• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৭০০ টন আলু আমদানি
ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখের ছুটি শেষে আমদানি-রপ্তানির প্রথম দিনেই দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৭ ট্রাকে ৬৯৪ টন আলু আমদানি হয়েছে। তবুও বেড়েছে পাইকারী ও খুচরা বাজারে দাম। হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি বাজারে ছোট আলু ৪০ টাকা এবং বড় আলু ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে হিলির বাজারে দেশি বড় জাতের আলু ৪৫ টাকা এবং ছোট জাতের আলু ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মোকামে আলুর সংকটের কারণে দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।  মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে হিলির বাজার ঘুরে এসব তথ্য পাওয়া যায়।  হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিকৃত আলুগুলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বিহার রাজ্য থেকে আমদানি করা হচ্ছে। প্রতি কেজি আলু ২০০ থেকে ২৫০ মার্কিন ডলারে আমদানি হচ্ছে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা আশরাফ তালুকদার বলেন, আলু প্রতিদিন খাবারের তালিকাতে রাখতে হয়। যার জন্য আলুর চাহিদা অনেক বেশি। তবে প্রতিদিন যেভাবে আলুর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে এতে করে তো আলু খাওয়া বাদ দিতে হবে। গত সপ্তাহে আলু কিনেছিলাম ৩০ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যেই। এখন সেই আলু কিনতে হলো ৫০ টাকা দরে। নিয়মিত বাজার মনিটরিং না হওয়ার কারণে এমন করে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।  তাই নিয়মিত বাজার মনিটরিং এর জোর দাবি জানান এ ক্রেতা।  হিলি বাজারের আলু ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম মনির বলেন, দেশের আলুর অধিকাংশই কৃষকরা স্টরে রেখে দিয়েছে। যার ফলে মোকামে আলুর সংকট দেখা দিচ্ছে। আমরা বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করছি। বর্তমানে দেশি আলু ৪৫ থেকে ৫০ টাকার মধ্যেই বিক্রি হচ্ছে। অনেক সময় প্রশাসন আমাদের খুচরা বাজারে অভিযান পরিচালনা করে কিন্তু মোকামে তো অভিযান পরিচালনা করে না। যদি প্রশাসন মোকামে অভিযান পরিচালনা করতো তাহলে আলুর দাম অনেকটাই কমে যেতো। 
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৫০

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি, তবু কমছে না দাম 
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে একদিনে রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি হয়েছে।  সোমবার (৮ এপ্রিল) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভারতীয় ৪৭ ট্রাকে ১ হাজার ২০০ মেট্রিকটন আলু আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। তবুও কমছে না দেশি এবং ভারতীয় আলুর দাম। খুচরা বাজারে বেড়েই চলেছে সব ধরনের আলুর দাম। দেশি বড় জাতের আলু কেজি প্রতি ৪ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৩৬ থেকে ৪০ টাকায় এবং ছোট জাতের দেশি আলু ৫ টাকা কেজি প্রতি বৃদ্ধি পেয়ে ৪২ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে সেই সঙ্গে ভারতীয় আলু ৩১ থেকে ৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।  দেশের বাজারে চাহিদা থাকার কারণে বেড়েছে দাম বলছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। দাম বৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষজন। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হিলির বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা হোটেল ব্যবসায়ী লুৎফর রহমান বলেন, আমার একটি হোটেল আছে। সেই হোটেলে প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ কেজি আলুর প্রয়োজন হয়। আমি আলু নিতে এসে দেখি প্রতিদিন আলুর দাম বৃদ্ধি পেতেই আছে। যদি এভাবে আলুর দাম প্রতিদিন বৃদ্ধি পায় তাহলে তো হোটেল চালানো কষ্টকর হয়ে পড়বে। লাভের আসা তো দূরের কথা লোকাসানে পড়তে হবে।  হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, ঈদের ছুটির কারণে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে টানা ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। দেশের বাজারে আলুর সংকট যেন না দেখা দেই সেই জন্য ছুটির আগেই বেশি পরিমাণ আলু আমদানি করেছে বন্দরের আমদানিকারকরা। 
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৩

হিলিতে আলু আমদানি স্বাভাবিক, খুচরা বাজারে বেড়েছে দাম
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও আশপাশের বাজারগুলোতে বাড়তেই আছে দেশি আলুর দাম। তিন দিনের ব্যবধানে কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৪ থেকে ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে হিলির খুচরা বাজারে প্রতি কেজি বড় আলু ৪ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৩২ থেকে ৩৪ টাকা এবং ছোট জাতের আলু ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৩৬ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।  বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে হিলির কাঁচাবাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা মাজহারুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে আলু আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। অপর দিকে দেশের কৃষকের নিকটও আলু প্রচুর পরিমাণ রয়েছে। তাহলে এই ভরা মৌসুমে কেন আলুর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। তাহলে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। আমরা সাধারণ মানুষ কম দামে পণ্য কিনতে পারবো।  হিলি বাজারের আলু বিক্রেতা মনিরুল ইসলাম মনি বলেন, দেশের মোকামে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে। কৃষকরা আলু খুচরা বাজারে বিক্রি করছেন না। তারা বেশির ভাগ আলু স্টক করে রেখে দিচ্ছেন। যার ফলে খুচরা বাজারে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে, সেই সঙ্গে দামও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা বর্তমানে দেশি আলু প্রকারভেদে ৩২ থেকে ৪০ টাকার মধ্যেই বিক্রি করছি। তবে ভারত থেকে আমদানিকৃত আলু হিলির বাজারে ক্রেতারা কিনতে চায় না, ফলে আমরা দেশি আলুই বিক্রি করছি।  হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, চলতি সপ্তাহের ৫ কর্ম দিবসে ভারতীয় ৫৭ ট্রাকে ১ হাজার ৫০৮ টন আলু আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। 
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:১২

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ২ দিনে ৪০৫ টন আলু আমদানি
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চলতি সপ্তাহের ২ কর্মদিবসে ভারতীয় ১৬টি ট্রাকে ৪০৫ টন আলু আমদানি হয়েছে। এরপরও কমছে না খুচরা বাজারে আলুর দাম। বর্তমানে খুচরা বাজারে দেশি বড় জাতের আলু ৩২ টাকায় এবং দেশি ছোট জাতের আলু ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ভারত থেকে আমদানিকৃত আলু ৩০ টাকা দরে হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি মোকামে বিক্রি হচ্ছে। দাম বৃদ্ধির কারণে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষগুলো।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে আলু আমদানি হচ্ছে। তবুও খুচরা বাজারে দাম কমছে না। আমরা সাধারণ মানুষ আলু কিনতে গিয়ে অনেকটাই বিপাকে পড়ছি। ভরা মৌসুমেও দেশের বাজারে আলুর দাম অনেকটাই বেশি।  এ দিকে কিছু কিছু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে আলুর দাম বৃদ্ধি করে দিচ্ছে বলেও অভিযোগ সাধারণ ক্রেতাদের।  এ বিষয়ে হিলি বাজারের আলু বিক্রেতা মনিরুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে আলু আমদানি হচ্ছে। তবুও মোকামে আলুর দাম বেশি। কারণ অনেক কৃষক আলু বিভিন্ন স্টরের রেখে দিয়েছেন। যার ফলে মোকামে আলুর চাহিদা বেশি হয়েছে। আমরা বেশি দামে আলু কিনে বেশি দামে বিক্রি করছি। তবে পেঁয়াজের দাম কমেছে। পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা কমে বর্তমানে দেশি পেঁয়াজ ৪২ থেকে ৪৪ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। 
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:২১

ভারত থেকে এলো ১ হাজার টন আলু
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ফের ভারত থেকে আলু আমদানি করা হয়েছে। ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ৪টি চালানে এক হাজার টন আলু আমদানি করা হয়। বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে গত ১৩ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৪ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৯ মার্চ ১২ ট্রাকে ৩০০ মেট্রিক টন এবং শেষ ২৪ মার্চ রাতে আরও ১২ ট্রাকে ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়। আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস।  তিনি আরও বলেন, আলুর চালান বন্দর থেকে খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছে ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান। আশা করি, দ্রুতই খালাস হয়ে যাবে। এ দিকে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, আমদানিকৃত আলুর তিনটি চালানের ৭০০ টন এরইমধ্যে বন্দর থেকে ছাড়করণ করা হয়েছে। শেষ চালানের ১২ ট্রাকের ৩০০ টন আলু বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।  উল্লেখ্য, গত বছরের ২ ডিসেম্বর তিন ট্রাকে ৭৪ টন আলু আমদানি হয়। এরপর চলতি বছরের মার্চ মাসে চারটি চালানে আরও এক হাজার টন আলু আমদানি করা হয়েছে।
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৯

ভারত থেকে আরও ৩০০ টন আলু আমদানি
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আরও একটি চালানে ৩০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ১২টি ট্রাকে এই আলু আমদানি করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল বন্দরের চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আজিজ খান।  আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস। আলুর চালানটি খালাস নিতে বেনাপোল কাস্টমস হাউজে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছেন ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠান। ট্রান্সমেরিন লজিস্টিক লিমিটেড সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের প্রতিনিধি মাসুম বিল্লা গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার রাতে ভারত থেকে আমদানি করা ৩০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে। প্রতি মেট্রিক টনের আমদানি খরচ পড়ছে ১৯৪ মার্কিন ডলার। আলুর চালানটি খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কাস্টমসে দাখিল করা হয়েছে। বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত রাতে ১১টি ট্রাকে আলুর চালান প্রবেশ করেছে। আরও একটি ট্রাক প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। আমদানিকারক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করলে দ্রুত ছাড় করার জন্য সহযোগিতা করা হবে। এর আগে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার দুই চালানে ৪০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়। বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার বলেন, আমদানিকারকের পক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিলে আলুর মান পরীক্ষা শেষে খালাসের অনুমতি দেওয়া হবে।  
২০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৬

আলুর দাম কমলেও পেঁয়াজের বাজার গরম
দুই দিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে আবারও বেড়েছে দেশি পেঁয়াজের দাম। কেজি প্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকা দরে। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারত থেকে আমদানি না হওয়ায় বেড়েছে দাম। অন্যদিকে ভারত থেকে আলু আমদানি হওয়ায় কমেছে দেশি ও ভারতীয় আলুর দাম। দেশি আলু প্রকারভেদে কেজি প্রতি ২৫ থেকে ৩০ টাকায় এবং ভারতীয় আলু কেজি প্রতি ২৫ থেকে ২৭ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। রোববার (১০ মার্চ) দুপুরে হিলির বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়। হিলি বাজারে আলু ও পেঁয়াজ ক্রেতা মিনারুল ইসলাম বলেন, পেঁয়াজের মৌসুমেও দেশি পেঁয়াজের দাম অনেকটাই বেশি। তবে আলুর দাম কিছুটা কমেছে। সামনে রমজান মাস। ভারত থেকে আমদানি না করলে কিছু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি করে দেবে। তখন আমরা সাধারণ ক্রেতারা বিপাকের মধ্যে পড়ে যাব। আমরা চাই বাংলাদেশ সরকার খুব দ্রুত ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করুক। হিলি বাজারের পেঁয়াজ ও আলু বিক্রেতা রায়হান কবির বলেন, ভারতের পেঁয়াজ আসার খবরে গত দুই দিন আগে দাম কিছুটা কমেছিল। বর্তমানে ভারত থেকে পেঁয়াজ আসার কোনো খবর না থাকায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে কেজি প্রতি দেশি পেঁয়াজ ৮৫ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তিনি বলেন, এক মাস বন্ধ থাকার পর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু আমদানি শুরু হয়েছে। যার ফলে দেশি আলুর দামও কমেছে। বর্তমানে দেশি আলু ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজি এবং ভারতীয় আলু হিলি স্থলবন্দরে পাইকারি ২৫ থেকে ২৭ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, শনিবার (৯ মার্চ) হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় তিনটি ট্রাকে ৬৯ টন আলু আমদানি হয়েছে।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৮:১০

এক মাস পর ভারত থেকে ফের আলু আমদানি শুরু
এক মাস বন্ধের পর দিনাজপুরের হিলি বন্দর দিয়ে আবারও ভারত থেকে আলু আমদানি শুরু হয়েছে।  শনিবার (৯ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ভারতীয় আলুবোঝায় ট্রাক হিলি স্থলবন্দরে প্রবেশ করে।  প্রথম দিনে ভারতীয় ৩টি ট্রাকে ৬৯ টন আলু আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে।  হিলি স্থলবন্দরের আলু আমদানিকারক কবির হোসেন বাবু বলেন, আমরা ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আলু আমদানি করেছিলাম। কিন্তু আলু আমদানিতে লোকসান দেখা দেওয়ায় এক মাস আলু আমদানি বন্ধ রাখি। বর্তমানে দেশি আলুর বাজার একটু বেশি হওয়ায় বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আবারও আলু আমদানি শুরু করেছি। প্রথম দিনে আমরা ৬৯ টন আলু আমদানি করেছি। হিলি উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারি ইউসুফ আলী বলেন, দেশে আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত মাসের ১ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে আলু আমদানির অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। হিলি বন্দরের ৫২ জন আমদানিকারক ৩৫ হাজার টন আলু আমদানির অনুমতি পায়। এরপর ৩ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে আলু আমদানি শুরু করেন আমদানিকারকরা। মাত্র ৪ দিন (৭ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত আলু আমদানি হয়। এরপর আর কোনো আলু আমদানি হয়নি এ বন্দর দিয়ে। আবার নতুন করে ৫৬ জন আমদানিকারক ১ হাজার ৩৮০ টন আলু আমদানির অনুমতি পেয়েছে।  এ ছাড়াও আমদানিকারক এবং আলু আমদানির সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে পারে বলেও জানান তিনি। 
০৯ মার্চ ২০২৪, ২০:৩৭

হিলিতে কমেছে পেঁয়াজ, আলু ও জিরার দাম
এক দিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে দেশি আলু ও পেঁয়াজের দাম। সেই সঙ্গে কমেছে ভারত থেকে আমদানিকৃত জিরার দামও। বর্তমানে দেশি আলু কেজি প্রতি ১০ টাকা কমে প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে এবং দেশি পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৫ টাকা কমে ৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে, ভারতীয় জিরা কেজি প্রতি ৫০ টাকা কমে ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। সরবরাহ বৃদ্ধির কারণে কমেছে দাম বলছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। দাম কমাতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে। সোমবার (৪ মার্চ) হিলি বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়। হিলি বাজারে কাঁচাবাজার করতে আসা আসমা বেগম বলেন, সামনে রমজান। এই মাসে অন্য দেশে নিত্যপণ্যের দাম কমে আর আমাদের বাংলাদেশে দাম বৃদ্ধি পায়। বাজারে প্রায় সব জিনিসপত্রের দামই বৃদ্ধি পেয়েছে, এর মধ্যেও পেঁয়াজ, আলু এবং জিরার দাম কমেছে। তবে পেঁয়াজের দাম কমলেও তা সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে। আগে ৫ কেজির বেশি পেঁয়াজ কিনতাম এখন আধা কেজি সর্বোচ্চ ১ কেজি পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে। আয়ের থেকে ব্যয় অনেক বেশি হয়ে গেছে। সরকারের পক্ষ থেকে যদি এখনি জরুরি পদক্ষে না নেয় তাহলে কিছু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে দাম বৃদ্ধি করে দেবে। হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রিতা শাকিল মাহমুদ বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হবে যার খবরে মোকামগুলোতে কমতে শুরু করেছে দেশি পেঁয়াজের দাম। বর্তমানে একদিনের ব্যবধানে কেজি প্রতি ৫ টাকা কমে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি। যদি ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয় তাহলে দাম আরও অনেকটাই কমে যাবে। হিলি বাজারের আলু, রসুন বিক্রেতা মনিরুল ইসলাম মনির বলেন, দেশের মোকামে আলু এবং রসুনের সরবরাহ বৃদ্ধির কারণে কমতে শুরু করেছে দাম। বর্তমানে আলু ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে। তবে আগের থেকে ক্রেতা অনেক কম।
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৮:৫৪

লোকসান এড়াতে সোনামসজিদ দিয়ে আলু আমদানি বন্ধ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ৯ দিন ধরে আলু আমদানি বন্ধ রয়েছে। দেশের বাজারে দাম কমে যাওয়ায় লোকসানের এড়াতে ব্যবসায়ীরা ভারতীয় আলু আমদানি বন্ধ রেখেছেন। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সোনামসজিদ স্থলবন্দর আমদানি ও রপ্তানি গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ। গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, বাজারে ভারতীয় আলুর চাহিদা কমে গেছে। এতে ব্যবসায়ীরা লোকসানে পড়ছেন। তাই গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে আলু আমদানি বন্ধ রেখেছি।  তিনি আরও বলেন, এমনিতেই ভারতীয় আলুর বিক্রি কম। এখন বাজারে দেশি আলু রয়েছে। যেখানে আমদানিতে কেজিপ্রতি ভারতীয় আলু খরচ হয় ২৫-২৮ টাকা। আর সেখানে বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা। এজন্য আমরা আলু আমদানি বন্ধ করে দিয়েছি। এ বিষয়ে সোনামসজিদ উদ্ভিদ সংগনিরোধ কার্যালয়ের উপ-পরিচালক সমির ঘোষ বলেন, অনুমতি পাওয়া আমদানিকারকরা মাত্র এক হাজার ১০৬ মেট্রিক টন ভারত থেকে আলু আমদানি করেছেন। সর্বশেষ তারা ১০ ফেব্রুয়ারি আলু আমদানি করেন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৩৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়