• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
৭১ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিপি
বাংলাদেশ সরকারকে ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। Loan 4440- BAN: Climate-Resilient Integrated Southwest Project for Water Resources Management'  শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ চুক্তি সই হয়েছে। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। শনিবার (২০ এপ্রিল) এক সংবাদ বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ঢাকায় ঋণচুক্তি ও প্রকল্পচুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় বলে জানা গেছে।  বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং এডিবির পক্ষে বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন জিনটিং উভয় চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।  বাংলাদেশ সরকার ও এডিবির আবাসিক মিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, প্রকল্পটি পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) কর্তৃক বাস্তবায়িত হবে। আলোচ্যে প্রকল্পের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন করে কৃষি ও মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি, আনুষঙ্গিক উন্নয়নের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন আনয়ন, সমন্বিত পানি সম্পদ ও অংশগ্রহণমূলক পানি ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং উন্নত অবকাঠামো নির্মাণ ও সমন্বিত সহায়তার মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন অর্জন সম্ভব হবে। ঋণটি এডিবির Ordinary Operations (Concessional) বা নমনীয় শর্তে পাওয়া গিয়েছে যার সুদের হার ২ শতাংশ এবং ৫ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ২৫ বছরে পরিশোধযোগ্য। এছাড়া অন্য কোনো চার্জ নেই। এছাড়া প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত সুবিধাদির দীর্ঘমেয়াদী স্থায়িত্ব বজায় রাখার নিমিত্ত পানি ব্যবস্থাপনা সংঘ গঠন করা হবে। প্রকল্পটির  জানুয়ারি ২০২৪ হতে শুরু হয়ে ২০২৮ সালের ডিসেম্বরে শেষ হবে।  এডিবি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী। বাংলাদেশ ১৯৭৩ সালে সদস্য লাভের পর থেকে এডিবি থেকে এর অর্থনীতির অগ্রাধিকারভুক্ত বিভিন্ন খাতসমূহে ধারাবাহিকভাবে আর্থিক সহায়তা পেয়ে আসছে।  বাংলাদেশে উন্নয়ন সহায়তার ক্ষেত্রে এডিবি সাধারণত বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহন, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার, কৃষি, পানিসম্পদ ও সুশাসনকে প্রাধান্য দেয়। এ যাবত বাংলাদেশ সরকারকে ৩১ হাজার ৫৪৭.৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ সহায়তা ও ৫৭১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের অনুদান সহায়তা প্রদান করেছে এডিবি।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৪৮

উন্নয়ন করেছি বলেই সেনবাগবাসী আমাকে নির্বাচিত করেছে : মোরশেদ আলম
নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম এমপি বলেছেন, উন্নয়ন করেছি বলেই সেনবাগবাসী আমাকে তৃতীয়বারের মতো ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে।  শনিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে নিজ নির্বাচনী এলাকা নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার অর্জুনতলা ইউনিয়নের হাজী আলী আকবর সড়ক উদ্বোধন শেষে পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। গত নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশীর প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন মোরশেদ আলম এমপি বলেন, যে ব্যক্তি জীবনে কোন দিন শেখ হাসিনার বাড়ির গেইটে যেতে পারে সে কীভাবে নৌকা পাওয়ার প্রত্যাশা করে। এটা একটি ধোঁকাবাজী আর মিথ্যা বুলি ছাড়া কিছুই নয়। ৫ থেকে ৬ জন  বিপথগামী লোক সেনবাগবাসীকে অনেক ধোঁকা দিয়েছে কিন্তু এবার তারা সফল হতে পারেনি। তিনি বলেন, গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে সেনবাগের শিক্ষিত, ভদ্র, প্রকৃত আওয়ামী লীগের মানুষ আমাকে ভোট দিয়ে ফের নির্বাচিত করায় সকলকে ধন্যবাদ জানায়। তিনি আরও বলেন, উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে সেনবাগবাসী আমাকে ভোট দিয়েছে। আমি সেনবাগের এমপি হয়ে সেনবাগের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পাল্টে দিয়েছি, আওয়ামী লীগের দুর্গ হিসেবে গড়ে তুলেছি, দল এখন চাঙ্গা।   পথসভায় অবসরপ্রাপ্ত সাবেক সিনিয়র জেলা জজ মোহাম্মদ আলী হায়দারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি  হিসেবে সেনবাগ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম কবির, সেনবাগ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ স ম জাকারিয়া আল মামুন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন কমিশনারসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজন উপস্থিতি ছিলেন।
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৩৪

‘মানুষের রুচি উন্নত হলে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়’
মানুষের সক্ষমতা ও রুচি উন্নত হলে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয় বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলায় নিজ বাড়িতে এক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। তাজুল ইসলাম বলেন, মানুষের সক্ষমতা ও রুচি উন্নত হলে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়। যোগ্যরাই টিকে থাকে। তাই মানবসম্পদ উন্নয়ন অপরিহার্য। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশে অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক দুরাবস্থার মধ্যেও দেশের মানুষ তুলনামূলক ভালো অবস্থায় আছে। দেশে খাদ্য ঘাটতি দূর হয়েছে, শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে। উপজেলা নির্বাচন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, এবারের উপজেলা নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন না থাকায় প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। যারা কাজের মাধ্যমে জনগণের মন জয় করতে পেরেছে, অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল, মানুষের প্রতি ন্যায় বিচারের মাধ্যমে সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করেছে,  তারা উপজেলা নির্বাচনে নিজেদের গ্রহণযোগ্যতা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের যে কেউ চাইলে প্রার্থী হতে পারেন। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ কোথাও একে অন্যের বিরুদ্ধে বিষোদগার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৩৭

‌‘বাংলাদেশের উন্নয়ন কার্যক্রমে পরিবেশ সংরক্ষণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়’
বাংলাদেশের সকল উন্নয়ন কার্যক্রমে পরিবেশ সংরক্ষণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয় বলে মন্তব্য করেছন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বুধবার (২০ মার্চ) জার্মানির বার্লিনে বার্লিন এনার্জি ট্রানজিশন ডায়লগ ২০২৪ এ ‘ডায়লগ হাব: এনার্জি-ওয়াটাএ-ফুড নেক্সাস: হলিস্টিক সলুশন ফিন ফুড অ্যান্ড ওয়াটার সাপ্লাই পাওয়ারড বাই রিনিউয়েবলস’ শীর্ষক প্যানেল  ডিসকাশনে তিনি এ মন্তব্য করেন।                                                                                                                প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সব উন্নয়ন কার্যক্রমে পরিবেশ সংরক্ষণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। টেকসই কৃষি ব্যবস্থা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির অগ্রগতি তাই লক্ষণীয়। ডিজেল থেকে সোলার সেচ পাম্প শুধু কার্বন নিঃসরণই কমাবে না; একইসঙ্গে ভূগর্ভস্থ জল সম্পদ সংরক্ষণ করে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখবে। তিনি বলেন, ২০৩১ সালের মধ্যে ৪৫ হাজার সোলার সেচ পাম্প স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের ১৩ লাখ কৃষক সুবিধা পাবে আশা করা যাচ্ছে। সেইসঙ্গে ডিজেল ব্যবহার উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাবে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া কমে আসবে। তিনি আরও বলেন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলন প্রশমিত করতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার ও বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে উদ্ভাবন, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, আর্থিক যোগান ও অভিজ্ঞতার বিনিময় টেকসই উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। জার্মানিসহ উন্নত দেশসমূহকে প্রযুক্তি হস্তান্তরে অগ্রণী ভূমিকা পালন করা উচিত। এ সময় বার্লিন এনার্জি ট্রানজিশন ডায়ালগ-২০২৪-এ অংশগ্রহণকারী দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
২১ মার্চ ২০২৪, ২১:৫৭

সংশোধিত এডিপি অনুমোদন / বিদ্যুৎ খাতে বরাদ্দ ৩৭ হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) সংশোধনী হয়েছে আজ। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় সংশোধিত এই এডিপি (আরএডিপি) অনুমোদন দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  সংশোধিত এডিপিতে সর্বোচ্চ ২৫ দশমিক ৮২ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে। টাকার অঙ্কে যা ৬৩ হাজার ২৬৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এরপরই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ খাতে ১৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ। যা টাকার অঙ্কে ৩৭ হাজার ৮৯৬ কোটি টাকা।  প্রতিবারের মতো এবারও মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ পাওয়া অর্থ ব্যয় করতে না পারায় কাটছাঁট করতে হয় সংশোধিত এডিপি। এতে আরএডিপির আকার দাঁড়ালো ২ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা। মূল এডিপির আকার ছিল ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা। সার্বিকভাবে এডিপির আকার কমেছে ১৮ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশন এ ব্যাপারে জানায়, সব মন্ত্রণালয় সময় মতো বরাদ্দ করা অর্থ খরচ করতে পারছে না। ফলে এডিপির বাস্তবায়নে প্রত্যেকবারই ব্যয় কমানো হচ্ছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সংশোধিত এডিপিতে নিজস্ব অর্থায়ন কমছে সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা। এডিপিতে নিজস্ব অর্থায়ন ছিল ১ লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকা। যা কমে হচ্ছে ১ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিদেশি সহায়তা থেকে বরাদ্দ কমছে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা। এতে সংশোধিত এডিপিতে বিদেশি সহায়তার পরিমাণ দাঁড়াবে ৮৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।   
১২ মার্চ ২০২৪, ১৫:০৩

পানি উন্নয়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড। প্রতিষ্ঠানটি ৩টি পদে ৯৬ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা আবেদন করতে পারবেন অনলাইনে। যা যা প্রয়োজন- প্রতিষ্ঠানের নাম: পানি উন্নয়ন বোর্ড। পদের সংখ্যা: ৩টি। লোকবল নিয়োগ: ৯৬ জন। পদের নাম: উপ-সহকারী প্রকৌশলী/ শাখা কর্মকর্তা (পুর)/প্রাক্কলনিক। পদসংখ্যা: ৬৭টি। বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা (গ্রেড-১০)। শিক্ষাগত যোগ্যতা: পুরকৌশল বিষয়ে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি। পদের নাম: উপ-সহকারী প্রকৌশলী/ শাখা কর্মকর্তা (যান্ত্রিক/বিদ্যুৎ)। পদসংখ্যা: ১০টি। বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা (গ্রেড-১০)। শিক্ষাগত যোগ্যতা: যন্ত্রকৌশল, তড়িৎ কৌশল বা শক্তি কৌশল বিষয়ে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি। পদের নাম: হিসাব রক্ষক। পদসংখ্যা: ১৯টি। বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা (গ্রেড-১২) শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগের যে কোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি। চাকরির ধরন: সরকারি। প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)। কর্মস্থল: পানি উন্নয়ন বোর্ড অফিস। বয়সসীমা: প্রার্থীর বয়স ১ মার্চ তারিখে ১৮-৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে সরকারি বিধি অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের ক্ষেত্রে বয়স ৩০ বছর। আবেদন ফি: পরীক্ষার ফি বাবদ অনলাইনে ১ ও ২নং পদের জন্য ৫০০ টাকা এবং ৩নং পদের জন্য ৩০০ টাকা জমা দিতে হবে। আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের শেষ সময়: ৮ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত।
১০ মার্চ ২০২৪, ১১:২১

প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে : সুজিত রায় নন্দী
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের খেলাধুলার জন্য সবধরনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বর্তমান সরকার ক্রীড়াবান্ধব সরকার। যার কারণে আমাদের দেশ খেলাধুলার জন্য বিশ্বে দারুণভাবে পরিচিত।  শুক্রবার (৮ মার্চ) চাঁদপুরের কুমুরুয়া সূর্য রায় নন্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন হয়ে জাতীয় পর্যায়ে খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় খেলোয়াড়দের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।  সুজিত রায় নন্দী বলেন, আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছে। আমরা জাতীয়ভাবে চ্যাম্পিয়ন হবই হবো। ফরক্কাবাদে একটি ক্রীড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। এ প্রতিষ্ঠানে যে খেলাধুলার যাত্রা শুরু হয়েছে, তার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হবে। প্রতিষ্ঠানটিকে শুধু চাঁদপুর নয়, সারা বাংলাদেশে এ প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে। এ প্রতিষ্ঠানে ক্রিকেট ও ফুটবল একাডেমি চালু করবো, যেন শিক্ষার্থীরা খেলাধুলায় আরও আগ্রহী হয়। কারণ লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা করলে শরীর-মন সুস্থ থাকবে।  বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুল হান্নান মিয়াজীর সভাপতিত্বে উদ্বোধকের বক্তব্য রাখেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সভাপতি মো. শাহ্ নেওয়াজ।  বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব নাছির উদ্দিন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক শাহআলম সরকার প্রমুখ। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজ সেবক সৈয়দ আহম্মদ পাটওয়ারী, ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ দ্বীলিপ চন্দ্র দাস, সিটি কলেজের অধ্যক্ষ শরীফুল ইসলাম, ফরক্কাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্বা আলহাজ্ব আমিনুল হক, সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মো. মজিবুর রহমান, বালিয়া ইউনিয় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রফিকুল্যা পাটওয়ারী প্রমুখ। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গাজী মো. মহসীনসহ শিক্ষকবৃন্দ। পরে আমন্ত্রিত অতিথি, অভিভাবক ও ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিশেষ আকর্ষণ দাদা-নাতির প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। সবশেষে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেন অতিথিরা।
০৯ মার্চ ২০২৪, ০৬:১৫

‘কূটনীতিকরা আরও কাছ থেকে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ দেখবেন’ 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিদেশি কূটনীতিকরা যাতে দেশ ও দেশের অগ্রগতি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পারেন, কাছ থেকে দেখতে পারেন, সেজন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এম্বেসেডরস আউটরিচ প্রোগ্রাম আয়োজন করেছে। রাজধানীর বাইরে পরিদর্শনের মাধ্যমে কূটনীতিকরা বাঙালি জাতির সামর্থ্য এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সারা দেশে যে উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চলছে সেই খবরগুলো তাদের দেশে পৌঁছাবেন, ফলে তা বিশ্বময় ছড়িয়ে যাবে।  মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যাম্বেসেডরস আউট রিচ প্রোগ্রামের আওতায় ২৪টি দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার মিশন প্রধানসহ ৩৪ জন কূটনৈতিক সদস্যকে নিয়ে চট্টগ্রামের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শন শেষে ট্রেনযোগে কক্সবাজার যাওয়ার আগে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা যেন আমাদের দেশকে আরও জানেন, দেশে যে বিরাট উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ হচ্ছে সেগুলো যেন তারা স্বচক্ষে দেখেন, সেই কারণেই তাদেরকে চট্টগ্রামে আনা হয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনে তারা কক্সবাজার যাবেন।  বিদেশি প্রতিনিধিদের এই পরিদর্শনে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে কি না-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অবশ্যই তারা বাংলাদেশকে আরও ভালোভাবে জানতে পারবেন, ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার সফরে এসেছেন তারা। আজ চট্টগ্রামে কয়েক ঘণ্টা কাটালেন, কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম রোড টানেল তারা দেখলেন। তিনি বলেন, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলংকাসহ দক্ষিণ এশিয়ার কোথাও নদীর তলদেশ দিয়ে রোড টানেল নেই। সেটি তারা দেখলেন। এই যে অসাধারণ উন্নয়ন, যেগুলো আজ থেকে ১৫-২০ বছর আগে মানুষ কল্পনাও করেনি, সেগুলো আজকে বাস্তব এবং সেই বাস্তবতা আজকে কূটনীতিকরা নিজের চোখে দেখেছেন। কূটনীতিকদের ট্রেনে করে কক্সবাজার নেওয়া প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী পর্যন্ত ট্রেন লাইন হয়েছিল ১৯৩০ সালে। তারও আগে ব্রিটিশ আমলে ১৯০০ সালের পরপরই চট্টগ্রাম থেকে ঘুমধুম পর্যন্ত ট্রেন লাইনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এরপর দেশ বিভাগ হল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও পরিকল্পনা করেছিলেন, কিন্তু উবাস্তবায়ন করে যেতে পারেননি। কারণ তাকে সাড়ে তিন বছরের মাথায় হত্যা করা হয়েছিল।  মন্ত্রী বলেন, এই জনপদের মানুষ ১২৫ বছর আগে যে স্বপ্ন দেখেছিল, আজকে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেটি বাস্তবায়িত হয়েছে। এই অসাধারণ কাজ কূটনীতিকদেরকে দেখাবার জন্য চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনে করে কক্সবাজার নিয়ে এসেছি। তাদেরকে এখানে আনার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে তারা যেন বাংলাদেশকে জানে এবং চেনে, বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত যে আমাদের দেশে, এই খবরটা যেন তাদের মাধ্যমে বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়ে। এবং বাংলাদেশের সৌন্দর্য ও উন্নয়ন সম্পর্কে তারা যেন ভালো করে জানতে পারে, সেজন্যই তাদেরকে আমরা নিয়ে এসেছি। বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে কথাবার্তা হবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে ড. হাছান বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে তাদের সঙ্গে তো কথাবার্তা আমাদের সবসময়ই হয় এবং তারা অনেকেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গেছেন। এবং এখনো যদি তারা সুযোগ পায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাবেন।  ইউরোপীয় ইউনিয়ন, রাশিয়া, চীন, কোরিয়া, ইতালি, ডেনমার্ক, কসভো, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, নেপাল, শ্রীলংকা, ভিয়েতনাম, ভ্যাটিকান, ভুটান, স্পেন, আর্জেন্টিনা, লিবিয়া, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, মিশর, ফ্রান্স এবং এফএও, আইইউটি, একেডিএন আন্তুর্জাতিক সংস্থাগুলোর ২৪ জন মিশন প্রধানসহ ৩৪ জন কূটনৈতিক সদস্য এই আউটরিচ কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।   
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:০৯

৩৯১ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ মিলেছে এবারের বাণিজ্যমেলায় 
পর্দা নেমেছে ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা ২০২৪ এর। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে সমাপনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এ বছরের মতো সাঙ্গ হলো মেলার আয়োজন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো এ সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ক্রেতা সংকটে লোকসানের অজুহাত দেখিয়ে বাণিজ্যমেলার সময়সীমা বাড়ানোর জন্য বেশ কিছুদিন ধরে ব্যবসায়ীরা দাবি জানিয়ে এলেও হিসাব শেষে দেখা গেছে, গত বছরের তুলনায় এবারের আয়োজনে লাভ হয়েছে বেশ ভালোই।      সমাপনী অনুষ্ঠানে দেওয়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩৫ দশমিক ৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, অর্থাৎ ৩৯১ দশমিক ৮২ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ পাওয়া গেছে এবারের বাণিজ্যমেলায়। গত বছরের তুলনায় যা ১৭ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি। এবারের মেলায় পণ্য বেচাকেনাও হয়েছে গতবারের তুলনায় ১৫ শতাংশ বেশি। আনুমানিক প্রায় ৪০০ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি হয়েছে এ বছরের আয়োজনে। উল্লেখ্য, দেশীয় পণ্যের প্রচার, প্রসার, বিপণন, উৎপাদনে সহায়তার লক্ষ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ইপিবির যৌথ উদ্যোগে ১৯৯৫ থেকে এই ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা আয়োজিত হয়ে আসছে। স্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে এ বছর কিছুটা বিলম্বে শুরু হয় বাণিজ্যমেলা। ২১ জানুয়ারি মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শিডিউল অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার ছিল আয়োজনের শেষদিন।   মেলার শেষ দিনে বিভিন্ন স্টল-প্যাভিলিয়নে বিভিন্ন অফার চললেও ক্রেতাদের চাপ তুলনামূলক অনেক কম লক্ষ্য করা গেছে। ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা ছিল, শেষ দিনে সকাল থেকেই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় থাকবে। তবে তার বিপরীত চিত্র লক্ষ করা গেছে মেলা প্রাঙ্গণে। ক্রেতাদের চাপ কম থাকায় অধিকাংশ ব্যবসায়ীকে অলস সময় পার করতে দেখা গেছে। মেলার শেষদিন উপলক্ষে বিকেলে আয়োজিত হয় সমাপনী অনুষ্ঠান। সেখানে সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। ইপিবি’র (রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো) পক্ষ থেকে জানানো হয়, মেলায় এবার মোট ৩০৪টি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ ছাড়াও ৫টি দেশের ৯টি প্রতিষ্ঠান অংশ নেয় এবারের বাণিজ্যমেলায়। দেশগুলো হলো- ভারত, হংকং, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও সিঙ্গাপুর।  এবারের বাণিজ্যমেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্যাভিলিয়ন, রেস্তোরাঁ ও স্টলের মোট সংখ্যা ছিল ৩৫১টি; যা বিগত বছরে ছিল ৩৩১টি। অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এক্সিবিশন সেন্টারের ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩০০ বর্গফুট আয়তনের দুইটি হলে (এ ও বি) বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল ১৭৪টি স্টল। সেন্টারের প্রধান ফটকের পূর্বপাশে বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্যাভিলিয়নসহ প্রিমিয়ার ও সংরক্ষিত ক্যাটাগরির স্টল ছিল ৬২টি। হলের পেছনে ফরেন ক্যাটাগরির প্যাভিলিয়ন এবং প্রিমিয়ার ক্যাটাগরির প্যাভিলিয়নসহ প্রিমিয়ার ও সংরক্ষিত ক্যাটাগরির স্টল ছিল ৫৩টি। এছাড়া সেন্টারের মূল কম্পাউন্ডের বাইরে ৬ একর জমির একাংশে ফুড জোনে ৩২টি রেস্তোরাঁ ও মিনি রেস্তোরাঁ এবং সাধারণ ও সংরক্ষিত ক্যাটাগরির স্টল ছিল ৬২টি।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:২৫

এলাকায় উন্নয়নের অঙ্গীকার পূরণে ২০ কোটি টাকা করে পাচ্ছেন এমপিরা
এলাকায় উন্নয়নের অঙ্গীকার পূরণের জন্য সংসদ সদস্যদের ২০ কোটি টাকা করে বরাদ্দের কথা জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে লিখিত প্রশ্নোত্তরে তিনি এ তথ্য জানান। তাজুল ইসলাম বলেন, সংসদ সদস্যরা স্ব স্ব এলাকায় উন্নয়নের জন্য মানুষের কাছে অনেক অঙ্গীকার করেন, এটাই স্বাভাবিক। স্বাভাবিকভাবে সেসব অঙ্গীকার পূরণ করার জন্য এমপিদের যেমন আগ্রহ, তেমনি প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি অত্যন্ত আন্তরিকভাবে অনুধাবন করেছেন। তাই একটি প্রকল্প করে প্রতি এমপির নির্বাচনী এলাকার জন্য এরই মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদে ২০ কোটি টাকা দেওয়ার একটি প্রকল্প প্রণয়ন করেছেন। তিনি বলেন, এটি চলমান। এ প্রকল্প শেষ হলে বা এমপিদের নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন ও অঙ্গীকার পূরণে আবারও নতুন করে প্রকল্প নেওয়ার কথা বিবেচনা করা হবে। আরেক প্রশ্নের জবাবে এলজিআরডি মন্ত্রী জানান, এলজিইডি’র আওতায় চলতি অর্থবছরে দেশব্যাপী পল্লী এলাকায় ৪ হাজার ৯৩০ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন, ২১ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ, ১৪ হাজার ৪০০ কিলোমিটার সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ১৯ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণ, ৯০টি গ্রোথ সেন্টার ও হাটবাজার উন্নয়ন, ৫০টি বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ, ২৫টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ, ৪০০ কিলোমিটার সেচ খাল খনন ও পুনঃখনন, ৫০ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ ও সংস্কার, ১২০টি রেগুলেটর নির্মাণ ও সংস্কার, ১১০ কিলোমিটার বৃক্ষরোপণ ইত্যাদি কাজ বাস্তবায়নের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এ সকল উন্নয়ন কাজ আগামী জুন মাসের মধ্যে সমাপ্ত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:৩০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়