• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এমপিওভুক্ত হচ্ছেন আরও সাড়ে ৫ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী
বিভিন্ন বেসরকারি স্কুল-কলেজে নতুন নিয়োগ পাওয়া ৫ হাজার ৪৬৩ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে এমপিওভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) এমপিও কমিটি। তাদের মধ্যে স্কুলে ৪ হাজার ৬৯৬ জন ও কলেজের ৭৬৭ জন রয়েছেন। এ ছাড়া ২ হাজার ৮২৮ জন শিক্ষককে উচ্চতর স্কেল ও ১ হাজার ৪৫৩ জন স্কুলশিক্ষককে বিএড স্কেল দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। আর ১৩২ জন প্রভাষককে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এমপিও কমিটি।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের এমপিও কমিটির সভায় নতুন এমপিওভুক্তির এ সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। এতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তিনজন কর্মকর্তা, মাউশি অধিদপ্তরের ৯ জন করে আঞ্চলিক পরিচালক ও উপপরিচালক এবং অধিদপ্তরের সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্টসহ ৩৫ জন কর্মকর্তা অংশ নেন। সভায় অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা জানান, স্কুলের ৪ হাজার ৬৯৬ জন শিক্ষক-কর্মচারীর মধ্যে বরিশাল অঞ্চলের ৩১০, চট্টগ্রামের ৩৩৮, কুমিল্লার ২৮৯, ঢাকার ৭৪১, খুলনার ৫৯১, ময়মনসিংহের ৫১৪, রাজশাহীর ১ হাজার ৬১, রংপুরের ৬৮৩ এবং সিলেটের ১৬৯ জন। কলেজের ৭৬৭ জন শিক্ষক-কর্মচারীর মধ্যে বরিশাল অঞ্চলের ৭৩ জন, চট্টগ্রামের ২৪, কুমিল্লার ৪৩, ঢাকার ১৬০, খুলনার ৭৬, ময়মনসিংহের ১১৮, রাজশাহীর ১২৩, রংপুরের ১০৫ এবং সিলেট অঞ্চলের রয়েছেন ৪৫ জন। মাউশি অধিদপ্তর সূত্র জানায়, নিয়ম অনুযায়ী-গত কয়েকমাসে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষক ও কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করেছিলেন। জানুয়ারি মাসের আবেদন নিষ্পত্তি করে এসব শিক্ষক-কর্মচারীকে এমপিওভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিটি। নতুন এমপিওভুক্তদের মধ্যে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে নিয়োগ সুপারিশ পাওয়া শিক্ষকই বেশি। প্রতি দুমাস পর পর মাউশিতে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে গত ১৭ জানুয়ারি বেসরকারি স্কুল-কলেজের ৯ হাজার ৬৫০ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে এমপিওভুক্ত করার সিদ্ধান্ত হয়। দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ও ভাতা বাবদ যে অর্থ সরকার দিয়ে থাকে, তাকে ইংরেজিতে বলা হয় মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার বা এমপিও।
২০ মার্চ ২০২৪, ০৯:২৫

ঈদে শতভাগ উৎসব ভাতা চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
ঈদুল ফিতরের আগেই শতভাগ উৎসব ভাতা চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা। এছাড়া চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ করা, সরকারিভাবে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সকল নিয়োগ দেওয়াসহ পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী জাতীয়করণ প্রত্যাশী মহাজোট’। শনিবার (২ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় অবস্থিত ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) স্বাধীনতা হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান মহাজোটের নেতারা। এ সময় তারা তাদের দাবি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পূরণ না করে তাহলে পরবর্তীতে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন। তাদের অন্যান্য দাবি, এমপিওভুক্ত প্রধান শিক্ষকদের ৬নং গ্রেডে ও সহকারী প্রধান শিক্ষকদের ৭নং গ্রেডে বেতন প্রদান, এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতো সমসংখ্যক শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া এবং মাধ্যমিক ডিজি আলাদাকরণপূর্বক এমপিওভুক্ত শিক্ষকদেরকে শিক্ষা প্রশাসনে আনুপাতিক হারে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া। সংগঠনের যুগ্ম আহবায়ক-১ ও বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারী ফোরামের সভাপতি অধ্যক্ষ মওলানা দেলোয়ার হোসেন আজিজীর সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মহাজোটের সদস্য সচিব জসিম উদ্দিন আহমদ। লিখিত বক্তব্যে জসিম উদ্দিন বলেন, এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ২০১৮ সাল থেকে জোটভিত্তিক টানা আন্দোলনের ভিত্তিতে সরকারের পক্ষ থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের যাবতীয় বৈষম্য নিরসনের আশ্বাস দেওয়া হয়। এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণের যৌক্তিকতা নিয়ে একটি প্রশাসনিক ও একটি আর্থিক কমিটি গঠনেরও আশ্বাস দেওয়া হয়। এতে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বিভিন্ন সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বকেও কমিটিতে রাখার আশ্বাস দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তবায়ন হয়নি। তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ২৭ ও ২৮ জুলাই গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরে দুই দিনের একটি কর্মশালা শিক্ষক নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ডিজি মাধ্যমিক, মাদ্রাসা ও কারিগরী শিক্ষার অফিসারবৃন্দের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। কর্মশালায় শিক্ষক নেতৃবৃন্দ এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণের বিষয়ে তাদের মতামত লিখিতভাবে প্রদান করেন। শিক্ষা প্রশাসনের নেতারা কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে আশ্বাস দিয়েছিলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা এবং কারিগরী অফিসাররা বসে শিক্ষকদের মতামতের যৌক্তিকতা যাচাই করে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণের বিষয়ে একটি সমন্বিত প্রস্তাব তৈরি করা করা হবে। শিক্ষক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বসে সমন্বিত প্রস্তাবসমূহ চূড়ান্ত করে তা সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পাঠানো হবে। কিন্তু তা এখনও আলোর মুখ দেখেনি। মওলানা দেলোয়ার হোসেন আজিজী বলেন, ঈদে আমাদের অপমানজনক ও লজ্জাজনক বোনাস দেওয়া হয়। বড় বড় মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার পক্ষে জাতীয়করণ করা কোনো ব্যাপারই না। অথচ পাঁচ লাখ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের উৎসব ভাতা দিতে মাত্র ৫০০ কোটি টাকা লাগবে। সরকারের পক্ষে এটা দেওয়া কোনো বিষয়ই না। সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির মহাসচিব মেজবাউল ইসলাম প্রিন্স, বাংলাদেশ এমপিওভুক্ত শিক্ষক পরিষদের সভাপতি মো. শাহ আলম, সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান ও বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী ফোরামের মহাসচিব মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
০২ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৬

এমপিওভুক্ত পাঁচ লক্ষাধিক শিক্ষক-কর্মচারীর জন্য সুখবর
এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঁচ লক্ষাধিক শিক্ষক ও কর্মচারীর বেতনের ১০ শতাংশ কাটার বিপরীতে আর্থিক ও অবসর সুবিধা নির্দিষ্ট সময়ে প্রদানে রিটের রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি নাইমা হায়দার এবং বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এ সময় আদালত বলেন, এমপিওভুক্ত অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অবসর সুবিধা ৬ মাসের মধ্যে দিতে হবে, না দিলে আদালত অবমাননা হবে। হাইকোর্ট বলেন, এটা চিরন্তন সত্য যে শিক্ষকদের অবসরের সুবিধা পেতে বছরের পর বছর ঘুরতে হয়। এই হয়রানি থেকে তারা কোনোভাবেই পার পান না। অবসরভাতা পাওয়ার জন্য শিক্ষকরা বছরের পর বছর দ্বারে দ্বারে ঘুরতে পারেন না। এর আগে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতনের ৬ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ কর্তনের বিপরীতে, বাড়তি আর্থিক সুবিধা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। গত সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সেই রুলের শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রায়ের দিন ধার্য ছিল। আদালতে শিক্ষকদের করা রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। তিনি জানান, এ রায়ের ফলে এমপিওভুক্ত পাঁচ লক্ষাধিক শিক্ষকদের অবসরকালীন সুবিধা ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তাদের টাকা প্রদান করতে হবে। তিনি আরও জানান, অবসরের পর কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের টাকা তুলতে শিক্ষকদের বছরের পর বছর ঘুরতে হয় যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এই আদেশ পরিপালন করা না হলে আদালত অবমাননার দায়ে ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আদালত। রায়ের আগে ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট প্রবিধানমালা, ১৯৯৯ এর প্রবিধান-৬ এবং বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা প্রবিধানমালা, ২০০৫ এর প্রবিধান-৮ অনুযায়ী শিক্ষক ও কর্মচারীদের মূল বেতনের ২ শতাংশ এবং ৪ শতাংশ কাটার বিধান ছিল। যার বিপরীতে ট্রাস্টের তহবিল থেকে শিক্ষক ও কর্মচারীদের কিছু আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হতো। তবে ২০১৭ সালের ১৯ এপ্রিল উল্লিখিত প্রবিধানমালার শিক্ষক ও কর্মচারীদের মূল বেতনের ২ শতাংশ এবং ৪ শতাংশ কাটার বিধানগুলো সংশোধনপূর্বক ৪ শতাংশ এবং ৬ শতাংশ করে দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। তিনি বলেন, প্রজ্ঞাপনে শিক্ষক ও কর্মচারীদের মূল বেতনের ২ শতাংশ এবং ৪ শতাংশ কাটার পরিবর্তে ৪ শতাংশ এবং ৬ শতাংশ কাটার বিধান করা হলেও উক্ত অতিরিক্ত অর্থ কাটার বিপরীতে শিক্ষক ও কর্মচারীদের কোনো বাড়তি আর্থিক সুবিধার বিধান করা হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের ১৫ এপ্রিল মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারীদের এপ্রিল-২০১৯ মাসের বেতন থেকে ৬ শতাংশ এবং ৪ শতাংশ টাকা অবসর সুবিধা বোর্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টে জমা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা প্রদান করেন। জানা যায়, অতিরিক্ত অর্থ কাটার বিপরীতে কোনো আর্থিক সুবিধা বৃদ্ধি না করেই শিক্ষক ও কর্মচারীদের মূল বেতনের ৬ শতাংশ এবং ৪ শতাংশ টাকা কাটার আদেশের কারণে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫ লাখ শিক্ষক ও কর্মচারী আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থেকে ক্ষুব্ধ হয়ে বিভিন্ন সময়ে অতিরিক্ত অর্থ কাটার আদেশ বাতিলের জন্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে তারা বিভিন্ন সময়ে মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচি পালন করেন। তাতেও কর্তৃপক্ষ নীরব থাকলে, ২০১৯ সালের ১৫ এপ্রিল মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জারি করা প্রজ্ঞাপনটি চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:১৯

এমপিওভুক্ত হচ্ছেন আরও যেসব শিক্ষক-কর্মচারী
বেসরকারি স্কুল ও কলেজে নতুন নিয়োগ পাওয়া ৯ হাজার ৬৫০ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে এমপিওভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) এমপিও কমিটি। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের এমপিও কমিটির সভায় নতুন এমপিওভুক্তির এ সিদ্ধান্ত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। নতুন এমপিওভুক্তির তালিকায় স্কুলের ৮ হাজার ১৬৩ জন ও কলেজের ১ হাজার ৪৮৭ জন শিক্ষক-কর্মচারী রয়েছেন। সভায় অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা জানান, স্কুলের ৮ হাজার ১৬৩ জন শিক্ষক-কর্মচারীর মধ্যে বরিশাল অঞ্চলের ৩৮৪, চট্টগ্রামের ৫৮৭, কুমিল্লার ৬০৯, ঢাকার ১ হাজার ৩৪৩, খুলনার ৯৪৫, ময়মনসিংহের ১ হাজার ৪৬০, রাজশাহীর ১ হাজার ২৯১, রংপুরের ১ হাজার ২ এবং সিলেটের ৫৪২ জন রয়েছেন। কলেজের ১ হাজার ৪৮৭ জন শিক্ষক-কর্মচারীর মধ্যে বরিশাল অঞ্চলের ৮৬, চট্টগ্রামের ১৩২, কুমিল্লার ১৩০, ঢাকার ১৭১, খুলনার ২০০, ময়মনসিংহের ১৬০, রাজশাহীর ২৭৮, রংপুরের ২২৫ এবং সিলেট অঞ্চলের ১০৫ জন। মাউশি সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক মাসে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষক ও কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করেছিলেন। ডিসেম্বর মাসের আবেদন নিষ্পত্তি করে তাদের এমপিওভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিটি। নতুন এমপিওভুক্তদের মধ্যে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে নিয়োগ সুপারিশ পাওয়া শিক্ষকই বেশি। উল্লেখ্য, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ও ভাতা বাবদ যে অর্থ সরকার প্রদান করে থাকে, তাকে ইংরেজিতে বলা হয় মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার বা এমপিও।
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:১৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়