• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
পুরস্কার পাচ্ছেন কাঁধে করে ডাকাত তুলে আনা সেই এএসআই
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতকে গ্রেপ্তার করে কাঁধে করে তুলে এনে ভাইরাল হওয়া পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) কামরুল ইসলাম পুরস্কার পাচ্ছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন তাকে পুরস্কৃত করার ঘোষণা দিয়েছেন। শুক্রবার (২২ মার্চ) নাসিরনগরর উপজেলার হরিপুর থেকে এক ডাকাতকে গ্রেপ্তারের পর কাঁধে করে তুলে আনেন এএসআই কামরুল। জানা গেছে, গ্রেপ্তার জীবন ওই এলাকার হুসন আলীর ছেলে। তার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক ডাকাতি মামলা আছে। সম্প্রতি তিনি মাধবপুর-হরিপুর সড়কে ডাকাতি শুরু করেন। তাকে অনেক দিন ধরে খুঁজছিল পুলিশ। অবশেষে শুক্রবার ইফতারের আগ মুহূর্তে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জীবনের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে নাসিরনগর থানা পুলিশ। তাকে গ্রেপ্তার করতে ছদ্দবেশে এসআই রূপন নাথ, এএসআই কামরুল ইসলাম ও তিন পুলিশ কনস্টেবলকে নিয়ে হরিপুরে যান। সেখানে গিয়ে তারা দেখেন ডাকাত জীবন সঙ্গীদের নিয়ে একটি জমিতে বসে ইয়াবা সেবন করছেন। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু পুলিশ কনস্টেবল রানার হাতে কামড় দিয়ে হাতকড়া নিয়েই পালিয়ে যায় জীবন। পুলিশ ছুটে গিয়ে তাকে পুনরায় গ্রেপ্তার করে। তার ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে এএসআই মো. কামরুল ইসলাম তাকে কাঁধে তুলে নেন। কিছুদূর আনার পর তাকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে থানায় আনা হয়। এরপর ডাকাতকে কাঁধে তুলে আনার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। সবাই এএসআই কামরুলের প্রশংসা করেন। এবার এ কাজের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার কামরুলসহ অভিযানে থাকা পুরো টিমকে পুরস্কৃত করার ঘোষণা দিয়েছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন জানান, বাংলাদেশ পুলিশ প্রতিটি ভালো ও প্রশংসার কাজে পুরস্কৃত করে। যার ফলে অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা অনুপ্রাণিত হন। ডাকাত ধরে প্রশংসিত হওয়া পুলিশ সদস্যদের আমরা পুরস্কৃত করার ঘোষণা দিয়েছি। চলতি সপ্তাহের কল্যাণ সভায় তাদের হাতে পুরস্কারের অর্থ তুলে দেওয়া হবে।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১০:১৯

ডাকাত ধরে কাঁধে করে নিয়ে এলেন এএসআই
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক ডাকাতকে গ্রেপ্তার করে কাঁধে করে তুলে এনে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) কামরুল ইসলাম ভাইরাল হয়েছেন। শুক্রবার (২২ মার্চ) নাসিরনগরর উপজেলার হরিপুরে এ ঘটনা ঘটে। শনিবার ওই এসআইয়ের ছবি ভাইরাল হয়। জানা গেছে, গ্রেপ্তার জীবন ওই এলাকার হুসন আলীর ছেলে। তার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক ডাকাতি মামলা আছে। সম্প্রতি তিনি মাধবপুর-হরিপুর সড়কে ডাকাতি শুরু করেন। তাকে অনেক দিন ধরে খুঁজছিল পুলিশ। অবশেষে শুক্রবার ইফতারের আগ মুহূর্তে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জীবনের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে নাসিরনগর থানা পুলিশ। তাকে গ্রেপ্তার করতে ছদ্দবেশে এসআই রূপন নাথ, এএসআই কামরুল ইসলাম ও তিন পুলিশ কনস্টেবলকে নিয়ে হরিপুরে যান।  সেখানে গিয়ে তারা দেখেন ডাকাত জীবন সঙ্গীদের নিয়ে একটি জমিতে বসে ইয়াবা সেবন করছেন। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু পুলিশ কনস্টেবল রানার হাতে কামড় দিয়ে হাতকড়া নিয়েই পালিয়ে যায় জীবন। পুলিশ ছুটে গিয়ে তাকে পুনরায় গ্রেপ্তার করে। তার ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে এএসআই মো. কামরুল ইসলাম তাকে কাঁধে তুলে নেন। কিছুদূর আনার পর তাকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে থানায় আনা হয়। নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহাগ রানা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ডাকাত জীবন খুবই ধূর্ত। তিনি পালানোর চেষ্টা করেন। এক পর্যায়ে তাকে বাধ্য হয়ে কাঁধে তুলে নিয়ে আসা হয়। এ ঘটনায় তার কামড়ে রানা নামে এক পুলিশ কনস্টেবল আহত হয়েছেন। শনিবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।  
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৪:৪২

শ্লীলতাহানির অভিযোগে সেই এএসআই ক্লোজড
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মাদক তল্লাশির নামে এক আদিবাসী গৃহবধূকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সন্তোষ কুমারকে ক্লোজড করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে তাড়াশ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নজরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শুক্রবার রাতে এক আদেশে পুলিশ সুপার ওই এএসআইকে পুলিশ লাইনে ক্লোজড করেন। আর গৃহবধূর শ্লীলতাহানির বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তদন্ত করছেন। তদন্ত শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  এর আগে, গত মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে অভিযুক্ত এএসআই সন্তোষ কুমার মাদক তল্লাশির নামে তাড়াশ উপজেলার দেশিগ্রাম ইউনিয়নের গুড়পিপুল যশাইপাড়া গ্রামের এক আদিবাসী গৃহবধূর ঘরে প্রবেশ করে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন। এ ঘটনায় এক ভিডিও বার্তায় বিচার দাবি করেন ওই গৃহবধূ। বৃহস্পতিবার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে সেই ভিডিও। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) আরটিভি অনলাইনে ‘তল্লাশির নামে আদিবাসী নারীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হলে বিষয়টি সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপারের (এসপি) নজরে আসে। সংবাদটি আমলে নিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে বিষয়টি সরেজমিন তদন্তের নির্দেশ দেন পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মন্ডল।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩০

বাসের ধাক্কায় পুলিশের এএসআই নিহত
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে বিশ্ব ইজতেমায় ডিউটি করতে আসার পথে বাসের ধাক্কায় হাসান নামে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) নিহত হয়েছেন। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন উপপরিদর্শক (এস আই) আমির হামজা। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৬টায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে টঙ্গী পূর্ব থানার মিলগেট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত এএসআই হাসান মানিকগঞ্জ জেলার কোর্টে কর্মরত ছিলেন। আহত এসআই আমির হামজা মানিকগঞ্জ জেলার পুলিশ কন্টোল রুমে কর্মরত ছিলেন। টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।    
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:২৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়