• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ছুটি শেষে অফিস খুললেও উপস্থিতি কম
শেষ কর্মদিবস ছিল ৯ এপ্রিল। এরপর ১০ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা পাঁচদিন পবিত্র ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের ছুটি শেষে আজ সোমবার (১৫ এপ্রিল) খুলেছে অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান। তবে কর্মকর্তা-কর্মচারিদের উপস্থিতি রয়েছে তুলনামূলক কম। নেই তেমন কর্মব্যস্ততাও। দিন কাটছে ঈদের শুভেচ্ছা ও কুশল বিনিময়ের মধ্য দিয়ে। সংসদ সচিবালয়েও নেই উল্লেখযোগ্য দর্শনার্থীর ভিড়। এদিকে, এবারের ঈদের ছুটি লম্বা হওয়ায় কর্মজীবী মানুষের বাড়ি যেতে ও ঢাকায় ফিরতে কোনো ভোগান্তির শিকার হতে হয়নি। সড়ক, নৌ, রেল সব পথেই ছিল স্বস্তির যাত্রা। তাই মানুষ টানা ছুটি শেষে আনন্দের সুখ-স্মৃতি নিয়ে ফিরছেন রাজধানীতে। যা চলমান থাকবে সপ্তাহজুড়েই। অন্যদিকে, সংবাদপত্রে এবারই প্রথম  দীর্ঘ ৬ দিনের ছুটি পেয়েছেন সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা। সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নিউজপেপারস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) ৯ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ছয়দিন ছুটি ঘোষণা করে। সে কারণে ১০-১৫ এপ্রিল পর্যন্ত দেশে কোনো সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়নি। তবে বিশেষ ব্যবস্থাপনায়  অনলাইন গণমাধ্যম ও টেলিভিশনগুলো পরিচালিত হয়।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫৭

এবার ঈদযাত্রায় যানজট ও দুর্ঘটনা কম হয়েছে : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
গত কয়েকবছরের তুলনায় এবার সড়ক-মহাসড়কে যানজট কম হওয়ার পাশাপাশি দুর্ঘটনাও কম হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার। বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে গাবতলী বাস টার্মিনালে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিন। নূর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, গত কয়েক বছরের তুলনায় এবারের ঈদযাত্রা অনেক নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক হয়েছে। যানজট ও দুর্ঘটনা এবার কম ছিল। ফিরতি যাত্রায় যেন এমন নির্বঘ্ন হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। তিনি বলেন, ভাড়ার তালিকা আপডেট করে আমরা প্রতিটি কাউন্টারে দিয়েছি। তারপরেও কিছু কিছু পরিবহন অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার চেষ্টা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এদিকে, এদিন দুপুরে রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেন, মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে বাড়ি যেতে পারে সেজন্য আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পালন করেছি।  তিনি বলেন, গত ৮ এপ্রিল খুলনা-রাজশাহী রুটে চলাচলকারী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনের বগিতে জন্ম নেওয়া নবজাতক শিশুকে রেলওয়ের পক্ষ থেকে উপহার দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের যে সাপোর্ট প্রয়োজন ছিল তার সবই দিয়েছি।
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৫১

দৌলতদিয়া ঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ কম
আর একদিন পরই পবিত্র ঈদুল ফিতর। প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে শেষ মুহূর্তে বাড়ি ফিরছেন মানুষ। কিন্তু পদ্মা সেতুতে ট্রেন ও অসংখ্য পরিবহন চলছে বলে ঢাকার অধিকাংশ মানুষ সেপথেই যাত্রা করছে। ফলে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাটে ঘরে ফেরা মানুষের ভিড় কম লক্ষ্য করা গেছে। চাপ কম থাকায় ভোগান্তি ছাড়াই মানুষ পাটুরিয়া থেকে লঞ্চে ও ফেরিতে পার হয়ে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া প্রান্তে আসছেন।  মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় গিয়ে এ চিত্র দেখা গেছে। তবে সরেজমিনে দেখা যায়, গত কয়েক দিনের তুলনায় দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় ঘরমুখো মানুষের চাপ কিছুটা বেড়েছে। পাটুরিয়া থেকে ছেড়ে আসা প্রতিটি ফেরি ও লঞ্চে যাত্রীদের ভিড় ছিল। যাত্রীরা ফেরি ও লঞ্চ থেকে দৌলতদিয়া বাস টার্মিনালে এসে বিভিন্ন যানবাহনে তাদের গন্তব্যে যাচ্ছে। ঘাট এলাকায় যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে ফায়ার সার্ভিস, নৌপুলিশ, গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশসহ পরিবহন মালিকদের স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছে। ঘাট এলাকায় যাত্রীদের সুবিধার্থে বাস কাউন্টারগুলোতে ভাড়ার চার্ট টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাস মালিকরা যাতে যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করতে না পারে সে ব্যাপারে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সার্বক্ষণিক কাজ করছে। এ ছাড়াও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘাট এলাকায় সার্বক্ষণিক ভ্রাম্যমাণ আদালত কাজ করছে। ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী সুমী। ঈদ করতে নাড়ির টানে কুষ্টিয়া নিজ বাড়িতে যাচ্ছেন তিনি। ফেরিতে দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় আসলে কথা হয় তার সঙ্গে।  তিনি বলেন, ঈদযাত্রায় এবার কোনো ভোগান্তি নেই। ভিড় থাকলেও পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় যাত্রীদের অসুবিধা হচ্ছে না। ঈদে চাপ একটু থাকে। পাটুরিয়া থেকে লঞ্চে দৌলতদিয়া ঘাটে আসা কয়েকজন যাত্রীর সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে যাত্রীদের চাপ এবার খুবই কম। বেশির ভাগ যাত্রী পদ্মা সেতু ব্যবহার করছে। ফলে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুট ব্যবহারকারীদের এবার ভোগান্তি কম। আমি পরিবার নিয়ে ঈদ করতে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছি। দৌলতদিয়া পর্যন্ত আসতে কোনো ঝামেলা পোহাতে হয়নি। ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ও ফাঁকা ছিল। বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৭টি ফেরি চলাচল করছে। ঘাটের সার্বিক পরিস্থিতি বলতে গেলে যাত্রীদের কোনো ভোগান্তি নেই। যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে আমাদের সক্ষমতা অনেক। কিন্তু সেই তুলনায় যানবাহন ও যাত্রী নেই। ঈদের আগে দৌলতদিয়াতে যাত্রীর চাপ বাড়বে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, সম্ভাবনা কম। কারণ, বেশির ভাগ যানবাহন ও যাত্রী পদ্মা সেতু ব্যবহার করছে। রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার জি এম আবুল কালাম আজাদ বলেন, ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ঘাট এলাকায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। যাত্রীরা এবার স্বাচ্ছন্দ্যে ঈদ করতে বাড়িতে যেতে পারছেন।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:১৪

খলিলের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি সম্ভব নয় : ভোক্তার ডিজি
খলিলের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। রোববার (২৪ মার্চ) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে ব্যক্তিপর্যায়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই কথা বলেন তিনি। ভোক্তার মহাপরিচালক বলেন, গরুর মাংস বিক্রেতা খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বল এতদিন লোকসান দিয়ে গরুর মাংস বিক্রি করেছেন। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে মাংসের দামও বেড়ে গেছে। তাদের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি করা সম্ভব নয়। এ পরিস্থিতিতে তারা কী করবেন, এটি সম্পূর্ণ তাদের সিদ্ধান্ত। তিনি বলেন, গত বছরের শেষদিকে খলিলের উদ্যোগে দেশের বাজারে কমতে শুরু করে গরুর মাংসের দাম। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মাস অ্যাসোসিয়েশন এক মাসের জন্য ৬৫০ টাকা দাম বেঁধে দেয়ার পর চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে আবারও বাড়তে শুরু করে মাংসের দাম। ভোক্তার ডিজি বলেন, রমজানের পর খলিল-নয়নদের দোকানে উপচেপড়া ভিড় ছিল। মাংস কিনতে ঢাকার বাইরে থেকে মানুষ এসেছে তাদের দোকানে। সেখানে পুলিশ পর্যন্ত মোতায়েন করা হয়েছিল। এর আগে খলিলকে মৃত্যুর হুমকি পর্যন্ত দেয়া হয়েছিল। রাজশাহীতে কম দামে মাংস বিক্রি করায় একজনকে খুন করা হয়েছিল। এদিকে সংবাদ সম্মেলনে খলিল জানান, আমি এখন থেকে সকাল ৭টায় দোকান খুলে বিকেল ৩টা পর্যন্ত মাংস বিক্রি করবো। আগামী ২০ রমজান পর্যন্ত প্রতিদিন ২০টা করে গরু বিক্রি করা হবে। আগে প্রতিদিন ৪০টি বিক্রি করলেও, এখন আর সেটি সম্ভব নয়। এই সময়ে ৫৯৫ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করা হবে।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৩

প্রাথমিক স্কুলে পঞ্চাশের কম শিক্ষার্থী থাকলে পাশের স্কুলে একীভূত
দেশের যেসব প্রাথমিক স্কুলে বিগত ১০ বছরে শিক্ষার্থী সংখ্যা পঞ্চাশের কম—এমন স্কুলগুলোকে পাশের স্কুলের সঙ্গে মার্জ (একিভিূত) করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, আমরা বিগত ১০ বছরের চিত্র দেখে যেসব স্কুলে ৫০ জনের কম শিক্ষার্থী আছে, সেগুলো পাশের স্কুলের সঙ্গে একিভূত করা হবে। আমরা এ ধরনের প্রায় ৩০০টি স্কুল পেয়েছি। এগুলো আমরা যাচাই-বাছাই করছি। তবে ঢালাওভাবে সব স্কুল বন্ধ করা হবে না। স্থানীয় বাস্তবতাসহ সব অবস্থা দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, রাঙ্গামাটি জেলার বিলায়ছড়ি একটা উপজেলা আছে, সেখানে একটা স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা মাত্র ৪২ জন। বিগত কয়েক বছরই ৪২ জন। ওই স্কুল আমরা মার্জ করবো না। কারণ, ওই ৪২ জন শিক্ষার্থী প্রায় ৭-৮ কিলোমিটার জায়গা থেকে আসে। সুতরাং ওই প্রেক্ষাপট আমরা বিবেচনায় নেবো। আমরা একেবারে ইনজেনারেল সিদ্ধান্ত নেবো না। যেখানে বিগত কয়েক বছর ধরে ৫-৭ জন শিক্ষার্থী আছে, সেগুলো আমরা মার্জ করে দেবো, এটা আমাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত। বরিশাল শহরের একটি স্কুলের উদাহরণ দিয়ে সচিব বলেন, ওই স্কুলে গত দশ বছরে ২০ জনের বেশি শিক্ষার্থী কখনো হয়নি। আবার দেখা যায় কোনো কারণে করোনার সময় ৫০ জনের নিচে চলে আসে, এখন আবার ৮০-৯০ হয়েছে আমরা এ স্কুল বন্ধ করবো না। আবার অন্যদিকে দেশের ৫০০ এর বেশি স্কুলে ১৫০০ বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। সেখানে ভর্তি জন্য আরও ১ হাজার শিক্ষার্থীর ডিমান্ড আছে। এসব স্কুলগুলোর অবকাঠামো উন্নয়নসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো উদ্যোগ নেওয়া হবে।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৮:৩৯

স্বাস্থ্যখাতে কথা কম বলে কাজ বেশি করতে চাই : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যখাতে এখন থেকে কথা কম বলে কাজ বেশি করতে চান বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বেলা ১১টায় রাজধানীর শাহবাগে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনভেনশন হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, স্বাস্থ্যখাতে এখন থেকে কথা কম বলে কাজ বেশি করতে চাই। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও তাই করতেন। আমরা সেটি করতে পারলেই জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি তার ইচ্ছাগুলোও পূরণ করতে পারব। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিচারণ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ সময় বলেন, এই মার্চ মাসে আমরা থাকতাম ইস্কাটনে। তখন হাতিরপুলে গেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান লুঙ্গি পরে নিচে আসতেন, আমাদের সঙ্গে কথা বলতেন। আমরা যারা কাছ থেকে দেখেছি তারা জানি তার দেশের প্রতি কতটুকু ভালোবাসা ছিল। তিনি সবচেয়ে বেশি চিন্তা করতেন সাধারণ মানুষকে চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দেওয়া নিয়ে। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে সেই সময়ে কয়েকবারই গিয়েছিলেন তিনি। তখন ডাক্তার-নার্সদের উদ্দেশে বলতেন, ‘তোমরা হচ্ছো ডাক্তার, নার্স। তোমরা যদি সময়মতো আসো, সময়মতো সেবাদান করো তাহলে আমি সন্তুষ্ট। আমি বুঝবো, আমার সারাজীবনের কষ্ট আর দেশ স্বাধীন করা সার্থক’। তিনি বলেন, আমি চাই, এখানে যারা বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসাসেবায় জড়িত আছেন তারা এখান থেকে গিয়ে দ্রুত কাজে যোগ দেবেন। তাই সময়ের মাঝেই অনুষ্ঠান শেষ করব। আগত চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও স্বাস্থ্যসেবা সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশে ডা. সামন্ত লাল সেন আরও বলেন, আসুন, আজকে আমরা সবাই মিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্ত করি। স্বাস্থ্যসেবাকে এমন একটি পর্যায়ে নিয়ে যাই, যাতে সারাবিশ্বের মানুষ তালি মারে। তারা যাতে বলে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা অনেক দূর এগিয়ে গেছে। আমি এবং প্রতিমন্ত্রীর একটাই চাওয়া স্বাস্থ্যসেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া। আর এটার সবচেয়ে বড় কারিগর আপনারা। অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, স্বাস্থ্য সচিব মো. আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।  
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৫:২৫

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সহিংসতা কম হয়েছে : মার্কিন দুই সংস্থা
২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পূর্ববর্তী নির্বাচনগুলোর তুলনায় সহিংসতা কম হয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন সংস্থা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)-এর টেকনিক্যাল অ্যাসেসমেন্ট মিশন (টিএএম)। রোববার (১৭ মার্চ) জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে, চলাকালীন ও পরে সম্ভাব্য নির্বাচনী সহিংসতা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য বাংলাদেশে প্রেরণ করা মার্কিন দুই সংস্থা তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘মিশন সদস্যরা অবগত হয়েছেন যে, ২০২৪ সালের নির্বাচনের সময়কাল, প্রচারের সময়কাল, নির্বাচনের দিনসহ অন্যান্য সময়ে, পূর্ববর্তী নির্বাচন চক্রের তুলনায় শারীরিক এবং অনলাইন সহিংসতা কম হয়েছে। এটি হয়েছে প্রাথমিকভাবে দেশব্যাপী কার্যকর নির্বাচনী প্রতিযোগিতার অনুপস্থিতির কারণে এবং দেশের নিরাপত্তায় সরকারের বাড়তি নজর দেওয়ায়। তার পরও জানুয়ারির নির্বাচনের গুণগত মান ক্ষুণ্ণ হয়েছে। যেসব ঘটনার কারণে (এমন হয়েছে) তা হলো রাষ্ট্র, শাসক দল এবং বিরোধীদের সহিংসতা, সেই সঙ্গে একটি প্রাক-নির্বাচন পরিবেশ দ্বারা চিহ্নিত করা হয় শূন্য-সমষ্টির রাজনীতি, রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে সহিংসতা, নাগরিক স্বাধীনতার সংকোচন, এবং বাক স্বাধীনতা ও সংগঠিত হওয়ার স্বাধীনতার অবনতি।’ মিশনটি একটি যৌথ প্রাক-নির্বাচনী মূল্যায়ন মিশন (পিইএএম) অনুসরণ করে যা এনডিআই এবং আইআরআই গত ৮ থেকে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত পরিচালনা করেছিল।  এ প্রতিবেদনে বিভিন্ন ধরনের নির্বাচনী সহিংসতার বিষয়ভিত্তিক বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনে সহিংসতার ঝুঁকি প্রশমন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আইআরআই ও এনডিআইয়ের তুলনামূলক অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন, সরকারের নির্বাহী ও আইন বিভাগ, রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ এবং অন্যান্য অংশীজনদের কাছে সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এনডিআইয়ের এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক মনপ্রীত সিং আনন্দ বলেন, ‘প্রতিবেদনটি বাংলাদেশের ভবিষ্যতে আরও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য একটি মূল্যবান রোডম্যাপ হিসেবে অবদান রাখবে। অহিংস রাজনৈতিক পরিবেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দল, সরকার এবং নাগরিক সমাজসহ সামাজিক-রাজনৈতিক পরিমণ্ডল জুড়ে নেতাদের নির্বাচনী রাজনীতির নিয়ম, অনুশীলন এবং নিয়মগুলো সংস্কার করার প্রয়োজন রয়েছে।’ আইআরআইয়ের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক জোহানা কাও বলেন, ‘নির্বাচনে সহিংসতা নাগরিকদের অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে একটি প্রধান প্রতিবন্ধক। বাংলাদেশের নির্বাচনকে পুরোপুরি অংশগ্রহণমূলক করতে হলে সব পক্ষকে অহিংস রাজনীতিকে প্রাধান্য দিতে হবে।’ বাংলাদেশে অবস্থানকালে টিএএম-এর স্বীকৃত পাঁচজন দীর্ঘমেয়াদের বিশ্লেষক নির্বাচন ও সরকারি কর্মকর্তা, নিরাপত্তা কর্মী, রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে রাজনৈতিক দলের নেতা, সাংবাদিক, নাগরিক সমাজের সংগঠনসহ যুবক, নারী, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি স্বীকৃত আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক মিশনের সঙ্গে বৈঠক করেন। পিইএএম-এর পর্যবেক্ষণে কারিগরি মূল্যায়নের কাঠামো ও পরিধি সম্পর্কে অবহিত করা হয়, যা বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী এবং ২০০৫ সালে জাতিসংঘে অনুমোদিত আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষণের নীতিমালার ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। উল্লেখ্য, আইআরআই এবং এনডিআই হলো নির্দলীয় বেসরকারি সংস্থা যা বিশ্বব্যাপী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং অনুশীলনকে সমর্থন ও শক্তিশালী করে। ইনস্টিটিউটগুলো গত ৩০ বছরে ৫০টিরও বেশি দেশে সম্মিলিতভাবে ২০০টিরও বেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছে।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৭

রাজধানীর যেসব স্থানে কম দামে মিলবে মাংস, দুধ ও ডিম
রমজান মাস উপলক্ষে রাজধানীর ৩০টি স্থানে কম দামে মিলবে মাংস, দুধ ও ডিম। রোববার (১০ মার্চ) সকালে বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধন কালে এ কথা জানান মৎস্য ও প্রাণীসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান। জানা গেছে, প্রথম রমজান থেকে শুরু হয়ে ২৮ রমজান পর্যন্ত এ ভ্রাম্যমাণ বিপণন ব্যবস্থা রাজধানী ঢাকার ২৫টি স্থানে পরিচালিত হবে। এ ছাড়া স্থায়ী বাজারের আরও ৫টি স্থানে মোট ৩০টি পয়েন্টে এই বিক্রয় ব্যবস্থা চালু থাকবে। এই ৩০টি স্থানে, ৬০০ টাকা কেজিতে গরুর মাংস, ৯০০ টাকা কেজিতে খাসির মাংস, ব্রয়লার মুরগি (ড্রেসড) ২৫০ টাকা কেজি, দুধ ৮০ টাকা লিটার এবং প্রতিটি ডিম সাড়ে ১০ টাকা করে কেনা যাবে। এসব স্থানে প্রতিদিন কম দামে রাজধানীতে ৫ হাজার কেজি গরুর মাংস বিক্রি করা হবে। যেসব স্থানে কম দামে মিলবে গরুর মাংস, ডিম ও দুধ স্থায়ী বাজার–(১) মিরপুর শাহ আলি বাজার, (২) মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট (৩) নতুন বাজার (১০০ ফুট), (৪) কমলাপুর, (৫) কাজি আলাউদ্দিন রোড (আনন্দবাজার)। ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্রগুলো হলো–(১) নতুনবাজার (বাড্ডা), (২) কড়াইল বস্তি (বনানী), (৩) খামারবাড়ী (ফার্মগেট), (৪) আজিমপুর মাতৃসদন (আজিমপুর), (৫) গাবতলী, (৬) দিয়াবাড়ী (উত্তরা), (৭) জাপান গার্ডেন সিটি (মোহাম্মদপুর), (৮) ষাটফুট রোড (মিরপুর), (৯) খিলগাঁও (রেল ক্রসিংয়ের দক্ষিণে), (১০) সচিবালয়ের পাশে (আব্দুল গনি রোড), (১১) সেগুন বাগিচা (কাঁচা বাজার), (১২) আরামবাগ (মতিঝিল), (১৩) রামপুরা, (১৪) কালসী (মিরপুর), (১৫) যাত্রাবাড়ী (মানিকনগর গলির মুখে), (১৬) বসিলা (মোহাম্মদপুর), (১৭) হাজারীবাগ (শিকশন), (১৮) লুকাস (নাখালপাড়া), (১৯) আরামবাগ (মতিঝিল), (২০) কামরাঙ্গীর চর, (২১) মিরপুর ১০, (২২) কল্যাণপুর (ঝিলপাড়া), (২৩) তেজগাঁও, (২৪) পুরান ঢাকা (বঙ্গবাজার) (২৫) কাকরাইল।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৬

‘বাংলাদেশের চিকিৎসকরা কোনো দেশের তুলনায় কম নয়’
‘আমি বিশ্বাস করি আমাদের চিকিৎসকরা কোনো দেশের তুলনায় কম নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। শনিবার (৯ মার্চ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের চিকিৎসকদের মান বিশ্বের কোনো দেশের চিকিৎসকদের তুলনায় কম নয়। ভুটান থেকে রোগী এসে বাংলাদেশে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ভারত থেকেও অসংখ্য রোগী বাংলাদেশে আসছেন।আমরা হাঙ্গেরি থেকে চিকিৎসক এনে জোড়া শিশুর অপারেশন করেছি। বাচ্চাদের যখন অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া হয়, তখন হাঙ্গেরির চিকিৎসকরা কিন্তু পারেননি, পেরেছেন বাংলাদেশের চিকিৎসকরাই। কাজেই আমি বিশ্বাস করি আমাদের চিকিৎসকরা কোনো দেশের তুলনায় কম নয়।’ তিনি বলেন, ‘ডাক্তার ও রোগীদের ভালো সম্পর্ক অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। শুধু ডাক্তাদের ওপর নির্ভর করে না। একটি হাসপাতালে ভালো কাজ একজন পরিচালক থেকে শুরু করে একজন অধ্যাপক, নার্স, ওয়ার্ডবয়, পরিচ্ছন্নতাকর্মীর ওপর নির্ভর করে। সবার সমন্বিত প্রয়াসেই চিকিৎসাসেবার সুনাম বৃদ্ধি করে।’   নবীন চিকিৎসকদের উদ্দেশে সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘আজ যারা এখানে বসে আছেন, আমি সবিনয়ে তাদের কাছে একটা কথা বলব। আসুন আমরা চিকিৎসকদের মান-সম্মান এমন এক জায়গায় নিয়ে যাই, যেন এ দেশের মানুষ একদিন চিকিৎসকদের দেখলে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে যায়। এটি করতে হলে আমাদের একটু ধৈর্য ধরে রোগীদের কথা শুনে চিকিৎসা দিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সময়মতো হাসপাতালে যাব আসব। সাধারণ মানুষের সেবায় নিজেকে উজাড় করে দেব। আমাদের সাধারণ মানুষ কিন্তু খুব বেশি কিছু চায় না, শুধু একটু গায়ে হাত দিয়ে কথা বলা, সুন্দর করে একটু কুশলাদি বিনিময় করলেই তারা কিন্তু খুশি হয়।’   তিনি আরও বলেন, ‘রোগ থেকে মুক্তি পেতে অসহায়ের মতো রোগীরা চিকিৎসকের ওপর নির্ভর করে। অনেক ক্ষেত্রে একজন চিকিৎসককে পিতার স্থান দখল করতে হয়। চিকিৎসকরা চাইলেই রোগীদের সঙ্গে একটা সুসম্পর্ক তৈরি করতে পারে। এতে রোগীর আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায় ও ভালো চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব।’
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৯

কুমিল্লা সিটিতে ভোটার উপস্থিতি কম
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন উপনির্বাচনে মেয়র পদে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে সিটি করপোরেশন এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেল চলাচলে আরোপ করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা।  শনিবার (৯ মার্চ) সকাল ৮টায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোট চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। তবে সকাল থেকে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাহসিন বাহার (বাস প্রতীক), মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা নূর উর রহমান মাহমুদ তানিম (হাতি প্রতীক), বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও দুইবারের সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু (ঘড়ি প্রতীক) ও সাবেক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিজাম উদ্দিন কায়সার (ঘোড়া প্রতীক)। নির্বাচনকালীন নিরাপত্তার জন্য ৯ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও আচরণবিধি প্রতিপালনে ২৭ জন ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে দায়িত্ব পালন করছেন। ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে, ২৭ টিমে ৯৩৯ র‌্যাব সদস্য, পুলিশের ২৭টি মোবাইল টিমে এক হাজার ৩৩৯ জন এবং নয়টি স্ট্রাইকিং ফোর্স মাঠে রয়েছে। প্রতিকেন্দ্রে চারজন অস্ত্রধারী পুলিশ, দুজন অস্ত্রধারী আনসার ও ১০ জন নারী ও পুরুষ আনসার ভিডিপি সদস্য থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রের জন্য একজন বেশি অস্ত্রধারী পুলিশ সদস্যা বেশি থাকবে। অর্থাৎ সাধারণ ভোটকেন্দ্রে ১৬ জন ও গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে ১৭ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য থাকবেন। এ সিটিতে পুরুষ ভোটার এক লাখ ১৮ হাজার ২৮২ জন ও নারী ভোটার এক লাখ ২৪ হাজার ২৭৮ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার দুজন রয়েছেন। ৬৪০টি ভোটকক্ষে দায়িত্ব পালন করবেন ১০৫ জন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, ৬৪০ জন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, এক হাজার ২৮০ জন পোলিং এজেন্ট কাজ করবেন। এ বিষয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন বলেন, সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। ২৭ ওয়ার্ডের কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১০:৫৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়