• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
‘রাজাকারদের মুক্তি দিয়েছেন জিয়া’
জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে রাজাকারদের মুক্তি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। শুক্রবার (৮ মার্চ) বিকেলে টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগের ২০ বছর পূর্তি ও অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজাকারদের জেলে ভরেছিলেন। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে তাদের মুক্তি দিয়েছেন। এরপর আমরা ক্ষমতায় এসে তাদের বিচার করছি। যারা প্রধান রাজাকার ছিল তাদের বিচার করা হচ্ছে। আর যাদের বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করছে তাদের বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম চলমান। রাজাকারদের তালিকা প্রকাশের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে, গ্রাম থেকে শুরু করে শহর পর্যন্ত যাচাই-বাছাই হচ্ছে। অতিদ্রুত এ তালিকা প্রকাশ করা হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফরহাদ হোসেন, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ আর এম সোলাইমান, টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নাফিসা আক্তার প্রমুখ।
০৯ মার্চ ২০২৪, ০৬:৫০

‘দুই ভাগে হচ্ছে রাজাকারের তালিকা’
রাজাকারের তালিকা দুই ভাগে করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘রাজাকারের তালিকার জন্য আলাদা কমিটি আছে। সরকারিভাবে যে তালিকা ছিল, তা কিন্তু আমরা প্রকাশ করার চেষ্টা করেছিলাম। তখন দেখা গেল—অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা যুদ্ধের সপক্ষে ছিলেন এমন মানুষের নামও তালিকায় এসেছে। তখন দেশবাসী এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।’ তিনি বলেন, ‘এখন আমরা দুই ভাগে ভাগ করেছি। একটি হলো সক্রিয়ভাবে যারা কাজ করেছে। যেমন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে রাস্তাঘাট চিনিয়ে নিয়ে বাড়িঘর পোড়ানোর জন্য সহযোগিতা করেছে, লুটপাট করার জন্য সহযোগিতা করেছে, অস্ত্র নিয়ে-ট্রেনিং নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে। তাদের একটি তালিকা। আরেকটি হচ্ছে, যারা রাজাকার হিসেবে নাম দিয়ে রেখেছে জীবন বাঁচানোর জন্য। তখন হয়তো কিছু বলার ছিল না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা একটি জটিল ব্যাপার। তারপরও শাজাহান খানের নেতৃত্বে কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। তারা কাজ করছেন। ওই কমিটি আমাদের কাছে তালিকা পাঠালে আমরা তা প্রকাশ করব।’ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যেসব কাজকর্ম চলছে, যেমন- বধ্যভূমি, যুদ্ধকালীন ঐতিহাসিক স্থান সংরক্ষণ, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বীর নিবাস, এসব কাজ যেন যথাযথভাবে হয়, সেজন্য ডিসিদের তদারকি-তৎপরতা বাড়ানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের যেসব সমস্যা আছে বা তারা কিছু নিয়ে গেলে সেগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্ব দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়