• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
রাজধানীতে ক্রমেই জমে উঠছে ঈদের কেনাকাটা
রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেটে শুরু হয়েছে ঈদের কেনাকাটা। রমজানের ৭ম দিনে রোববার (১৭ মার্চ) বিকেলে নিউমার্কেট, গাউছিয়া মার্কেট, চাঁদনি চক, মৌচাক মার্কেট, ইষ্টার্ন প্লাজা, ফরচুন মার্কেট, বেইলিরোডসহ বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেছে। অনেকেই পরিবার নিয়ে এসেছেন। অতিরিক্ত ভিড় এড়াতে আগে ভাগেই সেরে নিচ্ছেন ঈদের কেনাকাটা। পছন্দের পণ্যটি নিয়ে খুশি মনে ফিরছেন তারা। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ এবার পোশাকের দাম তুলনামূলক বেশি। অপরদিকে রোজার শুরুতে ক্রেতাদের এমন সমাগম দেখে ঈদে ভালো বিক্রির আশা দেখছেন বিক্রেতারা। প্রায় আট বছর ধরে মৌচাক মার্কেটে ব্যবসা করেন জুনায়েত হোসেন। তিনি আরটিভি নিউজকে বলেন,করোনাসহ নানা কারণে গত কয়েক বছর ব্যবসা ভাল হয়নি। এবার রমজানের প্রথম থেকেই মোটামুটি ভালো বিক্রি হচ্ছে। এবার আশা করছি ভাল ব্যবসা হবে। নিউমার্কেটের ব্যবসায়ী সোহরাব বলেন, এবার ক্রেতার চাহিদা মাথায় রেখে ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের পোশাক উঠিয়েছি। রোজার শুরুতে ক্রেতাদের ভিড় দেখা যাচ্ছে। আশা করছি এবার বিক্রি ভাল হবে। রাজধানীর মালিবাগের ফরচুন মার্কেটে মেয়ের জন্য জুতা কিনতে এসেছেন আবেদা রহমান। আরটিভি নিউজকে তিনি বলেন, এখানে বাচ্চাদের ভাল কলেকশন আছে। দাম একটু বেশি। কোয়ালিটি ভাল। বাচ্চাদের জিনিসের দাম আরেকটু কম হলে ভাল হতো। বেইলি রোডে আরটিভি নিউজের সঙ্গে কথা হয় কানিজ হুমায়রার সঙ্গে। তিনি আরটিভি নিউজকে বলেন, আমার হাজব্যান্ড ব্যবসায়ী। খুব বিজি থাকেন। তাই তার জন্য একটা পাঞ্জাবী নিলাম। তবে গতবারের তুলনায় দাম একটু বেশি। কিন্তু পছন্দমত কিনতে পেরে খুশি তিনি। তিনি বলেন, এবার স্বাচ্ছন্দে কেনা কাটা করা যাবে। করোনার ঝামেলা নেই। আশা করি এবারের ঈদ পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভালভাবে কাটাবো। রাজধানীর রামপুরা থেকে পরিবারসহ কেনাকাটা করতে এসেছেন আবু বকর। তিনি আরটিভি নিউজকে বলেন, রোজার শেষ সময় মার্কেটে অনেকে ভিড় থাকে। ভিড়ের মধ্যে কেনাকাটা করা খুব কষ্টের।অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। এবার ঈদে গ্রামের বাড়ি যাব। তাই আগেই কেনাকাটা সেরে ফেলছি। শুধু মার্কেটেই নয়, ফুটপাতেও বাড়ছে ক্রেতাদের ভিড়। মগবাজার মোড়ে ফুটপাত থেকে গেঞ্জি কিনছিলেন আল আমিন। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন তিনি। থাকেন ইস্কাটন এলাকায়। আরটিভি নিউজকে তিনি বলেন, আমরা ছোট চাকরি করি। তাই কম খরচে ফুটপাত থেকে পছন্দের কাপড় কিনছি। কি আর করবো। এছাড়া ইষ্টার্ন প্লাস, গ্লোব শপিং কমপ্লেক্স, নুরজাহান মার্কেট, ধানমন্ডি হকার্স মার্কেট, নিউমার্কেট এলাকার ফুটপাতে ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেছে। এসব এলাকায় ঈদের পোশাকের পাশাপাশি নিত্যপণ্য কিনতেও দেখা গেছে অনেককে।
১৭ মার্চ ২০২৪, ২৩:১২

মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার পর্দা উঠছে আজ
‘মিস ওয়ার্ল্ড- ২০২৪’ প্রতিযোগিতার ৭১তম আসরের পর্দা উঠছে শনিবার (৯ মার্চ)। চলতি বছরের মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত রাউন্ড অনুষ্ঠিত হবে ভারতে। দীর্ঘ ২৮ বছর বিরতির পর ভারতের মাটিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই সুন্দরী প্রতিযোগিতা।   এবারের মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, জাপান— এশিয়ার এই চারটি দেশের চারজন প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধিত্ব করছেন শাম্মী ইসলাম নীলা। খুব ছোট বেলা থেকেই মিস ওয়ার্ল্ড হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন বাংলাদেশের নীলা।  এ প্রসঙ্গে নীলা বলেন, আমি যখন ছোট ছিলাম তখন জন্মদিনে মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার মুকুট কিনতাম। তারপর আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলতাম এই দেখ আমি মিস ওয়ার্ল্ড। তারপর নিজে নিজেই সেখানে নাচতাম। সেটা বাবাকে দেখাতাম। এখন আমার সেই জার্নি যেন বাস্তবের কাছাকাছি। কিন্তু আমার বাবা আর বেঁচে নেই। তবে আমি নিশ্চিত আমার ওপর বাবার আশীর্বাদ আছে।   এই সুন্দরী প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করছেন সিনি শেঠি। তিনি বলেন, প্রিয়াংকা চোপড়া ও ঐশ্বরিয়া রাইকে দেখেছি। তাদের মতো করে নিজে নিজে বাড়িতে র‌্যাম্পে হেঁটেছি। স্বপ্ন দেখি মিস ওয়ার্ল্ড মুকুট পড়ার।   নেপাল থেকে প্রতিনিধিত্ব করছেন প্রিয়াংকা রানি যোশি। তিনি বলেন, সবকিছুই কল্পনা থেকে শুরু হয়। মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতাও তেমনই একটি মঞ্চ। এখানে আসতে পেরেছি। পুরো জার্নিটা আমার জন্য অনেক আনন্দের। আরও মজাদার আরও সহজ লাগছে। অন্য সবার মতো আমিও চাই সেরার মুকুট জিততে।     
০৯ মার্চ ২০২৪, ০৯:৪২

কাঙ্ক্ষিত হয়ে উঠছে বাংলাদেশ 
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক নানা মাত্রায় বৃদ্ধি করতে আগ্রহী পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলো। এবারে নতুনভাবে আলোচনা শুরু হতে যাচ্ছে বৃহত্তর নিরাপত্তা সহযোগিতা নিয়ে। ইতোমধ্যে ফ্রান্সের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা চুক্তি হয়ে গেছে। এছাড়া ইতালি, নেদারল্যান্ডস ও যুক্তরাজ্যের সঙ্গেও একই ধরনের চুক্তি করা নিয়ে আলোচনা চলছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপের দেশগুলোর সম্পর্ক একটি নতুন উচ্চতায় চলে যাবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।  তারা বলছেন, সম্পর্ক ভালো না হলে নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা হয় না। ফলে এই আলোচনা বেশ আশার উদ্রেগ ঘটাচ্ছে। আগামীতে সম্পর্ক দৃঢ় হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে। তবে একইসঙ্গে এ ধরনের লেনদেনের আগে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ভবিষ্যৎ সেবার বিষয়টি নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি বলেও মনে করেন তারা। এগুলো আলোচনা করে ঠিক করতে সময় লাগে।  বাংলাদেশের ফোর্সেস গোল ২০৩০ এর অধীনে জাতীয় নিরাপত্তা সেবা কেনার ক্ষেত্রে বহুমুখিকরণের একটি তাগিদ আছে। এজন্য সরকারও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করছে উল্লেখ করে সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার মো. শহীদুল হক বলেন, ‘এই যে অনেক দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথাগত সম্পর্কের পাশাপাশি নিরাপত্তা সেবা (সিকিউরিটি সার্ভিস) আদান-প্রদানের সম্পর্ক তৈরি করতে চাইছে তার পিছনে বাংলাদেশের অর্জন আছে। বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা ও দৃশ্যমান করতে পারায় ব্যাপারগুলো শক্তিশালী রূপ পাচ্ছে। চীনে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মুনশি ফায়েজ বলেন, ‘সম্পর্ক ভালো না হলে নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা হয় না। এ ধরনের সহযোগিতা সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে।’ উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথমবারের মতো মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে অংশ নেন। ওই সময়ই বাংলাদেশ তার আগ্রহের বিষয়টি পরিষ্কার করেছিলেন তিনি। এখন অর্থনৈতিকভাবে সক্ষম বাংলাদেশের সঙ্গে নিরাপত্তা সেবা বিষয়ে সহযোগিতা বাড়ানোর আগ্রহ দেখাচ্ছে পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলো।  এ বিষয়ে দুই পক্ষের আগ্রহ আছে উল্লেখ করে সাবেক রাষ্ট্রদূত মুনশি ফায়েজ বলেন, ‘তবে সুবিধাজনক শর্তে আমরা কিনতে চাই। কিছু কিছু পণ্যের ক্ষেত্রে আমেরিকা বা ইউরোপের কাছে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই। কারণ তারা ছাড়া আর কেউ ওই ধরনের উন্নতমানের পণ্য বানায় না।
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:১৪

‘রিজার্ভ সংকট কাটিয়ে উঠছে বাংলাদেশ’
রিজার্ভ সংকট থাকলেও বাংলাদেশ তা কাটিয়ে উঠছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তিনি বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ঊর্ধ্বমুখী। সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিলের (আইএফএডি) আবাসিক প্রতিনিধি আর্নড হেমলিয়ারসের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ক্ষেত্রে আমরা ধীরে ধীরে উন্নতি করছি। বাংলাদেশ যে সম্ভাবনার দেশ, আমরা সেই ট্র্যাকেই ফিরে এসেছি। তিনি বলেন, একটি প্রশ্ন অনেকেই বলেন যে, বাংলাদেশ কি দেউলয়া হয়ে গেল? না, বাংলাদেশ কোথায় দেউলিয়া। এত বড় একটা দেশে দেউলিয়া হতে পারে না। আমাদের রিজার্ভ উন্নতি করছে। সংকট অন গোয়িং। সংকট আছে, কিন্তু আমরা সেটাকে ওভারকাম করছি। বৈঠকের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর অ্যাগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্টের প্রজেক্ট কার্যক্রম চালু রয়েছে। সেখানে তারা নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে আসছে, সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। প্রতিবছরই আমাদের সঙ্গে তাদের আলোচনা হয়। এ বছর ইনোভেশন (উদ্ভাবনী) বিষয়ে বাংলাদেশসহ অন্য সবার সঙ্গে তাদের আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, শুধু আইএফএডি একা নয়, আমাদের অনেক ডেভেলপমেন্ট পার্টনার আছে, যেমন: জাপান, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক; তারাও বিভিন্ন আইডিয়া নিয়ে আসে। তারপর মিলেমিশে আমরা একটি পথ বের করে কাজ শুরু করি। আমরা নির্দিষ্ট কোনো দেশের ওপর নির্ভরশীল না। তবে আমরা সবার সঙ্গে পরামর্শ করে কাজ করি।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৪

জমে উঠছে বাণিজ্য মেলা
দিন দিন জমে উঠছে বাণিজ্যমেলা। প্রথমদিকে দর্শনার্থীদের তেমন ভিড় না থাকলেও ছুটির দিনে ভিড় বাড়ছে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের। রাজধানীসহ দেশের বিভন্ন প্রান্ত থেকে আগত ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠছে মেলা প্রাঙ্গণ।  মেলায় আসছেন শিশু বৃদ্ধসহ সব বয়সি মানুষ। কেউ আসছেন মেলা থেকে প্রয়োজনীয় জিনিসটি কিনতে। কেউ আসছেন ঘুরতে। তবে মেলায় দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়লেও কেনাবেচা তেমন জমে উঠেনি। মাঝামাঝি সময় কেনাবেচা জমবে বলে আশা করছেন বিক্রেতারা।    শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মেলা প্রাঙ্গণে মানুষের ভিড়। বেশির ভাগ মানুষই ঘুরে দেখছেন বিভিন্ন স্টল। কেনাকাটা তেমন করছেন না। তারা বলছেন, মেলার শেষের দিকে কেনা কাটা করবো। এখন আসছি। জিনিসপত্র দেখছি। দামের আইডিয়া নিচ্ছি।  রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে পরিবার নিয়ে মেলায় এসেছেন ভোলার শিপন আহমেদ। মতিঝিলের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। আজ তার সাপ্তাহিক ছুটি। তাই পরিবার নিয়ে মেলায় ঘুরতে এসছেন।  শিপন আহমেদ আরটিভি নিউজকে বলেন, রাজধানীর জীবনতো যান্ত্রীক জীবন। চাইলেই কোথাও পরিবার নিয়ে যাওয়ার সুযোগ হয়না। বাণিজ্য মেলা আমাদের সেই সুযোগ করে দিচ্ছে। পরিবার নিয়ে ঘোরাও হলো আবার প্রয়োজনীয় জিনিসও কিনতে পারলাম। এক ঢিলে দুই পাখি মারা। আজ কি কিনলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না, আজ তেমন কিছু কেনা হয়নি। আজ দামের আইডিয়া নিলাম। আগামী সপ্তাহে ইনশাল্লাহ কিনবো।   মেলায় বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে এসেছেন মাদারীপুরের সৌরভ। তিনি আরটিভি নিউজকে বলেন, সব বন্ধুরা ঢাকায় এসেছি। বাণিজ্য মেলায় সবাই ঘুরতে এসেছি। কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস কিনবো।    এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, কেনাকাটা তেমন জমে উঠেনি। মেলায় মানুষের ভিড় বাড়লেও বিক্রি বাড়েনি। মানুষ আসে দাম জানতে চায়। ঘুরে ফিরে চলে যায়। তবে আগামী সপ্তাহে বিক্রি বাড়বে আমা করা যাচ্ছে।  ব্যবসায়ী রওশন জামিল জানান, ছুটির দিনে মানুষের চাপ বেশি। তবে ক্রেতার চেয়ে দর্শনার্থীই বেশি। অনেকে দোকানে এসে পণ্য দেখলেও ক্রয় করছেন অল্প সংখ্যক মানুষ। আশা করছি, শেষের দিকে জমজমাট হবে। মানুষ এখন শুধু ঘুরে ঘুরে দেখে। আইডয়া নেয়। প্রসঙ্গ, দেশীয় পণ্যের পাশাপাশি এবারের বাণিজ্যমেলায় ভারত, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক, ইরান, পাকিস্তান, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, সহ বিভিন্ন দেশ অংশ নিয়েছে।  এসব দেশের বস্ত্র, মেশিনারিজ, কার্পেট, কসমেটিকস অ্যান্ড বিউটি এইডস, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস, ফার্নিচার, পাট ও পাটজাত পণ্য, গৃহসামগ্রী, চামড়া/আর্টিফিসিয়াল চামড়া ও জুতাসহ চামড়াজাত পণ্য প্রদর্শিত হচ্ছে।  এছাড়াও রয়েছে স্পোর্টস গুডস, স্যানিটারি ওয়্যার, খেলনা, স্টেশনারি, ক্রোকারিজ, প্লাস্টিক, মেলামাইন পলিমার, হারবাল ও টয়লেট্রিজ, ইমিটেশন জুয়েলারি, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, ফাস্টফুড, হস্তশিল্পজাত পণ্য, হোম ডেকর ইত্যাদি পণ্য। 
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:২১

ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ভিড়ে জমে উঠছে বাণিজ্য মেলা
ধীরে ধীরে জমে উঠছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৮তম আসর। শীতে রাজধানীবাসী অনেকটাই নাজেহাল হলেও মেলার দ্বিতীয় দিনে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জমে উঠছে মেলা প্রাঙ্গণ। ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ভিড়ে বিক্রেতারাও খুশি। সোমবার (২২ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জের পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে আয়োজিত মেলার দ্বিতীয় দিনে সকাল থেকে অনেকটা ঢিলেঢালা ভাব থাকলেও বিকেল থেকেই বাড়তে শুরু করে ক্রেতাদের সমাগম। মেলায় ঘুরতে আসা এক ক্রেতা বলেন, আমি পরিবার (স্ত্রী) ও বাচ্চাদের মেলায় ঘুরতে নিয়ে এসেছি। আমার পরিবার পছন্দ মত কিছু গৃহস্থলী পণ্য কিনেছে। মেলায় এসে দেখে ভালোই লাগছে। আরেকজন ক্রেতা বলেন, মেলায় এসেছি, ঘুরে দেখেছি, খেয়েছি। হাতের চুরি ও গয়না কিনেছি, অনেক ভালো লাগছে। স্টল ও পণ্যভেদে বিক্রেতাদের মধ্যে রয়েছে মতপার্থক্য। শীতবস্ত্র আর মেয়েদের পোশাকের দোকানগুলোতে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। এক বিক্রেতা বলেন, আমরা অন্যান্য বছরে মেলা শুরুর ১/২ দিনে যেমন ক্রেতা সমাগম পেতাম সে তুলনায় ভালোই সাড়া পাচ্ছি। আবার আহামরি ভালোও বলা যায় না।   সেই তুলনায় ইলেকট্রিক পণ্য বা গৃহস্থালীর প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকানে বেচাকেনা তেমন নেই। তবে আগামীতে বাড়বে বলে আশা করছেন বিক্রেতারা। এক বিক্রেতা বলেন, এখন তো মাত্র মেলা শুরু হলো। এখন ক্রেতা সমাগম মোটামুটি। আশা করি আগামী শুক্রবার ও শনিবার থেকে ক্রেতা বাড়বে।   কেবল দেশীয় উদ্যাক্তাদের পণ্যই নয়, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক, হংকং, ভারত, ইরান, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের পণ্যেও সেজেছে বাণিজ্য মেলা। এমনই একজন উদ্যোক্তা বলেন, সাধারণত ১ জানুয়ারি থেকে বাণিজ্য মেলা শুরু হয়। কিন্তু এবার ২০ দিন দেরিতে মেলা শুরু হয়েছে। সে জন্য অবশ্যই একটু প্রভাব পড়েছে। তারওপর শীতের প্রকোপ বেশি। সামনে কি অবস্থা হয় কে জানে। আমরা বাংলাদেশি ক্রেতাদের নতুন কিছু উপহার দিতে চাচ্ছি। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের কারণে একটু দেরিতে হলেও আগের কয়েক বছরের তুলনায় এবারের মেলা বেশি জমবে বলে মনে করছেন দর্শনার্থীরা। প্রসঙ্গত, গত ২১ জানুয়ারি ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবারের বাণিজ্য মেলার প্রবেশ টিকিট মূল্য গতবারের চেয়ে ১০ টাকা বাড়িয়ে ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর শিশুদের টিকিটের মূল্য ২০ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৩০ টাকা। এবারের আয়োজনে বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্যাভিলিয়ন ও স্টলের সংখ্যা ৩৫১টি। এছাড়া দুই হলে ১৭৪টি স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে থাকছে রেস্তোরাঁ, মসজিদ, ব্যাংক, এটিএম বুথ, শিশু পার্ক, মা ও শিশু কেন্দ্র। এ বছর বাড়ানো হয়েছে বাসের সার্ভিস রুট। ফার্মগেট থেকে মেলা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের নিয়ে যাতায়াত করবে বিআরটিসি পরিবহন। এই বাস পরিষেবার মাধ্যমে একজন যাত্রী মাত্র ৭০ টাকায় ফার্মগেট থেকে সরাসরি মেলা প্রাঙ্গণে পৌঁছাতে পারবেন।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:০৬

বিপিএলের পর্দা উঠছে আজ
শুরু হচ্ছে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সব থেকে বড় আসর বিপিএলের দশম সংস্করণ। সাত দলের টুর্নামেন্টে আজ উদ্বোধনী ম্যাচে মাঠে নামবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও দুর্দান্ত ঢাকা। এই টুর্নামেন্টকে কেন্দ্র করে গত সেপ্টেম্বর থেকে দল গোছানো শুরু করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকরা। একই সময় আরও পাঁচটি টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ায় বিদেশি খেলোয়াড় নিয়ে বেশ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছে দলগুলোকে। তবে সবকিছুকে পিছনে ফেলে দল গঠনের কাজ শেষ করেছে তারা। এখন মাঠের লড়াই দিয়ে প্রমাণ করার পালা কার দল বেশি শক্তিশালী। আরও পড়ুন : যে কারণে হচ্ছে না বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান   আসুন টুর্নামেন্ট শুরু আগে দেখে নিই সাত দলের স্কোয়াড: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স: লোকাল: লিটন দাস (অধিনায়ক), মোস্তাফিজুর রহমান, তাওহীদ হৃদয়, ইমরুল কায়েস, তানভীর ইসলাম, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী, জাকের আলি অনিক, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, রিশাদ হোসেন, এনামুল হক ও মুশফিক হাসান। বিদেশি: মঈন আলী, আন্দ্রে রাসেল, ইফতিখার আহমেদ, মোহাম্মদ রিজওয়ান, সুনীল নারাইন, জামান খান, খুশদিল শাহ, জনসন চার্লস, রাকিম কর্নওয়াল, ম্যাথু ফোর্ড, নুর আহমেদ, নাসিম শাহ ও রাশিদ খান। রংপুর রাইডার্স: লোকাল: নুরুল হাসান সোহান (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, রনি তালুকদার, শেখ মেহেদী হাসান, হাসান মাহমুদ, শামীম হোসেন পাটোয়ারি, রিপন মণ্ডল, হাসান মুরাদ, মিচেল রিপন, ইয়াসির মোহাম্মদ, আবু হায়দার রনি ও ফজলে রাব্বি। বিদেশি: বাবর আজম, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, মাথিশা পাথিরানা, ইহসানউল্লাহ, ব্র্যান্ডন কিং, আশিকুজ্জামান, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও নিকোলাস পুরান, । ফরচুন বরিশাল: লোকাল: তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, মুশফিকুর রহিম, রাকিবুল হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, সৌম্য সরকার, কামরুল ইসলাম রাব্বি, প্রীতম কুমার, তাইজুল ইসলাম ও প্রান্তিক নওরোজ নাবিল। বিদেশি: পল স্টার্লিং, ফখর জামান, মোহাম্মদ আমির, আব্বাস আফ্রিদি, দুনিথ ওয়াল্লালাগে, দীনেশ চান্দিমাল, শোয়েব মালিক, ইব্রাহিম জাদরান, মোহাম্মদ ইমরান, ইয়ানিক কারিয়াহ ও আকিব জাবেদ। আরও পড়ুন : দেখে নিন ২০২৪ বিপিএলের পূর্ণাঙ্গ সূচি   সিলেট স্ট্রাইকার্স: লোকাল: মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা ( অধিনায়ক), নাজমুল হোসেন শান্ত, মোহাম্মদ মিঠুন, জাকির হাসান, তানজিম হাসান সাকিব, রেজাউর রহমান রাজা, আরিফুল হক, ইয়াসির আলী চৌধুরী, নাজমুল ইসলাম অপু, শফিকুল ইসলাম, নাঈম হাসান, জাওয়াদ রুয়েন ও সালমান হোসেন ইমন। বিদেশি: রিচার্ড এনগারাভা, দুশান হেমন্ত, রায়ান বার্ল, জর্জ স্ক্রিমশ, বেন কাটিং ও সামিত প্যাটেল। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স: লোকাল: শুভাগত হোম (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, আল-আমিন হোসেন, জিয়াউর রহমান, নিহাদুজ্জামান, শহিদুল ইসলাম, সৈকত আলী, ইমরানুজ্জামান, শাহাদাত হোসেন দিপু, সালাউদ্দিন শাকিল ‍ও এ কে এম হুসনা হাবিব। বিদেশি: মোহাম্মদ হারিস, নাজিবউল্লাহ জাদরান, মোহাম্মদ হাসনাইন, কার্টিস ক্যাম্ফার, বিলাল খান, হুনাইন শাহ, মোহাম্মদ ওয়াসিম, আব্দুল্লাহ শফিক, স্টিফেন এসকিনাজি ও আভিষ্কা ফার্নান্দো। খুলনা টাইগার্স: লোকাল: এনামুল হক বিজয় (অধিনায়ক), নাসুম আহমেদ, নাহিদুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জয়, আফিফ হোসেন, রুবেল হোসেন, পারভেজ হোসেন ইমন, হাবিবুর রহমান সোহান, মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, আকবর আলী ও সুমন খান। বিদেশি: ইভেন লুইস, ফাহিম আশরাফ, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা, কাসুন রাজিথা, দাসুন শানাকা, শাই হোপ ও মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র। দুর্দান্ত ঢাকা: লোকাল: মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (অধিনায়ক), তাসকিন আহমেদ, আরাফাত সানি, শরিফুল ইসলাম, সাইফ হাসান, ইরফান শুক্কুর, আলাউদ্দিন বাবু, এসএম মেহরব হোসেন, নাঈম শেখ, সাব্বির হোসেন ও জসিমউদ্দিন। বিদেশি: চতুরাঙা ডি সিলিভা, সিয়াম আইয়ুব, উসমান কাদির, লাহিরু সামারাকুন ও সাদিরা সামারাবিক্রমা।
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:২১

বিপিএলের পর্দা উঠছে শুক্রবার, কোন দল বেশি শক্তিশালী
শুরু হচ্ছে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সব থেকে বড় আসর বিপিএলের দশম সংস্করণ। সাত দলের টুর্নামেন্টে রাত পোহালেই উদ্বোধনী ম্যাচে মাঠে নামবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও দুর্দান্ত ঢাকা। এই টুর্নামেন্টকে কেন্দ্র করে গত সেপ্টেম্বর থেকে দল গোছানো শুরু করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকরা। একই সময় আরও পাঁচটি টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ায় বিদেশি খেলোয়াড় নিয়ে বেশ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছে দলগুলোকে। তবে সবকিছুকে পিছনে ফেলে দল গঠনের কাজ শেষ করেছে তারা। এখন মাঠের লড়াই দিয়ে প্রমাণ করার পালা কার দল বেশি শক্তিশালী। আসুন টুর্নামেন্ট শুরু আগে দেখে নিই সাত দলের স্কোয়াড: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স: লোকাল: লিটন দাস (অধিনায়ক), মোস্তাফিজুর রহমান, তাওহীদ হৃদয়, ইমরুল কায়েস, তানভীর ইসলাম, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী, জাকের আলি অনিক, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, রিশাদ হোসেন, এনামুল হক ও মুশফিক হাসান।  বিদেশি: মঈন আলী, আন্দ্রে রাসেল, ইফতিখার আহমেদ, মোহাম্মদ রিজওয়ান, সুনীল নারাইন, জামান খান, খুশদিল শাহ, জনসন চার্লস, রাকিম কর্নওয়াল, ম্যাথু ফোর্ড, নুর আহমেদ, নাসিম শাহ ও রাশিদ খান।  রংপুর রাইডার্স: লোকাল: নুরুল হাসান সোহান (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, রনি তালুকদার, শেখ মেহেদী হাসান, হাসান মাহমুদ, শামীম হোসেন পাটোয়ারি, রিপন মণ্ডল, হাসান মুরাদ, মিচেল রিপন, ইয়াসির মোহাম্মদ, আবু হায়দার রনি ও ফজলে রাব্বি। বিদেশি: বাবর আজম, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, মাথিশা পাথিরানা, ইহসানউল্লাহ, ব্র্যান্ডন কিং, আশিকুজ্জামান, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও নিকোলাস পুরান, । ফরচুন বরিশাল: লোকাল: তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, মুশফিকুর রহিম, রাকিবুল হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, সৌম্য সরকার, কামরুল ইসলাম রাব্বি, প্রীতম কুমার, তাইজুল ইসলাম ও প্রান্তিক নওরোজ নাবিল। বিদেশি: পল স্টার্লিং, ফখর জামান, মোহাম্মদ আমির, আব্বাস আফ্রিদি, দুনিথ ওয়াল্লালাগে, দীনেশ চান্দিমাল, শোয়েব মালিক, ইব্রাহিম জাদরান, মোহাম্মদ ইমরান, ইয়ানিক কারিয়াহ ও আকিব জাবেদ। সিলেট স্ট্রাইকার্স: লোকাল: মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা ( অধিনায়ক), নাজমুল হোসেন শান্ত, মোহাম্মদ মিঠুন, জাকির হাসান, তানজিম হাসান সাকিব, রেজাউর রহমান রাজা, আরিফুল হক, ইয়াসির আলী চৌধুরী, নাজমুল ইসলাম অপু, শফিকুল ইসলাম, নাঈম হাসান, জাওয়াদ রুয়েন ও সালমান হোসেন ইমন। বিদেশি: রিচার্ড এনগারাভা, দুশান হেমন্ত, রায়ান বার্ল, জর্জ স্ক্রিমশ, বেন কাটিং ও সামিত প্যাটেল। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স: লোকাল: শুভাগত হোম (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, আল-আমিন হোসেন, জিয়াউর রহমান, নিহাদুজ্জামান, শহিদুল ইসলাম, সৈকত আলী, ইমরানুজ্জামান, শাহাদাত হোসেন দিপু, সালাউদ্দিন শাকিল ‍ও এ কে এম হুসনা হাবিব। বিদেশি: মোহাম্মদ হারিস, নাজিবউল্লাহ জাদরান, মোহাম্মদ হাসনাইন, কার্টিস ক্যাম্ফার, বিলাল খান, হুনাইন শাহ, মোহাম্মদ ওয়াসিম, আব্দুল্লাহ শফিক, স্টিফেন এসকিনাজি ও আভিষ্কা ফার্নান্দো। খুলনা টাইগার্স: লোকাল: এনামুল হক বিজয় (অধিনায়ক), নাসুম আহমেদ, নাহিদুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জয়, আফিফ হোসেন, রুবেল হোসেন, পারভেজ হোসেন ইমন, হাবিবুর রহমান সোহান, মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, আকবর আলী ও সুমন খান।  বিদেশি: ইভেন লুইস, ফাহিম আশরাফ, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা, কাসুন রাজিথা, দাসুন শানাকা, শাই হোপ ও মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র। দুর্দান্ত ঢাকা: লোকাল: মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (অধিনায়ক), তাসকিন আহমেদ, আরাফাত সানি, শরিফুল ইসলাম, সাইফ হাসান, ইরফান শুক্কুর, আলাউদ্দিন বাবু, এসএম মেহরব হোসেন, নাঈম শেখ, সাব্বির হোসেন ও জসিমউদ্দিন।  বিদেশি: চতুরাঙা ডি সিলিভা, সিয়াম আইয়ুব, উসমান কাদির, লাহিরু সামারাকুন ও সাদিরা সামারাবিক্রমা ।   
১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:১১

পর্দা উঠছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের, দেখা যাবে যেসব সিনেমা
পর্দা উঠছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের। আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে উৎসবটি। ইতোমধ্যে চলতি বছরের সিনেমাগুলো প্রদর্শনের সময়সূচি প্রকাশ করেছে এই উৎসব কমিটি। ওই দিন বিকেল ৪টায় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে উদ্বোধনী সিনেমা হিসেবে এবারের উৎসবে প্রদর্শিত হবে জয়া আহসান অভিনীত ‘ফেরেশতে’। উৎসবের এশিয়ান ফিল্ম প্রতিযোগিতা বিভাগে সিনেমাটি মনোনীত হয়েছে। ইরানি পরিচালক মুর্তজা অতাশ জমজমের নির্মিত এই সিনেমাটিতে আরও রয়েছেন, রিকিতা নন্দিনী শিমু, ফারুক সুমনসহ অনেকে। অন্যদিকে সন্ধ্যা ৭টায় দেখানো হবে শ্যাম বেনেগাল পরিচালিত বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’। একই ভেন্যুতে ২১ জানুয়ারি বিকেল ৫টায় দেখানো হবে ইফফাত জাহান মম নির্মিত ‘মুনতাসির’। এরপরের দিন জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে রাইসুল ইসলাম অনিকের ‘ইতি চিত্রা’। পাশাপাশি সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে প্রদর্শিত হবে মানিক মানবিক নির্মিত সিনেমা ‘আজব ছেলে’। ২৩ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টায় একই মিলনায়তনেই দেখানো হবে লিসা গাজী নির্মিত ‘বাড়ির নাম শাহানা’। ২৬ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে সৈয়দা নিগার বানু পরিচালিত ‘নোনা পানি’।  ২৬ জানুয়ারি সন্ধ্যায় চিত্রশালা মিলনায়তনে দেখানো হবে হৃদি হক পরিচালিত ‘১৯৭১ সেই সব দিন’। একই দিন বিকেল ৫টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় সংগীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে প্রদর্শিত হবে হাবিবুর রহমানের চলচ্চিত্র ‘ইছামতী’। প্রসঙ্গত, চলতি বছর ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে দেখানো হবে ৭৪টি দেশের আড়াই শতাধিক সিনেমা। উৎসবে উপস্থিত থাকবেন ইরানের খ্যাতিমান নির্মাতা মাজিদ মাজিদি, ভারতের শর্মীলা ঠাকুর, অঞ্জন দত্ত, স্বস্তিকা মুখার্জীসহ বিভিন্ন দেশের নামীদামি সব তারাকারা।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়