• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
কোন জ্বালানির দাম কত টাকা কমতে পারে
চলতি মাসেই (মার্চ) জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করতে যাচ্ছে সরকার। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দাম কিছুটা কমিয়ে বিক্রি হবে ডিজেল, অকটেন ও পেট্রোল। জ্বালানি বিভাগ সূত্র বলছে, লিটারপ্রতি ডিজেল ও কেরোসিনের দাম চার টাকা কমানো হতে পারে। অর্থাৎ বর্তমানে ১০৯ টাকার তেল ১০৫ টাকা নির্ধারণ করা হতে পারে। এ ছাড়া ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হওয়া অকটেনের দাম লিটারপ্রতি ১১৫ টাকা এবং ১২৫ টাকা দরে বিক্রি হওয়া পেট্রোলের দাম ১১১ টাকা নির্ধারণ করা হতে পারে। চলতি মাস থেকেই আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণের নতুন পদ্ধতি বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে সরকার। মূলত, এই সমন্বয়ের পরেই জ্বালানি তেলের দাম কমার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদও এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন।   সচিবালয়ে রোববার সাংবাদিকদের তিনি বলেন, জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু হবে। আমরা চাই প্রতি মাসে মূল্য সমন্বয় হোক। অশা করি, চলতি মাসে গ্রাহক পর্যায়ে জ্বালানি তেলের দাম কমবে।  উল্লেখ্য, ডিজেলের দাম কমলে বাস ও ট্রাক মালিকদের খরচ কমার পাশাপাশি সেচের ব্যয়ও কমবে। অকটেন ও পেট্রোলের দাম কমলে গাড়ি ও মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীদের ব্যয় কমবে। তাই ডিজেলের দাম কমলে পরিবহন ভাড়াও সমন্বয় করা হতে পারে।  
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪১

বৃষ্টির সঙ্গে কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে আজ। তবে পরের দুদিন তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে। সেইসঙ্গে তিন বিভাগে বৃষ্টির শঙ্কার খবর জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। সংস্থাটি জানায়, এদিন সকাল ৯টা থেকে রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টি বা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। ভোরের দিকে সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। ভোরের দিকে সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং অন্যত্র তা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আগামী পাঁচ দিনে বৃষ্টিপাত হতে পারে এবং এই সময়ের শেষের দিকে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।  
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৫১

মজুতবিরোধী অভিযান / নওগাঁর বাজারে কমতে শুরু করেছে চালের দাম
অবৈধ মজুতবিরোধী অভিযান শুরু হওয়ার পর নওগাঁর বাজারে খুচরা ও পাইকারি চালের দাম নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে। সোমবার (২২ জানুয়ারি) নওগাঁ পৌর ক্ষুদ্র ও পাইকারি চালের বাজারে চিকন জাতের চাল বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি তিন থেকে পাঁচ টাকা কমে। ক্রেতারা জানিয়েছেন স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে চালের বাজারে। তবে সরকারের মনিটরিং আরও জোরদার হলে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ সম্ভব বলে মনে করছেন ক্রেতারা। পৌর চাউল বাজারের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, গত সপ্তাহে চিকন জাতের কাটারি চাল প্রতি কেজি ৬৮ থেকে ৭০ টাকা, জিরাশাইল ৬৫ থেকে ৬৮ টাকা, আটাশ ও উনত্রিশ জাতের চাল ৫৮ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি করলেও এ সপ্তাহে প্রকারভেদে তা তিন থেকে পাঁচ টাকা কমে বিক্রি করছেন।  আর মোটা স্বর্ণা-৫ জাতের চাল কেজি প্রতি দুই টাকা কমেছে। অপরদিকে নব্বই জাতের আতপ চাল কেজি প্রতি ১০ টাকা কমে বিক্রি করছেন তারা। বস্তাপ্রতি চালের দাম ১৫০ থেকে ২০০ টাকা কমে যাওয়ায় খুচরা বাজারে চালের দাম কমেছে। তারা জানান, সরকারের মজুদ বিরোধী অভিযানের প্রভাব পড়েছে ধানের বাজারে। বস্তাপ্রতি কমেছে ধানের দাম। তাই চালের দামও নিম্নমুখী। নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার চকগৌরি ধানের হাটের ধান ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, অবৈধ মজুদকৃত ধান সরকারের জরিমানা ও সিলগালার মুখে পড়ায় মিলাররা অতিরিক্ত ধান কিনছেন না। এছাড়া যারা ধান মজুদ করে রেখেছেন তারাও আর ধান কিনছেন না। ফলে ধানের আমদানিও কমে গেছে। হাটে পাইকারদের উপস্থিতিও কম। তাছাড়া অভিযানের কারণে মৌসুমি মজুদদাররাও ধান কিনছেন না।  ফলে ধানের বাজার গত সপ্তাহের তুলনায় ২০০ টাকা কমে গেছে। জিরা শাইল জাতের ধান গত হাটে ১৫৫০ টাকা মণে বিক্রি হলেও এই হাটে তা ১৪০০ টাকা মণে বিক্রি হচ্ছে। কাটারি জাতের ধান ১৫৫০ বিক্রি হলেও এখন তা ১৩৫০ থেকে ১৪০০ টাকা মণে বিক্রি হচ্ছে। অবৈধ মজুদের বিরুদ্ধে সরকারের অভিযানের ফলে ব্যাপারীদের ধানের হাটে উপস্থিতি কম । এ বিষয়ে নওগাঁ জেলা চালকল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন চকদার জানিয়েছেন, অবৈধ মজুদের বিরুদ্ধে অভিযানের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে চালের বাজারে। বর্তমান যে বাজারমূল্য তা ভোক্তাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে।  পূর্বে হাটে বাজারে ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় চালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছিল। ধানের দাম কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চালের দামও কমে গেছে। তবে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সরকারের এমন অভিযান সবসময় চললে বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে মনে করেন তিনি। অবৈধ মজুদবিরোধী অভিযানে অবৈধ ধান মজুদের দায়ে নওগাঁয় বেশকয়েকটি মুজদদারদের জরিমানা ও গুদাম সিলগালা করে প্রশাসন। 
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:২৫

আজও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা দিনাজপুরে, আরও কমতে পারে
গত এক সপ্তাহ ধরে দেশের উত্তরাঞ্চলে রাভভর বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। সূর্যের দেখা মিলছে না বিকেল পর্যন্ত। দিনভর কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকছে সড়ক ও মাঠঘাট। সেই সঙ্গে বইছে কনকনে ঠাণ্ডা হাওয়া। এক সপ্তাহ ধরে উত্তর জনপদের জেলাগুলোতে এমন অবস্থা। চলমান শৈত্যপ্রবাহে সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় ঠকঠক কাঁপছে দিনাজপুরের মানুষ। গতকালের মতো আজও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা  রেকর্ড হয়েছে এ জেলায়। দিনাজপুর আবহওয়া অফিসের তথ্যমতে, রোববার (১৪ জানুয়ারি) ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে জেলাটিতে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯০ ভাগ। চলতি বছরে এটি দিনাজপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। জেলার ওপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। চলতি সপ্তাহে জেলায় স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভবনাও আছে। এদিকে প্রচণ্ড শীতে কাবু হয়ে পড়েছে জনজীবন। কুয়াশার কারণে অনেক বেলা পর্যন্ত হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে দূরপাল্লার যানবাহন। সন্ধ্যার পরে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না সাধারণ মানুষ। শীতের সকালে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন ছিন্নমূল আর গ্রামীণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া শ্রমজীবীরা। রাজমিস্ত্রী মনজের সরকার বলেন, প্রায় সপ্তাহখানেক ধরে শীতের প্রকোপটা বেশি। প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় কাজ করতে খুব সমস্যা হচ্ছে। শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না।  ভ্যানচালক আবু তালেব জানান, গত কয়েকদিন ধরে রোদ উঠে না; খুব ঠান্ডা। রাস্তায় মানুষের চলাচল কমে গেছে। বাড়িতে বসে থাকলে পেটে খাবার জুটবে না। তাই প্রচণ্ড শীতের মধ্যেও ভ্যান নিয়ে রাস্তায় বেড়িয়েছেন বাধ্য হয়ে।কিন্তু সকাল থেকে ভাড়া নেই। দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন,  বর্তমানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়। শনিবার ও রোববার টানা দুই দিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্র দিনাজপুরে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯০ ভাগ। আকাশের উপরিভাগে ঘন কুয়াশা থাকায় সূর্যের তাপ ভূপৃষ্ঠে পুরোপুরি আসছে না। এজন্য বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। চলতি সপ্তাহের শেষে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমে যেতে পারে।  
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৪৫

রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে, বাড়বে কুয়াশা
দেশে আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রাজশাহীতে। তাপমাত্রা দ্রুত কমে যাওয়ার কারণে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ রাতেও তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে। আগামী কয়েকদিন সারাদেশে কুয়াশা ফের বেড়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল রাজশাহীতে। একদিন আগে সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার (৮ জানুয়ারি) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল শ্রীমঙ্গলে। ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে কমে হয়েছে ১৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানা যায়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। কুয়াশার কারণে সারাদেশে দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। বুধ ও বৃহস্পতিবার সারাদেশে ঘন কুয়াশা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। বুধবার সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বৃহস্পতিবার সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরবর্তী পাঁচদিনে তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:১৮

চার বিভাগে কমতে পারে ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা
দেশের চার বিভাগে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা সামান্য হ্রাস পাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাস এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা সামান্য হ্রাস পাবে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। আগামী মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি দেশের কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। ঘন কুয়াশার কারণে প্লেন চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন ও সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটতে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করবে। আগামী বুধবার (৩ জানুয়ারি) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি দেশের কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। ঘন কুয়াশার কারণে প্লেন চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটতে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
০১ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:০৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়