• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
রাতেই যেসব জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
দেশের ১২ জেলা এবং এক অঞ্চলের ওপর দিয়ে রাতের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।  বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া বিকেল ৪টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট এবং ময়মনসিংহ অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে পশ্চিম থেকে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল ৯টায় দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।  
১০ ঘণ্টা আগে

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের ১৩ কিলোমিটার সড়কে ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদ যাত্রায় ভোগান্তির আরেক নাম ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক। উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলসহ ২৬টি জেলার মানুষ চলাচল করে এ মহাসড়ক দিয়ে। ফলে ঈদে বাড়তি পরিবহনের চাপে পড়ে মহাসড়কটি। চন্দ্রা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত চার লেনে যান চলাচল করলেও, এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত দুইলেনে চলাচল করে। এ ছাড়াও চলমান রয়েছে এ অংশের চার লেনের কাজ। ট্রাফিক আইন না মেনে যানবাহন চালালে ও ফিটনেসবিহীন যানবাহন মহাসড়কে থাকলে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার যানজটের আশঙ্কা করছেন যাত্রী ও চালকরা। তবে ঘরমুখো মানুষজন যাতে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারে সেজন্য সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে প্রশাসন।  জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত চার লেনের কাজ শেষ হওয়ায় ভোগান্তি অনেকাংশে লাগব হয়েছে। তবে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার সড়কে এখনও দুই লেনে যানবাহন চলাচল করছে। এ অংশে চলমান রয়েছে চারলেনের কাজ। তবে জোকারচর থেকে সেতু পর্যন্ত চার কিলোমিটার সড়ক চারলেনে যান চলাচল করবে বলে জানিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।  সড়কটিতে চন্দ্রা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত চারলেনের যানবাহন এলেঙ্গা থেকে সেতু পর্যন্ত দুইলেনে চলতে গিয়ে গাড়ির বাড়তি চাপে যানজটের সৃষ্টি হয়। এছাড়া স্বাভাবিক সময়ে বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ১২ থেকে ১৫ হাজার যানবাহন চলাচল করলেও ঈদ কেন্দ্রিক ৪৫ থেকে ৫০ হাজারেরও বেশি যানবাহন চলাচল করে। এতে করে যানজটের শঙ্কা রয়েই যায়। এদিকে ফিটনেসবিহীন যানবাহন সড়কে চলাচল করলে অন্য যানবাহনের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে সেগুলো প্রায়ই বিকল হয়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। বিগত বছরের মত পুলিশি তৎপরতায় এবারও ঈদের আগে ঢাকামুখী যাত্রীবাহী বাস বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব পাড় থেকে ভূঞাপুর হয়ে এলেঙ্গা লিংক রোড দিয়ে এবং উত্তরাঞ্চলমুখী যানবাহন এলেঙ্গা থেকে সেতু পর্যন্ত একমুখী যানচলাচল করবে। এতে করে কিছুটা স্বস্তিরও বার্তা রয়েছে যাত্রীদের জন্য। যানবাহন পারাপারে বঙ্গবন্ধু সেতুর টোলপ্লাজার উভয়পাড়ে মোটরসাইকেলের লেনসহ ২০ লেন চালু রাখার চিন্তা করছে সেতু কর্তৃপক্ষ।  এ বিষয়ে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, সেতুর ওপর গাড়ির চাপ বেড়ে গেলে সাময়িক সময়ের জন্য মাঝে মাঝে টোল আদায় বন্ধ রাখা হয়। ঠিক তখন সাময়িকভাবে টোল আদায় বন্ধ থাকে। এবার টোল বক্স বৃদ্ধি করা হবে। এদিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা হতে বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব পর্যন্ত দুইলেনের সড়কে তিনটি লিঙ্করোড রয়েছে। একটি এলেঙ্গা থেকে ময়মনসিংহ-জামালপুরগামী, এলেঙ্গা থেকে ভূঞাপুর-তারাকান্দিগামী রোড এবং বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব গোলচত্ত্বর থেকে ভূঞাপুর-তারাকান্দি রোড সড়ক। এই লিঙ্করোডের পরিবহন মহাসড়কে প্রবেশের সময় একপাশের পরিবহন আটকে রাখা হয়। এতে যানজটের আশঙ্কা রয়েছে।  গাড়ি চালক আমজাদ হোসেন বলেন, ঢাকা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত আসতে কোনো সমস্যা হয় না, তবে যত সমস্যা হয় এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতু পর্যন্ত। এ রাস্তায় অনেক চালক আছে যারা গাড়ি ওভারটেকিং করার সময় রং সাইড দিয়ে প্রবেশ করে এতে যানজট লেগে যায়। অপর গাড়ি চালক আনিসুর রহমান বলেন, ঈদকে কেন্দ্র করে চালকরা লক্কর ঝক্কর যানবাহন সড়কে নামাবে। পুলিশ তৎপর হলে যানজটের শঙ্কা কম থাকবে।  চার লেনের নির্মাণ কাজের বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনায়েম কোম্পানি লিমিটেডের জুনিয়র স্ট্রাকচার ইঞ্জিনিয়ার রিমন হোসাইন বলেন, চারলেনের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। সড়কের জোকারচর থেকে সেতু পর্যন্ত দক্ষিণ পাশ দিয়ে চার কিলোমিটার চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে।  টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা যানবাহনগুলো চারলেন সড়কের সুবিধায় এলেঙ্গা পর্যন্ত আসতে পারে। কিন্তু এলেঙ্গার পর থেকে সেতু পর্যন্ত সড়ক দুই লেন। চার লেনের যানবাহন দুই লেন সড়কে প্রবেশের সময় যানজটের সৃষ্টি হয়। এবার এলেঙ্গা থেকে সেতুর টোল প্লাজার কাছে গোলচত্বর পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার একমুখী করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এলেঙ্গা থেকে এ সড়ক দিয়ে ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন চলবে। আর উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী যানবাহন সেতু পার হওয়ার পর বিকল্প সড়ক হিসেবে গোলচত্বর থেকে উত্তর দিকে ভূঞাপুর হয়ে এলেঙ্গা পর্যন্ত আসবে। তিনি আরও জানান, এবার ঈদে ৭০০ পুলিশ হাইওয়েতে ডিউটি পালন করবে। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, অনেক সময় ঈদের আগের দিন রাস্তা তুলনামূলকভাবে ফাঁকা হয়ে যায়। তখন অনেক ব্যবসায়ীরা ফাঁকা রাস্তায় বাড়িতে যেতে নিলে ছিনতাইকারী বা মলম পার্টির খপ্পরে পড়তে পারে। সে জন্য সব পুলিশ ঈদের সাত দিন আগে থেকে ঈদের পরের দুইদিন পর্যন্ত হাইওয়েতে ডিউটি করবে যাতে কেউ কোনো ধরনের সমস্যার সম্মুখীন না হয়।  
২৭ মার্চ ২০২৪, ২১:১০

৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের সঙ্গে শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা
দেশের তিন অঞ্চলে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫- ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।  তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে, সংস্থাটির অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।  
২৬ মার্চ ২০২৪, ০৯:৩১

দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
দেশের তিন অঞ্চলে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার (২৪ মার্চ) আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়োহাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।   তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।   এদিকে, সংস্থাটির অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে।  
২৪ মার্চ ২০২৪, ০৮:৫৪

রাতেই যেসব জেলায় ৬০ কিলোমিটার ঝড়ের পূর্বাভাস
দেশের ১০ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। নদীবন্দরের জন্য দেওয়া সতর্কবার্তায় বুধবার (২০ মার্চ) দিবাগত রাত ১টার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ এবং রংপুর অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়োহাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ অবস্থায় সে সব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এদিকে বুধবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টায় দেওয়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানানো হয়েছে। এতে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা প্রায় ১ থেকে ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবনতা হ্রাস পেতে পারে এবং দিন ও রাতের তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
২০ মার্চ ২০২৪, ২২:০২

দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের শঙ্কা
দেশের চার অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, রাজশাহী, যশোর, কুষ্টিয়া এবং খুলনা অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।  এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।  এ ছাড়া এ সময়ে রাঙ্গামাটি ও নীলফামারী জেলাসহ সীতাকুন্ড অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
১৯ মার্চ ২০২৪, ০৯:৪৯

রাতেই যেসব জায়গায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
দেশের পাঁচ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী এবং কুমিল্লা অঞ্চল সমূহের ওপর দিয়ে শুক্রবার দিনগত রাত ১টার মধ্যে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়োহাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।  এসব এলাকার নৌবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে, শনিবার (১৬ মার্চ) সকাল পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এই সময়ে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এই সময়ে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৭:১৪

চালক ছাড়াই ৭০ কিলোমিটার পাড়ি দিল ট্রেন
চালক ছাড়াই প্রায় ৭০ কিলোমিটার চললো ট্রেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা গেছে ট্রেনটি বেশ কয়েকটি স্টেশন অতিক্রম করছে দ্রুত গতিতে। চালক ছাড়াই ট্রেনটি এতটা পথ ছুটে চলেছে। যদিও কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি।  ভারতে বিচিত্র এ ঘটনা রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঘটেছে। জানা গেছে, ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের কাথুয়া রেলস্টেশন থেকে পণ্যবাহী ট্রেনটি চালক ছাড়াই পাঞ্জাব প্রদেশের হোশিয়ারপুরে এসে পৌঁছায়। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, দ্রুতগতির ট্রেনটিকে পরে থামানো হয়েছে। এ সময় কোনো দুর্ঘটনা কিংবা কেউ হতাহত হয়নি। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ভারতীয় রেলওয়ে। এদিকে দ্রুতগতির ট্রেনটির ছুটে চলার একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা যায়, ট্রেনটি না থেমে একের পর এক স্টেশন পেরিয়ে যাচ্ছে। ট্রেনটির গতির কারণে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন স্টেশনে থাকা মানুষের মধ্যে। কর্মকর্তারা বলেছেন, নুড়িপাথরবোঝাই ৫৩ বগির পণ্যবাহী ট্রেনটি জম্মু থেকে পাঞ্জাবে আসছিল। ক্রুদের দায়িত্ব বদলানোর জন্য কাথুয়া রেলস্টেশনে চালক ট্রেনটি থামান। কর্মকর্তারা জানান, ওই জায়গায় রেললাইনে ঢাল ছিল। চালক ও তার সহকারী নেমে যাওয়ার পর হঠাৎ ট্রেনটি নিজে নিজে চলতে শুরু করে। চলন্ত ট্রেন সম্পর্কে সতর্ক হওয়ার পরপরই কর্মকর্তারা তার পথের যে রেল ক্রসিং সেগুলো বন্ধ করে দেন। একপর্যায়ে চালকবিহীন ট্রেনটি ঘণ্টায় প্রায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলতে শুরু করে। থামানোর আগে ৭০ কিলোমিটারের বেশি পথে সেটি পাঁচটি স্টেশন পেরিয়ে যায়। খবর পেয়ে ওই পথে অন্য ট্রেনের চলাচল ও রেলক্রসিং বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রেললাইনের ওপর কাঠের ব্লক ফেলে দ্রুতগতির ট্রেনটির গতি কমিয়ে ফেলা হয়। একপর্যায়ে ট্রেনটি থামানো হয়। এমন অবাক করা ঘটনা কেন ঘটল, তা অনুসন্ধানে এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যাতে আর কখনোই না ঘটে, সেটা নিশ্চিত করতে কাজ করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে ভারতীয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সূত্র : বিবিসি  
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫২

৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, দেশের দুই জেলায় পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যশোর এবং খুলনা জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।   তাই এসব অঞ্চলের নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।   এ ছাড়া রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সারাদিন বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। তবে সারাদেশে সকাল পর্যন্ত হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমবে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে।    
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৫০

বগি রেখেই ২ কিলোমিটার চলে গেল ট্রেন, অতঃপর...  
সীতাকুণ্ডে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী মহানগর এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনের ক্লিপ ভেঙে ১৪টি বগি বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ইঞ্জিনটি প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে চলে যায়। তবে কোনো হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে সীতাকুণ্ড পৌরসভার উত্তরে ইয়াকুব নগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সীতাকুণ্ড রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জহিরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ঢাকাগামী মহানগর এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনবাহী বগির ক্লিপ ভেঙে যায়। এতে ইঞ্জিনটি প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে চলে যায়। ইঞ্জিন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ১৪টি বগি। পরে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে একটি ইঞ্জিন বগি এনে সংযোজন করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। বিকল্প পথে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৬:০৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়