• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এস্তোনিয়া হবে বাংলাদেশের আইটি পণ্য রপ্তানির পরবর্তী গন্তব্য : পলক
ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, এস্তোনিয়া হবে বাংলাদেশের আইটি পণ্য রপ্তানির পরবর্তী গন্তব্য। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগর বিভাগের প্রধান ক্রিস্টি কারেলশন এর নেতৃত্বে ৪ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে বাংলাদেশ সচিবালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে। সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ থেকে আইটি পণ্য আমদানি এবং তাদের উৎপাদিত স্মার্ট প্রযুক্তি পণ্য বাংলাদেশে রপ্তানির করার আগ্রহ ব্যক্ত করেছে। সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়াদি, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও এস্তোনিয়ার মধ্যে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যযোগাযোগ প্রযুক্তির অগ্রগতির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন।  জুনাইদ আহমেদ পলক বাংলাদেশ ও এস্তোনিয়ার মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার বন্ধুপ্রতীম সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, এস্তোনিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিকভাবে অনেক মিল রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্মার্ট শিল্পবিপ্লবে বিশ্বে এখন নেতৃত্ব প্রদানকারী দেশের কাতারে উপনীত হয়েছে।  এসময় বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশে সরকার গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে তিনি বলেন, ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে বাংলাদেশে মূলত ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়। ২০০৯ সাল থেকে গত ১৫ বছরে এ খাতে অভাবনীয় অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।  প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের বিনিয়োগবান্ধব নীতির ফলে বাংলাদেশে বিনিয়োগ অত্যন্ত লাভজনক। তিনি আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশ ও এস্তোনিয়ার মধ্যকার বন্ধুপ্রতীম সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।  এস্তোনিয়া প্রতিনিধিদলের প্রধান সেদেশের তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতির বিভিন্ন দিক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলককে অবহিত করে বলেন, সাইবার নিরাপত্তাসহ স্মার্ট অবকাঠামো উন্নয়নে এস্তোনিয়া কাজ করছে। তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেন। বাংলাদেশে এখাতে অগ্রগতির অভিজ্ঞতা অন্যদের অনুপ্রাণিত করবে বলে উল্লেখ করেন। প্রতিনিধিদলের অপর সদস্যরা হলেন, ভারতে এস্তোনিয়ার রাষ্ট্রদূত মার্জি লুপ, বাংলাদেশে এস্তোনিয়ার অনারারি কনস্যুল সৈয়দ ফরহাদ আহমেদ এবং নয়দিল্লীতে এস্তোনিয়া দূতাবাসের ডিসিএম মারগুস সলসন।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৪৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়