• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ইটনায় ১৮ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার 
কিশোরগঞ্জের ইটনায় ১৮ কেজি গাঁজাসহ খোকন মিয়া (২৬) নামে এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মো. খোকন মিয়া (২৬) হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার লোহাইদ (মোল্লাবাড়ি) আবু তাহের মিয়ার ছেলে।  শনিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে হাওর বেষ্টিত ইটনা উপজেলার মৃগা ইউনিয়নের লাইমপাশা গ্রামের অটোরিকশা স্ট্যান্ডে গোপন খবরের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে খোকন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তার নিকট থেকে ১৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।  পরে, ইটনা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে শনিবার বিকেলে আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়। ইটনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকির রব্বানী, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৪৮

জয়পুরহাটে ৩ শুটারগানসহ গ্রেপ্তার ১
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার রামভদ্রপুর গ্রাম থেকে ৩টি ওয়ান শুটারগানসহ কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি মো. ইলিয়াস আলীকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। সোমবার (১ এপ্রিল) ভোরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত ইলিয়াস পাঁচবিবি উপজেলার রামভদ্রপুর গ্রামের মৃত আছির উদ্দিনের ছেলে। র‌্যাব জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আসামি ইলিয়াস একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি। তিনি সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে অস্ত্র সংগ্রহ করে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে এলাকার সাধারণ জনগণকে জিম্মি করে রাখতেন। যেন কেউ তার সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও মাদক সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে মুখ খুলতে না পারেন। এ ছাড়াও অবৈধ অস্ত্রের প্রভাব খাটিয়ে পাঁচবিবি এলাকায় বিভিন্ন মাদক সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতেন বলেও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উক্ত আসামিকে জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি এলাকার রামভদ্রপুর গ্রাম থেকে সোমবার ভোরে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তল্লাশি করে তার নিকট থেকে ৩টি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়। ইতিপূর্বে ইলিয়াসের বিরুদ্ধে পাঁচটি মাদক মামলা রয়েছে। পাঁচবিবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফয়সাল বিন আহসান জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা হয়েছে এবং তাকে সকালে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০৪

টাঙ্গাইলে ফেনসিডিলসহ চার মাদক কারবারি গ্রেপ্তার 
টাঙ্গাইলে ৯৬৬ বোতল ফেনসিডিলসহ চার মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১৪। বুধবার (২৭ মার্চ) রাতে রাবনা বাইপাস এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।    গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন লালমনিরহাটের কালিগঞ্জ উপজেলার সেবক দাস নিথক গ্রামের মো. দুলু মিয়া, রিপন মিয়া, মিনহাজুল ইসলাম ও রহিম বাদশা।  র‍্যাব-১৪, সিপিসি-৩-এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর মনজুর মেহেদী ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‍্যাবের একটি আভিযানিক দল ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সদর উপজেলার রাবনা বাইপাস এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় অভিনব কায়দায় মাইক্রোবাসের সীটের নিচে লুকিয়ে রাখা ৯৬৬ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। আটক করা হয় চার মাদক ব্যবসায়ীকে। জব্দ করা হয় মাইক্রোবাস, চারটি মোবাইল, নগদ ১ হাজার ৬৫০ টাকা।  তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আন্তজেলা মাদক ব্যবসায়ী চক্রের সদস্য বলে স্বীকার করেছে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে এ মহাসড়ক ব্যবহার করে তারা দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা করে আসছিল। আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।   
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:০৪

৪০ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
বাগেরহাটের মোল্লাহাট থেকে এক মণ (৪০ কেজি) গাঁজাসহ আবুল হোসেন (৩২) ও মো. সাইফুল ইসলাম (৩০) নামে দুই মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম।  বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মোল্লাহাটের মেসার্স সাগর ফিলিং স্টেশনের পূর্বপাশে অভিযান চালিয়ে পিকআপ তল্লাশি করে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।  গ্রেপ্তার আবুল হোসেন (৩২) চট্টগ্রাম জেলার ভোজপুর উপজেলার করিবাগান গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে এবং মো. সাইফুল ইসলাম চট্টগ্রাম জেলার ভোজপুর উপজেলার উদিয়া পাথর গ্রামের রমজান আলীর ছেলে। বাগেরহাট জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক স্বপন কুমার রায় এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পেরে বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট থানা এলাকায় মেসার্স সাগর ফিলিং স্টেশনের পূর্বপাশে রাস্তার ওপর অভিযান পরিচালনাকালে একটি পিকআপ তল্লাশি চালিয়ে ৪০ কেজি গাঁজাসহ আবুল হোসেন (৩২) ও মো. সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আরও জানান, আসামিরা দীর্ঘদিন যাবত জেলার বিভিন্ন থানা এলাকার বিভিন্ন ছোট ছোট বাজারে অবৈধ মাদকদ্রব্য গাঁজা বিক্রি করে আসছিল। এ ব্যাপারে গ্রেফতার আবুল হোসেন ও মো. সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এ কর্মকর্তা।  
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:১০

ভালুকায় ৫০ চোরাই ফোনসহ গ্রেপ্তার কারবারি 
তথ‍্য প্রযুক্তির সহায়তায় চুরি হওয়া একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করতে গিয়ে চোরাই মোবাইল কারবারি সুজন চন্দ্র দাস নামের একজনকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তার কাছ থেকে ৫০টি চোরাই অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।  শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ সংশ্লিষ্ট মামলায় ওই চোরাই কারবারিকে ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে।   এর আগে বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় উপজেলার জামিরদিয়া চান্দের বাজার এলাকার জনৈক রফিকুল ইসলামের মার্কেট থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ভালুকা মডেল থানার এএসআই আমীর হামজা।   সুজন চন্দ্র দাস শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার শাহপাড়া গড়কান্দা গ্রামের মৃত গোপাল চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি বিগত কিছুদিন ধরে ভালুকা উপজেলার জামিরদিয়া চান্দের বাজার এলাকার জনৈক ছাত্তার মিয়ার বাড়িতে বসবাস করে আসছেন। এখান থেকে চোরাই মোবাইল কেনাবেচা করাই ছিল তার কাজ।   এসব তথ‍্য নিশ্চিত করেছেন এএসআই আমীর হামজা।  তিনি জানান, উদ্ধার হওয়া ৫০টি চোরাই অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনের বতর্মান বাজার মূল‍্য প্রায় ৫ লাখ টাকা। এ ঘটনায় এসআই আবুল কালাম আজাদ বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন।  এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ বলেন, উদ্ধার হওয়া মোবাইল ফোনগুলো প্রকৃত মালিকদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে। এ ধরনের অভিযান নিয়মিত চলমান থাকবে।  
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:৪৭

বিয়ার, পিস্তল ও গুলিসহ মাদক কারবারি আটক
নোয়াখালীর চাটখিল ও সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে দুই মাদক কারবারিকে আটক করেছে জেলা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এ সময় ১৪৪টি রয়‍্যাল ডাচ বিয়ার ক‍্যান, ১টি বিদেশি পিস্তল ও ২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।   মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে জেলার চাটখিল-সোনাইমুড়ী উপজেলায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত মাহমুদ হাসান ওরফে সজিব (২৯) চাটখিলের নোয়াখলা ইউনিয়নের কড়িহাটি গ্রামের সৈয়দ গাজী বেপারী বাড়ির মোহাম্মদ উল্ল‍্যার ছেলে ও মো. ইউসুফ (৩৫) সোনাইমুড়ীর দেওটি ইউনিয়নের ঘাসের খিল গ্রামের সৈয়দ গাজী বেপারী বাড়ির ছিদ্দিক উল্ল‍্যার ছেলে।   জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নোয়াখালী কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আব্দুল হামিদ বলেন, গ্রেপ্তার দুই আসামি একই বাড়ির বাসিন্দা। কিন্তু তাদের দুজনের থানা ভিন্ন। দীর্ঘদিন থেকে তারা একসঙ্গে মাদক কারবার চালিয়ে আসছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার বিকেলে জেলা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা দুই মাদক কারবারির বাড়িতে অভিযান চালায়। অভিযানে মাদক কারবারি সজিবের বাড়ি থেকে ১৪৪ রয়‍্যাল ডাচ বিয়ার ক‍্যান জব্দ করা হয়। পরে মাদক কারবারি ইউসুফের বসতঘরে তল্লাশি চালিয়ে ১টি বিদেশি পিস্তল ও ২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার হয়। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থানার মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৩৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়