• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
আরও ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৪ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৯৯৭ জনে। এ সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ পর্যন্ত দেশে করোনাভাইরাসে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯২ জনের।  মঙ্গলবার (১২ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৮৫টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৬৩২টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে এক কোটি ৫৬ লাখ ৭১ হাজার ১৩টি। এতে বলা হয়, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে উপসর্গবিহীন রোগীসহ গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ জন সুস্থ হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছে ২০ লাখ ১৬ হাজার ৪৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার পাঁচ দশমিক ৩৮ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ। এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় চারজন আইসোলেশনে এসেছে এবং আইসোলেশন থেকে কেউ ছাড়পত্র পায়নি। এ পর্যন্ত মোট আইসোলেশনে এসেছে চার লাখ ৫২ হাজার ৯৪২ জন এবং আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে চার লাখ ২৩ হাজার ৬৭৪ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছে ২৯ হাজার ২৬৮ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
১২ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৫

আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও ৩৫ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।  শনিবার (৯ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।   এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৫৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৮৮২ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৯২ জন। সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ৮৬৫ জন। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম তিনজনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম একজনের করোনায় মৃত্যু হয়।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৯

আরও ৪৬ জনের শারীরে করোনা
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও ৪৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। সোমবার (৪ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৩৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৭ দশমিক ২২ শতাংশ। এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৬৩৪ জন। এরমধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৯১ জন। সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ৬৫১ জন। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম একজনের করোনায় মৃত্যু হয়।  
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:১৯

আরও ৪৫ জনের করোনা শনাক্ত
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও ৪৫ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।  সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৩২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৪৮ হাজার ২৭৭ জন। এরমধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৮৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ৩৩৩ জন। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে একজনের মৃত্যু হয়।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:০৯

করোনা টিকায় স্নায়ুতে দেখা দিতে পারে জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া!
মানুষের স্নায়ুতে করোনা টিকার জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রমাণ মিলেছে সাম্প্রতিক এক গবেষণায়। যদিও টিকার এ প্রভাব খুব বিরল বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। বিশ্বজুড়ে বহুল ব্যবহৃত ফাইজার, মডার্না ও অ্যাস্ট্রোজেনেকা ভ্যাকসিনের ওপর চালানো হয়েছে এ গবেষণা।  সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শনাক্ত করতে অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা, কানাডা, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, নিউজিল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ডের ৯ কোটি ৯ লাখের বেশি মানুষের ওপর সমীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। করোনার টিকা নিয়ে এখন পর্যন্ত করা সবচেয়ে বড় গবেষণা এটি।  গবেষণায় দেখা গেছে, করোনা টিকার প্রভাবে জটিল স্নায়বিক রোগ এবং মেরুদণ্ডের প্রদাহের মতো বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। গবেষকদের দাবি, গবেষণায় এমআরএনএ ভ্যাকসিন (ফাইজার ও মডার্না) গ্রহণের ক্ষেত্রে মায়োকার্ডাইটিস (হৃৎপিণ্ডের পেশির প্রদাহ) এবং পেরিকার্ডাইটিস (হৃৎপিণ্ডের পাতলা থলির ফুলে যাওয়া) -এর বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো উচ্চস্তরের নির্ভুলতার সঙ্গে নিশ্চিত করা হয়েছে। এছাড়াও  অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের প্রভাবে গুইলেন-বারে সিনড্রোম (যেখানে ইমিউন সিস্টেম স্নায়ু আক্রমণ করে) এবং সেরিব্রাল ভেনাস সাইনাস থ্রম্বোসিস (মস্তিষ্কে এক ধরনের রক্ত জমাট বাঁধা) মতো বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে। গ্লোবাল ভ্যাকসিন ডেটা নেটওয়ার্কের সহপরিচালক অধ্যপক জিম বাটারি বলেন, এই অনুসন্ধান গবেষকদের স্বাধীনভাবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করতে উদ্বুদ্ধ করেছে। এবার প্রায় ৬৮ লাখ অস্ট্রেলিয়ান, যারা অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন নিয়েছেন তাদের একটি পৃথক ডেটাসেট বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়েছে। যেখানে মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডে প্রদাহ এবং ফুলে যাওয়ার মতো বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।  গবেষকরা অবশ্য বলছেন, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকলেও করোনা টিকা গ্রহণের ফলে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হাওয়ার ঝুঁকি অনেক কমেছে। তাদের গবেষণা অনুযায়ী প্রতি ১০ লাখ ডোজে মাত্র ০ দশমিক ৭৮টি ক্ষেত্রে স্নায়ুবিক জটিলতা এবং ১ দশমিক ৮২টি ক্ষেত্রে মেরুদণ্ডে প্রদাহজনিত সমস্যার ঝুঁকি রয়েছে।  সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিকা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক জুলি লিস্ক বলেন, একটি শক্তিশালী টিকাদান কর্মসূচির জন্য এসব সমস্যা শনাক্ত করা এবং সমাধান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এদিকে দেশে আবারও বাড়তে শুরু করে করোনা সংক্রমণ। শনিবার ৩৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। এ সময়ে ৩৬২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। চলতি বছরে দেড় মাসের ব্যবধানে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। সামনের কয়েক মাসে এই সংক্রমণ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এ জন্য দ্রুত টিকা নেওয়াসহ সংক্রমণ রোধে সরকারি নির্দেশনা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৩৫

বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, দেড় মাসে ১১ মৃত্যু
দেশে আবারও বাড়তে শুরু করে করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এ সময়ে ৩৬২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। চলতি বছরে দেড় মাসের ব্যবধানে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। সামনের কয়েক মাসে সংক্রমণ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এজন্য দ্রুত টিকা নেওয়াসহ সংক্রমণ রোধে সরকারি নির্দেশনা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।   স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত বছরের সেপ্টেম্বরের ৪ তারিখ কোভিড আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর জানুয়ারির ১১ তারিখ পর্যন্ত চার মাসে কোভিড আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে চলতি বছরের ১১ জানুয়ারির পর থেকে আজ পর্যন্ত কোভিড সংক্রমিত হয়ে ১১ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে ফেব্রুয়ারি মাসে মারা গেছেন ছয়জন। আর জানুয়ারিতে মারা গেছেন পাঁচজন। গত বছরের ডিসেম্বরে যেখানে পুরো মাসে কোভিড সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে ২১০ জনের, সেখানে ফেব্রুয়ারির ১৭ থেকে ২৩ তারিখ পর্যন্ত এ সপ্তাহে শনাক্তের সংখ্যা ছিল ৩৫৭ জন। কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধির পেছনে কারণ হিসেবে মানুষের মধ্যে টেস্ট না করার প্রবণতা, ভ্যাকসিন না নেওয়া ও নতুন ভ্যারিয়ারন্টের প্রভাবকে চিহ্নিত করা হয়। করোনাভাইরাসের নতুন সাব ভ্যারিয়ান্ট জেএন ডট ওয়ান বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ছে বলে এ বছরের শুরুতেই সতর্ক করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বাংলাদেশেও রোগীদের মধ্যে এই নতুন সাব ভ্যারিয়ান্টের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে বলে কিছুদিন আগে এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য শরফু্দ্দিন আহমেদ। তিনি জানান, জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে কোভিড আক্রান্ত ৪৮ জন রোগীর জিনোম সিকোয়েন্স বিশ্লেষণ করে করা এক গবেষণা চালায় বিএসএমএমইউ। সেখানে উঠে আসে ৪৮ জনের মধ্যে ৩ জন নতুন ভ্যারিয়ান্ট জেএন ডট ওয়ানে আক্রান্ত। জেএন ডট ওয়ান আক্রান্ত রোগীদের প্রত্যেকেই দুই ডোজ টিকা দেওয়া ছিল।  এমন রোগীও দেখা গেছে যিনি তৃতীয়বার আক্রান্ত হয়েছেন-অর্থাৎ এর আগে দুইবার কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন এবং তৃতীয়বার যখন আক্রান্ত হয়েছেন, তখন জেএন ডট ওয়ান সাব ভ্যারিয়ান্ট সংক্রমণ হয়েছে তার। কোভিডের অন্য সব সাব ভ্যারিয়ান্টের তুলনায় জেএন ডট ওয়ান সাব ভ্যারিয়ান্টটির উপসর্গ তুলনামূলক দুর্বল। উপাচার্য শরফু্দ্দিন আহমেদ আরও জানান, জেএন ডট ওয়ান সাব ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্ত রোগীর রোগের লক্ষণের তীব্রতা কম। এছাড়া এই সাব ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্তদের হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যাও কম হয়। আইইডিসিআরের সাবেক উপদেষ্টা মোশতাক হোসেন বলেছেন, কোভিডের নতুন সাব ভ্যারিয়ান্টের সংক্রমণ বৃদ্ধিতে লাগাম টানতে হাসপাতাল, কমিউনিটি ক্লিনিকসহ সব ধরনের স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে সরকারি নির্দেশনা মানার বিষয়ে জোর দিতে হবে এবং মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।   তিনি বলছিলেন, অসুস্থ হলে মানুষ স্বাস্থ্য কেন্দ্রেই আগে যায়। কাজেই স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো থেকে কোভিড ছড়ানোর সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। এসব জায়গায় দরজায় মাস্ক সরবরাহ করা, সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখার ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন। এছাড়া যাদের দুই ডোজ টিকা দেওয়া আছে তাদের পরবর্তী ডোজ টিকা নিতে উৎসাহিত করা, যারা দুই ডোজ টিকা দেয়নি তাদের শনাক্ত করে তাদের টিকা দেওয়ার বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া, বয়স্কদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়ার মত কার্যক্রম নেওয়ার বিষয়ে তাগিদ দেন তিনি। গত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করে আইইডিসিআরের সাবেক উপদেষ্টা মোশতাক হোসেন আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, এ বছরে জুন-জুলাই পর্যন্ত কোভিড সংক্রমণের হার আরো বাড়তে পারে। এর আগের কয়েক বছরে আমরা দেখেছি যে ফেব্রুয়ারি-মার্চ থেকে শুরু করে জুন-জুলাই পর্যন্ত কোভিড কিছুটা বাড়ে। কাজেই শীতকালে যখন বেড়েছে, এটা আরো বাড়ার আশঙ্কা আছে। বাংলাদেশে এই মৌসুমে মানুষের মধ্যে সাধারণত ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। কোভিডের পাশাপাশি আসন্ন বসন্তে এবং গ্রীষ্মে ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রভাবও বাড়তে পারে। তিনি বলেন, কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও সেই অনুপাতে মানুষ কোভিড টেস্ট করাচ্ছে না। আর টেস্ট না করানোর ফলে প্রয়োজনীয় সতর্কতাও মানছেন না অনেকে, যার ফলশ্রুতিতে কোভিড সংক্রমণ আরও বাড়ছে। মানুষের মধ্যে টেস্ট করার হার আগের চেয়ে অনেক কমে গেছে। কোভিড সংক্রমণের হার এখন যেহেতু বাড়ছে, কারো জ্বর হলেই সঙ্গে সঙ্গে কোভিড টেস্ট করা উচিৎ। বিশেষ করে যেসব ব্যক্তি ঝুঁকিপূর্ণ বয়সে আছেন বা যাদের ডায়বেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপের মত শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে কোভিড সংক্রমণের বিষয়ে সতর্ক হওয়া বেশি জরুরি। সূত্র : বিবিসি  
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০১:২২

আরও ৩৭ জনের করোনা শনাক্ত
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও ভাইরাসটিতে ৩৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।    এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৬২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৪৮ হাজার ১৮৬ জন। এরমধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৮৮ জন। সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ২৫৯ জন।   উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম একজনের করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের করোনায় মৃত্যু হয়।
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫৭

আরও ৬৭ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৬৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ সময়ে দেশে করোনায় কারও মৃত্যুর তথ্য পাওয়া যায়নি। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৪৮৬ জনে। আর শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৭ জনে। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৮৫টি পরীক্ষাগারে ৭৯২টি নমুনা পরীক্ষায় ৬৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়। তাদের মধ্যে ৫৯ জনই ঢাকার রোগী। এছাড়া সাতজন চট্টগ্রাম ও একজন ময়মনসিংহ বিভাগের বাসিন্দা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্তদের মধ্যে থেকে সেরে উঠেছেন ২৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ১৫ হাজার ১১৬ জনে। সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় প্রথম কোনো রোগীর মৃত্যুর তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৪৭

আরও ৫৩ জনের শরীরে করোনা
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও ৫৩ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।    এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৮৫টি ল্যাবে ৭২৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ। এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৮ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪০ শতাংশ। দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৯৪০ জন। এরমধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৮৬ জন। সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ৯১ জন। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম একজনের করোনায় মৃত্যু হয়।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩৯

আরও ৩৮ জনের শরীরে করোনা
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও ৩৮ জনের শরীরে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৮৫টি পরীক্ষাগারে ৪৩৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৮ দশমিক শূন্য ৬৬ শতাংশ। এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ এবং সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪০ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হওয়াদের মধ্যে ৩৩ জনই ঢাকার এবং বাকিরা চট্টগ্রামের বাসিন্দা। দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৭০৯ জন। এরমধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৮৪ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২০ লাখ ১৪ হাজার ৮৯৮ জন। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:০৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়