• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
পোলার্ড ঝড়ে উড়ে গেল বাবরের পেশোয়ার জালমি
পাকিস্তান প্রিমিয়ার লিগের (পিএসএল) ষষ্ঠ ম্যাচে পেশোয়ার জালমির মুখোমুখি হয়েছিল কারাচি কিংস। এই ম্যাচে বাবর আজমের পেশোয়ার জালমিকে সাত উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছে শান মাসুমের কারাচি। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) টস জিতে পোশোয়ারকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় কারাচি। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে কারাচিকে ১৫৫ রানের লক্ষ্য দেয় বাবর- হারিসরা। জবাব দিতে নেমে ১৯ বল এবং সাত উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় কারাচি। সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে শান মাসুদ ও মোহাম্মদ আখলাক। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি কেউই। ১০ বলে ১২ রান করে কারাচি অধিনায়ক আউট হলে ১৩ বলে ২৪ রান করে তাকে সঙ্গ দেন আখলাক। তৃতীয় উইকেটে শোয়েব মালিককে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন জেমস ভিন্সে। ২৯ বলে ২৯ রান করে মালিক আউট হলে, ব্যাটিংয়ে এসে তাণ্ডব শুরু করেন কাইরোন পোলার্ড। শেষ পর্যন্ত ভিন্সের ৩০ বলে ৩৮ রান এবং ২১ বলে পোলার্ডের ৪৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ভর করে ১৯ বল এবং সাত উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় কারাচি। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় পেশোয়ার জালমি। ইনিংসের প্রথম বলেই বোল্ড আউট হন সাইম আইয়ু্ব। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছাড়াতে পারেননি মোহাম্মদ হারিস। ৬ বলে ৭ রান করে আউট হন তিনি। ৩ বলে ২ রান করে তাকে সঙ্গ দেন টম কোহলের। দলীয় রানের ৩ উইকেটে চাপে পড়ে পোশোয়ার। এরপর দলের হাল ধরেন বাবার আজম। তাকে সঙ্গ দেন রোভম্যান পাওয়েল। ২৫ বলে ৩৯ রান করে পাওয়েল আউট হলেও ৩৭ বলে ফিফটি তুলে নেন বাবর। ১৬ বলে ২৩ রান করে আউট হন আসিফ আলী। এরপর ৫১ বলে ৭২ রানের ইনিংস খেলে আউট হলে উইকেট মিছিল শুরু করে দলটি বাকি ব্যাটাররা। আমির জামাল (১), লুক উড (৮), মোহাম্মদ জেশান (০) ও ওয়াকা সালামখেইল শূন্য রানে আউট হলে এক বল হাতে থাকতেই ১৫৪ রানে অলআউট হয় পোশোয়ার জালমি। কারাচির কিংসের হয়ে মীর হামজা ও হাসান আলি তিনটি উইকেট নেন। এ ছাড়াও ডানিয়েল সামস দুটি, শোয়েব মালিক ও মোহাম্মদ নাওয়াজ একটি করে উইকেট শিকার করেন।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:১৪

‘কোটি টাকা’র হৃদয় ঝড়ে উড়ে গেল খুলনা, কুমিল্লার সপ্তম জয়
চলতি বিপিএলের শুরুতে টানা চার ম্যাচ জিতে আসরে উড়ন্ত সূচনা করেছিল খুলনা টাইগার্স। তবে সেই জয়ের ধারা বজায় রাখতে পারেননি বিজয়-আফিফরা। পরের পাঁচ ম্যাচের প্রতিটিতেই হরেছে খুলনা। সবশেষ কুমিল্লার ব্যাটিং লাইনের কাছে পাত্তাই পায়নি তারা। খুলনাকে সাত উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছে লিটন-ফিজরা। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে কুমিল্লাকে ১৬৫ রানের লক্ষ্য দেয় খুলনা। জবাব দিতে নেমে সাত উইকেট ও ২১ বলে হাতে থাকতেই জয় তুলে নেয় কুমিল্লা। ৯১ রানের দায়িত্বশীল ইনিংসে খেলে আরও একবার কোটি টাকার বিনিময়ে দলে ভিড়ানোর প্রতিদান দেন এই টাইগার ব্যাটার। ১৬৫ রানের জবাব দিতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় কুমিল্লা। ৩ বলে ২ রান করে ক্যাচ আউট হন লিটন। তৃতীয় উইকেটে হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন উইল জ্যাক। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি এই ইংলিশ ব্যাটার। ১০ বলে ১৮ রান করে মুকিদুলকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন তিনি। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি আসরের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা জনসন চার্লস। ৮ বলে ১৩ রান করেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার। কিন্তু পিচের এক প্রান্ত আগলে রেখে ব্যাট চালাতে থাকেন তাওহীদ হৃদয়। ২৭ বলে ফিফটি তুলে নেন এই তরুণ ব্যাটার। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন জাকের আলী। ফিফটি পূরণের পর আরও বিধ্বংসী রুপ ধরেন হৃদয়। বলে বলে বাউন্ডারি-ওভার বাউন্ডারি হাঁকাতে থাকেন তিনি। শেষ পর্যন্ত জাকের আলীর ৩১ বলে ৪০ রান এবং তাওহীদ হৃদয়ের ৪৭ বলে অপরাজিত ৯১ রানের ইনিংসে ভর করে সাত উইকেট ও ২১ বলে হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় কুমিল্লা। খুলনা টাইগার্সের হয়ে ওয়েন পার্নেল, মুকিদুল ইসলাম ও নাহিদ রানা একটি করে উইকেট নেন। এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালো শুরু করে খুলনা টাইগার্সের দুই ওপেনার আফিফ হোসেন ও অ্যালেক্স হেলস।। ১৭ বলে ২২ রান করে সাজঘরে ফেরেন এই ইংলিশ ব্যাটার। তৃতীয় উইকেটে ১৩ বলে ১৮ রান করেন তিনি। ৩৩ বলে ২৯ রান করে আউট হন আফিফ। চতুর্থ উইকেটে ৩৩ বলে অর্ধশত রানের জুটি গড়েন লুইস ও মাহমুদুল। ১৯ বলে ২৮ রান করে আউট হন জয়। ম্যাথিউ ফোর্ডকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়েন এই ডান হাতি ব্যাটার। ২০ বলে ৩৬ রান করেন লুইস। মঈন আলীকে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে স্ট্যাম্পিং হন তিনি। এক বল পরেই বোল্ড হন লুক উড। শেষ পর্যন্ত নাসুমের ২ রান এবং পার্নেলের ১১ বলে ১৮ রানের ইনিংসে ভর করে আট উইকেট হারিয়ে ১৬৪ রানের লড়াকু পুঁজি পায় খুলনা টাইগার্স।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৫৫

হৃদয় ঝড়ে উড়ে গেল দুর্দান্ত ঢাকা, কুমিল্লার পঞ্চম জয়
চলমান আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে দুর্দান্ত ঢাকার কাছে হেরে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। দ্বিতীয় দেখায় রাজধানীর দলটিতে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। এই ম্যাচে জয়ের অন্যতম নায়ক তাওহীদ হৃদয়। তার দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ভর করে ঢাকাকে ৪ চার উইকেটে হারিয়েছে কোচ সালাউদ্দিনের শিষ্যরা। শুক্রবার (৯ জানুয়ারি) টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে কুমিল্লাকে ১৭৬ রানের বড় লক্ষ্য দেয় দুর্দান্ত ঢাকা। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ বল এবং চার উইকেট হাতে থাকতেই জয় তুলে নেয় লিটন-হৃদয়রা। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতে হোঁচট খায় কুমিল্লা। ১৮ রানের মধ্যে দুই ওপেনারকে হারায় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। ৫ বলে ৮ রান করে শরিফুল ইসলামের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে কাঁটা পড়লে, ৯ রান করে রান আউট হন উইল জ্যাক। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি ইমরুল কায়েসও। ৩ বলে ১ রান করে আউট হন এই বাঁহাতি ব্যাটার। কিন্তু চতুর্থ উইকেটে ডেভিড গেস্টকে সঙ্গে নিয়ে কুমিল্লা শিবিরে হাল ধরেন তাওহীদ হৃদয়। দুজনের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে জয়ের পথে ছুটতে থাকে কুমিল্লা। ৩২ বলে ফিফটি তুলে নেন হৃদয়। এরপর ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে ৩৫ বলে ৩৪ রান করে গেস্ট আউট হলে রানের গতি কিছুটা থেকে যায় কুমিল্লার। রায়মোন রাইফার ৪ বলে ৬ রান আউট হলে, এক প্রান্ত আগলে রেখে বাউন্ডারি-ওভার বাউন্ডারি মেরে রান তুলতে থাকেন তাওহীদ হৃদয়।  শেষ তিন ওভারে কুমিল্লার জয়ের জন্য দরকার ছিল ৩১ রান। ১৮তম ওভারে শরিফুলকে সামালকে দিয়ে ১৫ রান তুলে ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে নেই হৃদয়। সেই সঙ্গে ৫৩ বলে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেন এই টাইগার ব্যাটার। শেষ পর্যন্ত তার ৫৭ বলে হার নামা ১০৮ রানের ইনিংসে ভর করে ১ বল এবং চার উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় কুমিল্লা।  দুর্দান্ত ঢাকার হয়ে সর্বোচ্চ দুই উইকেট শিকার করেন শরিফুল ইসলাম। এ ছাড়াও আরাফাত সানি ও ডি সিলভা একটি করে উইকেট নেন।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৪

আলিস ঘূর্ণিতে উড়ে গেল সিলেট, কুমিল্লার দ্বিতীয় জয়
দলে বড় তারকা ক্রিকেটার না থাকলেও মাশরাফীর অধিনায়কত্ব শান্ত-জাকিরদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের উপর ভর করে গত আসরে ফাইনালে উঠেছিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। এবারও একই পদ্ধতিতে দল গঠন করেছিল তারা। তবে চলতি আসরের টানা তৃতীয় হারের সাক্ষী হয়েছে চায়ের দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।  শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। দুর্দান্ত বোলিং কুমিল্লাকে ১৩০ রানে আটকে দেয় মাশরাফীর দল। ছোট পুঁজি তাড়া করতে নেমে হোচট খায় সিলেট। মাত্র ৭৮ রানের অলআউট হয় তারা। এতে ৫২ রানের জয় পায় কুমিল্লা। জবাব দিতে নেমে দলীয় ২৮ রানেই ছয় উইকেট হারিয়ে বসে সিলেট স্ট্রাইকার্স। যার মধ্যে চার উইকেট শিকার করেন আলিস আল ইসলাম। ৪ বলে শূন্য রান করে রান আউটের শিকার হন ওপেনার মোহাম্মদ মিথুন। ৪ রান করে বোল্ড আউট হন সামিত প্যাটেল। আট বল খেলে মাত্র ১ রান করে লিটনের হাতে ক্যাচ তুলে দেন ইয়াসির আলী চৌধুরী। এরপর আলিসের স্পিন ঘূর্ণি বুঝে ওঠার আগে শান্তর প্যাডে গিয়ে লাগে। ৫ বলে ৫ রান করে আউট হন এই টাইগার ব্যাটার। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি অজি ব্যাটার বেন কাটিংও। ৮ বলে ১ রান করে বোল্ড আউট হন তিনি। এরপর পিচে এসেই ফেরার পথ ধরেন অধিনায়ক মাশরাফী। লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে আলিসের চতুর্থ শিকার হন এই তারকা ক্রিকেটার। তবে পিচের এক প্রান্ত আগলে রাখেন জাকির হাসান। ১৮ বলে ১৪ রান করে তাকে সঙ্গ দেন রাইয়ান বার্ল। ৩৪ বলে ৪১ রান করে জাকির আউট হলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় সিলেট।এরপর তানজিম হাসান সাকিব (৪) এবং রিচার্ড এনগ্রাভারা ১ রানের আউট হলে ২২ বল হাতে থাকতেই মাত্র ৭৮ অলআউট হয় সিলেট। এতে ৫২ রানের জয় পায় কুমিল্লা। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে সর্বোচ্চ চার উইকেট শিকার করেন আলিস আল ইসলাম। দুই উইকেট শিকার করেন রোস্টন চেজ। এ ছাড়াও ম্যাথিউ  ফোর্ড, তানভীর ইসলাম ও খুশদিল শাহ একটি করে উইকেট নেন।
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:০৩

খুলনার ব্যাটিং ঝড়ে উড়ে গেল বরিশাল
সাকিবের রংপুর রাইডার্সকে হারিয়ে বিপিএলের দশম আসর শুরু করেছে তামিমের ফরচুন বরিশাল। তবে সেই জয় ধারা অব্যাহত রাখতে পারেনি বরিশাল। নিজেদের দ্বিতীয় ভালো খেলেও খুলনার টাইগার্সের কাছে হারতে হয়েছে তাদের। বিপরীতে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে বিজয়-আফিফরা। সোমবার (২২ জানুয়ারি) নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল খুলনা। ব্যাটিংয়ে নেমে বিজয়দের সামনে ১৮৮ রানের লক্ষ্য দাঁড় করায় তামিম-মুশফিকরা। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে ২ বল ও আট উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় খুলনা। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ব্যাট চালাতে থাকেন খুলনা টাইগার্সের দুই ওপেনার এনামুল হক বিজয় ও ইভেন লুইস। দুজনের ব্যাটিং তাণ্ডবে মাত্র চার ওভারেই দলীয় ৫০ রান পূরণ করে খুলনা। ২১ বলে নিজের ফিফটি পূরণ করেন ইভেন লুইস। এর পরের বল উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন এই ক্যারিবীয় ব্যাটার। এরপর আফিফ হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ওপেনার বিজয়। ৩৫ বলে নিজের ফিফটি তুলে নেন এই ডান হাতি ব্যাটার। অন্যদিকে অধিনায়কের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাট চালাতে থাকেন আফিফও। তবে নয় রানের জন্য ফিফটির দেখা পাননি তিনি। ৩৬ বলে ৪১ রান করে ক্যাচ আউট হন এই বাঁহাতি ব্যাটিং অলরাউন্ডার। কিন্তু দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন অধিনায়ক বিজয়। তাকে সঙ্গ দেন সাই হোপ। শেষ পর্যন্ত বিজয়ের হার না মানা ৪৪ বলে ৬৩ রান এবং সাই হোপের ১০ বলে ২৫ রানের ভর করে ১২ বল ও আট উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় খুলনা। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করলেও, ইনিংস বড় করতে পারেনি আফগান তারকা ইব্রাহিম জাদরান। ১৬ বলে ১১ রান করে আউট হন এই ডান হাতি ব্যাটার। এরপর পিচে এসেই ব্যাট চালাতে শুরু করেন সৌম্য সরকার। ১০ বলে ২২ রান করে রান আউট হন এই টাইগার ক্রিকেটার । তবে মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন আরেক অভিজ্ঞ বাটার তামিম ইকবাল। ৩৩ বলে ৪০ রান করে তামিম আউট হলেও, অপর প্রান্তে থিতু হন মুশফিক। ৩২ বলে নিজের ফিফটি পূরণ করেন এই ডান হাতি ব্যাটার। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। ১৯ বলে ২৭ রান করে আউট হন এই রিয়াদ। শেষ দিকে শোয়েব মালিকের ৫ বলে রান এবং মুশফিকুর রহিমের ৩৯ বলে অপরাজিত ৬৮ রানে ভর করে চার উইকেট হারিয়ে ১৮৭ রানের বড় পুঁজি পায় ফরচুন বরিশাল। খুলনার জয়ের জন্য দরকার ১৮৮ রান। খুলনা টাইগার্সের হয়ে মুকিদুল ইসলাম, ওশানে থমাস ও নাসুম আহমেদ একটি করে উইকেট নেন।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০২:০২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়