• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তীব্র গরমে আদালতে পরতে হবে না কালো কোট-গাউন
তীব্র তাপপ্রবাহে দেশের অধস্তন আদালতে মামলার শুনানিকালে আইনজীবী ও বিচারকদের কালো কোট এবং গাউন পরার বাধ্যবাধকতা নেই মর্মে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) প্রধান বিচারপতির নির্দেশে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে স্বাক্ষর করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশিব্যাপী চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের বিভিন্ন আইনজীবী সমিতির আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি সঙ্গে আলোচনাক্রমে সিদ্ধান্ত হয় আইনজীবী ও বিচারকদের কালো কোট এবং গাউন পরা বাধ্যতামূলক নয়। অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত/ট্রাইব্যুনাল সমূহের বিজ্ঞ বিচারকবৃন্দ এবং বিজ্ঞ আইনজীবীবৃন্দ মামলা শুনানিকালে পরিধেয় পোশাক সংক্রান্ত সুপ্রিমকোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের বিগত ২০২১ সালের ২৮ অক্টোবর তারিখে জারি করা বিজ্ঞপ্তি স্থগিত করে ওই বছরের ৩০ মার্চ তারিখের বিজ্ঞপ্তিতে পুনর্বহাল করা হলো। এমতাবস্থায় দেশের সকল অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত/ট্রাইব্যুনাল সমূহের বিজ্ঞ বিচারকবৃন্দ এবং বিজ্ঞ আইনজীবীগণ ক্ষেত্রমতে সাদা ফুলশার্ট বা সাদা শাড়ি/ সালোয়ার কামিজ ও সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরিধান করবেন। এক্ষেত্রে কালো কোট এবং গাউন পরিধান করার আবশ্যকতা নেই। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ০০:২৪

‘স্বাস্থ্যের কালো বিড়াল’ আবজাল দম্পতির বিরুদ্ধে দুদকের অভিযোগপত্র
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবজাল হোসেন ও তার স্ত্রী রুবিনা খানমের বিরুদ্ধে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দুদকের সহকারী পরিচালক শহিদুল ইসলাম আদালতে এই অভিযোগপত্র দায়ের করেন। ২০১২ সালে বিজিবি সদর দপ্তর পিলখানার ভেতরে আটক হয় তখনকার রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ওমর ফারুক তালুকদারের গাড়ি। ওই ঘটনার পর রেলমন্ত্রীর পদ ছাড়তে হয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে। তিনি ‘রেলের কালো বিড়াল’ খুঁজে বের করতে চেয়েছিলেন। এরপর ২০১৯ সালে ‘স্বাস্থ্যের কালো বিড়াল’ ধরা পড়ে। এই বিড়াল একজন কেরানি, নাম আবজাল। চাকরিকালে সবকিছুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সরকারি অর্থ লুটেছেন, হয়েছেন টাকার কুমির। নিজের অস্বাভাবিক কাজের জবাবদিহি থেকে রক্ষা পেতে অর্ধাঙ্গিনী রুবিনার নামে অর্থের সম্পদ রেখেছেন। তার স্ত্রীর নামে থাকা সম্পদ আবজালের সম্পদকেও ছাড়িয়ে গেছে। ২০১৯ সালের জুন মাসে স্বাস্থ্যখাতের আলোচিত এই কেরানি দম্পতি আবজাল-রুবিনার বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সেই মামলার প্রায় চার বছর পর এবার তাদের সম্পদের পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিয়ে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দেওয়া হয়েছে। অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসামিরা ১১৩ কোটি ৩৯ লাখ ৬৪ হাজার ৪২৮ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এ দম্পতি ৮৯ কোট ৮৮ লাখ ৬৬ হাজার ৯০৮ টাকার সম্পদ দেশে গোপন করেছে। এ ছাড়া দেশে বিভিন্ন ব্যাংকের ৬৩ হিসাবে লেয়ারিংয়ের মাধ্যমে ৩২৫ কোটি ১ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। আসামিরা মালয়েশিয়ার ৫টি ব্যাংক হিসেবে ২২ লাখ রিঙ্গিত, অস্ট্রেলিয়ার ২২টি ব্যাংক ও ৩ প্রতিষ্ঠানে ১ কোটি ১৮ অস্ট্রেলিয়ান ডলার, কানাডায় ২ ব্যাংকে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কানাডিয়ান ডলার পাচার করেছেন। পাশাপাশি কানাডা থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ৮ লাখ ৪৪ হাজার ডলার পাচার করেছেন। অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, আবজাল মালয়েশিয়ায় ৯ লাখ ২৯ হাজার ৬৭০ রিঙ্গিত, অস্ট্রেলিয়ায় ৫৬ লাখ ৮৮ হাজার ৬৭৭ অজি ডলার এবং কানাডায় কানাডিয়ান ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৬৫৫ ডলার পাচার করেন। আর তার স্ত্রী রুবিনা মালয়েশিয়ায় ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৫২০ রিঙ্গিত, অস্ট্রেলিয়ায় ৬১ লাখ ৪৯ হাজার ৭১৮ অজি ডলার এবং কানাডায় ৪ লাখ ৬১ হাজার কানাডিয়ান ডলার পাচার করেন। দেশে আবজালের ৬ কোটি ৬৩ লাখ ৬৭ হাজার টাকার সম্পদ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকে তার অবৈধ লেনদেন ১৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা। রুবিনার দেশে ১০৬ কোটি টাকার সম্পদ এবং ব্যাংকে অবৈধ লেনদেন ৩০৭ কোটি পাওয়া গেছে। তাদের ২০১০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত লেনদেন তদন্ত করে এইসব তথ্য পাওয়া যায়। আবজাল-রুবিনা দম্পতির বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ২৭ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ দুটি মামলা করেন সংস্থাটির উপপরিচালক তৌফিকুল ইসলাম।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৮:০৭

টেকনাফ সীমান্তে ভারী গোলাগুলি, মিয়ানমারে উড়ছে কালো ধোঁয়া  
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে নাফ নদীর ওপার মিয়ানমার থেকে ভারী গোলাগুলির শব্দ পাওয়া গেছে। শনিবার (২ মার্চ) ভোর থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত টেকনাফের হ্নীলা ও হোয়াইক্যং ইউনিয়নের সীমান্তে মিয়ানমারে গোলাগুলি ও মর্টার শেলের শব্দ পাওয়া যায়। এতে আতঙ্কের মধ্যে আছেন সীমান্ত এলাকার হাজারো মানুষ। টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, সকাল থেকে থেমে থেমে ভারী মর্টারশেলের শব্দ শোনা যাচ্ছে। এছাড়া নাফ নদীর ওপারে সকাল থেকে আগুনের কালো ধোঁয়াও দেখা যাচ্ছে। স্থানীয়রা জানান, হোয়াইক্যং ও হ্নীলা সীমান্তের পূর্বে মিয়ানমার কুমিরহালি, নাইচদং, কোয়াংচিগং, শিলখালী, নাফপুরা গ্রাম গুলোতে চলছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী ও আরাকান আর্মির সংঘর্ষ। টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং থেকে শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ৫৪ কিলোমিটার নাফ নদীতে বিজিবি ও কোস্ট গার্ডের সদস্যরা টহল বৃদ্ধি করেছে।     হ্নীলা সীমান্তের বাসিন্দা মো. ইলিয়াছ বলেন, সকাল থেকে ভারী গোলার শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। এখন আবার নতুন করে সেখানে আগুন দেখা যাচ্ছে। এতে আমরা সীমান্তের লোকজন ভয়ের মধ্যে আছি। হ্নীলা আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি তারেক মাহমুদ রনি বলেন, সকালে বিকট শব্দ শুনে ভয়ে ছিলাম। এ রকম শব্দ খুব কম শোনা যায়। যেন মনে হচ্ছে বাড়ির পাশে এসে বোমা পড়েছে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধে আমাদের ওপর খুব বাজেভাবে প্রভাব পড়েছে। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘাতে সীমান্তে সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর রাখা হচ্ছে। ওপারে সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে বিজিবি, কোস্ট গার্ড ও পুলিশের টহল বাড়ানোর পাশাপাশি সীমান্তে বসবাসরতদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এদিকে এখনও মিয়ানমার থেকে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা। সম্প্রতি নাফ নদী সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করলে চারশ রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠিয়েছে বিজিবির কোস্ট গার্ড সদস্যরা। এ বিষয়ে কোস্ট গার্ড চট্টগ্রাম পূর্বজোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তাহসিন রহমান বলেন, ওপারের চলমান যুদ্ধের পরিস্থিতিতে নাফনদী দিয়ে সীমান্তে অনুপ্রবেশের আশঙ্কা থেকে আমরা (কোস্ট গার্ড) নাফনদীতে টহল জোরদার রেখেছি। নতুন করে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।
০২ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৪

সামুদ্রিক কালো পোয়া দুটি বিক্রি হলো ১ লাখ ২৪ হাজারে 
পটুয়াখালীর মহিপুরে এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ২৩ কেজি ৬৫০ গ্রাম ওজনের দুটি কালো পোয়া মাছ। স্থানীয় জেলেদের নিকট মাছটি ‘দাতিনা মাছ’ হিসেবে বেশি পরিচিত। মাছ দুটি মহিপুর বন্দরে ১ লাখ ২৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার মহিপুর মৎস্য বন্দরে প্রদীপ মাঝি নামের এক জেলে মাছ দুটি নিয়ে আসেন।  প্রদীপ মাঝি বলেন, সাগরের মোহনা সংলগ্ন ১৪ বাম এলাকায় জাল টানতেছিলাম, তখন অন্যান্য মাছের সঙ্গে এ ‘দাতিনা মাছ’ দুটি জালে উঠে আসে। মাছটি সুস্বাদু এবং অনেক দামি উল্লেখ করে তিনি বলেন, সচরাচর এ মাছ তেমন একটা পাওয়া যায় না। এটা ভাগ্যের ব্যাপার। তবে কয়েক বছর আগে এ রকম আরও একটা বড় মাছ পেয়েছিলাম। কুতুবদিয়া ফিসের স্বত্বাধিকারী মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমাদের জেলে প্রদীপ মাঝি মোহনা সংলগ্ন সাগরের মুখে এ মাছ দুটি পেয়েছেন। আমাদের আড়তে নিয়ে আসলে ডাকের মাধ্যমে সাড়ে ৫ হাজার টাকা কেজি দরে ১ লাখ ২৪ হাজার টাকায় মাছ দুটি কিনে নেন ভাই ভাই ফিসের মালিক সেলিম। মাছ দুটি কিনে নেওয়া ভাই ভাই ফিসের স্বত্বাধিকারী সেলিম বলেন, আমাদের কাছে সব সময় বড় মাছের অর্ডার থাকে, আমরা বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় মাছগুলো পাঠাই। তাই মাছ দুটি লাভের আশায় প্রায় সাড়ে ৫ হাজার টাকা কেজি দরে কিনেছি। মাছটি ঢাকায় পাঠাবো। আশা করি ভালো দামে বিক্রি করতে পারবো। সমুদ্রের নীল অর্থনীতি, উপকূলের পরিবেশ-প্রতিবেশ এবং জীববৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ডফিশের ইকোফিশ-২ বাংলাদেশ প্রকল্পের সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি বলেন, এ মাছ দুটি কালো পোয়া নামে পরিচিত। এদেরকে সামুদ্রিক স্বর্ণ বলা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে Protonibea diacanthus। ইংরেজি নাম ব্ল্যাকস্পটেড ক্রোকার (blackspotted croaker)। যা মূলত এর বায়ুথলি বা পটকার (Swim bladder/air bladder) জন্য। এটি মূলত ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় পাওয়া যায়। এ ছাড়াও মাছটি বাংলাদেশ উপকূলের সেন্টমার্টিন চ্যানেলে বেশি পাওয়া যায়। এ মাছটির বায়ুথলি সাধারণত ইউরোপের দেশসমূহসহ হংকং, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে রপ্তানি হয়। এর বায়ুথলি থেকে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা ও আইসিনগ্লাস তৈরি করা হয়। এ মাছ সর্বোচ্চ ১.৫ মিটার লম্বা ও ওজনে ৪৫ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:১৫

জাবিতে ছাত্রলীগের বিদ্রোহী গ্রুপের কালো পতাকা মিছিল
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও কালো পতাকা মিছিল করেছে ছয় হলের বিদ্রোহী গ্রুপের নেতাকর্মীরা।  শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে নতুন কলাভবন হয়ে শহিদ মিনার চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। এসময় ছয় হলের দুই শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।  এ সময় বিক্ষোভ মিছিল থেকে নেতাকর্মীদের ‘এক দফা এক দাবি, লিটন তুই কবে যাবি’; ‘অবাঞ্চিত সেক্রেটারি, মানি না মানব না’ প্রভৃতি স্লোগান দিতে দেখা যায়।  বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জাহিদুজ্জামান শাকিল বলেন, শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, হল কমিটি দিতে ব্যর্থতা, জমি দখলের মতো অভিযোগে গত ২৩ জানুয়ারি আমরা তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছি। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ তার বিরুদ্ধে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। কিন্তু এর মাঝেও গত ৩১ জানুয়ারি অন্যান্য নেতাকমীর্দের সাথে সমন্বয় না করেই হল কমিটি গঠন করা হয়েছে। ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার জন্যই এটা করা হয়েছে। এখন আমাদের দাবি একটাই। আমরা তার পদত্যাগ দাবি করছি। সাংগঠনিক সম্পাদক চিন্ময় সরকার বলেন, শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে তাতে তার পদে থাকার কোন অধিকার নেই। সে ছাত্রলীগের কেউ হলেও আমরা তাকে বর্জন করবো। সহ-সভাপতি সাজ্জাদ শোয়াইব বলেন, শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। ১০ দিন পর তারা প্রতিবেদন জমা দিবে। তদন্ত প্রতিবেদনের উপর নির্ভর করে আমরা আমাদের পরবর্তী কর্মসূচি নিধার্রণ করবো। এর আগে, গত ২৩ জানুয়ারি লিটনের বিরুদ্ধে হল কমিটি দিতে ব্যর্থতা, কর্মীদের সময় না দিয়ে জমি দখলে মনোনিবেশ ও অন্য হলের নেতাকর্মীর সঙ্গে অশোভন আচরণসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলে তাকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন ছয় হলের সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীরা। চলমান এ বিদ্রোহে বিশ্ববিদ্যালয়ের কামালউদ্দিন হল, রবীন্দ্রনাথ, রফিক-জব্বার, আলবেরুনি হল, মীর মশাররফ, সালাম-বরকত হলের সাধারণ সম্পাদকের প্যানেলের নেতাকর্মীরা যোগ দেয়। একই দাবিতে গত ৩১ জানুয়ারি রাতে হাবিবুর রহমান লিটনের বিরুদ্ধে মিছিল করে বঙ্গবন্ধু হলের সামনে অবস্থান নিয়েছিলেন ছয়টি হলের নেতাকর্মীরা।  এ বিষয়ে সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন বলেন, কালো পতাকা মিছিল বা এ ধরণের কর্মসূচির কথা শুনিনি। কেন্দ্র ইতোমধ্যে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। কেন্দ্র যে নির্দেশনা দেয় আমি সে অনুসারে চলবো। যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ যে নির্দেশনা দিবে আমি তাই মেনে নেব।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৫৪

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের কালো পতাকা মিছিলে বাধা
সুপ্রিম কোর্টে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা কালো পতাকা মিছিল বের করলে বাধা দেয় পুলিশ। মঙ্গলবার (৩০ জনিুয়ারি) দুপুর ১টায় এ ঘটনা ঘটে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ কালো পতাকা মিছিল বের করে বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা। এ সময় তারা কোর্টে প্রবেশের চেষ্টা করলে হাইকোর্টের মাজার গেটে পুলিশ তাদের আটকে দেয়। বাধা পেয়ে বিক্ষোভকারীরা গেটের সামনে অবস্থান নিয়েই বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। পরে আইনজীবীরা মাজার গেটেই বিক্ষোভ সমাবেশ করে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনের দিনে সারা দেশে ‘কালো পতাকা’ মিছিলের ডাক দেয় বিএনপি। ঢাকায় সাতটি জায়গায় এই মিছিলের চেষ্টা করে। ‘অবৈধ ডামি সংসদ বাতিল করে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে’ বিএনপি এই কর্মসূচি দেয়। একই দাবিতে গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোটসহ বিভিন্ন দল ও জোট পৃথকভাবে কালো পতাকা মিছিল করে। এর আগে বিএনপি জানায়, দেশের সব উপজেলা, থানা ও পৌরসভায় কালো পতাকা মিছিল হবে। ৭ জানুয়ারির ‘ডামি সংসদ’ বাতিল এবং ‘ডামি সরকারের’ পদত্যাগের দাবিতে ঘোষিত কালো পতাকা মিছিল সফল করতে নেতাকর্মীদের প্রতি দলের পক্ষ থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়। ঢাকার কর্মসূচিতে দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের থাকতে বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হয়। এই নির্বাচনকে ডামি ও প্রহসন বলে বিএনপিসহ ৬৩টি রাজনৈতিক দল (নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত) বর্জন করে।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪১

দ্বাদশ সংসদ বাতিলের দাবিতে এলডিপির কালো পতাকা মিছিল
অবৈধ ডামি সংসদ বাতিল ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে রাজধানীতে কালো পতাকা মিছিল করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরুর দিন এলডিপির নেতাকর্মীরা কালো পতাকা মিছিল করেন।   রাজধানীর বিজয়নগর থেকে দুপুর ১২টায় মিছিলটি শুরু হয়। মিছিলটি নাইটিঙ্গেল মোড়, বিজয়নগর, পল্টন ঘুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এলডিপি নেতারা বলেন, ‘এই ডামি সরকার বাংলাদেশের জনগণের সরকার না। আজ আমাদের এই লড়াই শুধু ভোটের লড়াই নয়, আমাদের গণতন্ত্রের লড়াই, আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের লড়াই। জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন এই ডামি সরকারকে বিদায় নিতে হবে। আমরা রাজপথে ছিলাম, রাজপথে থাকব। এই শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ আমাদের চলতেই থাকবে।’ মিছিলে এলডিপির উপদেষ্টা মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজি, আইন সম্পাদক আবুল হাশেম, প্রচার সম্পাদক নিলু, প্রকাশনা সম্পাদক মেহেদি হাসান মাহবুব, সহসাংগঠনিক সম্পাদক আলী আজগর বাবু, সহ-দপ্তর সম্পাদক ওমর ফারুক সুমন, ঢাকা মহানগর উত্তর এলডিপির সাধারণ সম্পাদক অবাক হোসেন রনি, মহানগর পূর্বের সভাপতি সোলায়মান, দক্ষিণের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, গণতান্ত্রিক যুবদলের সভাপতি আমান সোবহান, গণতান্ত্রিক আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নূরে আলম, গণতান্ত্রিক শ্রমিক দলের সভাপতি এফএমএ আল মামুন, গণতান্ত্রিক স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি খালিদ বিন জসিম, গণতান্ত্রিক ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কাজী কামরুল হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:০৫

বিএনপির কালো পতাকা কর্মসূচি গভীর ষড়যন্ত্র : কাদের
বিএনপির কালো পতাকা কর্মসূচি গভীর ষড়যন্ত্র বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়রি) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। কাদের বলেন, বিএনপি কেন কালো পতাকা মিছিল করবে? তাদের ব্যর্থতার জন্য তো আমরা দায়ী না, গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা দায়ী নয়। এ ধরনের কর্মসূচি গণবিরোধী। কালো পতাকা কর্মসূচি গভীর ষড়যন্ত্র বলে মনে করি। এ ধরনের কর্মসূচি প্রত্যাহার করা উচিত উল্লেখ করে তিনি বলেন, তা না হলে এ ধরনের কর্মসূচির নামে সহিংসতা করা হলেও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিঘ্নিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ সংঘাত সহিংসতা থেকে বিরত থাকে। আজকে (মঙ্গলবার) আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ ছিল। কিন্তু পুলিশের অনুমতি না পাওয়ায় সেটা স্থগিত করা হয়েছে। বিএনপির নেতাকর্মীদের মুক্তির বিষয়ে জাতিসংঘের বিবৃতির বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভুল তথ্যের ওপর নির্ভর করে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। তারা (বিএনপি) অপরাধ করলে বিনা বিচারে ছেড়ে দিতে হবে? আইন নিজস্ব গতিতে চলবে। দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশ নিয়ে কাদের বলেন, বিদেশি ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে ও জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বর্তমান সংসদের প্রথম অধিবেশনে যোগ দেবেন সংসদ সদস্যরা। আজকের দিনটি ইতিহাস সৃষ্টিকারী শুভ দিন। তিনি বলেন, এবারের নির্বাচন প্রতিযোগীতামূলক হয়নি বলা যাবে না। নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছিল। বিএনপি আসলে হয়তো আরও প্রতিযোগিতামূলক হতো। তবে সরকারের ওপর অপবাদ দেওয়া যাবে না।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:০৭

সংসদের শুরুর দিনে কালো পতাকা মিছিল করবে বিএনপি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরুর হচ্ছে আজ। এইদিনে সারা দেশে ‘কালো পতাকা’ মিছিল করবে বিএনপি। রাজধানীর ঢাকায়ও সাতটি জায়গায় এই মিছিল হবে। ‘অবৈধ ডামি সংসদ বাতিল করে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে’ বিএনপি এই কর্মসূচি দিয়েছে। একই দাবিতে গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোটসহ বিভিন্ন দল ও জোট পৃথকভাবে কালো পতাকা মিছিল করবে। বিএনপি সুত্র জানায়, দেশের সব উপজেলা, থানা ও পৌরসভায় কালো পতাকা মিছিল হবে। ৭ জানুয়ারির ‘ডামি সংসদ’ বাতিল এবং ‘ডামি সরকারের’ পদত্যাগের দাবিতে ঘোষিত কালো পতাকা মিছিল সফল করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি দলের পক্ষ থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঢাকার কর্মসূচিতে দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের থাকতে বলা হয়েছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্র জানিয়েছে, ঢাকা মহানগর উত্তরের তিনটি ও দক্ষিণের চারটি জায়গা থেকে কালো পতাকা মিছিল বের হবে। এর মধ্যে বিএনপি মহানগর উত্তর মিছিল বের করবে উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর, মিরপুর ১২ নম্বর বাসস্ট্যান্ড ও শাহজাদপুরের সুবাস্তু টাওয়ারের সামনে থেকে। আর মহানগর দক্ষিণে মতিঝিলের পীরজঙ্গি মাজার, যাত্রাবাড়ীর কদমতলী বাসস্ট্যান্ড, সূত্রাপুরের দয়াগঞ্জ মোড় ও ধানমন্ডির নিউমার্কেটের সামনে থেকে মিছিল করবে বিএনপি। দুপুর দুইটায় এসব মিছিল বের হওয়ার কথা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উত্তরায় স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান ও মিরপুরে সেলিমা রহমান, শাহজাদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান উপস্থিত থাকবেন। এ ছাড়া মতিঝিলে স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নিউমার্কেট এলাকায় নজরুল ইসলাম খান, দয়াগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, যাত্রাবাড়ীতে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এ ছাড়া গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২–দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণফোরাম, পিপলস পার্টি, এলডিপি, গণ অধিকার পরিষদ, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, লেবার পার্টি ও আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) যুগপৎভাবে কালো পতাকা মিছিল করবে। বিকেলে পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব, বিজয়নগর পানির ট্যাংক এলাকা থেকে এসব মিছিল হবে। প্রসঙ্গত, ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হয়। এই নির্বাচনকে ডামি ও প্রহসন বলে বিএনপিসহ ৬৩টি রাজনৈতিক দল (নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত) বর্জন করে।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ০২:৫৬

‘ব্যর্থতার জন্য বিএনপির অফিস কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা উচিত’
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নেতৃত্বের ব্যর্থতার জন্য বিএনপির দলীয় অফিস কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা, তাদের নেতাদের বাড়িও কালো কাপড়ে মুড়িয়ে রাখা উচিত। নির্বাচনে অংশ না নিয়ে বিএনপি যে ভুল করেছে তার জন্য পস্তাতে হবে। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন তিনি। কাদের বলেন, নতুন সংসদের উদ্বোধনী দিনে যেদিন রাষ্ট্রপতি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন, এই দিনটিতে যারা আজকে কালো পতাকা মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছেন, কর্মসূচি দিয়েছেন তাদের উচিত নেতৃত্বের ব্যর্থতার জন্য বিএনপির দলীয় অফিস কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা, তাদের নেতাদের বাড়িও কালো কাপড়ে মুড়িয়ে রাখা। তিনি বলেন, সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতের শক্তি কারও নেই। আমরা দেশের প্রয়োজনে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নিচ্ছি। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিত্যপণ্যের মূল্যের বিষয়টি বিশেষ নজর দিচ্ছি। ব্যবসায়ীরা কথা রাখবেন কিনা, জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ব্যবসায়ীরা কথা রাখবে, মিষ্টি কথায় তো চিড়ে ভিজে না। কথা যেভাবে বলতে হয় সেভাবেই বলতে হবে আমাদের। যে অ্যাকশনের দরকার সে অ্যাকশন নিতে হবে। শুধু হুমকি-ধমকি দিয়ে সমস্যার সমাধান হবে না। এখানে অ্যাকশন নিতে হবে, কৌশল অবলম্বন করতে হবে। কারণ আমাদের দেশের যে বাস্তবতা, সবকিছু ডান্ডা মেরে ঠান্ডা করা যায় না। কিছু কিছু কৌশলেও যেতে হবে এবং সেটা উপলব্ধি করতে হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সামনে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণকে প্রধান চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি বলেন, এখন আমাদের প্রায়োরিটি হচ্ছে দ্রব্যমূল্য। বাজার নিয়ন্ত্রণের বিষয়টা চ্যালেঞ্জ। সংসদে যারা তারা জনগণের প্রতিনিধি। এ সমস্যাগুলো এখন জনগণের নিত্যদিনের সমস্যা, কাজেই প্রথম চ্যালেঞ্জ এখন এটাই। সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপির হুমকি ধামকিতে কারও কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। এগুলো অসাড়, ফাকা বুলি, বেলুনের মতো চুপসে যাবে। আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার উল্লেখ করে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, এই নির্বাচনে ৪১ ভাগের ও বেশি ভোটার অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে ২৮ দল অংশ নিয়েছে। সাংবিধানিক বিধান মেনে জাতীয় সংসদের যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি। আমরা বাংলাদেশের মানুষের কাছে কৃতজ্ঞ। কারণ তারা কারও অগণতান্ত্রিক ডাকে সাড়া দিয়ে নির্বাচনের বাইরে থাকেনি। আওয়ামী লীগের অঙ্গীকারে জাতি সাড়া দিয়েছে। বিদেশি শক্তির মদদ পাবে বলে তারা যে আশার প্রহর গুনছে সে চেষ্টাও সফল হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, কারণ এই নির্বাচনকে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ মেনে নিয়েছে। বাংলাদেশে পঞ্চমবারের মতো নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী অভিনন্দিত হয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, সাংস্কৃতিকবিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা প্রমুখ।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:১৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়