• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ব্রাজিলে বাণিজ্য মানে দক্ষিণ আমেরিকার বাজারে ঢোকার সুযোগ
তৈরি পোশাক ও পাট রপ্তানির জন্য ব্রাজিলে ডিউটি ফ্রি অ্যাকসেস অর্থাৎ শুল্কমুক্ত সুবিধা চেয়েছে বাংলাদেশ। এখন ৩০-৩৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ব্রাজিলের বাজারে যেতে হয়। তবে বিশ্লেষক, কর্মকর্তা ও অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, এই দুটি বিষয়ে বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্ভাবনা অনেক বেশি। তারা বলছেন, ব্রাজিলের মার্কেটে ঢোকা মানে দক্ষিণ আমেরিকার অন্য বাজারে ঢোকার সুযোগ তৈরি হওয়া। গত অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে ২ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। আর রফতানি করেছে মাত্র ১৭৮ মিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে ব্রাজিল থেকে তুলা আমদানিতে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ।  রোববার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ  জানিয়েছেন, বৈঠকে তিনি তুলা আমদানি বাড়ানো ছাড়াও ব্রাজিলে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর কথা বলেছেন। এছাড়া স্পেশাল ইকনোমিক জোনে ব্রাজিলের বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করতে আহবান জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, এখন ৩০-৩৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাককে ব্রাজিলের বাজারে যেতে হয়। ঢাকা সফররত ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাউরো ভিয়েরোর সাথে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর বৈঠকে হয়েছে। ব্রাজিল বাংলাদেশে গরুর মাংস রপ্তানিতে আগ্রহী হলেও বাংলাদেশ চাইছে জীবন্ত গরু আমদানির সুযোগ। পাশাপাশি ব্রাজিল যেন তাদের বাজারে তৈরি পোশাক ও পাটের শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা দেয়, বাংলাদেশ সেই দাবিও জানিয়েছে। ব্রাজিল আগে থেকেই বাংলাদেশে স্বল্পমূল্যে মাংসজাত পণ্য, বিশেষ করে গরুর মাংস রপ্তানির জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে আসছিল। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, ‌‘ব্রাজিল কম দামে মাংস উৎপাদন ও রপ্তানি করতে পারে। সে বিষয়ে তারা বলেছে। কোরবানি সামনে রেখে আমি বলেছি সস্তা হলে লাইভ ক্যাটল (জীবন্ত গরু) আনার ব্যবস্থা করা যায় কি না। তারা দেখবে বলেছে।’ ব্রাজিলের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করা গেলে দক্ষিণ আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি দেশের বাজারে বাংলাদেশ প্রবেশের সুযোগ পাবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ব্রাজিলে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত জুলফিকার রহমান বলেন,  ‘ব্রাজিল অনেক বড় অর্থনীতির দেশ এবং এর বিশাল বাজারে ঢোকার সুযোগ পেলে বাংলাদেশ লাভবানই হবে। এটি এতদিন উপেক্ষিতই ছিলো।’ আর অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, ‘দূরত্বজনিত কারণে বাণিজ্যে খরচ বৃদ্ধিসহ কিছু চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও ব্রাজিলের বাজারের মাধ্যমে দক্ষিণ আমেরিকার অন্য বাজারগুলোতেও যেতে পারবে বাংলাদেশ। এছাড়া বাংলাদেশে সরকার যে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল করছে সেখানে ব্রাজিল বিনিয়োগ করলে দূরত্ব জনিত পরিবহন খরচ অনেকাংশ কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।’ ব্রাজিল-সহ দক্ষিণ আমেরিকার আরও কয়েকটি দেশের সাথে বাংলাদেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদন করতে আগ্রহী এবং এটি হলে বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলে কিছু পণ্যের ওপর ট্যারিফ বিধিনিষেধ আছে। প্রেফারেন্সিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্ট করা গেলে শুল্ক সমস্যার সমাধান হবে। আর মনে রাখতে হবে যে ব্রাজিলের মার্কেটে ঢোকা মানে দক্ষিণ আমেরিকার অন্য বাজারে ঢোকার সুযোগ তৈরি হওয়া।’
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৪৯

শিক্ষাসফরে আমেরিকা যাওয়ার সুযোগ, পাওয়া যাবে সাড়ে ৫ লাখ টাকা
এশিয়া ফাউন্ডেশন শান্তি প্রতিষ্ঠা ও সংঘাত নিরসনে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে শিক্ষাসফরের জন্য উইলিয়াম পি. ফুলার ফেলোশিপ প্রদান করবে। এশিয়া ফাউন্ডেশন ১৯৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি অলাভজনক সংস্থা, যা এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলে বসবাসকারী জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন ও সম্ভাবনাকে প্রসারিত করতে কাজ করে থাকে। নির্বাচিত ফেলোদের শিক্ষাসফরের পাশাপাশি অংশ নিতে হবে ভার্চ্যুয়াল সেমিনারে, যেখানে ফেলোরা এশিয়া ফাউন্ডেশনের ‘বিভেদ ও দ্বন্দ্ব’ এবং ‘নেতৃত্ব ও বিনিময়’–সংক্রান্ত দুটি প্রোগ্রামে যুক্ত হবেন।  শিক্ষাসফরের জন্য নির্বাচিত তিনজন ফেলো আমেরিকার সান ফ্রান্সিককো বে এরিয়া, নিউইয়র্ক সিটি ও ওয়াশিংটন ডিসিতে অক্টোবরের ১৩ থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত মোট ১২ দিন সশরীর উপস্থিত থাকবেন। এই শিক্ষাসফরের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার কাজে অবদান রাখা অন্যান্য দেশের ফেলোদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন এবং এই বৈশ্বিক কমিউনিটির উন্নয়নে কাজ করার সুযোগ পাবেন। সুবিধা:  * প্রত্যেক ফেলো পাবেন পাঁচ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকা * লিড এক্সের লিডারশিপ ডেভেলপমেন্ট সাপোর্ট * ইউএস ইনস্টিটিউট অব পিসের কোর্স যোগ্যতা :  আবেদনকারীর বয়স সর্বোচ্চ ৪০ বছর। প্রার্থীকে বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে (অন্যান্য আরও ২০টি দেশের নাগরিকরাও আবেদন করতে পারবেন)। প্রার্থীকে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে উৎসাহী হতে হবে। ইংরেজিতে কথা বলা ও লেখায় খুব দক্ষ হতে হবে। অন্যান্য পেশাদারদের সঙ্গে ভালো নেটওয়ার্ক তৈরিতে আগ্রহ থাকতে হবে। প্রোগ্রামের আওতায় কোর্স ও প্রফেশনাল প্রজেক্ট প্ল্যান সম্পূর্ণ করার জন্য স্ব–উদ্যোগী হতে হবে। প্রোগ্রামের সব কার্যক্রম সুনির্দিষ্ট তারিখে সম্পন্ন করার যোগ্যতা থাকতে হবে। আবেদনের সময়সীমা : আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১২ মে, ২০২৪ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।  বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: Program Resolution অনলাইনে আবেদনের ঠিকানা: Apply Online প্রসঙ্গত, এশিয়া ফাউন্ডেশন ১৯৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি অলাভজনক সংস্থা, যা এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলে বসবাসকারী জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন ও সম্ভাবনাকে প্রসারিত করতে কাজ করে থাকে। সংস্থাটি বিগত প্রায় ৭০ বছরে এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের স্থানীয় মানুষের জীবনঘনিষ্ঠ অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। প্রশাসন, জলবায়ু, লিঙ্গসমতা, শিক্ষা ও নেতৃত্ব নিয়ে কাজ করে থাকে সংস্থাটি। এশিয়ার ২০টির বেশি দেশে ১৭টি স্থায়ী অফিস রয়েছে তাদের, যার মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৩

আমেরিকা থেকে ৩১ ড্রোন কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে অত্যাধুনিক ড্রোন কিনতে চেয়েছিল ভারত। এতে অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর মাধ্যমে ৪০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে ৩১টি এমকিউ ৯বি সি গার্ডিয়ান ড্রোন কিনবে ভারত। ডিফেন্স সিকিউরিটি কোঅপারেশন এজেন্সি এজন্য প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র পেয়ে গেছে। তারা সিনেটকেও বিষয়টি জানিয়েছে। গতবছর প্রধানমন্ত্রী মোদীর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময়ই ভারত এই ড্রোন কিনতে চায়। এই ড্রোনগুলি ভারত সরকার সরাসরি মার্কিন সরকারের কাছ থেকে কিনতে চেয়েছে। তাই বাইডেন প্রশাসনের অনুমোদন জরুরি। ডিফেন্স সিকিউরিটি কোঅপারেশন এজেন্সি জানিয়েছে, এই ড্রোন বিক্রি অ্যামেরিকার পররাষ্ট্র নীতি ও জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেই হচ্ছে। এর ফলে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক আরো মজবুত হবে। ইন্দো-প্যাসিফিক ও দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় থাকবে। তারা আরও বলেছে, এই ড্রোন হাতে পেলে ভারতের বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রয়োজন মিটবে। সমুদ্র ও স্থলভাগে মানবহীন এই ড্রোনের সাহায্যে নজরদারি করা যাবে। ভারত তার সেনাবাহিনীকে আধুনিক করতে চায়। তারা এই ড্রোনগুলি সেনার কাজে লাগাতে পারবে। গত প্রায় ছয় বছর ধরে এই ড্রোন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। নরেন্দ্র মোদীর মার্কিন সফরের সময় বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। ভারতীয় নৌ, বিমান ও স্থলবাহিনী এই ড্রোনগুলি ব্যবহার করবে। কিছু মিডিয়া রিপোর্টে বলা হয়েছিল, এই ড্রোন বিক্রি করার বিষয়টি স্থগিত রেখেছে আমেরিকা। মার্কিন মুলুকে খালিস্তানি নেতাকে হত্যার চেষ্টার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কিন্তু দেখা গেল, আমেরিকা এই ড্রোন বিক্রিতে সম্মতি দিয়েছে।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:০৮

পথ হারিয়েছে আমেরিকা : ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র তার পথ হারিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর এর জন্য বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নীতিকেই দায়ী করেছেন তিনি।  রোববার (২৮ জানুয়ারি) নেভাদায় এক সমাবেশে সমর্থকদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমরা এমন একটি জাতি, যারা খুব সহজে পথ হারিয়ে ফেলেছি। এই ভয়াবহ অবস্থা আমরা চলতে দিতে পারি না। এ সময় বাইডেনকে গণতন্ত্রের জন্যে হুমকি এবং অযোগ্য হিসেবে উল্লেখ করে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, বাইডেন প্রশাসন আমাদের দেশ ধ্বংস করে দিয়েছে। উল্লেখ্য, চলতি বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ভোটের মাঠে ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রার্থী ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মুখোমুখি হচ্ছেন রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ট্রাম্প। ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে সমর্থন দিয়ে যাওয়ার কারণে ইতোমধ্যে আসন নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য সমর্থন হারিয়েছেন বাইডেন।  
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৭

স্বার্থের জন্য নির্বাচনের আগে ইস্যু তৈরি করেছিল আমেরিকা : ড. মোমেন
নির্বাচনের আগে আমেরিকা মূলত তাদের স্বার্থের জন্য কিছু ইস্যু তৈরি করেছিল বলে মন্তব্য করেছেন সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ও সদ্য সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) বেলা আড়াইটায় দিকে ঢাকা থেকে বিমানযোগে সিলেট যান সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এরপর নগরীর হাফিজ কমপ্লেক্সের বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় তার সঙ্গে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আসাদ উদ্দিন আহমদসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।  আরও পড়ুন : ১৯ জানুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে   ড. মোমেন বলেন, আমেরিকার একটা নিয়ম—ঘটে গেলে পরে ঠিক। আর ঘটার আগে বিভিন্ন ইস্যু তৈরি করে মূলত তাদের দেশের স্বার্থ হাসিলের জন্য। তারা অনেক কিছুই চায়। ভাবল ইলেকশনের আগে যদি চাপটাপ দিয়ে সেগুলো পাওয়া যায়। তিনি বলেন, ‘আমেরিকা ডকট্রিন অব রিয়্যালিটিতে বিশ্বাসী। বাস্তব হয়ে গেলে তখন তারা কোনো ঝামেলা করে না। ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় আমেরিকার সরকার আমাদের বিরোধী ছিল। ১৬ ডিসেম্বর যখন আমরা যুদ্ধে জয়লাভ করলাম, আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ তৈরি করলাম। এরপর যখন ১৬টি প্রস্তাব আসে ১৫টাই বাংলাদেশকে সাপোর্ট করে। স্বাধীনতার পর ভারত এবং আমেরিকা আমাদের সবচেয়ে বড় সহযোগী ছিল। তারা আমাদের সাহায্য-সহযোগিতা করেছে। আমেরিকা আমাদের  ১ নম্বর  রপ্তানি ও বিনিয়োগকারী দেশ। তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে বলে আমি আশাবাদী।’  এরপর ড. মোমেন বলেন, বিরোধী দলের (বিএনপি) অসহযোগ আন্দোলন ও তাদের প্রোপাগান্ডাকে মিথ্যা প্রমাণ করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়েছে। জনগণ আমার দল নৌকাকে ভোট দিয়ে স্থায়িত্ব ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রেখেছে। আরও পড়ুন : লরি-মাহিন্দ্রা মুখোমুখি সংঘর্ষ, প্রাণ গেল ২ জনের    মন্ত্রী থাকা অবস্থায় সিলেটের উন্নয়ন সরাসরি তদারকি করা সম্ভব হয়নি উল্লেখ করে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন,  সিলেটে একটি সুন্দর নির্বাচন হয়েছে। জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। আমি নির্বাচিত হওয়ার পর অনেকে ফোন দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন। আমার জন্য কেঁদেছেন, দোয়া করেছেন। তারা যে আমাকে এতো পছন্দ করেন, তা আমি জানতাম না। সিলেটবাসীর ভালোবাসায় আজ আমি ধন্য। একজন সংসদ সদস্য হিসেবে সিলেটের চলমান উন্নয়নগুলো সুষ্ঠু সুন্দরভাবে সম্পন্ন হওয়ার প্রত্যাশা রেখে তিনি বলেন, আগে মন্ত্রী ছিলাম, তাই ব্যস্ততার জন্য ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও সরাসরি তদারকি করা সম্ভব হয়নি। এখন সংসদ সদস্য হিসেবে সিলেটের চলমান উন্নয়ন কাজগুলো আরও ভালোভাবে দেখভাল করব।
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:১৬

‘মিস আমেরিকা’ খেতাব জিতলেন মার্কিন বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা
‘মিস আমেরিকা ২০২৪’ মুকুট জিতেছেন মার্কিন বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা ম্যাডিসন মার্শ। রোববার (১৩ জানুয়ারি) রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় বসেছিল সুন্দরী প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে।     আর সেখানেই সেরা সুন্দরীর মুকুট ছিনিয়ে নেন মার্কিন বিমান বাহিনীর ২২ বছর বয়সী এই সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট।  সোমবার (১৫ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে তথ্যটি নিশ্চিত করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম।  জানা গেছে, ম্যাডিসন মার্শ পেশায় মার্কিন বিমান বাহিনীর সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট। একইসঙ্গে হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের পাবলিক পলিসি প্রোগ্রামে মাস্টার্সেও পড়াশোনা করছেন তিনি।  ‘মিস আমেরিকা’ খেতাব জয়ের পর মার্কিন বিমান বাহিনী সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে লিখেছে, ‘আমাদের এয়ারয়ারম্যান দ্বিতীয় লেফটেন্যান্ট ম্যাডিসন মার্শ ওরফে মিস কলোরাডোকে অভিনন্দন, যিনি সবেমাত্র ‘মিস আমেরিকা ২০২৪’ মুকুট জিতেছেন! প্রথম সক্রিয়-কর্তব্যরত সেনা সদস্য যিনি এই শিরোপা জিতেছেন মার্শ।  কলম্বিয়াসহ যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের প্রতিনিধিত্বকারী ৫১ জন প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে ‘মিস আমেরিকা ২০২৪’ প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থান অর্জন করেন মার্শ।    প্রতিযোগিতায় এদিন প্রথম রানার আপ হয়েছেন এলি ব্রেউক্স, দ্বিতীয় রানার আপ হয়েছেন ইন্ডিয়ানার সিডনি ব্রিজেস, তৃতীয় রানার আপ হয়েছেন কেন্টাকির ম্যালোরি হাডসন এবং চতুর্থ রানার আপ হয়েছেন রোড আইল্যান্ডের ক্যারোলিন প্যারেন্ট।   মার্শকে বিজয়ীর মুকুট পরিয়ে দেন ২০২৩ সালের মিস আমেরিকা বিজয়ী উইসকনসিনের গ্রেস স্ট্যান।    খেতাব জয়ের পর মার্শ বলেন, আপনি চাইলে যেকোনও কিছুই অর্জন করতে পারেন। আকাশও আপনার সীমা নয় এবং আপনিই কেবল আপনাকে থামাতে পারেন। প্রসঙ্গত, গত বছর মিস কলোরাডোর খেতাব জিতেছিলেন ম্যাডিসন। তিনি ২০২৩ সালে মার্কিন বিমান বাহিনীর অ্যাকাডেমি স্নাতক হন। সূত্র : এনডিটিভি  
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৩১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়