• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
গুরুতর আহত ইমন
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ‘অপারেশন জ্যাকপট’। ১৯৭১ সালে নৌ-সেক্টর কর্তৃক পরিচালিত সেই গেরিলা অভিযানের বীরত্বের গল্প এবার উঠে আসছে সিনেমার পর্দায়। ‘অপারেশন জ্যাকপট’ নামেই নির্মিত হচ্ছে সিনেমাটি। এর অর্থায়ন করছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। ছবিটির বাজেট ধরা হয়েছে ২১ কোটি টাকা।  চলতি বছরের শুরুৎর দিকে বিএফডিসিতে শুরু হয়েছিল ছবিটির শুটিং। পালাক্রমে বর্তমানে সুন্দরবনে চলছে সিনেমাটির দৃশ্যধারণ। আর এই লোকেশনে শুটিং করতে গিয়েই গুরুতর আহত হয়েছেন নায়ক ইমন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ছবির আরেক অভিনেতা জয় চৌধুরী। সুন্দরবন থেকে আরটিভিকে জয় বলেন, সকালে একটি শট ছিল যেখানে জাহাজ থেকে লাফ দিতে হবে ইমন ভাইয়ের। সেই শট দিতে গিয়েই জাহাজের নোঙরে পা লেগে বেশ জখম হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে আমরা যা যা করার করেছি। তবে পায়ের অবস্থা বেশ একটা ভালো নয়।  ঐতিহাসিক ঘটনায় ‘অপারেশন জ্যাকপট’ নির্মাণ করছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। যদিও ‘অপারেশন জ্যাকপট’ নিয়ে ছবি নির্মাণে প্রথম উদ্যোগ নিয়েছিল নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। প্রায় আড়াই বছর ধরে নির্মাতা গিয়াসউদ্দিন সেলিম চিত্রনাট্য তৈরি করেন। এমনকি প্রাক প্রস্তুতিও শুরু করেছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে তিনি সিনেমাটি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছিলেন। গত কয়েক বছরে এ নিয়ে অসংখ্য প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়েছে। পুরো প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৩ কোটি ২৩ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। মন্ত্রণালয় বদল হওয়ার সাথে সাথে ‘অপারেশন জ্যাকপট’ নির্মাণ থেকে সরিয়ে দেয়া হয় গুণী নির্মাতা গিয়াসউদ্দিন সেলিমকে।  চূড়ান্তভাবে এই ছবি নির্মাণের দায়িত্ব পেয়েছেন কলকাতার নির্মাতা রাজীব বিশ্বাস ও বাংলাদেশের দেলোয়ার জাহান ঝন্টু। ‘অপারেশন জ্যাকপট’ সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন অনন্ত জলিল, ইমন, নিরব, রোশান, শিপন, সাঞ্জু, জয় চৌধুরী, অমিত হাসান, পল্লব, ইশতিয়াক আহমেদ রুমেল, নিপুণ, নাদের চৌধুরী, শহীদুল আলম সাচ্চু, ড্যানি সিডাক, ইলিয়াস কাঞ্চন, কাজী হায়াত, ওমর সানী, মিশা সওদাগর।
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৫

যশোরে ‘হারল্যান স্টোর’ উদ্বোধন করলেন অপু বিশ্বাস ও ইমন
যশোরে ‘হারল্যান স্টোর’ উদ্বোধন করেছেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও চিত্রনায়ক মামনুন হাসান ইমন। রোববার (২৮ জানুয়ারি) যশোরের বি.কে সূর বিতানের নীচতলায় এ শোরুম উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনকালে অপু বিশ্বাস বলেন, হারল্যান স্টোর আন্তর্জাতিক মানের খ্যাতনামা সব কসমেটিক্স ও প্রসাধনী পণ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করছে। কসমেটিক্স ব্যবহারকারীদের কাছে অথেনটিক প্রোডাক্ট প্রাপ্তির জন্য এই স্টোর এখন নির্ভরতার প্রতীক। নায়ক ইমন বলেন, হারল্যান স্টোর প্রিমিয়াম কোয়ালিটির প্রোডাক্ট নিশ্চিত হওয়ায় হাতের নাগালে মিলবে হারল্যান, নিওর, সিওডিল এবং বেইজ ও স্কিনের প্রোডাক্টগুলো। এ সময় অন্যন্যেও মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হারল্যান স্টোরের সিইও এমদাদুল হক সরকার, রিমার্কের হেড অব সেলস মাজেদুর রতন, হারল্যান স্টোরের হেড অব অপারেশনস আব্দুল আলিম শিমুলসহ কোম্পানির ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ। হারল্যান সংশ্লিষ্টরা জানান, মানসম্মত অথেনটিক কসমেটিক্স পণ্য দেশের সবার কাছে পৌঁছে দিতেই নতুন করে এসব ‘হারল্যান স্টোর’ চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দেশজুড়ে প্রতিটি জেলা ও উপজেলাভিত্তিক এসব স্টোর সৌন্দর্যপ্রিয় ত্বক সচেতন মানুষের চাহিদা পূরণ করবে। এছাড়া উদ্বোধন উপলক্ষে এসব স্টোরে মাসব্যাপী চলবে ৩০% পর্যন্ত বিশেষ ছাড়। এসব স্টোরে রয়েছে একদম ফ্রি-তে স্কিন এনালাইজার মেশিন ব্যবহারের সুযোগ। যার মাধ্যমে ভোক্তারা তাদের ত্বকের জন্য কোন ধরণের কসমেটিক্স প্রয়োজন সহজেই তা জানতে পারবেন। ভোক্তাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে হারল্যান তাদের প্রোডাক্ট লাইনআপ করেছে আধুনিক ও ট্রেন্ডি। প্রিমিয়াম প্যাকেজিং আর কোয়ালিটি প্রোডাক্ট নিয়ে এই ব্র্যান্ড তার লাইনআপে রেখেছে প্রাইমার, ফাউন্ডেশন, কনসিলার, লিপস্টিক, জেল আইলাইনার, মাসকারা ও নেইল পলিশের মত সাজসজ্জার নানা রকম অনুষঙ্গ। যার সবকটি পাওয়া যাবে হারল্যান- নিউ ইয়র্ক স্টোরে। হারল্যান ছাড়াও বিশ্বখ্যাত জনপ্রিয় ব্র্যান্ড নিওর, সিওডিল, বেইজ-ও-স্কিন এবং লিলি'র অরিজিনাল কসমেটিকস পণ্য পাওয়া যাবে এসব স্টোরে। ‘বেইজ ও স্কিন এর শাওয়ার জেল, বডি জেলি, স্ক্রাব, লোশন ইত্যাদি। রয়েছে ‘লিলি’ব্র্যান্ডের হানি, লেমন, কিউ কাম্বার ও অ্যালোভেরা ফ্লেভারের ফেসওয়াশ। সিওডিল ব্র্যান্ডের স্কিন কেয়ার পণ্য। সিওডিলের পণ্যে নিয়াসিনামাইড, ভিটামিন সি, ই, বি৩, স্যালিসাইলিক এসিড ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় যা ত্বক সমস্যা সমাধানে অনেক কার্যকর। শুধু তাই নয় এই স্টোরে চশমা, লেন্স বা আইল্যাসের মতো কসমেটিকস সংশ্লিষ্ট ফ্যাশন পণ্য যুক্ত করা হবে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ০০:১০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়