• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
ফের নোয়াবের সভাপতি এ কে আজাদ
সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ মেয়াদের জন্য গঠিত এই কমিটিতে সংগঠনটির সভাপতি পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন সমকালের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান টাইমস মিডিয়া লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ। টানা তৃতীয় মেয়াদে নোয়াবের সভাপতির দায়িত্বে এলেন তিনি। রোববার (২৮ জানুয়ারি) সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) নির্বাচন বোর্ডের পক্ষে ফিন্যান্সিয়াল এক্সেপ্রেসের সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ নতুন কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন। নতুন কমিটির সহ–সভাপতি হয়েছেন নিউএজের এডিটোরিয়াল বোর্ডের চেয়ারম্যান এ এস এম শহীদুল্লাহ খান ও কোষাধ্যক্ষ পদে এসেছেন মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী। তারা দুজনই স্ব স্ব পদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন। কার্যনির্বাহী কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন– প্রথম আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মতিউর রহমান, দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক ও প্রকাশক মাহ্ফুজ আনাম, ইত্তেফাকের সম্পাদক তাসমিমা হোসেন, আজাদীর সম্পাদক এমএ মালেক, করতোয়ার সম্পাদক মোজাম্মেল হক, সংবাদের সম্পাদক আলতামাশ কবির, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, ভোরের কাগজের পরিচালক তারিক সুজাত, বণিক বার্তার সম্পাদক ও প্রকাশক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ এং যুগান্তরের পরিচালক শামীম ইসলাম।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ০৬:৫৩

আমার প্রধান কাজ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা : এ কে আজাদ
ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনের নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য এ কে আজাদ বলেছেন, আমার প্রধান কাজ হচ্ছে মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। যে সব বেকার যুবক আছে তাদের কর্মসংস্থান বাড়ানো। পাশাপাশি যেসব চাঁদাবাজ আছে, মাদক আছে এবং বিভিন্ন ধরণের সন্ত্রাস আছে সেগুলো থেকে ফরিদপুরবাসীকে রেহাই দেওয়া। পাশাপাশি শিক্ষাঙ্গনে যাতে শিক্ষার মান বাড়ানো যায় সে চেষ্টা করা। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করার পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এ কে আজাদ বলেন, আমরা স্বতন্ত্র যে ৬২ জন সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি, তারা যদি একটি মোর্চা করার সুযোগ পাই তাহলে সংসদে জাতীয় পার্টি থেকে ভালো করবো। ফরিদপুর -৩ (সদর) আসনের এ সংসদ সদস্য বলেন, আমরা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদধারী নেতা হলেও আমরা স্বতন্ত্র প্রার্থী। নৌকা কিংবা দলীয় কোনো প্রতীকে  নির্বাচন করিনি। আমরা একেক জন ভিন্ন ভিন্ন মার্কা নিয়ে নির্বাচন করেছি। সেক্ষেত্রে দলীয় প্রার্থীদের তুলনায় আমরা উন্মুক্ত। তিনি বলেন, আমি মনে করি বিরোধীদলের (জাতীয় পার্টির) ১১ জনের চেয়ে আমরা ভালো ভূমিকা রাখতে পারবো। আমরা এ সিদ্ধান্তটা স্পিকারের সঙ্গে বসার পর নেব। এর আগে আমি আর কিছু বলতে চাচ্ছি না। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা করা। তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ আর দরিদ্র দেশের পর্যায়ে নেই, মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। এ সময় ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভী মাসুদসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ০২:০৪

শপথ নিয়েই ভোটারদের দেওয়া যে প্রতিশ্রুতি পূরণ করলেন এমপি আজাদ
প্রতিশ্রুতি মোতাবেক সড়কে চাঁদাবাজি বন্ধ করলেন কুমিল্লা-৪ আসনের নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ। বুধবার (১১ জানুয়ারি) সকালে এমপি হিসেবে শপথগ্রহণ শেষে দেবিদ্বারে সিএনজি স্ট্যান্ডের চাঁদাবাজি বন্ধ করে ন স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচিত মো. আবুল কালাম আজাদ। শপথ নেওয়ার দিন সামাজিকমাধ্যমে চাঁদাবাজি বন্ধ করার ঘোষণা আবুল কালাম আজাদ। এতে উপজেলার দুই শতাধিক সিএনজি স্ট্যান্ড, অটোরিকশা, পিকআপ ভ্যান থেকে চাঁদা (জিপি) আদায় বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘোষণায় ক্ষুদ্র যানবাহন চালক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসে। আবুল কালাম আজাদের অভিযোগ, তার আসনের দুই শতাধিক সিএনজি স্ট্যান্ডে গত ১০ বছর ধরে সাবেক সংসদ সদস্য রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের নাম ভাঙিয়ে তার লোকজন ইজারা নিয়ে সিএনজি স্ট্যান্ডের নামে লাখ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করতেন। জানা গেছে,  দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদকে রায় দেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন। তাদের দাবি ছিল, রাজী মোহাম্মদ ফখরুলের লোকজনের চাঁদাবাজির বন্ধ করতে হবে। কারণ, চাঁদাবাজির কারণে অতিষ্ঠ ছিল খেটেখাওয়া ক্ষুদ্র যানবাহনের চালক এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা।  এমপি আবুল কালাম আজাদের ভাষ্য, ‘গরিব অসহায় মানুষের কাছ থেকে যারা চাঁদা নিয়েছে তারা এ নির্বাচনে সঠিক জবাব পেয়েছে। আমি এসেছি মানুষের কল্যাণে কাজ করতে। কোনো সিএনজি স্ট্যান্ডে চাঁদাবাজি চলবে না।’
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:২৬

আমরা স্বতন্ত্র প্রার্থীরা একত্রে থাকব : এ কে আজাদ
স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য এ কে আজাদ বলেছেন, আমাদের মাঝে প্রাথমিক একটা আলোচনা হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সবাই একত্রে থাকব। তবে কংক্রিট কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। বুধবার (১০ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণের আগে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এ কে আজাদ বলেন, যেহেতু আমরা অধিকাংশই এসেছি আওয়ামী লীগ থেকে সেক্ষেত্রে সবকিছু নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর ওপর।  এসময় তিনি বলেন, তার নির্বাচনী এলাকায় চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কাজ করবেন। কর্মসংস্থান তৈরিতেও তিনি কাজ করতে চান। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পর সবচেয়ে বেশি বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। তারপর রয়েছে জাতীয় পার্টি। ফলে সংসদে বিরোধী দল কে হবে, তা নিয়ে এখনো নানা আলোচনা চলছে। আজ সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবনের শপথকক্ষে প্রথমে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করান একাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। এরপর বেলা ১১টার দিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শপথ নেন। গতকাল মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল গেজেট আকারে প্রকাশ করে। সংবিধানের বিধান অনুযায়ী গেজেট প্রকাশের তিনদিনের মধ্যে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণ করতে হবে। শপথ গ্রহণের পরই তিনি কার্যভার গ্রহণ করেছেন বলে গণ্য হবেন। উল্লেখ্য, গত ৭ জানুয়ারি রোববার সারাদেশে একযোগে ২৯৯ আসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ২৯৮ আসনের ফল বেসরকারিভাবে ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলগুলোর মধ্যে ২৯৮ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২৫ আসনে জয়লাভ করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠা লাভ করেছে। জাতীয় পার্টি পেয়েছে ১১টি আসন, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পেয়েছেন ৬১টি আসন, এ ছাড়া অন্যান্য দল থেকে পেয়েছে ১টি আসন।
১০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫৩

ফরিদপুর-৩ / বিপুল ভোটে জয়ী এ. কে. আজাদ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ. কে. আজাদ। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী শামীম হক পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৮৯ ভোট। এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন মোট ৬ জন প্রার্থী। ১৫৪ কেন্দ্রের মোট বৈধ ভোটের সংখ্যা ২ লাখ ১০ হাজার ৮২৪, বাতিল ভোট ২ হাজার ২০০, সর্বমোট প্রদত্ত ভোট ২ লাখ ১৩ হাজার ২৪টি। আর প্রদত্ত ভোটের শতকরা হার ৫২ দশমিক ৬৯ শতাংশ।  এছাড়া আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন বাংলাদেশ কংগ্রেসের মুঈদ হোসেন আরিফ (ডাব), তিনি পেয়েছেন ৪৪১ ভোট, জাতীয় পার্টির এস, এম, ইয়াহিয়া (লাঙ্গল), তিনি পেয়েছেন ৫৮৩ ভোট, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের গোলাম রাব্বানী খাঁন (নোঙ্গর), তিনি পেয়েছেন ২৯২ ভোট। আর বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মো. দেলোয়ার হোসেন একতারা প্রতীকে পেয়েছেন ৩২১ ভোট।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ০৬:৪৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়