• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
কক্সবাজারে ঈদ স্পেশাল ট্রেন লাইনচ্যুত
কক্সবাজার ডুলাহাজারা স্টেশনে কক্সবাজারগামী ঈদ স্পেশাল ট্রেনের ইঞ্জিনসহ দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে ঈদগাঁও ডুলাহাজারা স্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার আইকনিক রেল স্টেশন মাস্টার গোলাম রাব্বানী।  তিনি বলেন, চট্টগ্রাম থেকে সকাল ৭টায় কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া ঈদ স্পেশাল ট্রেনটি ডুলাহাজারা স্টেশনে প্রবেশের সময় ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হয়। এতে ইঞ্জিন ও দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়।  তিনি আরও বলেন, ইঞ্জিনসহ দুটি বগি লাইনচ্যুতির ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। উদ্ধার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। চট্টগ্রামে উদ্ধারকারী ট্রেনকে খবর দেওয়া হয়েছে। উদ্ধারকারী ট্রেনটি ঘটনাস্থলে পৌঁছে মেরামতের কাজ শেষ করলেই ওই রুটে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হবে বলে জানান স্টেশন মাস্টার মো. গোলাম রব্বানী।
১ ঘণ্টা আগে

কোরবানির ঈদের সম্ভাব্য তারিখ
সৌদি আরবে চলতি বছরের কোরবানির ঈদ জুন মাসের ১৬ তারিখ উদযাপিত হতে পারে। দেশটির চাঁদ দেখা কমিটি এ তথ্য জানিয়েছে। সৌদি আরবের চাঁদ কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী, ঈদুল আজহা হতে পারে ১০ জিলহজ। সৌদি আরবে পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হয়েছে গত ১০ এপ্রিল। ঈদুল ফিতরের দুই মাস দশ দিন পরে পালিত হয় ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। সাধারণত বাংলাদেশে সৌদি আরবের পরের দিন কোরবানির ঈদ পালন করা হয়। সেই হিসাবে আগামী জুন মাসের ১৭ তারিখ বাংলাদেশে কোরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। তবে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে তারিখ পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।   মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইবরাহিমকে (আ.) স্বপ্নে তার সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কোরবানির আদেশ দেন মহান আল্লাহ। এরপর তিনি সবচেয়ে প্রিয় পুত্র ইসমাইলকে (আ.) কোরবানি করার সিদ্ধান্ত নেন। এ ঘটনায় মহান আল্লাহ খুশি হয়ে যান এবং ইসমাইলের পরিবর্তে পশু কোরবানি হয়।  মূলত এই ঘটনাকে স্মরণ করেই সারা বিশ্বের মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে জিলহজ মাসের ১০ তারিখ পশু কোরবানি করেন। জিলহজ মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু করে ১৩ তারিখ পর্যন্ত পশু কোরবানি করা যায়।    সূত্র : বিবিসি
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৪৯

‌‘এবার ঈদ ও নববর্ষে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি’
ডিএমপির প্রতিটি সদস্যের তৎপরতার কারণেই এবার রমজান, ঈদ ও বাংলা নববর্ষে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। সোমবার (১৫ এপ্রিল) ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে ঈদপুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমি ডিএমপির সহকর্মীদের নিয়ে গর্বিত। কারণ ডিএমপির প্রতিটি সদস্যের তৎপরতার কারণেই এবার রমজান, ঈদ ও বাংলা নববর্ষে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।’ তিনি বলেন, ‘সদ্য সমাপ্ত রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে পুলিশের তৎপরতার জন্য কোনো ছিনতাইয়ের ঘটনা বা অজ্ঞান ও মলম পার্টির অপতৎপরতা চোখে পড়েনি। সচরাচর অতীতে যে ধরনের অপরাধ সংগঠনের কথা আমরা শুনে এসেছি তার একটিও এবারের রমজানে সংঘটিত হয়নি। সেইসঙ্গে সদ্য সমাপ্ত পহেলা বৈশাখের নানা অনুষ্ঠান আয়োজন হয়েছে, সেখানেও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সবগুলো অনুষ্ঠান সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এর মাধ্যমে ডিএমপির প্রতি নগরবাসীর যে প্রত্যাশা তার পুরোপুরি পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এবারের রমজানে কাজ শেষে বাসায় ইফতার করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। অতীতে আমরা লোকজনকে রাস্তায় ইফতার করতে দেখেছি। অন্যান্যবারের চেয়ে এবার ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি ক্রাইম বিভাগের তৎপরতার কারণে রোজাদাররা বাসায় গিয়ে ইফতার করতে পেরেছেন। অতিরিক্ত কমিশনার, যুগ্ম কমিশনার ও ডেপুটি কমিশনার সবাই দায়িত্ব পালন করেছেন। অনেকে রাস্তায়ই ইফতার করেছেন। এজন্য আমি ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।’ ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে প্রায় ৩৪ হাজার সদস্য কাজ করেন। এটা শুধু বাংলাদেশ পুলিশের জন্য নয়, সমগ্র দেশের জন্য একটি গর্বের বিষয়। একসঙ্গে এত অফিসার ও ফোর্স দেশের আর কোনো প্রতিষ্ঠানে নেই। আমরা একসঙ্গে একটি টিম হয়ে কাজ করি। ঢাকা মহানগরীর দুই কোটি মানুষের নিরাপত্তা দিতে ডিএমপির প্রতিটি সদস্য কাজ করেন।’ ঈদের ছুটি শেষে সোমবার প্রথম কর্মদিবসে ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে কর্মরত সব পুলিশ কর্মকর্তা-কর্মচারী, দাপ্তরিক কর্মচারী এবং রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে কর্মরত সবস্তরের পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন কমিশনার হাবিবুর রহমান। এ সময় ডিএমপির বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৫৭

চীনে ঈদ পুনর্মিলনী ও পহেলা বৈশাখ উদযাপন
লোকায়ত সংস্কৃতির ডালা সাজিয়ে বর্ণিল আয়োজনে চীনে ঈদ পুনর্মিলনী এবং বাংলা বর্ষবরণ উৎসব উদযাপিত হয়েছে। ‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো’র কোরাস উপস্থাপন করে বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানান প্রবাসী বাংলাদেশিরা। রবিবার (১৪ এপ্রিল) গুয়াংঝু শহরের সানইউয়ালি পার্কে বাংলাদেশি কমিউনিটি গুয়াংঝু (বিসিজি) এর আয়োজনে দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানটি কয়েকটি পর্বে অনুষ্ঠিত হয়। হাজার মাইল দূরে থেকেও বাংলার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি কোনো কিছুরই কমতি ছিলা না এই আয়োজনে। কিছুক্ষণের জন্য হলেও মনে হয়েছে এ যেন এক টুকরো বাংলাদেশ।  আড়ম্বর আয়োজনে ছিল- নববর্ষের র‌্যালি, শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বড়দের দেশীয় ঘরোয়া খেলা, কবিতা আবৃত্তি, বাংলা লোকসঙ্গীত পরিবেশন, আলোচনা সভা এবং ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি নানা পদের খাবারের মাধ্যমে মধ্যাহ্নভোজ। গোলাম কাদের সিদ্দীকি এবং আবু সায়েদ সায়েমের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানটি কোরআন তেলাওয়াত এর মাধ্যমে শুরু হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে সবাই সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন- ড. মিরাজ আহম্মেদ, হুমায়ন কবির দুলাল, কল্লোল কান্তি দেবনাথ, মামুন শিকদার, সাখাওয়াত হোসেন, আতিকুল্লাহ, মাহাদী অমিতসহ আরো অনেকে। অনুষ্ঠানে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, কবিতা আবৃতি ও লোক সংগীতে অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। তাছাড়া, দুই শতাধিক বাংলাদেশি ও চীনা নাগরিক এই প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:০৯

ঈদ সালামি নিয়ে দ্বন্দ্ব, স্ত্রীর কোপে স্বামী হাসপাতালে 
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় ভাতিজাদের ঈদ সালামি দেওয়ার কারণে স্ত্রীর দায়ের কোপে গুরুতর আহত হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন স্বামী তাইজুল ইসলাম। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।   শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকালে চিকিৎসকরা তাকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।  গত ১১ এপ্রিল ঈদের দিন সকালে হাতীবান্ধা উপজেলার নওদাবাস ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের চৌপুতি বটতলা এলাকায় এমন ঘটনা ঘটে। প্রাপ্ত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মকবুল হোসেনের ছেলে তাইজুল ইসলাম ঈদের দিন সকালে তার ভাতিজাদের ২০ টাকা করে ঈদ সালামি দিতে থাকেন। এ সময় তার স্ত্রী রাশেদা বেগম ২০ টাকার পরিবর্তে ১০ টাকা দিতে বলেন। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তর্ক শুরু হয়। একপযার্য়ে রাশেদা বেগম দা দিয়ে তার স্বামী তাইজুল ইসলামকে কোপ দেয় এমন দাবি তাইজুল ও তার পরিবারের। এতে তাইজুলের ঘাড়ের নিচে কেটে যায়।  পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে হাতীবান্ধা হাসপাতাল পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। যে কারণে শনিবার সকালে চিকিৎসকরা তাকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এ ঘটনায় তাইজুল বাদী হয়ে স্থানীয় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তাইজুলের স্ত্রী রাশেদা বেগম। তার দাবি, তার স্বামী তাকে ওই দা নিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করেন এতে তিনি বাধা দিলে ওই দা তার স্বামীর ঘাড়ের নিচে লাগে। হাতীবান্ধা থানার ওসি (তদন্ত) নির্মল চন্দ্র রায় জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:০৫

সোনাইমুড়ীতে ঈদ পুনর্মিলনী ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায় ঈদ পুনর্মিলনী ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।   শুক্রবার (১২ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সোনামুড়ী সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ, সোইমুড়ী পৌরসভা আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে এ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়।   সোনাইমুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমিনুল ইসলাম বাকেরের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বাবুর সঞ্চালনায় ঈদ পুনর্মিলনী ও আলোচনাসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ মোরশেদ আলম এমপি।  বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি এইচ এম ইব্রাহীম এমপি।   এ সময় সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্য ফরিদা খানম সাকি, সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্য কানন আরা বেগম, সোনাইমুড়ী পৌরসভার মেয়র ভিপি নুরুল হক চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন ।  
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৩১

ঈদ আসলে এখন মনে হয় বড় হয়ে গিয়েছি : ইভানা
ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানে খুশি। সাধারণ মানুষ তো বটেই ঈদের খুশি সবার সাথে ভাগ করার জন্য তারকারাও মুখিয়ে থাকে এই দিনটির জন্য। শত ব্যস্ততার মাঝেও তারকারা এ সময় নিজের পরিবারকে সময় দেন। ঘুরতে যান বন্ধুদের সাথে। আরটিভির ঈদ আয়োজনে ঈদ সহ নানা বিষয় নিয়ে কথা হলো বর্তমান সময়ের অন্যতম আলোচিত অভিনেত্রী ইভানার সাথে।  আরটিভি : ঈদ কোথায় করলেন?  ইভানা: ঈদ ঢাকাতেই করেছি। আর এখন ঈদ নিয়ে তেমন পরিকল্পনা থাকে না। ছোট বেলায় আগে অনেক প্লেন করতাম। মেহেদী দিবো, চাঁদরাতে ঘুরবো, ঈদের দিন ঘুরবো। কিন্তু এখনকার ঈদ নিয়ে তেমন কিছুই করা হয়না। কারণ কাজিনদের অনেকের বিয়ে হয়ে গেছে। এবার ঈদটা আমার জন্য অনেক স্পেশাল কারণ তিন বছর পর মা বাংলাদেশে এসেছে। ঈদে মায়ের হাতের রান্না খেয়েছি অনেক বছর পর।  আরটিভি : তারকা হওয়ার আগের ঈদ ও এখনকার ঈদে কি পার্থক্য?  ইভানা : তারকা হওয়ার আগের ঈদ গুলোই ভালো ছিল। আসলে এক একটা বয়স থাকে। বয়সের সাথে সাথে পারিপার্শ্বিক অবস্থাও পরিবর্তন হয়। ঈদ আসলে এখন মনে হয় বড় হয়ে গিয়েছি। আগে সালামি নিতাম এখন দিতে হয়। সত্যি কথা বলতে এখন আর আগের মত ঈদ ঈদ ভাইভটা পাইনা। আমি খবুই সাধারণ মানুষ। আমি নিজেকে কখনোই তারকা মনে করি না। হয়তো মানুষ ভালোবাসে পছন্দ করে বলেই তারকা বলে ডাকে। আমি নিজেকে কখনোই বড় কিছু মনে করিনা। আমি খুব সাধারণ ভাবেই জীবন কাটাই।  আরটিভি : ঈদ নিয়ে মজার কোন স্মৃতি? ইভানা: ঈদ নিয়ে অনেক ছোট বেলার মজার স্মৃতি আছে। ছোটবেলায় যৌথ পরিবার ছিলো। তখন অন্যরকম আনন্দে ঈদ কাটতো। প্রতিটা বাসায় গিয়ে সবার কাছ থেকে সালামি নিতাম। কে কত কার থেকে সালামি পেয়েছি সেটি গুনতাম। সালামির টাকা দিয়ে কি কিনবো টা প্লেন করতাম। আব্বুকে নিয়ম করে দিয়েছিলাম আমাকে সবচেয়ে বেশি সালামি দিতে হবে। আম্মু গৃহিনী ছিলো তাও আম্মুর থেকে সালামি নিতাম। আম্মু আবার আমারকে বলতো কে কত সালামি দিয়েছে? সেই টাকা গুলো দিতে কিন্তু আমি দিতাম না। আসলে ঈদ নিয়ে মজার স্মৃতি বলে শেষ করা যাবে না। আর এখন আমার কাছে ঈদের আনন্দ মানে কাজ দেখে দর্শকদের ভালোবাসা পাওয়াটা।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৪৮

ছয় নাটক নিয়ে সজীবের ঈদ
চলছে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব ঈদুল ফিতর। আর সেই আনন্দের পাল্লা ভারী করতে শোবিজ অঙ্গনেও আছে বিস্তর আয়োজন। যেমন তরুণ নির্মাতা মারুফ হোসেন সজীব একাই বানালেন ছয়টি নাটক। গত ক’বছরে নির্মাণে নিজেকে মেলে ধরেছেন তিনি। এবার হাত খুলে কাজ করলেন দর্শকের জন্য। ঈদ উপলক্ষে তরুণ তারকাদের নিয়েই দেড় হালি নাটক বানিয়েছেন তিনি। এর মধ্যে পাঁচটি নাটকে আছেন হালের জনপ্রিয় অভিনেতা খায়রুল বাসার। আর একটি নাটকের নায়ক ইয়াশ রোহান। নাটকগুলো হলো, ‘কুমিরের দরজা’ (খায়রুল বাসার ও সাবিলা নূর), ‘আমি এখানেই থাকবো’ (খায়রুল বাসার ও আনিকা বিনতে কামাল আইরা), ‘কথা বন্ধু’ (ইয়াশ রোহান ও কেয়া পায়েল), ‘একটু আধটু প্রেম’ (খায়রুল বাসার ও সাফা কবির), ‘ভালো মানুষ’ (খায়রুল বাসার ও সামিরা খান মাহি) এবং ‘আজকাল তুমি আমি’ (খায়রুল বাসার ও সাদিয়া আয়মান)। কাজগুলো প্রসঙ্গে নির্মাতা মারুফ হোসেন সজীব বললেন, আমি বিশ্বাস করি গল্পের সময় ফিরে এসেছে। এখন ভালো ভালো গল্পের কাজ দর্শক গ্রহণ করছেন। এই ঈদে তাই খুব সুন্দর ছয়টি গল্পের নাটক নিয়ে আসছি। চেষ্টা করেছি কাজগুলোতে ভিন্নতা রাখতে। আশা করি দর্শক সেই বৈচিত্র্য উপভোগ করবেন। নির্মাতা জানিয়েছেন, ঈদে নাটকগুলো বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে প্রচার হবে, অতঃপর পাওয়া যাবে ইউটিউবে।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:১৩

প্রাক্তন স্ত্রী ও ছেলেদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন আমিরের (ভিডিও)
দুই প্রাক্তন স্ত্রী ও ছেলেদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করলেন বলিউডের ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’ খ্যাত অভিনেতা আমির খান। দুই ছেলে জুনেইদ ও আজাদকে সঙ্গে পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় পোজ দিয়েছেন তিনি। শুধু তাই নয়, ছবি শিকারিদের হাতে কাজু বরফি ভরা মিষ্টির বাক্সও তুলে দেন আমির।   ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই খুশি। আর তাই অতীতের ক্ষত চিহ্ন বা ঝগড়া-বিবাদ ভুলে দুই প্রাক্তন স্ত্রী ও ছেলেদের সঙ্গে উৎসবের আমেজে মেতেছিলেন আমির। বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার পরেও প্রাক্তন স্ত্রীদের সঙ্গে দারুণ বন্ধুত্ব রয়েছে আমিরের। তাইতো ঈদের আয়োজনে ছিলেন সাবেক স্ত্রী কিরণ রাও ও রীনা দত্ত।    আমিরের প্রাক্তন স্ত্রী এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা কিরণের শেয়ার কড়া ইনস্টাগ্রাম স্টোরি থেকেী খান পরিবারের ঈদ পালনের আভাস পাওয়া গেছে। ভিডিওতে সাদা পোশাকে দেখা যায় আমির-কিরণকে। কিরণ ঈদ উদযাপনের পোস্টটিতে ক্যাপশন দিয়েছিলেন— ‘সকলকে ঈদ মোবারক। এই বছর আমাদের শান্তি এবং ভালোবাসা নিয়ে আসুক।’  ভিডিওটিতে আরও দেখা যায়, আমির খানের মা জিনাত হুসেন, তার বোন নিখাত এবং অন্যান্য অতিথিদের। ক্লিপটিতে বেশ হাস্যোজ্জ্বলভাবেই ধরা দিয়েছেন সবাই।   প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে দাম্পত্যের সম্পর্কের ইতি টানেন আমির-কিরণ। তবে ছেলে আজাদের দায়িত্ব যৌথভাবেই পালন করছেন তারা। আমিরের প্রথম স্ত্রী ছিলেন রিনা দত্ত। তবে ২০০২ সালে প্রথম স্ত্রী রিনাকে ডিভোর্স দেন আমির। জুনায়েদ ও আইরা নামে দুজন সন্তান রয়েছে তাদের। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন  
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:০৭

ঈদের দ্বিতীয় দিনেও রাজধানী ছাড়ছেন মানুষ
প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে ঈদের দ্বিতীয় দিনেও ঢাকা ছাড়ছেন অনেকেই। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) সকাল থেকেই রাজধানীর বাস টার্মিনাল ও কমলাপুর স্টেশনে যাত্রীদের উপস্থিতি ছিল দেখার মতো। বিভিন্ন কারণে যারা ঈদের আগে গ্রামের বাড়ি যেতে পারেননি তারা প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে দ্বিতীয় দিন রাজধানী ছাড়ছেন। তাদের মধ্যে একজন যশোরের যাত্রী রাশেদ খান। তিনি বলেন, ঈদে যাত্রাপথে পরিবার নিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। আগের অভিজ্ঞতায় এবার ঈদের আগে বাড়ি যাওয়ার চিন্তা করেনি। এখন ভোগান্তি ছাড়াই ঈদের দ্বিতীয় দিন গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি।  রাজশাহী যাচ্ছেন কাপড় ব্যবসায়ী সোলাইমান মিয়াজী। তিনি বলেন, অনেকেই চাঁদ রাতে কেনাকাটা করতে আসেন। শেষ সময়ে ব্যবসাও খুব ভালো হয়। তাই প্রতিবারের মতো এবারও ঈদের আগে বাড়ি যাওয়া হয়নি। তাছাড়া ঈদের দ্বিতীয় দিনে ভোগান্তি ছাড়াই আরামে যাওয়া যায়।     এদিকে, অনেকেই আবার ঈদের ছুটিতে আত্মীয়র বাসাতে বেড়াতেও যাচ্ছেন। এমনই একজন তামান্না বেগম। কলাবাগানে তার শ্বশুরবাড়ি। ঢাকায় ঈদ করে তিনি এখন যাচ্ছেন নরসিংদী বাবার বাড়িতে। তিনি বলেন, শ্বশুরবাড়িতে ঈদ করেছি। এখন স্বামী-সন্তান নিয়ে বাবার বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছি।   অন্যদিকে, এদিন ঢাকায় ছাড়ার পথে যাত্রীর চাপ থাকলেই ঢাকামুখি মানুষের সংখ্যা ছিল অনেকটাই কম।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:২০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়