• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
‘আমিও একইভাবে ছবি তুলে খারাপ মেয়েগুলোকে উৎসর্গ করব’
পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। ইন্ডাস্ট্রিতে ঠোঁটকাটা হিসেবেও বেশ পরিচিত তিনি। কথা বলতে যেন কাউকেই পরোয়া করেন না এই অভিনেত্রী। প্রায় সময়ই নানান বিষয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেন স্বস্তিকা। সম্প্রতি একটি ছবির প্রশংসা করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন স্বস্তিকা। শুধু তাই নয়, ছবিটির মতো করে নিজের একটি ছবি তুলেও খারাপ মেয়েদেরকে উৎসর্গ করার কথাও জানান তিনি।     ছবিটি শেয়ার করে ক্যাপশনে স্বস্তিকা লিখেছে— ‘দারুণ হয়েছে। আমিও এরকম একটা ছবি তুলব, ল্যামপোস্টের নিচে দাঁড়ানো খারাপ মেয়েগুলোকে উৎসর্গ করে। শাড়ির আঁচলেই কিনা সব সম্মান লুকিয়ে আছে যদি ওরা জানত। আমার বন্ধু ফটোগ্রাফাররা একটু হাত খালি হলে জানিও।’   সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্টটি দেওয়া মাত্রই পাঁচ হাজারেরও বেশি প্রতিক্রিয়া পড়েছে নেটিজেনদের। রীতিমতো মন্তব্যের ঝড় উঠেছে স্বস্তিকার কমেন্টসবক্সে। অভিনেত্রীর মতো তারাও প্রশংসা করেছে ছবিটির।     বরাবরই স্বাধীনচেতা মানুষ স্বস্তিকা। যে কোনো বিষয় নিয়েই খোলামেলা কথা বলতে পছন্দ করেন তিনি। এমনকি অন্যায়ের বিরুদ্ধেও কথা বলতে পিছপা হন না এই অভিনেত্রী।    
২২ মার্চ ২০২৪, ১৩:২৭

চিরকুট’র সুমিকে নারী দিবস উৎসর্গ করলেন আলিফ আলাউদ্দিন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের শ্রেষ্ঠ শত ভাষণের একটি। আর একাত্তরে মুক্তিকামী মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল ‘জয় বাংলা’ স্লোগান। সেই স্লোগানকে সামনে রেখে এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে লক্ষাধিক তারুণ্যের উপস্থিতিতে বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) আবারও ঝড় তুললো বাংলা ব্যান্ড। প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হলো জয় বাংলা কনসার্ট।  বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ)  বিকেল থেকেই গানে গানে ‘জাদুর শহর’ হয়ে ওঠে চাঁটগাঁ। দেশসেরা জনপ্রিয় ব্যান্ড আর্টসেল, ক্রিপটিক ফেইট, অ্যাভোয়েড রাফা, নেমেসিস, মেঘদল, লালন কিংবা চট্টগ্রামের ব্যান্ড দল তীরন্দাজ, কার্নিভালের তাণ্ডব ছড়ানো পারফরম্যান্সের দিনে এক অন্যরকম ইতিহাস গড়ল ব্যান্ড ‘চিরকুট’। ব্যান্ডটির প্রতি তারুণ্যের উচ্ছ্বাস ও ভালোবাসা একটু বিশেষভাবেই জোয়ার বইয়েছে কনসার্টজুড়ে। ‘আহারে জীবন’, ‘কানামাছি’, ‘লালে লাল’ গানে উদ্বেলিত হয় তারুণ্য। জাদুর শহর ঢাকারে বদলে গান হয়ে ওঠে জাদুর শহর চাঁটগারে..! স্টেজে উঠেই যার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সুমি। তিনি বলেন, এতক্ষণ যা হয়েছে তা ছিলো তাণ্ডব, আর এখন যা হবে তা হবে ইতিহাস। কনসার্টের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরছে সুমির এ সংলাপ ও তাদের পারফরম্যান্সের নানা ক্লিপস। কিংবদন্তি সুরকার আলাউদ্দিন আলীকন্যা সংগীতশিল্পী আলিফ আলাউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন কনসার্টে। ‘চিরকুট’র পারফরম্যান্সে তিনি এতই মুগ্ধ ও আপ্লুত যে, এবারের নারী দিবস তিনি উৎসর্গ করতে চাইলেন চিরকুট ব্যান্ডের সুমিকে।  চিরকুটের পারফরম্যান্স ভিডিও শেয়ার করে তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, এবারের নারী দিবস আমি উৎসর্গ করতে চাই শারমিন সুলতানা সুমিকে। জয় বাংলা কনসার্টে তার পারফরম্যান্স ছিল সত্যিই বসের মতো। আপনার জন্য গর্বিত। ভালোবাসা জানবেন। কনসার্ট শেষে ক্রিপটিক ফেইট তাদের ফেসবুক পেজে লিখেছে, চিরকুটের সঙ্গে এবং অনবদ্য শারমিন সুলতানা সুমির সঙ্গে স্টেজ শেয়ার করা সত্যিই আনন্দের। আপনারা সত্যিই অসাধারণ। কনসার্টে চট্টগ্রামের কিংবদন্তি ব্যান্ড তারকা আইয়ুব বাচ্চুকে স্মরণ করে চিরকুট। জলবায়ু সচেতনতায়, নারী-পুরুষ সমতায় ও তারুণ্যের মাঝে দেশপ্রেম জাগিয়ে তুলতে দেশাত্মবোধক গানও পরিবেশন করে তারা।  কনসার্ট শেষে সুমি বলেন, সিআরআই-ইয়াং বাংলাকে ধন্যবাদ, এত সুন্দর একটি কনসার্ট চট্টগ্রামবাসীকে উপহার দেওয়ার জন্য। বাংলা ব্যান্ডের শক্তি আবারও প্রমাণিত হল জাদুর শহর চট্টগ্রামে। এত ভালোবাসা, এত উচ্ছ্বাস সত্যিই আমাদের দারুণ অনুপ্রাণিত করেছে। চট্টগ্রামের কনসার্ট সেরেই চিরকুট ব্যান্ড পৌঁছে গেছে ঢাকায়। নারী দিবসে রাজধানীতে দুটি কনসার্ট তাদের। শুক্রবার (৮ মার্চ) সন্ধ্যা ছয়টায় রবীন্দ্র সরোবর ও রাত নয়টায় সোনারগাঁ হোটেলে পারফর্ম করবে ব্যাস্ততম ব্যান্ডটি।  
০৮ মার্চ ২০২৪, ১৮:৫১

পাঁচ ক্রিকেটারকে ট্রফি উৎসর্গ করলেন তামিম
বিপিএলের আগের নয় আসরের প্রতিটিতে খেললেও ট্রফি স্পর্শ করা হয়েছিল না টাইগার ক্রিকেটার দুই বড় তরকা মাহমদুউল্লাহ এবং মুশফিকুর রহিম। তবে বরিশালের প্রথম শিরোপা জয়ের ট্রফি জয়ের স্বাদ পেয়েছেন এই দুই ক্রিকেটার। এ ছাড়াও এই তালিকায় রয়েছে বেশ কয়েকজন তরুণ ক্রিকেটারও। পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে, তামিমকে দলের পক্ষে কথা বলার জন্যে ডাকা হলে সে সময় মুশফিক ও রিয়াদকে সঙ্গে নেন বরিশাল অধিনায়ক। সংবাদ সম্মেলনে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে বিপিএল শিরোপা জেতা তামিমের কাছে এবারেরটা কতটুকু আলাদা এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে তামিম বলেন, অবশ্যই যেকোনো ট্রফি ফ্যান্টাসটিক।  ‘কিন্তু আমাদের দলে এমন কয়েকজন ছিল, কিছু তরুণ খেলোয়াড় মিরাজ বলেন বা সৌম্য বলেন। দুইজন সিনিয়র ক্রিকেটার রিয়াদ ভাই, মুশফিক। তারা দেশকে অনেকদিন ধরে সেবা দিচ্ছে। কিন্তু ওরা এই ট্রফিটা এখনো পায়নি। আমার নিজেরই একটা ইচ্ছা ছিলো আল্লাহ যদি আমাদের দেয় (ট্রফি) তাহলে এই ট্রফি তাদের উৎসর্গ করব।’  তিনি বলেন, আমি জানি মিরাজ, সৌম্য, তাইজুল তাদের সামনে অনেক সময় আছে অনেক ট্রফি জেতার। আমি জানি না রিয়াদ ভাই ও মুশফিক ভাই (কতদিন খেলবে)। যেভাবে তারা পারফর্ম করেছেন হয়তো চালিয়ে যাবে। অন্যদের মতো এত নয়। এই কারণে প্রেজেন্টেশনের সময় ওদের নিয়ে গিয়েছি। কারণ তারা জেতার কাছাকাছি আগেও গিয়েছিল।’ এবারে বিপিএলের শুরুতে মুশফিক-মাহমুদউল্লাহকে দলে নেওয়ার জন্য অনেক সমালোচনার শিকার হতে হয় বরিশালকে। তবে দলটির মূলশক্তি ছিল অভিজ্ঞতা। সেটাকে কাজে লাগিয়েই চ্যাম্পিয়ন হয়ে মাঠ ছেড়েছে বরিশাল।  
০২ মার্চ ২০২৪, ০১:০১

রেকর্ডগড়া সেঞ্চুরি যাকে উৎসর্গ করলেন তামিম
ডু অর ডাই ম্যাচে খুলনা টাইগার্সকে হারিয়ে প্লে-অফ নিশ্চিত করেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। বন্দরনগরীর দলটির এমন জয়ের দিনে রেকর্ডগড়া সেঞ্চুরিতে বড় অবদান রেখেছেন তানজিদ হাসান তামিম। ১১৬ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরাও হয়েছেন তরুণ এই ওপেনার।  এদিন বিপিএলে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে নিজের সেরা ইনিংস খেলেন তামিম। আগের ম্যাচে ৭০ রানের পর এবার ১১৬ রানে মারকাটারি ইনিংস খেলেন তিনি। ৮ চারের পাশাপাশি ৮ ছক্কায় সাজান অতিমানবীয় এই ইনিংস। বিপিএলে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস খেলার দিনে রান সংগ্রাহকদের শীর্ষস্থানও দখলে নিয়েছেন তিনি। রেকর্ড সেঞ্চুরির পথে তামিম রান সংগ্রাহকদের শীর্ষস্থানও নিজের করে নিয়েছেন। এই ম্যাচ শেষে ১১ ইনিংসে তার নামের পাশে চলতি বিপিএলে ৩৮২ রান যোগ হয়েছে।  নিজের এমন সেঞ্চুরি ভাগ্নেকে উৎসর্গ করেছেন তরুণ এই ওপেনার। তার ভাষ্য, আমার ছোট একটা ভাগ্নে আছে। সবসময় ওর সঙ্গে কথা হয়, ম্যাচের আগের দিন মাঠে আসার আগেও। ৬ বললে ৬ দেখায়, আউট বললে আউট দেখায়। আমার সেঞ্চুরিটা ওকে উৎসর্গ করতে চাই। তামিম যোগ করেন, এর আগেও আমি বলছি যে জিনিসটা নিয়ে আমি ভাবি না। আমি চেষ্টা করি দলের জন্য, আমার নিজের সেরাটার দেওয়ার। আমি শুধু আমার জোনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। প্রথমে আমাদের একটা-দুইটা উইকেট পড়ে গিয়েছিল। আমি আর ব্রুস চেষ্টা করেছি সেখান থেকে একটা জুটি গড়ার। আমরা দুইজন ভালোভাবে করতে পেরেছি। আমি সবসময় অপেক্ষা করেছি বাজে বলের জন্য। আমার জোনে যেটা ছিল সেটাতে শট খেলেছি।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৫৭

বাবার মতো জীবন উৎসর্গ করে পথে নেমেছি : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি আমার বাবার মতো জীবন উৎসর্গ করে পথে নেমেছি। সোমবার (১ জানুয়ারি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজধানীর ধানমন্ডির কলাবাগান মাঠে নির্বাচনী জনসভায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমার একমাত্র শক্তির উৎস হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ। তাদের জন্য আমি আমার বাবার মতো জীবন উৎসর্গ করে পথে নেমেছি। গোলা-বারুদ, বোমা-গ্রেনেড হামলা কোনো কিছুই আমাকে বাধা দিতে পারেনি। আমার একটি প্রত্যয় ছিল যে, এ দেশের  মানুষের মুখের অন্ন জোগাবো। কেউ না খেয়ে কষ্ট পাবে না। তিনি বলেন, আমরা ভোট ও ভাতের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করেছি। নির্বাচন কমিশনকে আমরা স্বাধীন করে দিয়েছি। কারণ, আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। যেহেতু গণতন্ত্র অব্যাহত রয়েছে, তাই মানুষ শান্তিতে আছে। মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে। তাই আমাদের ভোট চুরির প্রয়োজন হয় না। তিনি আরও বলেন, আমরা মানুষের হৃদয় জয় করে তাদের ভোট পাই, চুরির প্রয়োজন হয় না। তারা (জিয়া-এরশাদ) ভোট চুরি করে, এটা আমার কথা না। হাইকোর্টের রায় আছে—জিয়ার ক্ষমতা দখল অবৈধ, এরশাদের ক্ষমতা দখল অবৈধ। শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেই দেশের মানুষ শান্তিতে আছে। বিএনপির চুরি-দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের কারণে জনগণ ২০০৮ সালে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। জ্বালাও-পোড়াও, মানুষ খুন করা এটাই তারা শুধু জানে। তিনি বলেন, ৭৫ এর পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল। তারা ক্ষমতায় এসেছিল অস্ত্র হাতে নিয়ে। মানুষের ভাগ্য গড়েনি। এই দেশটাকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়। যে জয় বাংলা স্লোগানে দেশের মানুষ তাজা রক্ত দিয়েছিল, সেটিও নিষিদ্ধ করেছিল। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সম্পূর্ণ জলাঞ্জলি দিয়ে দেয়। শেখ হাসিনা বলেন, যেদিন বাংলাদেশে ফিরে আসি। আমার ফেলে রাখা আপনজনদের পাইনি। পেয়েছি, হাজার হাজার মানুষ। সেদিন ঘোষণা দিয়েছিলাম, এ বাংলাদেশের মানুষই আমার পরিবার। তাদের মধ্যেই আমি খুঁজে পাব, বাবা-মা ভাইবোনের স্নেহ। হ্যাঁ, এটা পেয়েছি। এর আগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জনসভার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এতে ঢাকার আসনগুলোর দলীয় সংসদ সদস্য প্রার্থীরা অংশ নেন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। গত ২৮ ডিসেম্বর বিকেলে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্কমকর্তা সাবিরুল ইসলামের সই করা এক চিঠিতে এ জনসভার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধিমালা প্রতিপালন এবং নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুসরণের শর্তে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ১ জানুয়ারি দুপুর ২টায় ধানমন্ডির কলাবাগান মাঠে নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠানের বিষয়ে অনাপত্তি জ্ঞাপন করা হলো।
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ০১:৩৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়