• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
১৮ বছর শিকলে বন্দি হাফেজ আব্দুল খালেকের মানবেতর জীবনযাপন
নিজ ঘরে প্রায় ১৮ বছর ধরে শিকলে বন্দি অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন ৩৫ বছরের যুবক হাফেজ আব্দুল খালেক। বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর জানাজার নামাজ পড়াবেন, এমন স্বপ্ন নিয়ে মেধাবী ছেলেকে মাদরাসায় দেন বাবা-মা। তবে ছেলে কোরআনের হাফেজ হলেও বাবা-মায়ের সেই স্বপ্ন আর নেই। হাফেজ হওয়ার মাসখানিকের মধ্যে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন আব্দুল খালেক। এরপর থেকে গত প্রায় ১৮ বছর ধরে তাকে শিকলবন্দি করে রাখা হয়েছে। ছেলে অসুস্থ হওয়ার পর সম্পত্তি ও গরু বিক্রি করেও তার চিকিৎসা করা হয়েছে। এতেও হাফেজ আব্দুল খালেক সুস্থ না হওয়ায় তার বাবা আব্দুল কুদ্দুস দুঃখে-কষ্টে কয়েক বছর আগে মারা যান। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব ইউনিয়নের ভোটাল গ্রামের মৃত আবদুল কুদ্দুসের ছেলে হাফেজ আব্দুল খালেক। তারা ৫ ভাই ৩ বোন। ৫ ভাইয়ের মধ্যে ৩য় আব্দুল খালেক সবার আদরের ছিলেন। পড়ালেখায় যেমন ভালো ছিলেন, তেমনি এলাকায়ও ভদ্র ছেলে হিসেবে যথেষ্ট সুনাম ছিল। উপজেলার জয়শ্রেরী রাহমানিয়া আরাবিয়া হাফিজিয়া মাদরাসায় পড়াশোনা করে আব্দুল খালেক কোরআনে হাফেজ হয়েছেন। পড়াশোনায় তিনি খুব মনোযোগী ছিলেন। কিন্তু হাফেজ হওয়ার মাস খানেকের মধ্যে আস্তে আস্তে খালেক মানসিক ভারসাম্য হারাতে থাকেন। পরিবারের সামর্থ্য অনুযায়ী তার চিকিৎসা করানো হয়। অসহায় এই পরিবারটি তাদের সাধ্য মতো চেষ্টা করেও খালেককে সুস্থ করতে পারেনি। পায়নি কোনো সাহায্য সহযোগিতা। এগিয়ে আসেনি কোনো সরকারি বা বেসরকারি সংস্থা। সুস্থ না হওয়ায় বসতঘরের একটি কক্ষে এভাবে হাফেজ আব্দুল খালেককে ১৮ বছর শিকলবন্দি মানবেতার জীবন যাপন করতে হচ্ছে।   গত ৩ বছর পূর্বে উপজেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তর মাত্র ১০ হাজার টাকা অনুদান দিয়েছেন। এ পর্যন্ত আর কোনো সহযোগিতা পায়নি এ পরিবারটি। অর্থের অভাবে আব্দুল খালেকের উন্নত চিকিৎসা করাতে পারছে না, এজন্য বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেছে তার বৃদ্ধা মা শামসুন্নাহার। কেঁদে কেঁদে হাফেজ আব্দুল খালেকের মা শামসুন্নাহার বলেন, মেধাবী হওয়াতে আব্দুল খালেককে হাফেজি মাদরাসায় পড়িয়েছেন। ছেলে হাফেজ হয়ে ইসলাম প্রচারের সঙ্গে নিজের বাবা-মায়ের শেষ যাত্রায় জানাজার নামাজে ইমামতি করবেন। কিন্তু ওই সন্তান হাফেজ হয়েছে ঠিকই, কিন্তু মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে তার নিজের জীবনই এখন বিপর্যস্ত। তাকে শিকলে বন্দি করে রাখা হয়েছে। ছেলের এই করুণ পরিণতি দেখে গত ১৩ বছর পূর্বে তার বাবা মারা গেছেন। হাফেজ আব্দুল খালেকের ভাই মো. মোস্তফা, আবু বকর সিদ্দিক ও বেলায়েত হোসেন বলেন, সে বিভিন্ন সময় ঘরের আসবাবপত্র ভেঙে ফেলে। অনেক সময় এদিক-সেদিক চলে যায়। পরিবারের পক্ষে সারাক্ষণ দেখে রাখা সম্ভব হচ্ছিল না। এজন্য তাকে ঘরে এভাবে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। পারিবারিক অর্থিক অনটনের কারণে উন্নত চিকিৎসা করাতে পারছে না। স্থানীয় একটি মাদরাসায় পড়াশোনা করে আব্দুল খালেক কোরআনে হাফেজ হয়েছেন। খুব মনোযোগী ছিলেন। ১৮ বছর আগে মানসিক ভারসাম্য হারানোর পর জমিজমা বিক্রি করে আমাদের পরিবারের সামর্থ্য অনুযায়ী তার চিকিৎসা করানো হয়। ভাইয়ের চিকিৎসায় বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেন তারা। জয়শ্রেরী রাহমানিয়া আরাবিয়া হাফিজিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ হাফেজ মহসিন মিয়া বলেন, আবদুল খালেক খুব মেধাবী ছাত্র ছিল। হঠাৎ সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। আমরাসহ তার পরিবরের সামর্থ্য অনুযায়ী চেষ্টা করেছি চিকিৎসার জন্য, কিন্তু সে সুস্থ হয়নি। বর্তমানে সে শিকল বাঁধা অবস্থায় আছে, বিষয়টি অনেক দুঃখজনক। সরকার অথবা কোনো হৃদয়বান ব্যক্তি যদি তার চিকিৎসার দায়িত্ব বহন করে। আমরা বিশ্বাস করি সে সুস্থ হয়ে উঠবে। প্রতিবেশী মো. ইয়াছিনসহ আরও কয়েকজন বলেন, একজন কোরআনে হাফেজের এমন মানবেতর জীবন খুবই দুঃখজনক। সমাজের বৃত্তবানরা যদি অসহায় এ পরিবারটি পাশে দাঁড়িয়ে হাফেজ আব্দুল খালেকের চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। তাহলে আমরা আশা করি হাফেজ আব্দুল খালেক সুস্থ হয়ে উঠবে। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সহিদ এই অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সরকারসহ সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।   গুপ্টি পূর্ব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান পাটওয়ারী বলেন, বিষয়টি আমার জানা ছিল না। এখন যেহেতু আপনার মাধ্যমে জানতে পেরেছি, আমি খোঁজখবর নিয়ে তার পাশে দাঁড়ানো ও চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের চেষ্টা করব। ফরিদগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, হাফেজ আব্দুল খালেকের বিষয়ে জানতে পেরে আমরা নগদ ১০ হাজার টাকা দিয়েছি এবং একটি প্রতিবন্ধী ভাতার বই করে দিয়েছি। হাফেজ আব্দুল খালেকের সু-চিকিৎসা হলে আবার সে সুস্থ জীবনে ফিরে আসবে মনে করছেন তার পরিবার। তাই সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তার চিকিৎসায় এগিয়ে আসবেন এমনটাই প্রত্যাশা গ্রামবাসীর।  
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ২০:১৬

দ্বিতীয় মেয়াদে আইএসইউর উপাচার্য ড. আব্দুল আউয়াল
দ্বিতীয় মেয়াদে অধ্যাপক ড. আব্দুল আউয়াল খান ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি (আইএসইউ) উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন । রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিন আগামী ৪ বছরের জন্য এ পদে তাকে নিয়োগ দিয়েছেন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের অনুমোদন অনুসারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী অধ্যাপক ড. আব্দুল আউয়াল খানকে উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হয়।   আইএসইউ’র উপাচার্য হিসেবে আবারো নিয়োগ পাওয়ায় অধ্যাপক ড. আব্দুল আউয়াল খানকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম মোশাররফ হুসাইন এবং ভাইস-চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান।    জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের গবেষক হিসেবে বিভিন্ন দেশি ও বিদেশি জার্নালে এই অধ্যাপকের ৫০-এর অধিক গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। ৬০-এর অধিক এমফিল ও পিএইচডি গবেষকের তত্ত্বাবধায়ক এবং পরীক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।   ড. আব্দুল আউয়াল ঝালকাঠির রাজাপুর থানাধীন সাতুরিয়া গ্রামে ১৯৪৮ সালে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম রুস্তুম আলী খান ও মাতা ছাহেরা খাতুন। ১৯৬৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে ব্যাচেলর অব কমার্স ও ১৯৭০ সালে মাস্টার অব কমার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেনে আব্দুল আউয়াল।   ১৯৮৭ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত অধ্যাপক হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেসের অধ্যাপক ও ডিন হিসেবে ১৯৯৭ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিন হিসেবে ২০ বছরেরও বেশি সময় অধ্যাপনা করেছেন ড. আউয়াল।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪০

ভারতীয় পণ্য বয়কট নিয়ে কথা বললেন আব্দুল মোমেন
বিএনপির ভারতীয় পণ্য বয়কট নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, এই ভারতীয় পণ্য বয়কট কেবলই একটি পলিটিক্যাল স্টান্ট। এই স্টান্টের অংশ হিসেবে ইদানীং সময়ে ভারতীয় পণ্য বয়কটের প্রবণতা দেখা দিয়েছে, তাতে বিএনপিও সায় দিচ্ছে। শুক্রবার (২৯ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির প্রথম বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি। বৈঠকে সোমালিয়ার উপকূলে জিম্মি নাবিকদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনার বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। শিগগিরই একটি ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া যাবে জানান আব্দুল মোমেন। সাবেক মন্ত্রী আব্দুল মোমেন বলেন, যেসব দেশে বাংলাদেশের দূতাবাস নেই, সেসব দেশে অনারারি কাউন্সিল খোলার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ব্যবস্থা গ্রহণ, বিদেশি পার্লামেন্টারি ডেলিগেশনের সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকের আয়োজন, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জসহ বিদেশের কোন কোন জেলে কত বাংলাদেশি বন্দি এবং মুক্তির বিষয়ে মিশনগুলো কি করেছে, সেসবের বিবরণ নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে প্রত্যেক মাসে প্রবাসীদের অভিযোগ কতগুলো এবং কি অভিযোগ আসে, তার বিবরণ পাঠাতে হবে দূতাবাসগুলোকে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন উইং আছে, আমরা সুপারিশ করেছি এর পাশাপাশি যেন মানবাধিকার উইং খোলা হয়। তাছাড়া বিভিন্ন দেশে দূতরা যখন ট্রান্সফার হন, তখন তিনি দূতাবাসের নম্বরটি সঙ্গে করে নিয়ে যান। ফলে সেবাগ্রহীতারা তৎক্ষণাৎ সেবা পায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের সঙ্গে সহজে যোগাযোগ করার জন্য একটি ইউনিক ফোন নম্বর তৈরির বিষয়টিও আলোচনা হয় বৈঠকে।
২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫:৪৮

সংসদ ভবনে এমপি আব্দুল হাইয়ের জানাজা অনুষ্ঠিত
জাতীয় সংসদ ভবনে ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইয়ের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  রোববার (১৭ মার্চ) মানিক মিয়া এভিনিউয়ের পাঁচ নম্বর সংসদ সদস্য ভবন প্রাঙ্গণে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।  জানাজা শেষে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু ও চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীসহ হুইপদের পক্ষে কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।  এছাড়া, আওয়ামী লীগ ও ঝিনাইদহ অফিসার্স ফোরামের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। জানাজার নামাজে জাতীয় সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা ও ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।  ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলার মোহাম্মদপুর গ্রামে চতুর্থ জানাজা শেষে সংসদ সদস্য আব্দুল হাইকে পারিবারিক কবরস্থানে সমাহিত করা হবে। গত ১৬ মার্চ ভোরে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই ইন্তেকাল করেন। মরহুমের মরদেহ সেদিনই রাত ১টা ৫০ মিনিটে  ফ্লাইটযোগে থাইল্যান্ড থেকে ঢাকায় আনা হয়। এরপর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তার মরদেহ মানিক মিয়া এভিনিউয়ের পাঁচ নম্বর সংসদ সদস্য ভবন প্রাঙ্গণে আনা হয়। ২০০১ সাল থেকে নৌকা প্রতীকে টানা পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মো. আব্দুল হাই। মাঝে কিছুদিন তিনি মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ প্রতিমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১২:২৫

আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  শনিবার (১৬ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এক শোক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের এই নেতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীসহ অনেকেই। এর আগে, এদিন ভোরে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল হাইয়ের মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক মেয়ে ও দুই ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। পরিবার সূত্র প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে, মরদেহ দেশে আসার পরে সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। উল্লেখ্য, জেলা আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান এ নেতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ঝিনাইদহে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা তুলেছিলেন। তিনি  ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। নবম জাতীয় সংসদে মৎস‌ ও প্রাণী সম্পদ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বরেন‌।  
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৪

ঝিনাইদহ-১ আসনের এমপি আব্দুল হাই মারা গেছেন
ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে পাঁচবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য তিনি। শনিবার (১৬ মার্চ) ভোরে থাইল্যান্ডের বামরুনদগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ১ মেয়ে ২ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। থাইল্যান্ডে অবস্থান করা তার ব্যক্তিগত সহকারী শহিদুল ইসলাম মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।  পরিবার সূত্র প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে, মরদেহ দেশে আসার পরে সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। সাবেক এ প্রতিমন্ত্রী ও জেলা আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান এ নেতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ঝিনাইদহে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা তুলেছিলেন। তার মৃত্যুতে জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়েছে।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৬

আব্দুল কাদের জিলানীর মাজার জিয়ারতে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ
বড় পীর আবদুল কাদের জিলানী (র:) এর মাজার জিয়ারতের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ইরাকের বাগদাদ শরীফের মোতওয়াল্লী হযরত শেখ খালিদ আবদুল কাদের মনসুর আল জিলানী (র:)। রোববার (৩ মার্চ) সংসদ ভবনে শেখ হাসিনার সঙ্গে তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ আমন্ত্রণ জানান। প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি নূর এলাহী মিনা এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, হযরত শেখ খালিদ আবদুল কাদের মনসুর আল জিলানী (র:) ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর ইরাক সফরের সময় মাজার জিয়ারতের কথা প্রধানমন্ত্রীকে বলেন। তিনি শেখ হাসিনাকে জালিপাকের ছবি ও মাজারের গিলাফও উপহার দেন। বাংলাদেশ ও ইরাকের মধ্যে সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে মোতওয়াল্লী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ বড় পীরকে অনেক সম্মান করে। শেখ হাসিনা বলেন, নিমতলীর ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর তিনি দুটি শিয়া মেয়েকে দত্তক নেন এবং তাদের বিয়ের অনুষ্ঠান তার মেয়ের মতো আয়োজন করেন। তিনি বাংলাদেশ সফরের জন্য হযরত শেখ খালিদ আব্দুল কাদের মনসুর আল জিলানী (র:)- কেও ধন্যবাদ জানান। এ সময় সংসদ সদস্য আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, কাজী কেরামত আলী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, সাবেক সংসদ সদস্য কোরায়েশী, আঞ্জুমান কাদেরিয়া বাংলাদেশের সভাপতি মো. মাহবুব উল আলম, কোষাধ্যক্ষ সৈয়দ মামনুন কাদের ও এর সদস্য জিয়াউল জামাল আবু সোয়াইদ সিদ্দিকীসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। সূত্র : বাসস
০৩ মার্চ ২০২৪, ২৩:০৪

৫০ ইউরোপীয় চিকিৎসককে জরিমানায় ক্ষুব্ধ মোমেন
বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিতে ইউরোপ থেকে বাংলাদেশে এসে জরিমানার শিকার হয়েছেন ৫০ জন চিকিৎসক। এ ঘটনায় বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন মোমেন। তিনি বলেন, ৫০ বিদেশি চিকিৎসকের এই টিমকে ব্রিটিশ প্রাইভেট ফাউন্ডেশন (তাফিদা রকিব ফাউন্ডেশন) বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে। তারা বিনা পয়সার উন্নত চিকিৎসা প্রশিক্ষণের পাশাপাশি গরিবদের চিকিৎসা দেবেন। ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) নিয়ম অনুযায়ী কোনও বিদেশি চিকিৎসক বাংলাদেশে চিকিৎসা দিতে পারবেন না। তবে আমাদের বিশেষ অনুরোধে এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রচেষ্টায় তারা এক শর্তে রাজী হন। শর্ত হচ্ছে, স্পন্সর এজেন্সিকে প্রতিজন চিকিৎসক বাবদ ১৩ হাজার টাকা ও ভ্যাট দিতে হবে। তিনি জানান, তাফিদা হলো একজন ব্রিটিশ বাংলাদেশি ৯ বছরের মেয়ের নাম। মেয়েটির বয়স যখন ৪ বছর ছিল, অজানা অসুখের কারণে বহু মাস অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে ভেন্টিলেশনে ছিল। মা-বাবা মেয়েটির হাসপাতাল খরচ বহন করতে না পারায় ব্রিটিশ সরকার তার মেশিন ও ভেন্টিলেটর ডিসকানেন্ট করবে বলে ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে সারা ইউরোপে তোলপাড় হয়ে যায়। তখন ইতালি সরকার শিশুটির দায়িত্ব নেয়। তাফিদা বর্তমানে সম্পূর্ণ সুস্থ ও ভালো হয়ে উঠেছে। যখন ব্রিটিশ সরকার টাকার কারণে মেয়েটির ভেন্টিলেটর খুলে দিতে চেয়েছিল তখন বহু লোক মেয়েটির জন্য টাকা তোলে। ওই চ্যারিটির টাকায় তাফিদা রকিব ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়। বাংলাদেশে এই ৫০ জন মেডিকেল বিশেষজ্ঞকে আনা-নেওয়া বাবদ প্লেনের টিকিট অ্যামিরেটস এয়ারলাইন্স বিনা পয়সায় দিয়েছে। স্থানীয় হোটেল এদের থাকা-খাওয়া বাবদ খরচ ডিসকাউন্ট দিচ্ছে। অথচ, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) একমাত্র ব্যতিক্রম। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই বিদেশি ডাক্তারদের দেশের কোনও হাসপাতালে বিনা পয়সায় রোগী দেখা বা সেবা করা, এমনকি প্রদর্শনী শিক্ষা অপারেশন করাও নিষিদ্ধ। তবে, কয়েক বছর আগে রোকেয়া ও রাবেয়া নামক দুটি সিয়ামিজ শিশুর চিকিৎসা আমাদের সামরিক (সিএমএইচ) হাসপাতালের সহযোগিতায় করে  হাঙ্গেরি সরকার এবং সার্থক হয়। সর্বমোট প্রায় ১৩৯ জন (বাংলাদেশি ও বিদেশি) চিকিৎসক ও সহযোগী এতে কাজ করেন। বিএমডিসির কাছ থেকে তখন কোনও অনুমোদন নিতে হয়নি। কোনও চার্জ বা জরিমানা দিতে হয়েছে বলে শুনিনি। বর্তমানে হাঙ্গেরি ও বাংলাদেশের মধ্যে খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সক্রিয় উদ্যোগে রোকেয়া রাবেয়ার কাহিনী উভয় দেশে বহুল আলোচিত। শুধু তাই নয়, রোকেয়া-রাবেয়ার সম্পর্কের পথ ধরে আমার অনুরোধে হাঙ্গেরি সরকার বাংলাদেশের ১৫০ ছাত্রছাত্রীকে ফুল স্কলারশিপ দিচ্ছে। রোকেয়া-রাবেয়ার কারণে হাঙ্গেরির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বর্তমানে আমার এখন একান্ত বন্ধু। ড. মোমেন বলেন, ইউরোপের তাফিদা রকিব ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশের প্রাইভেট হাসপাতাল অ্যাসোসিয়েশন ও আরটিএম বিশ্ববিদ্যালয় উন্নত চিকিৎসা সেবা বিষয়ক যে কো-অপারেশনের ব্যবস্থা করল, বিএমডিসি তাতে উৎসাহ না দিয়ে বরং জরিমানা করল। বিষয়টি অস্বাভাবিক। জ্ঞান নির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অঙ্গীকারবদ্ধ। বিএমডিসি প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করবে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।  
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:১২

দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আইএসপিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। ইতালির সামরিক সরঞ্জামাদি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ‘লিওনার্দো এস.পি.এ’ এর আমন্ত্রণে শেখ আব্দুল হান্নান ১৯ থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি ইতালি সফর করেন। সফরকালে তিনি রোমে অবস্থিত লিওনার্দো সদর দপ্তরসহ ইলেকট্রনিক্স ডিভিশন, ইউএভি প্রোডাকশন ফ্যাসিলিটিজ এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া তিনি ‘লিওনার্দো এস.পি.এ’ এর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে মতবিনিময় করেন। উল্লেখ্য, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শেখ আব্দুল হান্নান তিনজন সফরসঙ্গীসহ সরকারি সফরে ইতালি যান।  
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:০৮

ডলারের বিকল্প চিন্তার সময় এসেছে : মোমেন
ডলারের ওপর নির্ভরতা কমাতে বিকল্প মুদ্রায় বৈদেশিক লেনদেনের চিন্তা করার সময় এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের মওলানা আকরম খাঁ হলে ‘ইউয়ান-টাকায় ট্রেড ও বাংলাদেশে ডলার চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি। এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি) এ সভার আয়োজন করে। বক্তব্যে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডলারের ওপর নির্ভরতা কমাতে বৈদেশিক লেনদেনের ক্ষেত্রে অন্য মুদ্রা ব্যবহারের ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। এর নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংককে দিতে হবে। কিন্তু এটা খুব সহজ নয়। কারণ, এটি নতুন কিছু। আমাদের এই বিষয়ে আলোচনা করতে হবে। এরপর তিনি বলেন, আজ যে অবস্থায় আছি, কাল সেই অবস্থা থাকবে কি না কেউ জানে না। মনে করেন, আমরা অনেক ডলার রিজার্ভ রাখলাম, অন্যান্য দেশও রাখলো। এর মধ্যে যদি যুদ্ধ হয়, ডলার তো একেবারে কাগজ হয়ে যাবে। যেভাবে পৃথিবী চলছে তাতে আমাদের আগে থেকেই সতর্ক হতে হবে। আব্দুল মোমেন বলেন, আমরা যদি অন্য মুদ্রা ব্যবহারের অনুশীলনটা আগে থেকে করতে পারি, তাহলে হঠাৎ করে কোনো ঝামেলা এলে নিজেদের ব্যবস্থা করতে পারবো। তাই আমাদের এই অনুশীলনটা এখন থেকে শুরু করা উচিত। আমরা প্রাথমিকভাবে ইউয়ান-টাকা, রুপি-টাকা দিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে লেনদেন করতে পারি। বিগত ১৫ বছরে অর্জিত উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি আরও বলেন, গত ১৫ বছরে আমাদের যে অর্জন, সেই অর্জনে ধাক্কা খেতে চাই না। আমাদের অর্জনটুকু সমানে এগিয়ে নিতে চাই। ২০৪১ সালে আমরা উন্নত-সমৃদ্ধ-স্থিতিশীল-অসাম্প্রদায়িক অর্থনীতির দেশ হবো। কিন্তু সেটা করতে গেলে আমাদের উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। সেখানে হঠাৎ করে ধাক্কা খেতে চাই না। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমাস, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল জব্বার খাঁন প্রমুখ।    
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৩৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়