• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অ্যাপ কর্মীদের অধিকার রক্ষায় সম্মত ইইউ
উবার, ডেলিভারুর মতো বিভিন্ন অ্যাপ-এ কাজ করা কর্মীদের মধ্যে কারা চাকরিজীবীদের মতো অধিকার অর্জন করবেন, তা ঠিক করতে প্রস্তাবিত আইনে সোমবার সম্মত হয়েছেন ইইউ সদস্য দেশগুলোর শ্রম ও সামাজিক বিষয়ক মন্ত্রীরা৷ ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে প্রায় দুই কোটি ৮০ লাখের মতো কর্মী গিগ অর্থনীতিতে কাজ করেন৷ বিভিন্ন রাইড শেয়ারিং অ্যাপ, ফুড ডেলিভারি অ্যাপ, ফ্রিল্যান্সিং অ্যাপের মতো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলো গিগ অর্থনীতির অংশ৷ দ্য প্ল্যাটফর্ম ওয়ার্ক ডাইরেক্টিভ-এ বলা হয়েছে, যে প্ল্যাটফর্ম তার কর্মীদের কাজের পারফরম্যান্সের উপর নজর রাখে এবং কর্মীদের কত টাকা দেওয়া হচ্ছে এবং তারা কত ঘণ্টা কাজ করছেন, সেইসব বিষয় নিয়ন্ত্রণ করে, সেই প্ল্যাটফর্মের কর্মীদের কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে চাকরিজীবী হিসেবে চিহ্নিত করা হবে৷ ইউরোপীয় ইউনিয়ন ২০২১ সালে অ্যাপ কর্মীদের অধিকার রক্ষায় আইন তৈরি শুরু করে৷ গত ডিসেম্বরে তারা একটি খসড়ায় সম্মত হয়৷ এরপর সেটির অনুমোদন প্রক্রিয়া শুরু হয়৷ কিন্তু ফ্রান্সের নেতৃত্বে কয়েকটি দেশ এটি আটকে দেয়৷ সে কারণে ইইউ আলোচকেরা আবার আলোচনায় বসে আইনে কিছু পরিবর্তন আনেন৷ সমালোচকেরা বলছেন, ফেব্রুয়ারিতে প্রস্তাবিত আইনটি অনেক দুর্বল হয়ে গেছে৷ সোমবার ব্রাসেলসে ইইউ মন্ত্রীদের বৈঠকে আইন নিয়ে আলোচনা হয়েছে৷ জার্মানি এতে সমর্থন দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে৷ আর ফ্রান্স বিরোধিতা করেছে৷ তবে যে দেশগুলো এটি সমর্থন করেছে সেসব দেশে ইইউর মোট জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশের বেশি বাস করেন৷ তাই নিয়ম অনুযায়ী, আইনটি এখন পাসের জন্য ইইউ সংসদে পাঠানো হবে৷ সেখানে এটি সহজে পাস হবে বলে আশা করা হচ্ছে৷ আইনটি পাস হলে সদস্যরাষ্ট্রগুলো, একজন কর্মীকে কী বিবেচনায় চাকরিজীবী বলে গণ্য করা হবে, তার জন্য নিজেদের মতো করে নির্ণায়ক ঠিক করবে৷ সোমবার মন্ত্রীরা আইনে সম্মত হওয়ার পর এক্স-এ বিষয়টি শেয়ার করেছে ইইউর বর্তমান সভাপতি দেশ বেলজিয়াম৷ এতে বলা হয়, আপনাদের ঘরে যারা খাবার ডেলিভারি করেন তাদের জন্য উন্নততর কর্ম পরিবেশ৷ ইউরোপীয় কাউন্সিল মনে করছে, আইনটি ইইউতে গিগ অর্থনীতিতে কাজ করা কর্মীদের ন্যূনতম সুরক্ষা নিশ্চিত করবে৷
১২ মার্চ ২০২৪, ২৩:৫৯

‘বঙ্গবন্ধু’ অ্যাপ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী ও বাংলাদেশ সৃষ্টির ইতিহাস সমৃদ্ধ ‘বঙ্গবন্ধু’ অ্যাপের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) গণভবনে অ্যাপটি উদ্বোধন করা হয়। অ্যাপটি তৈরি করেছে দুর্বার টেকনোলজিস লিমিটেড।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ অ্যাপের মাধ্যমে সহজেই মানুষ জাতির পিতার বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন সম্পর্কে জানতে পারবে। সেই সঙ্গে আমাদের মহান স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অ্যাপটি তৈরির মহতী উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন এস এম ফারুকী হাসান, রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, লুৎফুর রহমান, রেজাউল মাকসুদ জাহেদী, লে. কমান্ডার মসিউল, জামিলুর রহমান ও মো. সুমন মিয়া।  
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৪০

রক্তদাতা খুঁজে দেবে আইডোনার অ্যাপ
জরুরি মুহূর্তে জীবন বাঁচাতে প্রয়োজন হয় রক্তের। রোগীর স্বজনরা রক্তের জন্য ছোটাছুটি করেন হাসপাতালসহ পরিচিত জনদের দ্বারে দ্বারে। সময় মতো রক্ত যোগাড় হবে কিনা তা নিয়ে দুচিন্তা আর সংশয়ে থাকেন তারা। তাই জরুরি মুহূর্তে রক্ত পেতে রক্তদাতাকে দ্রুত সময়ের মধ্যে খুঁজে পেতে দেশে যাত্রা শুরু করেছে আইডোনার অ্যাপ। এই অ্যাপের মাধ্যমে দেশের যে কোনো স্থান থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরত্বে খুব সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে কাঙ্ক্ষিত রক্তদাতাকে। স্মার্ট ফোনে অ্যাপটি ডাউনলোড করে রক্তদাতা এবং গ্রহীতা উভয়কেই নিবন্ধন করতে হবে। রক্তদাতার সন্ধানে অ্যাপের সার্চ বাটনে ক্লিক করে যে গ্রুপের রক্ত প্রয়োজন সেই গ্রুপ বাছাই করতে হবে। রক্তদাতা এবং গ্রহীতা উভয়কেই জাতীয় পরিচয়পত্র যুক্ত করতে হবে, রক্তদানে আগ্রহী রক্তদাতা কত দূরত্বে অবস্থান করছে সেটাও জানা যাবে অ্যাপের মাধ্যমে। মূলত জরুরি মুহূর্তে রক্তদাতাকে খুঁজে পেতেই যাত্রা শুরু হয়েছে আইডোনার অ্যাপের। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট বিভাগের তথ্য বলছে, দেশে রক্ত নিয়ে তেমন কোনো সংকট নেই। বর্তমানে দেশে সেচ্ছায় রক্তদানের হার আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। অন্যদিকে বেসরকারি কিছু সংগঠনের তথ্য বলছে, দেশে যে পরিমাণ রক্তের প্রয়োজন তা চাহিদার তুলনায় কম। ডেঙ্গু মহামারি কিংবা অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনার সময় রক্ত পেতে বেশ সংকটে পড়তে হয়। এই অ্যাপস প্রয়োজনের সময় রক্ত পেতে খুবই সহায়ক হবে। 
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:১৪

ফসলে কী পরিমাণ সার প্রয়োজন এবার জানাবে অ্যাপ
নাইট্রোজেন, পটাশিয়াম, ফসফরাস এবং সালফার উদ্ভিদের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও মৌলিক পুষ্টি উপাদান। ফসলে এই উপাদানগুলোর অভাবপূরণ করতে অজৈব সার জমিতে প্রয়োগ করা হয়। এই উপাদানগুলোর অভাব যেমন ফসলের পুষ্টিহীনতার কারণ তেমনি অতিরিক্ত প্রয়োগ ফসলের জন্য ক্ষতির কারণ। তাই ফসলের সঠিক উৎপাদন নিশ্চিত করতে পরিমিত অনুপাতে সারের ব্যবহার যেকোনো ফসলের জন্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফসল অনুযায়ী জমিতে অজৈব সারের পরিমিত অনুপাত নির্ণয়ের জন্য ‘নিউট্রিয়েন্ট ব্যালেন্স’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপ উদ্ভাবন করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একদল গবেষক। তাদের উদ্ভাবিত এই অ্যাপটির মাধ্যমে আলু, বোরো ধান, রোপা আউশ ধান, রোপা আমন এবং ভূট্টা এই পাঁচটি ফসলের ক্ষেত্রে জমিতে সারের পরিমাণ কম বা বেশি আছে সেটি জানতে পারবেন কৃষক। অ্যাপটি বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায়ই ব্যবহার করা যাবে। ‘নিউট্রিয়েন্ট ব্যালেন্স’ অ্যাপটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানান প্রকল্পের প্রধান গবেষক বাকৃবির মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মফিজুর রহমান জাহাঙ্গীর।  তিনি আরও জানান, ‘ডেভেলপমেন্ট অফ এ ফিল্ড লেভেল স্কেল নিউট্রিয়েন্ট ব্যালেন্স ক্যালকুলেটর ফর ক্রপস অফ অ্যান ইনটেনসিভলি ম্যানেজড এগ্রিকালচারাল সিস্টেম’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে গবেষণা কার্যক্রম শুরু হয়। সহকারী গবেষক হিসেবে কাজ করেছেন মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মো. জহির উদ্দীন। তিন বছরের ওই গবেষণা প্রকল্পের অর্থায়ন করেছে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি (বিএএস) এবং ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচার (ইউএসডিএ)। উদ্ভাবিত মোবাইল অ্যাপটির কার্যকারিতা সম্পর্কে তিনি বলেন, সারের হিসাব করে এমন অনেক অ্যাপ রয়েছে। কিন্তু অন্য অ্যাপের সঙ্গে আমাদের তৈরি অ্যাপের বিশেষ পার্থক্য রয়েছে। সারের হিসাব দেওয়ার পাশাপাশি এই অ্যাপ আরও জানাবে কতোটুকু সার গাছ গ্রহণ করলো, কতোটুকু সার ভূগর্ভস্থ ও নদীর পানিতে অপচয় হলো, কতোটুকু সার অ্যামোনিয়া গ্যাস হিসেবে বায়ু দূষণে যুক্ত হলো এবং কতোটুকু সার নাইট্রাস অক্সাইড হিসেবে গ্রিনহাউজ গ্যাস তৈরি করলো। গবেষক আরও জানান, এ পর্যন্ত দেশের তিনটি স্থানে (বগুড়ার শেরপুর, কুমিল্লার চান্দিনা, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা) এই অ্যাপ দিয়ে প্রাথমিক গবেষণা করা হয়েছে। তিনটি স্থানেই আশানুরূপ ফলাফল দিয়েছে অ্যাপটি। অ্যাপটির এখনো উন্নয়ন কার্যক্রম চলছে। এটি সম্পূর্ণ কৃষকবান্ধব করে কৃষক পর্যায়ে প্রচারণা করা হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হলো দেশের সবগুলো জেলার কৃষকদের কাছে এই অ্যাপটি পৌঁছে দেওয়া। বর্তমানে প্রযুক্তির এই যুগে আমাদের তৈরি এই অ্যাপটি স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট কৃষক তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করি।
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:৪৪

ভোটের দিনও কাজ করছে না নির্বাচন কমিশনের ২১ কোটির অ্যাপ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রণের দিনও নির্বাচন কমিশনের ২১ কোটি টাকার অ্যাপটি কাজ করছে না। এই অ্যাপের মাধ্যমে প্রতি দুই ঘণ্টা পরপর সব নির্বাচনী এলাকার ভোটগ্রহণের সংখ্যা জানানোর কথা ছিল ইসির। রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল থেকে অন্তত ৫ জন ভোটার জানান, ভোট শুরুর দুই ঘণ্টা পর সকাল ১০টা থেকে তারা কয়েকবার চেষ্টা করেও ঢুকতে পারেনি। এর আগে, গতকাল সন্ধ্যায়ও ইসির এ অ্যাপটি ব্যবহার করা যায়নি বলে অভিযোগ পাওয়া গিয়েছিল। জানতে চাইলে ইসির সিস্টেম ম্যানেজার আশরাফ হোসেন বলেন, ‘একসঙ্গে অনেক লোক ঢোকার চেষ্টা করছে বলে অ্যাপটি ধীরগতিতে কাজ করছে।’ গত ১ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলমসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, ওই দিন থেকেই ভোটাররা এই অ্যাপের মাধ্যমে ভোটকেন্দ্রসহ নির্বাচন সংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবেন। যেভাবে সেবা দেয় অ্যাপটি- যে সব ভোটাররা এখনো জানেন না যে তারা কোন নির্বাচনী এলাকার অধীনে, তাদের নির্বাচনী এলাকার প্রার্থী কারা, তারা নির্বাচন কমিশনের অ্যাপ স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি ব্যবহার করতে পারেন। অ্যাপটি ডাউনলোড করে জন্ম তারিখ ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর দিতে হবে। এরপর সেখানে ভোটকেন্দ্রের ঠিকানা, ভোটদানের ক্রমিক নম্বর, এমনকি নির্বাচনী এলাকার অন্যান্য ভোটারদের সম্পর্কেও তথ্য দেখাবে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫৮

ভোটের আগে কাজ করছে না ইসির অ্যাপ
ভোটকেন্দ্রসহ নির্বাচন সংক্রান্ত তথ্য খুঁজে পেতে ও ভোটারদের সহায়তা করতে ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি’ অ্যাপটি তৈরি করে নির্বাচন কমিশন। ২১ কোটি টাকা ব্যয় করে তৈরি করা অ্যাপটি ভোটের আগের দিনেই কাজ করছে না। নির্বাচনের আগের দিন ক্রাশ করেছে অ্যাপটি। শনিবার (৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও অনেকে এই অ্যাপে প্রবেশ করতে পারেননি। অ্যাপটি ব্যবহার করার চেষ্টা করেছেন এমন একাধিক ভোটার গণমাধ্যমকে তাদের অভিযোগের কথা জানিয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে নির্বাচন কমিশনের সিস্টেম ম্যানেজার আশরাফ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, সমস্যাটি সাময়িক, শিগগির সমাধান করা হবে। তিনি বলেন, আমাদের ধারণা, একসঙ্গে অনেক বেশি মানুষ অ্যাপটিতে ঢোকার চেষ্টা করছেন। অ্যাপে অ্যাক্সেস করার চেষ্টাকারীর সংখ্যা হয়তো এর সক্ষমতা ছাড়িয়ে গেছে। এর আগে, গত ১ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলমসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, এই অ্যাপের মাধ্যমে ওই দিন থেকেই ভোটাররা ভোটকেন্দ্রসহ নির্বাচন সংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবেন। জানা যায়, যে সব ভোটাররা এখনো জানেন না যে তারা কোন নির্বাচনী এলাকার অধীনে, তাদের নির্বাচনী এলাকার প্রার্থী কারা, তারা নির্বাচন কমিশনের অ্যাপ স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি ব্যবহার করে সব তথ্য জানতে পারবেন। প্রথমে অ্যাপটি ডাউনলোড করে জন্ম তারিখ ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর দিতে হবে। এরপর সেখানে ভোটকেন্দ্রের ঠিকানা, ভোটদানের ক্রমিক নম্বর, এমনকি নির্বাচনী এলাকার অন্যান্য ভোটারদের সম্পর্কেও তথ্য দেখাবে। ভোটের দিন প্রতি দুই ঘণ্টা পরপর মোট ভোটদানকারীর সংখ্যাও দেখাবে অ্যাপটি। প্রসঙ্গত, রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে শুরু হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০১:৪৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়