• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
৪২ বছরেও অবিবাহিত থাকার কারণ জানালেন নায়িকা পায়েল
ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের একজন পায়েল সরকার। দেব থেকে শুরু করে সোহম-আবির একাধিক তারকার সঙ্গে জুটি বেঁধে ব্লকবাস্টার সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি।  সদ্য মুক্তি পেয়েছে অভিনেত্রীর ‘আবার অরণ্যের দিনরাত্রি’ ছবিটি। সিনেমা মুক্তির আগেই দাদাগিরির মঞ্চে হাজির হলেন এই তারকা। যেখানে নিজের ‘সিঙ্গেল’ জীবন নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তিনি।  পায়েলের বর্তমান বয়স ৪২ বছর। তার সমসাময়িক অধিকাংশ অভিনেত্রী বিয়ে করে সংসার করছেন। তবে পায়েল এখনও অবিবাহিত থেকে গেছেন।  ব্যক্তিজীবনে এই নায়িকার প্রেমের সম্পর্ক ছিল রাজ চক্রবর্তীর সঙ্গে। কিন্তু সেই সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়নি। এ বিষয়ে ‘দাদাগিরি’র মঞ্চে পায়েল জানান, অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করেন আমি এখনও কেন সিঙ্গল। আসলে বাঙালি পরিবারে মেয়ের বাবারা এত পজেসিভ।  পায়েলকে মাঝখানে থামিয়ে সৌরভ জানতে চান, তাহলে বলছো তুমি সিঙ্গল বাবা-মায়ের জন্য। সম্মতি জানিয়ে অভিনেত্রী যোগ করেন, যেমন মনের মতো ছেলে খুঁজে পাওয়া কঠিন, তার চেয়েও বেশি কঠিন বাবা-মায়ের মনের মতো ছেলে খুঁজে পাওয়া। আমার কথা তো ছেড়ে দাও, বাবা-মায়ের মনের মতো ছেলেও খুঁজে পাচ্ছি না। রাজের সঙ্গে প্রেমের কথা খোলাখুলি পায়েল স্বীকার করেননি কোনোদিন। তবে এই সম্পর্ক ছিল ইন্ডাস্ট্রির ওপেন সিক্রেট। সম্পর্ক ভাঙার পর পায়েল বলেছেন, জীবন নিয়ে দুজনের দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা, এই প্রেম নাকি পূর্ণতা পাওয়ার ছিল না। এরপরই সানার প্রসঙ্গ টানেন পায়েল। সৌরভের কোর্টে বল ঠেলে বলেন, ধরো, সানা বড় হচ্ছে। ও যদি তোমার সামনে এসে বলে ও কাউকে ভালোবাসে, এটা ওর বয়ফ্রেন্ড। দেখবে তোমার পৃথিবীটা কেমন উল্টোপাল্টা হয়ে যাবে। জবাবে সৌরভ বলেন, সানা তাকে পাত্তা দেয় না। এরপরই জানিয়ে দেন, সানার বয়ফ্রেন্ডকে ১০টা প্রশ্ন করবেন তিনি, তবে তাকে নিয়ে কোনও আপত্তি থাকবে না। কারণ সানার প্রেমিক কোনোভাবেই দাদার জগতটা বদলাতে পারবে না।  নিজের প্রেম নিয়ে তেমন লুকোচুরি করেন না পায়েল। কিন্তু তিনি সবসময়েই বলেন, প্রেমিক বলে কাউকেই নাকি মনে ধরে না তার!  পায়েলকে আগামীতে দেখা যাবে শাকিব খানের ‘দরদ’ সিনেমায়। যেখানে তার সঙ্গে স্ক্রিনশেয়ার করেছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনাল চৌহান। 
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ২১:২৪

যে বিভাগে অবিবাহিত পুরুষ বেশি
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২২ (এসভিআরএস)-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন সম্প্রতি ওয়াবসাইটে প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানিয়েছে, সিলেট বিভাগে অবিবাহিত পুরুষের অনুপাত অন্যান্য বিভাগের তুলনায় সর্বোচ্চ ৫৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ। রাজশাহী বিভাগে পুরুষদের মধ্যে অবিবাহিত থাকার অনুপাত সব থেকে কম ৪৩ দশমিক ১ শতাংশ।      প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, শহর অঞ্চলের নারী ও পুরুষ উভয় লিঙ্গের ক্ষেত্রেই পল্লী অঞ্চলের নারী ও পুরুষদের বাল্য বয়সেই অর্থাৎ ১৫-১৯ বছর বয়সেই বিবাহিত জীবনে প্রবেশের প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। বৈবাহিক অবস্থা এবং এর বৈচিত্র্য জনসংখ্যার গঠন ও কাঠামো তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেহেতু প্রথম বিবাহের বয়স এবং বিধবা হওয়া, বিবাহবিচ্ছেদ এবং পৃথক থাকার কারণে নারীর প্রজনন জীবন প্রভাবিত হয়, তাই বিবাহের বয়স, লিঙ্গ ও বিবাহকেন্দ্রিক নানান বৈচিত্র্য নারীর প্রজনন পরিস্থিতি বিশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অন্যান্য জনমিতিক ও আর্থসামাজিক বৈশিষ্ট্যাবলির ওপর বিবাহের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব রয়েছে। এসব বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে স্থানান্তর, খানাপ্রধানের মর্যাদা, পারিবারিক গঠন ইত্যাদি। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্যাবলি, যেমন- স্কুলে উপস্থিতি এবং কিশোর বয়সের শেষাংশে ও যৌবনের প্রথম ভাগে শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের মতো বিষয়ের ওপরও এর প্রভাব রয়েছে। বৈবাহিক অবস্থার চিত্র নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, দেশের ৪৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ পুরুষ এবং ৫৩ দশমিক ২৯ শতাংশ নারী বর্তমানে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ আছেন। শহর ও গ্রামাঞ্চল নির্বিশেষে এ চিত্র প্রায় একই রকম। সামগ্রিকভাবে দেখা যায়, কখনই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হননি এমন পুরুষ জনসংখ্যার অনুপাত ৪৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং নারীদের ক্ষেত্রে তা ৩৬ দশমিক ৪২ শতাংশ। ২০২১ সালের পরিসংখ্যানের সঙ্গে এ চিত্রের তেমন পার্থক্য নেই।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৫৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়