লিখেছেন, আমি মুম্বাই থেকে গুয়াহাটিগামী একটি বিমানে উঠেছিলাম। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে ফ্লাইটটি গুয়াহাটিতে অবতরণ করতে পারেনি। পরবর্তী সময়ে এটি ঢাকায় অবতরণ করে। যাত্রীরা এখনো প্লেনের ভেতরেই আছেন। ৯ ঘণ্টা ধরে প্লেনের ভেতরে আটকে আছি।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫৭

ঘন কুয়াশার কারণে সৈয়দপুরে অবতরণ করতে পারেনি দুটি ফ্লাইট 
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ঘন কুয়াশার কারণে অবতরণ করতে পারেনি বেসরকারি কোম্পানির দুটি ফ্লাইট। এতে ওই দুই ফ্লাইটের সৈয়দপুরগামী প্রায় ১৪০ জন যাত্রী নিয়ে পুনরায় ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। অপরদিকে ঢাকাগামী শতাধিক যাত্রী সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আটকা পড়েছে।  তবে সংশ্লিষ্ট ফ্লাইট কর্তৃপক্ষ আটকেপড়া যাত্রীদের সৈয়দপুর শহরের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে রাত্রীযাপনের ব্যবস্থা করেছে।  বিমানবন্দর সূত্রমতে, মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) রাত পৌনে ৯টায় ইউএস-বাংলা ও রাত ৯টায় নভোএয়ার কোম্পানির দুটি ফ্লাইট সৈয়দপুর বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে ঢাকা থেকে উড্ডয়ন করে। কিন্তু সৈয়দপুরে ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা ৫০ মিটারের কম থাকায় ফ্লাইট দুটি অবতরণ না করে ঢাকায় ফিরে যায়। এদিকে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ঢাকাগামী ওই দুটি ফ্লাইটের শতাধিক যাত্রী আটকা পড়ে। এসব যাত্রীদের সৈয়দপুর শহরের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে রাত্রীযাপনের ব্যবস্থা করেন ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ার কর্তৃপক্ষ।  সৈয়দপুর শহরের ড্রিমপ্লাস হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টে নভোএয়ারের বেশ কিছু যাত্রী রাত্রিযাপন করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হোটেলের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তৌহিদুর রহমান তৌহিদ। সৈয়দপুর বিমানবন্দর ম্যানেজার সুপ্লব কুমার ঘোষ জানান, সন্ধ্যার পর থেকে ঘন কুয়াশা দেখা দেয় রানওয়েতে। পরে রাত ৮টার পর থেকে ঘন কুয়াশার কারণে রানওয়েতে দৃষ্টিসীমা ৫০ মিটারের কম থাকায় ফ্লাইট অবতরণ না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ফলে ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের দুটি ফ্লাইট সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণ না করে ঢাকায় ফিরে যায়।  উল্লেখ্য যে, মঙ্গলবার সকাল থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশার কারণে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে সিডিউল অনুযায়ী বাংলাদেশ বিমানসহ ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের ৫টি ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:২০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়