• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
প্রতিদিন আমার খোঁজ নিতে হবে মামুনি : পূজা চেরি
না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন চিত্রনায়িকা পূজা চেরির মা ঝর্ণা রায়। রোববার (২৪ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে মিরপুরের নিজবাসায় মারা যান তিনি। মায়ের মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন পূজা। হারানোর যন্ত্রণা বুকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে দিয়েছেন এক বেদনার্ত পোস্ট। মায়ের শেষ কীর্তি সম্পন্ন হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দেন পূজা। সেখানে পূজা চেরি লেখেন, শেষ, একটা আবদার তোমার কাছে, চলে গেছ বলে ভুলে যাবে তা কিন্তু হবে না প্রতিদিন আমার খোঁজ নিতে হবে। হয়তো মেসেন্জারে প্রতিদিন কল দিয়ে জিজ্ঞাস করবে না, ‘পূজা আসতে কি দেরি হবে? আমার পাশে এসে বসো তাতেই আমি বুঝে নেব।  আর আরেকটা কথা শোনো ওইখানে কিন্তু বেশি মিষ্টি খাবে না  সুগার বেড়ে যাবে। আচ্ছা তাহলে থাকো মামুনি।  দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থতায় ভুগছিলেন পূজার মা। কয়েক সপ্তাহ আগে শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। ফলে মিরপুরের একটি হাসপাতালে তাকে নেওয়া হয়। সেখানে আইসিউতে রাখা হয়। এরপর কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলে বাসায় আনা হয় তাকে। তারপরও শেষরক্ষা হলো না।   
২৫ মার্চ ২০২৪, ১২:৪০

বিচ্ছেদের পর সবাই আমার সঙ্গে প্রেম করতে চায় : স্বাগতা
ছোট পর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী জিনাত শানু স্বাগতা। চলতি বছর শুরুর দিকে বিয়ে করেছেন তিনি। বিয়ের পর প্রাক্তন ও বর্তমান স্বামীকে নিয়ে অনেক কথাই শুনতে হয়েছে তাকে। কিন্তু এসব কথা কানে না নিয়ে আপন গতিতে এগিয়ে গেছেন এই অভিনেত্রী। ব্যস্ত ছিলেন পরিবার ও কাজ নিয়ে। দুই মাস পর এবার মুখ খুললেন স্বাগতা। তিনি বলেন, এর আগেও ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। কারণ, ভালো না বেসে বিয়ে করে কারও সঙ্গে সংসার করা কঠিন। এটা আমার কাছে অসম্ভব। আমি ভালোবেসেই দ্বিতীয় বিয়ে করেছি। আর আমার বিচ্ছেদ হয়েছে আইন মোতাবেক। মেয়েরা ডিভোর্স দিতে পারে। এটা আমার জীবন, আমি সিদ্ধান্ত নিতে পারি। জীবন কি সবসময় একরকম চলে? সাক্ষাৎকারে এই অভিনেত্রী আরও বলেন, এই সমাজে মেয়ে হয়ে একা থাকা কঠিন। যখন আমি একা থাকলাম, তখন দেখলাম, যার বয়স ১৬ সেও আমার প্রেমিক, আবার যার বয়স ৭০, সেও আমার প্রেমিক। এমন অনেকেই প্রেম করতে চায়। তখন দেখা গেল, আমার কাজের বাইরে প্রেমিক ঠেকানো একটা বাড়তি কাজ হয়ে দাঁড়াল। এটা তো আমি চাই না। কেন আমাকে নিয়ে এসব ভাবার সুযোগ দেব? তখন মনে হলো, আমার অভিভাবক লাগবে। এই জন্য আমি আবার প্রেমে পড়ি। পরে দ্বিতীয় বিয়ে করেছি। প্রথম বিয়ের ৭ বছরের মাথায় বিচ্ছেদের পথ বেছে নিতে হয় স্বাগতাকে। সেই সংসারে মানসিক ও শারীরিকভাবে তাকে চাপের মধ্যেও থাকতে হয়েছে। যে কারণে একটা সময় বাধ্য হয়ে বিচ্ছেদের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে তাকে। আর অভিনয়শিল্পী হওয়ার কারণে প্রায়ই তাকে শুনতে হয় বিচ্ছেদ নিয়ে নানা কথা। কথাগুলো এমন- ‘তারকারা সংসার করতে পারে না’, ‘কেন সংসার ভাঙে’, ‘কেন তারকারা একের অধিক বিয়ে করে’ ইত্যাদি। বিভিন্ন সময় এমন প্রশ্ন মুখ বুজে সহ্য করলেও এবার চটেছেন এই অভিনেত্রী। স্বাগতা বলেন, আমি আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে একমাত্র সেলিব্রিটি। আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে সবার পরে আমার ডিভোর্স হয়েছে। আমার ক্লাসের ৮০ ভাগ মেয়ের ডিভোর্স হয়ে গেছে। তারা তো সেলিব্রিটি না। শুধু আমাদের সঙ্গে ঘটলেই আপনারা উল্টাপাল্টা মন্তব্য করেন। আপনাদের মন্তব্যের কারণে আমি সেলিব্রিটি হয়েও সাত বছর মার খেয়েছি, মা-বাবাকে নিয়ে যা ইচ্ছা তাই শুনেছি। তারপরও আমি সম্পর্ক থেকে বের হতে চাইনি। কারণ, আপনারা গালিগালাজ করবেন। কষ্ট করেও আমি সংসার করতে চেয়েছি। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে আমি কখনোই কথা বলিনি, বলতে চাইনি। আর ডিভোর্স নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা বলা বন্ধ করুন। যৌক্তিক কথা বলুন। না জেনে কারও ওপর দোষ চাপাবেন না।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৮

আমার ছেলে গান না শিখে কোরআন শিখেছে : খালিদের স্ত্রী
চাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট কণ্ঠশিল্পী খালিদ সবাইকে কাঁদিয়ে পাড়ি জমিয়েছেন না ফেরার দেশে। তার নিথর দেহ যখন হাসপাতালে পড়ে আছে তখন তার কিশোর সন্তান জুয়াইফা আরিফ যুক্তরাষ্ট্রে নিজের স্কুলে। সেখানে বসেই পান বাবার মৃত্যু সংবাদ। এরপর তিনিও বাবাকে নিয়ে দেন একটি ভিডিও বার্তা।  একজন সাংবাদিক ও উপস্থাপকের  মাধ্যমে সুদূর যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভিডিও বার্তা দেন জুয়াইফা আরিফ। সেই ভিডিওতে সদ্য প্রয়াত বাবার জন্য দোয়া চেয়ে বলেছেন, আমার বাবা হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন। আপনারা সবাই আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন। তাকে মাফ করে দিয়েন। এদিকে ওই ভিডিও বার্তায় তবে খালিদপুত্র ছিলেন স্বাভাবিক। পিতার মৃত্যুর পর তার এই স্বাভাবিক আচরণ নেটিজেনদের অনেকে ভালো চোখে দেখেননি। কেউ কেউ করেছেন সমালোচনা। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন গায়কের স্ত্রী শামীমা জামান। নিজের ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, আমি আর আমার ছেলে রোবট। আমরা কাঁদব না। তাতে তোদের কীরে সমাজ? এর আগে তিনি লিখেছিলেন, এই ছেলে ১২ বছর বয়স থেকে নামাজ পড়ে, মাশাআল্লাহ, এই ছেলের গানের গলা থাকা সত্ত্বেও গান না শিখে কোরআন শিখেছে। এই ছেলে বাবাকে নামাজ পড়তে বলতে বলতে হতাশ হয়েছে। সে তার অসুস্থ মায়ের সেবা করেছে ৭ মাস, রাত ৪টা পর্যন্ত বায়েজিদ বোস্তামির মতো দাঁড়িয়ে থেকে। ছেলে তার মায়ের মৃত্যুর অপেক্ষায় একা একটি বাসায় কাটিয়েছে। এরপর তিনি লেখেন, এই ছেলে তার আল্লাহর হুকুম পালন করতে আমেরিকান মেয়েদের আহ্বান সত্ত্বেও একটা প্রেম করেনি। এই ছেলে তেমন বন্ধু হয় না যখন সে দেখে বন্ধুগুলো গাজা খায়। এই ছেলে প্রতিটি কাজে আগে আল্লাহর বিধান কি জেনে নেয়, আমেরিকার স্কুলের হারাম চিকেন দেখলে না খেয়ে থাকে তবু হারাম পেটে দেয় না, এই ছেলেকে তার বাবার টাকা দিতে হয় না, তার মা তার জন্য যথেষ্ট উপার্জন করে। তার বাবার চিন্তা এই ছেলেকে নিয়ে নয় যতটা, তার গান আর ভক্ত শিষ্যদের নিয়ে। তাই খুব খেয়াল করে আমার ছেলেকে নিয়ে না জেনে একটা খারাপ কথা উচ্চারণ করলে ওপর আল্লাহ তার বিচার করবেন। সবশেষে শামীমা লিখেছিলেন, আরিক স্কুল থেকে এসে বুঝতেও পারছে না আসলে কি ঘটে গেছে, ও স্মার্ট তো তাই হঠাৎ করে খ্যাত হয়ে কীভাবে কথা বলবে? যত্তসব। আর সানগ্লাস? উন্নত দেশে কান্না লুকাতেও সানগ্লাস পরে মানুষ। শুধু সাংবাদিক তানভীর তারেকের অনুরোধে ও এই কথাগুলো বলতে রাজি হয়েছে। বড়দের সম্মান করে বলে, নয়তো মিডিয়ায় কথা বলতে বা কাজ করতে ও পছন্দ করে না। প্রসঙ্গত, ১৮ মার্চ সন্ধ্যায় হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করেন খালিদ। সেসময় তড়িঘড়ি করে হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান খালিদ চলে গেছেন, তাকে ফেরানো গেল না কিছুতেই।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৯

আমার ছেলে হারাম খায় না : খালিদের স্ত্রী
চাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট খালিদ সোমবার (১৮ মার্চ) মারা গেছেন। গায়কের মৃত্যুর সময় পাশে ছিলেন না তার স্ত্রী শামীমা জামান ও ছেলে জুহাইফা আরিক। সেসময় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থান করছিলেন দুজনেই। সেখান থেকেই খালিদের মৃত্যুর খবর পান তারা।      বাবার মৃত্যুর খবরে নিউইয়র্ক থেকে এক ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে খালিদের ছেলে জুহাইফা আরিক বলেন, আমার বাবা সম্পূর্ণ  সুস্থ এবং ভালো ছিলেন। কিন্তু অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। আমি এই মুহূর্তে বিস্তারিত বলতে পারছি না, পরে বলব। আপনারা সবাই তার জন্য দোয়া করবেন এবং তাকে ক্ষমা করে দেবেন।    এদিকে খালিদের মৃত্যুর পর সোশ্যাল মিডিয়ায় এভাবে ছেলের ভিডিওবার্তা দেওয়ার বিষয়টি অনেকেই ভালো চোখে দেখেননি। শুধু তাই নয়, ভিডিও করার সময় আরিকের সানগ্লাস পরে থাকা নিয়েও ব্যাপক সমালোচনা করেছেন নেটিজেনরা।      অন্যদিকে ছেলের ভিডিও নিয়ে সমালোচনার বিষয়গুলো ভালোভাবে নেননি খালিদ হোসেনের স্ত্রী। নিউইয়র্ক থেকেই এ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন তিনি। শামীমা জামান বলেন, ‘১২ বছর বয়স থেকে আমার ছেলে নামাজ পড়ে, কোরআন শিখেছে। এমনকি তার বাবাকে নামাজ পড়ার কথা বলতে বলতে হতাশ হয়েছে। রাত ৪টা পর্যন্ত বায়েজিদ বোস্তামির মতো দাঁড়িয়ে থেকে সে তার অসুস্থ মায়ের সেবা করেছে টানা ৭ মাস।   খালিদের স্ত্রী আরও বলেন, আল্লাহর হুকুম পালন করতে গিয়ে আমার ছেলে আমেরিকান মেয়েদের আহ্বান সত্ত্বেও একটা প্রেম করেনি। আমার ছেলে যখন দেখেছে  বন্ধুগুলো গাজা খায়, তখন থেকেই তাদের থেকে দূরে থেকেছে। এমনকি প্রতিটি কাজে আগে আল্লাহর বিধান কী, সেটা জেনে নিয়ে তারপর সেই কাজ করে।  আমেরিকার স্কুলের হারাম চিকেন দেখলে না খেয়ে থাকে। তবু হারাম খায় না। আমার ছেলেকে তার বাবার টাকা দিতে হয় না। কারণ, তার মা তার জন্য যথেষ্ট উপার্জন করে। তাই খুব খেয়াল করে আমার ছেলেকে নিয়ে না জেনে একটা খারাপ কথা উচ্চারণ করলে ওপর-আল্লাহ তার বিচার করবেন।    শামীমা বলেন, আরিক স্কুল থেকে এসে বুঝতেও পারছে না আসলে কী ঘটে গেছে। ও স্মার্ট, তাই হঠাৎ করে খ্যাত হয়ে কীভাবে কথা বলবে? যত্তসব। আর সানগ্লাস? উন্নত দেশে কান্না লুকাতেও সানগ্লাস পরে মানুষ। শুধু সাংবাদিক তানভীর তারেকের অনুরোধে আমার ছেলে এই কথাগুলো বলতে রাজি হয়েছে। বড়দের সম্মান করে বলে, নয়তো মিডিয়ায় কথা বলতে বা কাজ করতে খুব একটা পছন্দ করে ও।  দীর্ঘদিন ধরেই গান থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন খালিদ। আমেরিকার নাগরিকত্ব নিয়ে বসবাস করতেন নিউইয়র্কে। সেখানে পড়াশোনা করেন গায়কের একমাত্র ছেলে আরিক। মাঝে মধ্যে দেশে এসে কিছুদিন থেকে আবারও উড়াল দিতেন প্রবাসে। বরাবরের মতো এবারও দেশে এলেন খালিদ। কিন্তু নিউইয়র্কে আর ফেরা হলো না তার। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।      
২০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৫

আমার জীবনে যা যা হয়েছে তা আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল : মাহি
সময়টা ২০১২ সাল, ‘ভালোবাসার রঙ’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড় পর্দায় নিজের নাম লেখান মাহিয়া মাহি। এরপর বেশকিছু দর্শকপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। তার ক্যারিয়ারের একযুগ। কিন্তু কখনও ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন ছিলেন না এই অভিনেত্রী। তবে জীবনে বড় একটি ধাক্কা খেয়ে এখন ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন মাহি। নতুন ভাবনায় এই ‘অগ্নি’ কন্যা।                                          সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মাহি বলেন, চলতি বছর থেকে আমি যত সিনেমা করব সব ভালো প্রজেক্ট। আমি আর কোন নরমাল কাজ করব না। জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে মানুষের একেক রকেমর একেক অভিজ্ঞতা হয়। প্রত্যেকটা শিল্পী যদি বড় রকমের ধাক্কা না খায় তাহলে সে প্রকৃত শিল্পী হতে পারে না। এটা আমার কাছে এই সময়ে মনে হচ্ছে। এখন আমি কাজ নিয়ে যেভাবে সিরিয়াস, ক্যারিয়ার নিয়ে যেভাবে চিন্তা করছি ১২ বছরে ক্যারিয়ার নিয়ে এত চিন্তা করিনি। মাহি আরও বলেন, আমার কাছে মনে হয়েছে এখন আবার আমার জিরো থেকে সবকিছু শুরু করি। নতুন করে শুরু করে ‘অগ্নি’ ও ‘পোড়ামন’ সিনেমার সময়ে যে রকম জনপ্রিয়তা ছিল, সে রকম আরও একবার কিভাবে অর্জন করা যায় কিংবা সেটা কিভাবে ছাড়িয়ে যাব তা নিয়ে রাত-দিন যেভাবে চিন্তা করি আমার কাছে মনে হয়, আমার জীবনে যা যা হয়েছে তা আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল। তাহলে হয়ত নতুন করে জীবনটা আরও আগে শুরু করতে পারতাম। আমি কখনোই ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন ছিলাম না। তবে আমার ভাগ্য খুবই ভালো। সে জন্যই আপনাদের সামনে এখনো বসে আছি। কখনোই আমি বেশি প্রফেশনাল ছিলাম না। এখন যেভাবে চিন্তা করছি, সেটা যদি আগে থেকে চিন্তা করতাম তাহলে আমার অবস্থা আরও অনেক ভালো থাকত। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জাজ মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ মন্তব্য করে বলেছিলেন, মাহি যদি ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন থাকত তাহলে শাকিব খানকে টপকে যেত। একথা মাহি নিজেও মনে করেন। তিনি বলেন, নিজেকে শাকিব খানের সঙ্গে তুলনা করব না। কারণ, তিনি অনেক বড় মাপের একজন শিল্পী। অনেক যুগ পর এ রকম শিল্পী আসে। তবে আজিজ ভাই যেটা বলেছেন সেটা উড়িয়ে দেয়া যাবে না। আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেল থেকে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মাহির অংশ নেয়ার কথা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নির্বাচনে আসলে মিশা ভাইয়ের প্যানেল থেকেই অংশ নেব। কারণ, এই প্যানেলে গুণী সব শিল্পীরা আছেন। তাই এ প্যানেলের প্রতি দুর্বলতা বেশি। আমার যে কোনো বিপদে যাকে আমি পাশে পাব তাদেরকেই তো সবসময় সাপোর্ট করব। যখন যে সমস্যা হয়েছে মিশা ভাইদের ফোন করা মাত্রই তারা এগিয়ে এসেছেন। রিয়াজ ভাইকেও পাশে পেয়েছি। কিন্তু অন্য কাউকে কখনোই পাশে পাইনি। শিল্পী সমিতির নির্বাচন করলে মাহিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হতো না—জাতীয় নির্বাচনের সময় চিত্রনায়িকা মাহিকে নিয়ে এমনই মন্তব্য করেছিলেন আরেক চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার ভাষ্যমতে, মাহি শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নিলে অভিজ্ঞতা অর্জন করে তা জাতীয় নির্বাচনে কাজে লাগাতে পারত। তার এমন মন্তব্যর পর শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ভাবছেন মাহি। তিনি বলেন, তিনি (নিপুণ) সিনিয়র শিল্পী, যেহেতু বলেছেন এ জন্যই নির্বাচন নিয়ে বেশি চিন্তা ভাবনা করছি। তার এ কথার জন্য নির্বাচনে আসার সম্ভাবনা বেশি। আমার নির্বাচনে কাউকে পাশে পাইনি। একমাত্র ফেরদৌস ভাই ফোন করেছিল। তিনি অনেক বড় মনের পরিচয় দিয়েছিলেন। যোগ করে ‘তবুও ভালবাসি’ সিনেমার এই নায়িকা বলেন, সে সময় সবচেয়ে আমার বড় শক্তি সাংবাদিক ভাইয়েরা পাশে ছিল। পুরো বাংলাদেশ সাংবাদিক ভাইদের মাধ্যমে আমার কার্যক্রম দেখেছেন। এখন সহকর্মীদের চেয়ে অনেক আপন লাগে সাংবাদিকদের।  
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:২২

‘কলিজাটা জ্বলে যাচ্ছে, আমার নাজমুলকে আইনা দাও’
ভারত মহাসাগরে ২৩ নাবিক ও ক্রুসহ বাংলাদেশি পণ্যবাহী একটি জাহাজ জিম্মি করেছে সোমালিয়ান জলদস্যুরা। ভুক্তভোগীদের মধ্যে রয়েছেন সিরাজগঞ্জের নাবিক নাজমুল হক হানিফ।  মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বিকেলে নাবিক ছেলে আটকের খবরে বার বার কান্নায় মূর্ছা যাচ্ছেন মা নার্গিস বেগম। দুশ্চিন্তায় হৃদরোগ নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বাবা আবু সামা। উৎকণ্ঠায় আছেন স্বজনরা। নাজমুলের বাড়ি সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাট ইউনিয়নের চর নুরনগর গ্রামে। নাজমুল এ গ্রামের কৃষক আবু সামা শেখ ও নার্গিস বেগম দম্পতির ছেলে। নাজমুলের মা নার্গিস বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার কলিজাটা জ্বলে যাচ্ছে। তোমরা আমার নাজমুলকে আমার কাছে আইনা দাও। নাজমুলকে ছাড়া আমরা বেঁচে থাকতে পারব না। মঙ্গলবার বিকেলে নাজমুলের অফিস থেকে ফোন করে বলা হয়, জলদস্যুরা নাজমুলদের জাহাজ আটক করেছে, কোনো দুশ্চিন্তা কইরেন না, আমরা সবাইকে উদ্ধারের চেষ্টা করছি।’ তার কিছুক্ষণ পর নাজমুল ফোন দিয়ে বলে, আমাদের জাহাজসহ জলদস্যুরা আমাদের আটক করেছে, মোবাইল ফোন নিয়ে নিচ্ছে। আমার জন্য তোমরা দোয়া কইরো, আর কথা নাও হতে পারে। এটাই হতে পারে শেষ কথা। এই কথা বলেই ফোন কেটে দেয়। আর কথা হয়নি। পরে শুধু পানি খেয়ে ইফতার করেছি। নার্গিস বেগম আরও বলেন, আমার পাঁচ ছেলে-মেয়ের মধ্যে তিনজন মারা গেছে। এখন নাজমুল আর এক মেয়ে আছে। মেয়ে বিয়ে দিয়েছি কয়েক বছর আগে। বয়সের ভারে নাজমুলের বাবা আর আগের মতো কাজ করতে পারে না। ২০২২ সালে নাজমুল জাহাজের ডেক ডিপার্টমেন্টের নাবিক হিসেবে যোগ দেয়। নাজমুলের কাঁধেই পুরো পরিবারের দায়িত্ব। নাজমুলকে আটকের খবরে তার বাবার হার্টের সমস্যা বেড়ে গেছে। মেয়ে তাকে নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসক দেখাতে গেছে। নার্গিস বেগম বলেন, নাজমুলই আমাদের বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন। সরকারের কাছে আমাদের দাবি, ছেলেকে যেন সরকার আমার বুকে ফিরিয়ে দেয়।
১৩ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৬

পাঠ্য বইয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে আমার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে : কাদের সিদ্দিকী
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, আজ সকল পাঠ্য বইয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে আমার নাম বাদ দিয়ে লিখেছে বর্তমান সরকার। এটা কি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের দলের পক্ষে শোভা পায়? পরবর্তী প্রজন্মকে ভুল শেখাচ্ছে।  শনিবার (২ মার্চ) দুপুরে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে ‘কাদেরিয়া বাহিনীর ২৭নং হিরো কোম্পানির ৭১’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।  কাদের সিদ্দিকী বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদেরকে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান উপাধি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা আজ আর সেখানে নাই, নিজেরা নিজেদের মর্যাদা ধরে রাখতে পারেনি, কারণ তারা সত্যিকারের শ্রেষ্ঠ সন্তান না। 
০২ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৬

মাহির সর্বনাশ করেছ, আমার সঙ্গে লাগতে এসো না : ইমনকে ডি এ তায়েব
নতুন বছর নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী পরিচালিত ‘কাগজের বউ’ ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে। পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র হিসেবে মুক্তি পেলেও এটি শুরুতে ওয়েব ফিল্ম হিসেবে নির্মিত হয়েছিল। এ নিয়ে ছবিটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করা নায়ক মামনুন ইমন বেশ ক্ষোভ জানিয়েছিলেন। ‘কাগজের বউ’র প্রচারে দেখা যায়নি জানতে চাইলে একটি গণমাধ্যমে দেয়া সাক্ষাৎকারে ইমন বলেন, ‘কাগজের বউ’ কীভাবে চলচ্চিত্র হিসেবে মুক্তি পেয়েছে, এটাই বুঝিনি। শুটিং শুরুর আগে পরিচালক চয়নিকা চৌধুরী একদিন আমাকে ফোন করে বললেন, ইমন আমি একটা ওয়েব ফিল্ম বানাব, গল্পটা হচ্ছে এ রকম। বললাম, অন্য আর্টিস্ট কে কে থাকবেন? তখন তিনি বললেন,পরীমনি। ডি এ তায়েবের কথাও বলেছিলেন। তারপর গল্পটা শুনে রাজি হয়েছি। শুটিং করলাম। কী কারণে যেন আমার কিছু অংশের তো শুটিংই হয়নি। একটা সময় শুনি, এটার প্রযোজক ডি এ তায়েব ভাই। পরে অবশ্য এত কিছু আর ভাবিনি। যেহেতু পরীমনির সঙ্গে কাজই হয়নি, গল্পটাও ভালো। ভাবলাম, ওয়েব ফিল্ম হিসেবে একটা কাজ হোক। পরিচালক থেকে শুরু করে আমরা শিল্পীরা সবাই জানি, এটা ওয়েব ফিল্ম। কিন্তু পরে শুনি, ফুটেজ দেখার পর প্রযোজকের মনে হয়েছে, এটা ফিল্ম হয়ে যেতে পারে। ইমনের এমন অভিযোগের ভিত্তিতে নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী আরটিভিকে বলেছিলেন, বিষয়টি নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না। তাছাড়া ইমনতো আমার নাম উল্লেখ করে কিছু বলেনি। সুতরাং বিষয়টি নিয়ে জানতে হলে ছবির প্রযোজক ডি এ তায়েবের সঙ্গে কথা বলুন। অভিনেতা ডি এ তায়েবের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেছিলেন, আসলে এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। ইমন আমার খুব কাছের ছোট ভাই, সে কেনো এমন করলো তাও বুঝতে পারছি না। হয়তো সে আলোচনায় আসতেই এমন মন্তব্য করেছেন। তাছাড়া ছবির প্রযোজকও আমি না। এদিকে সম্প্রতি অভিনেতা ডি এ তায়েবের ও ইমনের একটি কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে ডি এ তায়েব নায়ক ইমনকে বলছেন, ইমন তোমার একটি ইন্টারভিউ দেখলাম, তুমি কিন্তু খুব অন্যায় করেছো। আমি কিন্তু কখনোই তোমাকে কাস্টিং করি নাই, আর আমি এই সিনেমার প্রযোজকও না। তোমার কাছে চুক্তিপত্র থাকলে তা দেখাও নইলে বিপদে পড়বা।  মাহির সর্বনাশ করেছো, আমার সঙ্গে লাগতে এসো না উল্লেখ করে ডি এ তায়েব আরও বলেন, তোমার জন্য মাহিও সিনেমাটি করেনি। তুমি একবার একটা কাজ করে সর্বনাশ করেছো মাহির। তোমার কাজের জন্য একজন মন্ত্রীর মন্ত্রীত্ব চলে গেছে। আর এইবার আমি ধরলে কিন্তু পচে যাবা, তোমার পিছনে যত বেকিংয়ি থাকুক না কেন?    তোমার সঙ্গে আমার কোন লেনদেন নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি তোমার মত মানুষকে কখনোই কোন সিনেমাকে নিবো না। আইন প্রমাণ চায় সব সময়। তুমি টিভি চ্যানেলে ইন্টারভিউ দিয়ে বড় কিছু হয়ে যাও নাই। প্রমাণ থাকলে দেখাও, নাইলে তুমি কিন্তু বিপদে পড়ে যাবা। জ্ঞানে আসো, হুঁশে আসো।  ‘কাগজের বউ’ সিনেমায় প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন পরীমণি। এই সিনেমায় আরও অভিনয় করছেন ডিএ তায়েব, ইমন, আবুল হায়াত, দিলারা জামান প্রমুখ।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:২০

আমার একটা তুমি আছো : পরীমণি (ভিডিও)
স্বামী শরিফুল রাজের সঙ্গে ডিভোর্সের পর পরীমণির দুনিয়া এখন একমাত্র সন্তান রাজ্য। বলা যায়, রাজ্যকে ঘিরেই তার সব। কাজের বাইরে পুরো সময়টা ছেলেকেই দেন এই নায়িকা। রাজ্যর বাবা-মা বলতে এখন পরীমণিই। প্রায় সময়ই ছেলের সঙ্গে নানান খুনসুটিতে মেতে ওঠেন পরীমণি। আর ভক্তদের সঙ্গেও সেসব শেয়ার করতে ভোলেন না এই নায়িকা।      শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে ছেলের সঙ্গে নতুন একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন পরীমণি।  ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন—  ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি আমার ভ্যালেন্টাইন। আমার একটা তুমি আছো। আমার নাড়ি ছেড়া ধন।’  চলতি মাসের ১৪ তারিখ ছিল ‘বিশ্ব ভালোবাসা দিবস’। আর এ দিন ছেলে রাজ্যর সঙ্গে কেক কেটে ভালোবাসা দিবস উদযাপন করেন পরীমণি। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আজ ভিডিওটি প্রকাশ করলেন এই চিত্রনায়িকা।  এসময় পরীমণির পরনে ছিল লাল শাড়ি। খোলা চুল আর হালকা মেকআপে বেশ লাস্যময়ী দেখাচ্ছিল তাকে। অন্যদিকে মায়ের সঙ্গে ম্যাচিং করে রাজ্য পরেছিল একটি লাল পাঞ্জাবি। ভিডিওতে হাস্যোজ্জ্বল মুখেই ক্যামেরায় ধরা দেন মা-ছেলে।  ভিডিওটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই ২৯ হাজারেরও বেশি প্রতিক্রিয়া পড়েছে নেটিজেনদের। রীতিমতো মন্তব্যের ঝড় উঠেছে পরীমণির কমেন্টস বক্সে। সংসার ভাঙার পর থেকে ছেলের দেখাশুনা একাই করছেন পরীমণি। পাশাপাশি কাজেও ফিরেছেন এই নায়িকা। ইতোমধ্যে ‘ডোডোর গল্প’ সিনেমার শুটিং শেষ করেছেন পরীমণি। এরপর যুক্ত হয়েছেন ‘খেলা হবে’ নামের নতুন একটি সিনেমায়। এছাড়া তার হাতে রয়েছে অনম বিশ্বাসের ওয়েব সিরিজ ‘রঙিলা কিতাব’।   সম্প্রতি নায়ক ফেরদৌস আহমেদের সঙ্গে একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন পরীমণি। এ ছাড়া ভালোবাসা দিবসে মুক্তি পেয়েছে পরীমণি অভিনীত ওয়েব ফিল্ম ‘বুকিং’। এটি নির্মাণ করেছেন মিজানুর রহমান আরিয়ান। এতে পরীর বিপরীতে অভিনয় করেছেন এ বি এম সুমন।    
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫৪

এক বছরের মধ্যে আমার জীবনটা এলোমেলো হয়ে গেল: শেহতাজ
মডেল-অভিনেত্রী-গায়িকা শেহতাজ মুনিরা হাশেম। মডেলিংয়ের মাধ্যমে শোবিজ অঙ্গনে পা রাখেন তিনি। ‘আমি যা দেখি, তুমি তাই দেখ’ শিরোনামে একটি বিজ্ঞাপনের মধ্য দিয়ে আলোচনায় আসেন। পাশাপাশি মিউজিক ভিডিওতে কাজ করে নজর কাড়েন তিনি। পরবর্তীতে তিনি নাম লেখান টিভি নাটকে। বেশ কিছু একক নাটকে অভিনয় করে প্রশংসা কুড়ান তিনি। তবে ধারাবাহিক নাটকে বরাবরই আপত্তি ছিল তার। ২০২১ সালে প্রকাশিত হয় গায়িকা শেহতাজের প্রথম একক গান। এ গানের সংগীতায়োজন করেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী গায়ক মুজা।  এদিকে ২০২২ সালে মারা যান শেহতাজের বাবা মো. আবুল হাশেম মিয়া। চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি না ফেরার দেশে চলে যান তার মা শাহীনা খন্দকার। বছর দেড়েকের মধ্যে বাবা-মাকে হারিয়ে শোকে বিপর্যস্ত তিনি। কোনোভাবেই সামাল দিতে পারছেন না নিজেকে। অভিনেত্রী মনে করছেন, এক বছরের মধ্যে জীবন এলোমেলো হয়ে গেছে তার।  এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে শেহতাজ বলেন, মা-বাবাকে ঘিরেই ছিল আমার জীবন। বাবা আমার সব কিছু দেখভাল করতেন। কোন কাজটা করব, কোনটা করব না, শিডিউল কবে, কোথায় শুটিং—সব মাথায় রাখতেন বাবা। ছোটবেলা থেকে এভাবেই বড় হয়েছি। বাবা মারা যাওয়ার পর সব কিছু থমকে গেছে আমার। গুছিয়ে উঠতে উঠতেই মাকে হারালাম। এখনো ট্রমার মধ্যে আছি। এক বছরের মধ্যে আমার জীবনটা এলোমেলো হয়ে গেল।  
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:০৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়