• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
সিয়ামের জন্মদিনে পরীমণির আবেগঘন পোস্ট
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় দুই তারকা পরীমণি ও সিয়াম আহমেদ। ‘বিশ্বসুন্দরী’ সিনেমায় প্রথম জুটি বেঁধেছিলেন তারা। শুধু রুপালি পর্দা নয়, বাস্তব জীবনেও দুজনের মধ্যে ভালো বন্ধুত্ব রয়েছে। শুক্রবার (২৯ মার্চ) সিয়ামের ৩৪তম জন্মদিন। আর অভিনেতার বিশেষ এই দিনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন পরী।  এদিন নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে সিয়ামের সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে স্ট্যাটাস দিয়েছেন পরীমণি। পোস্টের শেষে একটি লাভ ইমোজিও জুড়ে দিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা।  পাঠকদের সুবিধার জন্য পরীমণির পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো— ডিয়ার সিয়াম আহমেদ, আমি সারা জীবন তোমাকে এই ছবিটা দিয়েই বার্থডে উইশ জানাব। এই ছবিটা আমাদের কাছে একটা সুন্দর মেমোরি। প্রতিবছর ঘুরে ঘুরে ঠিক এই দিনে ছবিটার দিকে তাকিয়ে আজকের মতোই ভাববো, আমরা বড় হচ্ছি! আমাদের বন্ধুত্ব দৃঢ় হচ্ছে, পারিবারিকভাবে সখ্যতা বাড়ছে।  আমরা দুজনেই বাবা-মা হয়েছি। এখন শুধু দারুণ দারুণ কাজ হবে। আমরা কাজেও অনেক বড় হবো দেখো ইনশাআল্লাহ। আমার দেখা একজন গোছানো মানুষ তুমি। জীবনে, সংসারে। দায়িত্ববান, সৎ, পরিশ্রমী একজন ভালো মানুষ। সুস্থতা নিয়ে অনেক আনন্দে বাঁচো। হ্যাপি বার্থডে।  সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্টটি শেয়ার করা মাত্রই ১১ হাজারেরও বেশি প্রতিক্রিয়া পড়েছে নেটিজেনদের। । অনেকেই জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সিয়ামকে। 
১ ঘণ্টা আগে

খালিদকে নিয়ে আসিফের আবেগঘন স্ট্যাটাস
চাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট খালিদ সোমবার (১৮ মার্চ) মারা গেছেন। তার মৃত্যুতে দেশজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভরে উঠেছে এই গায়কের জনপ্রিয় সব গানের কলিতে। পাশাপাশি তাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন ভক্ত এবং সহকর্মীরা। অন্য সবার মতো প্রিয় গায়ককে নিয়ে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন সংগীতশিল্পী আসিফও। এদিন নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে খালিদের সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে পোস্ট দেন আসিফ। পাঠকদের সুবিধার জন্য আসিফের পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো— ‘কোন বাঁধনে বাঁধা তো গেল না তাকে। সে যে হৃদয়পথের রোদে একরাশ মেঘ ছড়িয়ে, হারিয়ে গেল নিমিষেই…নিজের গাওয়া প্রিন্স মাহমুদের অমর গানের সঙ্গে হারিয়ে গেলেন চাইম ব্যান্ডের প্রিয় ভোকালিস্ট খালিদ ভাই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রেখে গেলেন একরাশ মায়া। খালিদ ভাইয়ের মায়াবী কণ্ঠ একেবারে নিস্তব্ধ হয়ে গেল। কৈশোর যৌবনের প্রিয় গায়ক খালিদ ভাইয়ের এই মৃত্যুতে আমি হারিয়ে ফেললাম খুব প্রিয় একজন কণ্ঠশিল্পী। জাতি হারাল নিভৃতচারী এক কিংবদন্তিকে! আমি আমরা শোকাহত। খালিদ ভাইয়ের আত্মার শান্তিকামনা করি। মহান আল্লাহ তার পরিবারকে এই শোক সইবার শক্তি দিন। আমিন।’ জানা গেছে, সোমবার রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন খালিদ। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৫৯। ব্যক্তিগত জীবনে এক ছেলে ও স্ত্রী রেখে গেছেন তিনি। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) গোপালগঞ্জ শহরের নয়া গোরস্থানে শায়িত হবেন খালিদ। ইতোমধ্যে তার নিজ বাড়ি গোপালগঞ্জে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এই সংগীতশিল্পীকে। এর আগে, সোমবার রাত ১১টায় রাজধানীর গ্রিন রোড জামে মসজিদে খালিদের প্রথম নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়।
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৯

ছোটবেলা নিয়ে শাহনাজ খুশির আবেগঘন পোস্ট
ছোটপর্দার অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি। মঞ্চেই অভিনয়ের হাতেখড়ি। ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট নাটক উপহার দিয়েছেন এই অভিনেত্রী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বেশ সরব। মাঝে মধ্যেই ভক্তদের সঙ্গে নিজের ভালো-মন্দ কিংবা অনুভূতি শেয়ার করেন। এবার ছোটবেলা নিয়ে আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন খুশি।  মঙ্গলবার (১২ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন খুশি। রীতিমতো আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন এই অভিনেত্রী। পাঠকদের সুবিধার জন্য খুশির পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো—  আমার ছোট্টবেলার নিজের কোনো ছবি নাই। যেমন— সবার মায়ের কোলে, দোলনায়, কপালের এক কোনে বড় একটা কাজলের টিপ দেওয়া! হামাগুড়ি দিয়ে বসা, পাশে অষ্টারমিল্ক বা গ্ল্যাক্সো’র কৌটা রাখা!  একটু বড় হবার পর, দুই পাশে ঝুঁটি করা, ফ্রকের পেছনের ফিতা ফুল করে বাঁধা, হাঁটু অবধি মোজার সঙ্গে কালো জুতো!  মা-আব্বা পাশাপাশি, আব্বার হাঁটুর ওপরে বসা! নাহ নাই! আমি প্রায়ই ভাবি, কেমন হতে সে ছবি থাকলে? আমার চোখে কি টানা দেওয়া কাজল থাকতো, মায়ের একরাশ খোলা চুল থাকতো, সারা পিঠে ছড়ানো? অনেক কাঁথা বালিশের মাঝে, তুলতুলে ছোট্ট বালিশে ঘুমানো? নাকি উঠোনে রশিতে মেলে রাখা কাপড়ের ফাঁকে ছোট্ট ফ্রক পরা আমি দাঁড়ানো! ভাইবোন সবাই মিলে সারি বদ্ধভাবে দাঁড়ানো? আমাদের ছোটবেলায় কিছুই ছিল না। আর এমন একটা ছবিও ছিল না। আর এই ভাবনা অনেক সিনেমার গল্প তৈরি করে আমার মাথায়! আমাদের ছোটবেলা ভাই-বোনের সংখ্যা ছিল কেবল, নিজ দায়িত্বে বেড়ে উঠা ছিল, যা কিছু না থাকা, সেখান থেকে অনেক কিছু করার সংকল্প ছিল। কিন্তু তবুও ভাবি, একটা ছবি থাকলে, ছোটবেলাটার একটা ভূগোল থাকত! শিশু কালের সঙ্গে কোথাও আমি মাঝে মাঝে প্রবাসী হতাম। এ জীবনের এত চোরাবালি থেকে মাঝে মাঝে মুক্তি ঘটত!  
১২ মার্চ ২০২৪, ১১:৪৪

এবার তামিমের স্ত্রী আয়েশার আবেগঘন পোস্ট
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দশম আসর শুরুর আগে স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকাকে তামিম ইকবাল বলেছিলেন, ফরচুন বরিশাল এবার ফাইনাল খেলবে। স্ত্রীকে দেওয়া কথা রেখেছেন তিনি।  কেবল শিরোপার লড়াইয়েই সীমাবদ্ধ থাকেননি ড্যাশিং এই ওপেনার। শিরোপা উৎসবেও মেতেছেন রীতিমতো।  এদিকে বরিশাল ফাইনাল নিশ্চিতের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আয়েশা নিজেই স্বামীর কথা রাখার বিষয়টি তুলে ধরেছিলেন।  এবার শিরোপা উল্লাসের পর ফের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাজির চট্টলা এক্সপ্রেসের স্ত্রী। সেখানে এক পোস্টে শিরোপাজয়ী দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন আয়েশা। একই সঙ্গে বরিশালের অধিনায়ক তামিমের প্রতি সমর্থন ও আস্থা রাখায় সবাইকে ধন্যবাদ দেন তিনি।
০২ মার্চ ২০২৪, ১১:৫৮

প্রথম বিবাহবার্ষিকীতে টয়ার আবেগঘন স্ট্যাটাস
ভালোবেসে ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি ঘর বাঁধেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় তারকা দম্পতি সৈয়দ জামান শাওন ও মুমতাহিনা টয়া। চার বছর পর পর ফেব্রুয়ারি মাস ২৯ দিনে হয়। দিনটিকে লিপ ইয়ার বলা হয়। দিবসটিকে আরও স্মরণীয় করে রাখতে বিয়ের জন্য এই দিনটিকে বেছে নেন তারা।   বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে দুজনের কয়েকটি ছবি শেয়ার একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন টয়া। ছবিগুলোতে সাদা পোশাকে দুজনে বেশ হাস্যোজ্জ্বলভাবেই ক্যামেরায় ধরা দিয়েছেন শাওন-টয়া।  পাঠকদের সুবিধার জন্য টয়ার স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো— ‘২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪। হ্যাপি লিপইয়ার বার্ষিকী সাঈদ জামান শাওন। এটা আমাদের  প্রথম লিপ ইয়ার বার্ষিকী। চলো আমরা আমাদের ভাগ করে নেওয়া অসাধারণ ভালোবাসা উদযাপন করি। আমার প্রিয় স্বামী, তুমি আমাদের দুজনের পথচলার হৃদস্পন্দন। তুমি আমার শক্তি, ভালোবাসা এবং নিত্যদিনের আনন্দের উৎস হয়ে গেছ।  তোমার সাপোর্ট এবং অন্তহীন উদারতা আমার জীবনকে এমনভাবে আলোকিত করে, যা আমি কখনই ভাবিনি। এখানে আমাদের জন্য— প্রতিটি মুহূর্তকে আলিঙ্গন করা, প্রতিটি স্মৃতি লালন করা, সীমাহীন ভালোবাসা এবং সুখে ভরা ভবিষ্যতের জন্য উন্মুখ। শুভ লিপ ইয়ার বার্ষিকী, মাই ডিয়ার হাসবেন্ড। তোমাকে পাশে পেয়ে আমি চির কৃতজ্ঞ। আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।’    শাওন-টয়া দুজনেই অভিনয় জগতের মানুষ। দীর্ঘদিন প্রেমের সম্পর্কে থাকার পর দুই পরিবারের সম্মতিতেই বিয়ে হয় শাওন-টয়ার। হঠাৎ করেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এই তারকা দম্পতি। তাদের সম্পর্কের কথা কাছের কয়েকজন বন্ধু ছাড়া আর কেউই জানত না।  মূলত ২৯ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতেই এদিন বিয়ের তারিখ ঠিক করা হয়েছিল শাওন-টয়ার। খুব ছোট পরিসরেই বসেছিল তাদের বিয়ের আসর। তবে গত ৪ বছরের সংসারে এতটুকু বন্ধুত্ব নষ্ট হয়নি এই তারকা দম্পতির। বলা যায়, বেশ হেসে খেলেই দিন পার করছেন শাওন-টয়া।    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের শেষ দিকে ভারতে একটি অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালায় একসঙ্গে অংশ নেন শাওন ও টয়া। মূলত সেখানে তাদের বন্ধুত্ব হয়। এরপর টয়াকে জীবনসঙ্গী হিসেবে ভাবতে শুরু করেন শাওন। সেই মতো প্রস্তাব দেন। এরপরেই চার হাত এক হয় শাওন-টয়ার। শুরু করেন সংসার জীবন।      
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৪৪

মাতৃভাষা দিবস নিয়ে ভাবনার আবেগঘন পোস্ট
শোবিজের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও মডেল আশনা হাবিব ভাবনা। ছোট পর্দার পাশাপাশি বড় পর্দাতেও সরব এই অভিনেত্রী। শুধু অভিনয় নয়, লেখালেখি ও নাচেও বেশ পারদর্শী তিনি। ভাবনা ছবিও আঁকেন দারুণ। বলা যায়, বহু গুণে গুণান্বিত এই অভিনেত্রী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সক্রিয় থাকেন ভাবনা। যে কোনো বিষয়েই নিজের মতামত কিংবা অনুভূতি প্রকাশ করতে ভোলেন না তিনি। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না।   বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এদিন নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন ভাবনা।    পাঠকদের সুবিধার জন্য ভাবনার স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো— সাফিয়া খাতুন, ফজিলাতুন্নেসা, ড: হালিমা খাতুন, প্রতিভা মুতসুদ্দি, সুফিয়া আহমেদ, সুফিয়া ইব্রাহিম, মমতাজ বেগম, সোফিয়া খান, রওশন আরা বাচ্চু, জুলেখা নুরী, সারা তাইফুর, রানি ভট্টাচার্য, ড: সুফিয়া খাতুন ও শামসুন্নাহার। একুশে ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২। পুলিশের ব্যারিকেডকে পরোয়া না করে ১৪৪ ধারা ভেঙে বাংলার যে মহীয়সীরা প্রথম এগিয়ে যায় আমতলার দিকে, ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণোজ্জ্বল থাকুক তাদের নাম। আমরা তোমাদের ভুলব না...।     প্রসঙ্গত, এবারের একুশে বই মেলায় পাওয়া যাচ্ছে ভাবনার লেখা ‘কাজের মেয়ে’। এছাড়া অভিনেত্রীর উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলো হচ্ছে— ‘গুলনেহার’, ‘তারা’এবং ‘গোলাপী জমিন’। অন্যদিকে অভিনেত্রীর কবিতার বইয়ের নাম— ‘রাস্তার ধারের গাছটির কোনো ধর্ম ছিল না’।     
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৪

ছেলেকে নিয়ে মাহির আবেগঘন স্ট্যাটাস (ভিডিও)
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ আসন থেকে অংশ নিয়ে হেরে যান চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। রাজনীতির মাঠ দাপিয়ে অবশেষে নিজের চিরচেনা ভুবনে ফিরেছেন তিনি। বর্তমানে পরিবার ও কাজ নিজেই ব্যস্ত সময় পার করছেন এ অভিনেত্রী।  কাজের পাশাপাশি বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সক্রিয় মাহি। মাঝেমধ্যেই ছবি আর ভিডিও দিয়ে নেটিজেনদের নজর কাড়েন এই নায়িকা। এবার ছেলেকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তিনি। বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে ছেলের একটি ভিডিও শেয়ার করে স্ট্যাটাস দেন মাহি। ক্যাপশনে ছেলের জন্য আদুরে বার্তা দেন এই চিত্রনায়িকা। পাঠকদের সুবিধার জন্য মাহির পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো— ‘বাবাজান, আজ তুমি প্রথম নিজ হাতে খাচ্ছো। চিপস খেলে এখন আবার অ্যাভোকাডো খাচ্ছো। কি যে শান্তি লাগছে এসব দেখতে, তোমাকে ঠিক বোঝাতে পারব না। এরপর তুমি প্রথম দাঁড়াবে, মায়ের আঙুল ধরে ওই ছোট ছোট পা দুইটা দিয়ে হাঁটবে, আমি ভাবতেই পারছি না কি যে আনন্দ হবে আমার। বাবাজান জানো, আমি ওই উপরওয়ালার কাছে এই জীবনে আর কিছুই চাই না, শুধু তোমাকে বড় হতে দেখতে চাই। তোমার কাছে থাকতে চাই, তোমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে প্রতিদিন ঘুমাতে চাই, শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত ভালোবাসতে চাই। আল্লাহ তোমাকে আমার মাথার চুল পরিমাণ নেক হায়াৎ দেক।’  প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে গাজীপুরের ব্যবসায়ী রাকিব সরকারের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন মাহি। ২০২৩ সালের ২৮ মার্চ পুত্রসন্তানের বাবা-মা হন এই দম্পতি।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫১

সিঙ্গাপুরে শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে বাংলাদেশি প্রবাসীর আবেগঘন মুহূর্ত ভাইরাল (ভিডিও)
সোনা মিয়া নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশি এখন দেশ-বিদেশের সংবাদমাধ্যমে শিরোনাম। প্রিয় কোম্পানি ছেড়ে আসার সময় তিনি কোম্পানিটির শীর্ষ কর্মকর্তাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পরেন, আবেগঘন ওই মুহূর্তের ভিডিওটি এখন ঘুরে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিদায়ী অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন সোনা মিয়ার একজন সহকর্মী। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন যে, সোনা মিয়া ৩২ বছর সিঙ্গাপুরে থাকার পর এসওয়াইসি-তে কাজ করার ২৭ বছর স্মরণে এই বিদায়ী অনুষ্ঠান। জানা যায়, ৬০ বছরের সোনা মিয়া সংসার চালাতে দীর্ঘ ৩২ বছর কাজ করেছেন সিঙ্গাপুরে। এর মধ্যে ২৭ বছর ধরে তিনি কাজ করেছে এসওয়াইসি (SYC) কোম্পানিতে। বহু বছর সেখানে কাজ করার পর তিনি বাংলাদেশে ফিরে পরিবারের সঙ্গে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আর তাই তার কোম্পানি তার জন্য একটি বিদায়ী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। যেখানে অন্যান্য সহকর্মীদের মধ্যে কোম্পানিটির শীর্ষ কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। এ সময় সোনা মিয়ার সহকর্মীরা তার অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য প্রশংসা এবং তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সে সময় এসওয়াইসি কোম্পানিটির একজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পরেন এবং তার বসও তাকে জড়িয়ে ধরেন। সোনা মিয়ার মতো তাকেও অশ্রুশিক্ত হতে দেখা গেছে।  নেটিজেনদের অনেকেই এসওয়াইসি’র কর্মীদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এর প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। কোম্পানিগুলোর তাদের কর্মীদের, বিশেষ করে বিদেশি এবং দীর্ঘ সময়ের কর্মীদের সঙ্গে এভাবেই ব্যবহার করা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন নেটিজেনরা।  অনুষ্ঠানে সোনা মিয়ার সময়কে স্মরণ করার জন্য এসওয়াইসি'র কর্তারা তাকে আন্তরিক বিদায়ী অনুষ্ঠানের পাশাপাশি একটি সোনার চেইন এবং বোনাসসহ অন্যান্য অনেক কিছু উপহার দিয়েছিলেন। ভিডিওটি দেখতে ক্লিক করুণ। 
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:২৪

মাকে নিয়ে শুভর আবেগঘন স্ট্যাটাস
সদ্যই মাকে হারিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) রাতে রাজধানীর নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তার মা খাইরুন নাহার। মায়ের মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন শুভ।    বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে মায়ের সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে পোস্ট দেন শুভ।   পাঠকদের সুবিধার জন্য শুভর স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো—   ‘আমার মা আল্লাহর কাছে চলে গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।  ২১ জানুয়ারি দুপুরে মা হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এরপর থেকে হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে মা জীবনের শেষ যুদ্ধটা করেছে। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে সেটা শেষ হয়েছে ২৪ জানুয়ারি রাত ১১টা ৫৫মিনিটে।  বাদ-ফজর ঢাকার কালোনী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ও জামেউল উলুম মাদরাসা কমপ্লেক্সে জানাজা শেষে মাকে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।  এর আগেও আপনার সবাই আমার মায়ের জন্য দোয়া করেছেন এবারও আপনারা আমার মাকে দোয়ায় রাখবেন, ইনশাআল্লাহ। পোস্টটি করার সঙ্গে সঙ্গেই ৬৫ হাজারেরও বেশি প্রতিক্রিয়া পড়েছেন নেটিজেনদের। রীতিমতো মন্তব্যের ঝড় উঠেছে শুভর কমেন্টসবক্সে।   গত আট বছর ধরে শুভর ঢাকার বাসায়ই থাকতেন তার মা খাইরুন নাহার। ২০১৭ সাল থেকে সিজোফ্রেনিয়া নামক রোগে ভুগছিলেন তিনি। এ ছাড়াও বার্ধক্যজনিক আরও নানান সমস্যা ছিল। কাজের ফাঁকে মায়ের সেবা-ডাক্তার-ওষুধ নিয়েও ছোটাছুটির মধ্যে থাকতে হতো শুভকে।   
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৫৯

সন্তানকে নিয়ে মাহির আবেগঘন স্ট্যাটাস
বর্তমানে পর্দায় খুব একটা দেখা না গেলেও রাজনীতির মাঠে বেশ সক্রিয় হয়ে উঠেছিলেন মাহিয়া মাহি। অংশ নিয়েছিলেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। তবে জয়ের মুখ দেখতে পারেননি এই নায়িকা। বলা যায়, হেরে গিয়ে এখন নীরবতাই পালন করছেন মাহি।  এদিকে পর্দায় না থাকলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সক্রিয় তিনি। প্রায় সময়ই নিজের নানান মুহূর্তের ছবি, ভিডিও, অনুভূতি কিংবা মতামত ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেন মাহি। বর্তমানে একমাত্র পুত্রসন্তান ফারিশকে ঘিরেই তার সব ব্যস্ততা। এবার সন্তানকে নিয়ে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন মাহি।  আরও পড়ুন : পরকীয়া নিয়ে অনন্ত জলিলের হুঁশিয়ারি   সোমবার (১৫ জানুয়ারি) নিজের ফেসবুকে ছেলের একটি ছবি শেয়ার করে স্ট্যাটাস দিয়েছেন মাহি। ক্যাপশনে চিত্রনায়িকা লিখেছেন— ‘ইদানীং আমার ফারিশ শুধু ব্যথা পাচ্ছে। সেদিন হাত পুড়িয়েছে, আজকে চোখে বাড়ি খেয়েছে। আমার কলিজাটা ফেটে যাচ্ছে। প্লিজ আপনারা সবাই আমার সোলমেটের জন্য দোয়া করবেন।’ পোস্টটি করার পরই দুই হাজারেরও বেশি প্রতিক্রিয়া পড়েছে নেটিজেনদের। রীতিমতো মন্তব্যের ঝড় উঠেছে মাহির কমেন্টসবক্সে। পাশাপাশি অনেক ভক্তই ছেলেকে সাবধানে রাখার পরামর্শও দিচ্ছেন এই অভিনেত্রীকে।     আরও পড়ুন : আরটিভিতে আজ যা দেখবেন   প্রসঙ্গত, গেল বছরের ২৮ মার্চ রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ছেলে ফারিশের জন্ম দেন মাহি। তবে সন্তানের গায়ের রং নিয়ে জন্মের পর থেকেই নানান ধরনের বুলিংয়ের শিকার হয়েছেন মাহি ও তার সন্তান। বর্তমানে স্বামী ও সন্তান নিয়ে বেশ সুখেই সংসার করছে এই নায়িকা। পাশাপাশি কাজ করছেন রাজনীতির মাঠেও।      
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৪৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়