• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ইউপি নির্বাচনে এমপির হস্তক্ষেপের অভিযোগ, সুষ্ঠুভোট নিয়ে শঙ্কা 
লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকুর বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এক প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে। এতে সদর উপজেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সুষ্ঠুভোট নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান ওমর ফারুক ইবনে হুছাইন ভুলু (আনারস) সাংবাদিক সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন। সাংবাদিক সম্মেলনে ওমর ফারুক ইবনে হুসাইন ভুলু বলেন, আমাদের নির্বাচনে এমপি গোলাম ফারুক পিংকু সরাসরি হস্তক্ষেপ করছেন। এতে এখানে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। বোরহান চৌধুরীর লোকজনের দফায় দফায় হামলা ও আমাদের কর্মসূচিতে বাধা দিয়ে নির্বাচনী পরিবেশকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। আমি সুষ্ঠুভোট চাই। তিনি আরও জানান, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে এমপি পিংকু গত শনিবার নতুন তেওয়ারীগঞ্জে এসেছেন। সেখানে বৈঠকে বসে অটোরিকশার প্রার্থী আক্তার হোসেন বোরহান চৌধুরীর সঙ্গে নেতাকর্মীদের সমঝোতা করে দেন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় নতুন তেওয়ারীগঞ্জ বাজারে তার পথসভায় বোরহান চৌধুরীর লোকজন দফায় দফায় হামলা করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে এমপির নাম ভাঙিয়ে বোরহান চৌধুরী গণসংযোগ ও ভোট চাচ্ছেন। একইভাবে তার (ভুলু) কর্মীদেরকে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। কয়েকটি স্থান থেকে ইউছুফ মাঝি ও মো. দুলালকে তুলে নিয়ে হুমকি-ধমকি দিয়ে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া এলাকায় নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন স্থানে লাগানো ক্লোজসার্কিট (সিসি) ক্যামেরা বোরহান চৌধুরীর লোকজন যন্ত্রপাতি চুরি করে নিয়ে গেছে। এসব ঘটনায় তিনি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন। অভিযুক্ত প্রার্থী ও তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আক্তার হোসেন বোরহান চৌধুরী বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্য। বহিরগতদের এনে তিনি গণসংযোগ করছেন। ওইসব গণসংযোগে উচ্ছৃঙ্খল বক্তব্য শুনে জনগণ বাধা দিয়েছে। এর সঙ্গে আমি বা আমার কেউ জড়িত নয়।  লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক পিংকু বলেন, আমরা সুষ্ঠু ও গ্রহণ নির্বাচন চাই। জনগণের ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে। আমার নাম ভাঙিয়ে ভোট চাওয়ার ঘটনা ভুয়া। এ ধরনের কোনো সুযোগ নেই। ভুলু ভুয়া অভিযোগ এনেছেন। আমিও কারো জন্য কাজ করি না। আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আমি সুষ্ঠুভাবে ভোটের গ্রহণের জন্য প্রশাসনকে বলেছি।  নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা স্বপন কুমার ভৌমিক বলেন, কিছু অভিযোগ শুনেছি। তবে লিখিতভাবে কেউই কোন অভিযোগ দেইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, ভুলু ও বোরহান ছাড়াও তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নে আরও ৬ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আল মাহমুদ ইবনে হুছাইন (মোটরসাইকেল), মনির মাহমুদ নোবেল (টেলিফোন), উসমান হোসেন (চশমা), মাহফুজুর রহমান (ঘোড়া), শাহেদা আক্তার (রজনীগন্ধা) ও সবুজের রহমান (ঢোল)। আগামি ২৮ এপ্রিল তেওয়ারীগঞ্জসহ সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ, দালালবাজার, লাহারকান্দি ও দক্ষিণ হামছাদী ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ হবে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২৫

কিল-ঘুসিতে সাবেক ইউপি সদস্যের মৃত্যু
চাঁদপুরের মতলব উত্তরে পারিবারিক একটি সালিশ বৈঠকে সুরুজ আলী প্রধান (৬৪) নামে এক ব্যক্তিকে কিলিয়ে-ঘুসিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।  মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের মাইজকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  নিহত সুরুজ আলী প্রধান মাইজকান্দি গ্ৰামের মৃত কালু প্রধানের ছেলে। তিনি ফরাজিকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য। ঘটনার পর কবির হোসেনকে গণধোলাই দেয় স্থানীয়রা। কবিরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তার স্বজনরা চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। মতলব উত্তর থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার সুরুজ আলী প্রধানের (৬৪) বাড়ি সংলগ্ন পাটোয়ারী বাড়িতে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে গ্রাম্য সালিশ বৈঠক চলাকালে একই বাড়ির রহমত উল্লাহ পাটোয়ারীর ছেলে কবির হোসেনকে (৩১) সাবেক মেম্বার সুরুজ আলী প্রধান শাসন সরুপ থাপ্পড় দিলে কবির হোসেন পালটা প্রতিক্রিয়ামূলক কিল-ঘুসি দিয়ে আঘাত করে। কিল ঘুসির আঘাতে সাবেক মেম্বার সুরুজ আলী প্রধান অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্থানীয় লোকজন সাবেক মেম্বার সুরুজ আলী প্রধানকে চিকিৎসার জন্য মতলব দক্ষিণ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহীদ হোসেন বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২০

নরসিংদীতে প্রকাশ্যে ইউপি সদস্যকে গুলি ও গলা কেটে হত্যা 
নরসিংদীতে প্রকাশ্য দিবালোকে জনসম্মুখে এক ইউপি সদস্যকে গুলি ও গলা কেটে  হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।  সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুর পৌনে ২টার দিকে নরসিংদী সদর উপজেলার আমদিয়া ইউনিয়নের পাকুড়িয়া বাজারে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।  নিহত মো. রুবেল আহম্মেদ ওরফে বডি রুবেল আমদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য। তিনি বৈয়ূম গ্রামের শাজাহান মিয়ার ছেলে।  স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, নরসিংদীর আমদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য নিহত রুবেল আহাম্মেদ ওরফে বডি রুবেল দুপুরে পাকুরিয়া বাজারে আসেন। কাজ শেষে পৌনে ২টার দিকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। ওই সময় প্রাইভেটকারে করে একদল দুর্বৃত্ত তাকে লক্ষ্য করে পরপর ৬ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর রুবেল মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে দুর্বৃত্তরা তার শরীরের ওপরে বসে গলাকেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়।   এ দিকে প্রকাশ্য দিবালোকে ইউপি সদস্যের হত্যাকাণ্ডের খবর ছড়িয়ে পড়লে ঘটনাস্থলে শত শত মানুষ ভিড় করেন। হত্যাকাণ্ডের পর এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।  এলাকাবাসীর একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, গতবার আমদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নিহত রুবেল আহাম্মেদের সঙ্গে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ইমরুল। ওই সময় দু’প্রার্থীর মধ্যে একাধিকবার হামলা, মামলা ও বাড়িঘর ভাঙচুরের মতো ঘটনা ঘটে। ওই নির্বাচনে প্রভাব খাটিয়ে নিহত রুবেল বিজয়ী হন। নির্বাচন পরবর্তী সময়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইমরুলের সঙ্গে দ্বন্দ্ব আরও চরমে পৌঁছে।  এর জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে মনে করেন স্থানীয় অনেক বাসিন্দা।   হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সতত্যা নিশ্চিত করেছেন মাধবদী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলে রাব্বি। তিনি বলেন, হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে তদন্ত করছে পুলিশ।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৪৫

নোয়াখালীতে তরুণীকে ধর্ষণ, ইউপি সদস্যসহ গ্রেপ্তার ৩
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে এক তরুণীকে (১৮) ধর্ষণের অভিযোগে পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক পুলিশ অভিযান চালিয়ে এক ইউপি সদস্যসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করলে বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।    গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত তরুণ মো. ফরহাদ (২২), রাজগঞ্জ ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান ইউপি সদস্য মো. আনোয়ার হোসেন ওরফে হোসেন মেম্বার (৪০) ও গ্রাম পুলিশ মো. আব্বাস (৫০)। গতকাল রোববার (৭ এপ্রিল) উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।   এর আগে, গত শুক্রবার ৫ এপ্রিল সন্ধ্যার দিকে উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।  পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভিকটিম তরুণী কিছুটা বাকপ্রতিবন্ধী। একই এলাকার ফরহাদ (২২) তাকে বিভিন্ন সময় প্রেমের প্রস্তাব দেয়। যার জের ধরে গত বৃহস্পতিবার ৪ এপ্রিল সন্ধ্যা আনুমানিক ৭টার দিকে ফরহাদ কৌশলে ওই তরুণীকে নির্মাণাধীন পাকা ভবনের সিঁড়ির কক্ষে নিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। হুমকি দেওয়ার কারণে ভুক্তভোগী তরুণী প্রথমে ঘটনাটি কাউকে জানায়নি। পরবর্তীতে পরদিন শুক্রবার একই সময় ও একই স্থানে ওই তরুণীকে ডেকে নিলে প্রতিবেশীরা বিষয়টি টের পেয়ে তার মাকে খবর দিলে তিনিসহ প্রতিবেশীরা গিয়ে হাতেনাতে অভিযুক্ত ফরহাদকে আটক করেন। এরপর বিষয়টি স্থানীয় ইউপি সদস্য হোসেন মেম্বার ও গ্রাম পুলিশ আব্বাসের কাছে অভিযুক্ত ফরহাদকে হস্তান্তর করা হয়। কিন্তু ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশ অভিযুক্ত ফরহাদকে থানায় সোপর্দ না করে টাকার বিনিময়ে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেন। এরপর ভিকটিমের মা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।   বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।   তিনি বলেন, গতকাল রোববার এ ঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তিন আসামিকে গতকাল রোববার গ্রেপ্তার করে নোয়াখালীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করলে বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। ধর্ষণের শিকার তরুণীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০২

ইতেকাফ অবস্থায় মারা গেলেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান
ময়মনসিংহের ত্রিশালে ইতেকাফরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আনিছুর রহমান ভুট্টু (৬৫) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন। তিনি উপজেলার আমিরাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। শনিবার (৬ এপ্রিল) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে ত্রিশাল বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। আনিছুর রহমানের বেয়াই উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন জানান, গত ২১ রমজান কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তিনি ইতেকাফ বসেন। কয়েক দিন ধরে দিন উনার শরীরটা ভালো যাচ্ছিলনা। মসজিদেই প্রাথমিক চিকিৎসা চলছিল। শনিবার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে প্রথমে কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুয়েল আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আমিরাবাড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান ভুট্টু ইতেকাফরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেছেন। তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। আনিছুর রহমান ভুট্টু ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল আমিরাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন। রোববার (৭ এপ্রিল) বেলা ১১টায় উপজেলার আমিরাবাড়ি ইউনিয়নের গুজিয়াম গ্রামের নিজবাড়িতে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।   
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৫৫

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে ইউপি চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন 
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে দুপক্ষের সংঘর্ষে একজনের নিহতের ঘটনায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুত্তালিব হোসেন বাবর।  রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে নিয়ামতপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।  সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইউপি চেয়ারম্যান মুত্তালিব হোসেন বাবর বলেন, উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের চৌরাসমাসপুর আড্ডা এলাকায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে গত ২৪ মার্চ বিবদমান দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় আহত এক ব্যক্তি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনা নিয়ে কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশন ও স্থানীয় পত্রিকায় আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করে। প্রকৃতপক্ষে মারামারির ওই ঘটনার সঙ্গে কোনোভাবেই আমার সম্পৃক্ততা নেই। ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, উপজেলার চৌরাসমাসপুর গ্রামের তরিকুল ইসলাম, তার ভাই তফিকুল ইসলাম ও শফিকুল ইসলামদের সঙ্গে চার বিঘা জমি নিয়ে একই গ্রামের সাবির উদ্দিন, তার ভাই খবির উদ্দিন, আকতার আলীর দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। ওই জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল। সম্প্রতি ওই মামলায় আদালত তরিকুল ইসলামের পক্ষে রায় দেন। রায়ের ভিত্তিতে তরিকুল ইসলাম ও তার ভাইয়েরা গত ২৪ মার্চ জমির দখল বুঝে নিতে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তাদেরকে বাধা দেন। এতে উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। খবর পেয়ে ২৪ মার্চ সন্ধ্যায় আমি ওই গ্রামে গিয়ে বিবদমান দুপক্ষের মধ্যে আপস-মীমাংসা ও পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করি। দুপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ওই স্থান থেকে আমি চলে আসি। ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, ২৪ মার্চ সন্ধ্যায় দুপক্ষের সঙ্গে কথা বলে চলে আসার পর ওই ঘটনার জেরে পার্শ্ববর্তী চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার শেরপুর গ্রামে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। ওই ঘটনায় আহত জয়নাল আবেদীন (৪৫) নামে এক ব্যক্তি গত বুধবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মারা যান।  তিনি আরও বলেন, মারামারির ঘটনা নিয়ে দুপক্ষই থানায় পাল্টাপাল্টি মামলা করে। কোনো মামলাতেই আসামি হিসেবে আমার নাম নেই। অথচ এ ঘটনা নিয়ে কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশন ও স্থানীয় পত্রিকায় আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করে। প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়, আমার নেতৃত্বে ওই হামলার ঘটনা ঘটে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। যে জমি নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বিরোধ, এর সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমি কেবল একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে দুপক্ষের মধ্যে বিরোধ মীমাংসার চেষ্টা করেছি।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৯

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ, ইউপি চেয়ারম্যান আটক
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কাজী জিয়াউল ইসলাম ফুয়াদকে (৪০) কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।  শনিবার (৩০ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুরাদ আলী। এর আগে শুক্রবার (২৯ মার্চ) দিনগত রাত ১২টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে জেসমিন আক্তারকে আটক করা হয়। ওসি মুরাদ আলী বলেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ফুয়াদ কাজী হত্যার অভিযোগে এর আগে ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম হাওলাদারসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন আক্তারকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসা বাদের শেষে বলা যাবে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে কি না। প্রসঙ্গত, গত ৭ জানুয়ারি রাতের দিকে সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া গ্রামের মসজিদ বাড়ি এলাকায় আওয়ামী লীগের বিজয় মিছিল শেষে বাড়ি ফেরার পথে ফুয়াদ কাজীকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ৮ জানুয়ারি রাতে ফুয়াদের বড় ভাই ফয়সাল কাজী অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেন।
৩০ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪০

মাদক মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে মাদক মামলার আসামি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সোহেলকে (৩০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার (৩০ মার্চ) দুপুরে উপজেলার উপজেলা ব্রাক্ষন্দী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সোহেল ব্রাক্ষন্দী ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও মাদক বিক্রেতা মকবুল হোসেনের ছেলে। তিনি সন্ত্রাসী ও মাদকসহ ৮ থেকে ১০টি মামলার আসামি। স্থানীয়রা জানান, গত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সোহেল ইউপি সদস্য নির্বাচিত হয়। নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তিনি আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। সর্বশেষ উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেনকে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টা করে সোহেল বাহিনী। এ বিষয়ে আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান উল্লাহ বলেন, সোহেল তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ও মাদক বিক্রেতা। দীর্ঘ দিন ধরে মাদক বিক্রির সঙ্গে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে আসছেন তিনি। তার পুরো পরিবার মাদকের সঙ্গে জড়িত। সোহেলের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। এ ছাড়া তার নামে সন্ত্রাসী ও মাদকসহ ৮ থেকে ১০টি মামলা রয়েছে।  
৩০ মার্চ ২০২৪, ২৩:৩৩

ট্রুডোর নামে ভুয়া জন্মসনদ : ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবকে শোকজ
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নামে জন্মসনদ তৈরির ঘটনায় পাবনার সুজানগর উপজেলার আহম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সচিবকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।  একই সঙ্গে ইউনিয়ন পরিষদের কম্পিউটার অপারেটর নিলয় পারভেজ ইমনের বিরুদ্ধে থানায় মামলার জন্য লিখিত এজাহার দেওয়া হয়েছে।  শুক্রবার (২২ মার্চ) দুপুরে সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুখময় সরকার দুজনকে শোকজ নোটিশ দেন। আর থানায় মামলার এজাহার দেন ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান-২ ফাতেমা বেগম।  সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুখময় সরকার জানান, কীভাবে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নামে জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি হলো তার কারণ জানতে চেয়ে আহম্মদপুর ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ মোল্লা ও সচিব আওলাদ হাসানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়া হয়েছে। আগামী দুই কার্য দিবসের মধ্যে তাদের জবাব দিতে বলা হয়েছে।  এদিকে জাস্টিন ট্রুডোর জন্মসনদ তৈরি করা কম্পিউটার অপারেটর নিলয় পারভেজ ইমনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও চারজনের বিরুদ্ধে আমিনপুর থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান-২ ফাতেমা বেগম।  আমিনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুনুর রশিদ বলেন, মামলার এজাহার পাওয়া গেছে। মামলা নথিভুক্ত করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। এর আগে পুরো ঘটনা তদন্ত করতে রেজিস্ট্রার জেনারেল যাহিদ হোসেন পাবনা জেলা প্রশাসককে (ডিসি) নির্দেশ দেন। জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান গণমাধ্যমকে জানান, রেজিস্ট্রার জেনারেলের নির্দেশ পাওয়ার পর বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগ পাবনার উপপরিচালক সাইফুর রহমানকে ঘটনা তদন্ত করে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্তের পর দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৩:০০

স্ত্রীসহ ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে প্রায় সোয়া তিন কোটি টাকার মূল্যের সম্পদের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়ের সাথে ৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা মূল্যের অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ থাকায় সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার গাড়াদহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুদক মামলা করেছে।  এছাড়া ৩৪ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়ের সাথে ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা মূল্যের সম্পদ অসঙ্গতিপূর্ণ থাকায় চেয়ারম্যানের স্ত্রী মোছা. জোমেলা খাতুনের বিরুদ্ধে পৃথক মামলা দায়ের হয়েছে।  বুধবার (২০ মার্চ) দুর্নীতি দমন কমিশন পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ সহকারি পরিচালক মো. মনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে মামলা দুটি দায়ের করেন।  মামলায় উল্লেখ করা হয়, সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রমাণিত হলে দুর্নীতি দমন কমিশন প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশে পাবনা কার্যালয় তার সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারি করে। গত বছরের ১২ মে তিনি তার সম্পদের বিবরণী দাখিল করেন। সম্পদ বিবরণীতে স্থাবর ও অস্থাবর মিলে সর্বমোট ২ কোটি ৫৫ লাখ ৯২ হাজার ৪৮৪ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য দেন। কিন্তু দুদকের অনুসন্ধানে তার নামে স্থাবর ও অস্থাবর মোট ৫ কোটি ৭৬ লাখ ৩৪৩ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। অর্থাৎ সাইফুল ইসলাম দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৩ কোটি ২০ লাখ ৭ হাজার ৮৫৯ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।  এছাড়াও  তার নামে পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় পাওয়া যায় ১৮ লাখ ৩৭ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে তার মোট সম্পদের পরিমাণ ৫ কোটি ৯৪ লাখ ৩৭ হাজার ৩৪৩ টাকা। কিন্তু উল্লেখিত সম্পদের বিপরীতে তার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় মোট ১ কোটি ৬০ লাখ ২২ হাজার ৬৭৯ টাকা। অর্থাৎ সাইফুল ইসলাম জ্ঞাত আয়ের সাথে ৪ কোটি ৩৪ লাখ ১৪ হাজার ৬৬৪ টাকা মূল্যের অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করেছেন।  একইভাবে সাইফুল ইসলামের স্ত্রী মোছা জোমেলা খাতুনের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে স্থাবর ও অস্থাবর মোট ১ কোটি ৫ লাখ ২৬ হাজার ২১৯ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য দিয়েছেন। দুদকের অনুসন্ধানে তার নামে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৫৭ হাজার ১৮ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। তাছাড়া তার নামে পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় পাওয়া যায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে তার মোট অর্জিত সম্পদের মূল্য ১ কোটি ৩৮ লাখ ১৬ হাজার ৭৪৪ টাকা। এসব সম্পদ অর্জনের বিপরীতে তার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় মাত্র ১৩ লাখ ৫৫ হাজার ৮৩০ টাকা। অর্থাৎ জোমেলা খাতুন ১ কোটি ২৪ লাখ ৬০ হাজার ৯১৪ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করেছেন।  পাবনা দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত কার্যালয়ের উপপরিচালক খায়রুল হক মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার দুটির তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে গাড়াদহ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে আমি এখনও লিখিত কোনো চিঠি পাইনি। ফলে বিষয়টি আমার জানা নেই। আগামীকাল অফিস টাইমে দুদক অফিসে যোগাযোগ করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর এবিষয়ে বিস্তারিত জানাবো। 
২০ মার্চ ২০২৪, ২৩:০৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়