• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এক ম্যাচে ৩১ গোল হজম করার অনুভূতি জানালেন গোলকিপার
২০০২ বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ওশেনিয়া অঞ্চলের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল আমেরিকান সামোয়া। কফস হারবারে অনুষ্ঠিত ম্যাচে আমেরিকান সামোয়া হেরেছিল ৩১-০ গোলে। আন্তর্জাতিক ফুটবলে এটাই সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হারের রেকর্ড এখনো। সেই ম্যাচে আমেরিকান সামোয়ার গোলকিপার ছিলেন নিকি সালাপু। লোকে এখনো নাকি তাকে ম্যাচটি নিয়ে জিজ্ঞেস করে। বিবিসির ‘স্পোর্টিং উইটনেস’ পডকাস্টে সেই ম্যাচ নিয়েই কথা বলেছেন সালাপু। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটির জন্য খুব দ্রুত দল গড়তে হয়েছিল আমেরিকান সামোয়াকে। বেশিরভাগই ছিলেন কিশোর বয়সি। আমেরিকান সামোয়ার ফুটবল ফেডারেশন (এফএফএএস) ফিফায় অন্তর্ভুক্তি পেয়েছিল ম্যাচটি খেলার মাত্র তিন বছর আগে। সেই সময় ১ কোটি ৯০ লাখ অধিবাসীর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মাত্র ৫৮ হাজার জনসংখ্যার আমেরিকান সামোয়া এমনিতেই পুঁচকে ছিল। আর ২০০২ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের আগে ফিফা জানিয়ে দেয়, শুধু আমেরিকান পাসপোর্টধারীরাই প্রশান্ত মহাসাগরের দেশটির জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে ঘোষিত ২০ জনের স্কোয়াডে যোগ্য খেলোয়াড় বাছতে দল উজাড়, টিকেছিলেন শুধু সালাপু। তিনি বলেন, মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে যে কাউকে খুঁজে বের করতে হতো। আমরা হাইস্কুলের ছেলেদের বাছাই করেছিলাম। সালাপুর এ কথার ব্যাখ্যা দেবে পরিসংখ্যান। আমেরিকান সামোয়ার দলে ১৫ বছর বয়সী খেলোয়াড় ছিলেন তিনজন। দলের খেলোয়াড়দের গড় বয়স ছিল ১৮ বছর। সালাপু সেই দলে সবচেয়ে অভিজ্ঞ; তার বয়সই ছিল মাত্র ২০ বছর। ফলে এই দল নিয়ে প্রথম রাউন্ডে ফিজির কাছে ১৩-০ গোলের ব্যবধানে হেরেছিল আমেরিকান সামোয়া।  পরের ম্যাচে সামোয়ার কাছে হার ৮-০ গোলে। তৃতীয় ম্যাচে হারের ব্যবধান তো ছাড়িয়ে গেল সবকিছুকে ৩১-০! ওই ৩ ম্যাচে ৫২ গোল খাওয়ার পর টোঙ্গার কাছে ৫-০ গোলের হার আমেরিকান সামোয়ার কাছে জয়ের সমান হওয়ার কথা! খুব কাছে গিয়েও ১৯৯৮ বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে উঠতে ব্যর্থ হওয়া অস্ট্রেলিয়া ২০০২ বিশ্বকাপে জায়গা পেতে মুখিয়ে ছিল। নিজেদের প্রমাণে জিদ কাজ করছিল অস্ট্রেলীয়দের মনে। আমেরিকান সামোয়ার আগে অস্ট্রেলীয়দের সেই জিদের অনলে পুড়েছিল টোঙ্গাও। পলিনেশিয়ান দেশটিকে ২২-০ গোলে গুঁড়িয়ে আমেরিকান সামোয়ার মুখোমুখি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সালাপু জানিয়েছেন, তার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল কোনোভাবেই ২২-০ ব্যবধানের হার অতিক্রম করা যাবে না। গোল বন্যার ‘ফটক’ খুলেছিল ম্যাচের ৮ মিনিটে। অস্ট্রেলিয়ার ২২ বছর বয়সী স্ট্রাইকার আর্চি থম্পসন একাই করেছিলেন ১৩ গোল। ৮ গোল করেন ডেভিড জিদ্রিলিক। সালাপু জানিয়েছেন, পুরো ম্যাচে তিনি সতীর্থদের ‘সামনে এগোতে’ বলেছেন। কারণ তার সতীর্থরা বেশিরভাগ সময়েই রক্ষণভাগে জড়সড় হয়েছিলেন। এ কারণে বল দেখতে খুব সমস্যা হচ্ছিল সালাপুর।  ৮৬ মিনিটে অস্ট্রেলিয়ার পোস্টে একবারই আক্রমণ করতে পেরেছিল আমেরিকান সামোয়া। অস্ট্রেলিয়ার গোলকিপার মাইকেল পেটকোভিচের ম্যাচে সেটাই একমাত্র সেভ। সালাপু মনে করেন, অস্ট্রেলিয়া যেভাবে খেলেছে, সেটি অখেলোয়াড় সুলভ।  সালাপু জানিয়েছেন, তিনি অস্ট্রেলিয়ার কোচ হলে দল ২০ গোল করার পর খেলোয়াড়দের ‘ম্যাচ শেষ হওয়ার আগপর্যন্ত বলের দখল ধরে রেখে খেলতে’ বলতেন। হারের সেই স্মৃতি মনে সইয়ে নিতে সালাপুর প্রায় ১০ বছর লেগেছে। এ সময়ের ব্যবধানে আমেরিকান সামোয়া টানা ৩৮ ম্যাচ হেরেছে ২১৭ গোল ব্যবধানে। ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে নেমেছে ২০৪তম স্থানেও (বর্তমানে ১৮৯)। ২০১০ সালে ডাচ বংশোদ্ভূত কোচ টমাস রনজেনকে কোচ করে আনে আমেরিকান সামোয়া। পরিস্থিতি এর পর ধীরে ধীরে পাল্টাতে থাকে। ২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচে ২০১১ সালের ২৩ নভেম্বর টোঙ্গার মুখোমুখি হয় আমেরিকান সামোয়া।  সালাপু জানিয়েছেন, সে ম্যাচে ‘আমাদের পুরো দল জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিল’। শেষ বাঁশি বাজার পর পূরণ হলো সেই প্রত্যাশাও। টোঙ্গাকে ২-১ গোলে হারায় আমেরিকান সামোয়া—ফিফা স্বীকৃত ম্যাচে সেটাই প্রথম জয় দলটির। সালাপুকে সেদিনও আবেগ সংবরণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, খুবই ভালো লাগছিল। বারবার মনকে প্রবোধ দিয়েছি, ম্যাচে মনোযোগ ধরে রাখতে আবেগ সামলে রাখতে হবে।’  
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:২০

রাতে বাড়তে পারে শীতের অনুভূতি
সাধারণত দেশে সবচেয়ে বেশি শীত অনুভূত হয় জানুয়ারি মাসে। কিন্তু এবার ফেব্রুয়ারিতেও দেশের অনেক এলাকায় শীতের তীব্রতা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এখন দেশের ১৯ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। মাসের বাকি সময়টাতেও কম-বেশি শীত থাকবে। দিনে সূর্য উঁকি দিলেও মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত এখনও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশায় ছেয়ে থাকছে চারপাশ। এতে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এখনও ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে অবস্থান করছে। সেই সঙ্গে দেশের বেশ কিছু জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। যা প্রশমিত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়, ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পাশাপাশি ঢাকায় সর্বনিম্ন ১৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এতে রাতে বাড়তে পারে শীতের অনুভূতি। পাশাপাশি আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আগামীকাল সোমবার ও পরদিন মঙ্গলবার (১২-১৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। এই দু’দিনে সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এ ছাড়া আগামী পাঁচ দিনে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির প্রবণতা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এবার ডিসেম্বরে সারাদেশেই শীতের তীব্রতা তুলনামূলক কম ছিল। ডিসেম্বরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো বেশি ছিল। কিন্তু জানুয়ারির শুরু থেকেই শীতের তীব্রতা বাড়তে থাকে। জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম ছিল। এ ছাড়া গত মাসে দেশের বিভিন্ন এলাকায় মোট চার দফায় মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। এমনকি দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকায় একসঙ্গেও শৈত্যপ্রবাহ ছিল কয়েক দিন। চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের ৮ তারিখ (গত বৃহস্পতিবার) থেকে আবার শৈত্যপ্রবাহ বইছে দেশের ১৯ জেলায়।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:১৬

রাষ্ট্রের ৩ সর্বোচ্চ পদের প্রস্তাবক ছিলেন ওবায়দুল কাদের, জানালেন অনুভূতি
রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী- রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ এই তিনটি পদেরই প্রস্তাবক ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এ নিয়ে নিজের অনুভূতির কথা জানালেন তিনি।  মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন মুলতবির পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এমন কথা বলেন। সেতুমন্ত্রী বলেন, আমি চিন্তা করে দেখলাম তিনটি প্রধান পদের প্রস্তাবক ছিলাম আমি। সেটা হলো- রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও সবশেষে স্পিকার। এ সময় বিরোধী দলের ভূমিকা কী হবে, জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের এই সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদেরকে সমালোচনা করার জন্য বলেছেন। তারা প্রয়োজনে সরকারের সমালোচনা করবেন। এখানে বিভ্রান্তির কিছু নেই। বিরোধী দল মানে বিরোধী দল, তারা সমালোচনা করতে পারবেন। সবচেয়ে ছোট বিরোধী দল : দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কম সংখ্যক মাত্র ১১ এমপি নিয়ে সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা রাখবে জাতীয় পার্টি। আসন বণ্টনের হিসেবে তারা আরও দুটি সংরক্ষিত নারী আসন পাবে। বাংলাদেশের সংসদীয় ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায়, ১ম ও ৬ষ্ঠ সংসদে কোনো বিরোধী দল ছিল না। আর এতদিন বিরোধী দলের সবচেয়ে কম সদস্য থাকার নজির ছিল চতুর্থ সংসদে। সেবার আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বে সম্মিলিত বিরোধী দলের আসন ছিল ১৯টি। সর্বোচ্চ সংখ্যক স্বতন্ত্র এমপি : দ্বাদশ সংসদে সবচেয়ে আলোচিত হচ্ছেন স্বতন্ত্র এমপিরা। নতুন নজির বা প্রথমবারের মতো সর্বোচ্চ সংখ্যক মোট ৬২ জন স্বতন্ত্র এমপি সংসদে অবস্থান করবেন। দেশের সংসদীয় ইতিহাসে এবারই এমন অবস্থা দেখা যাবে। নির্বাচনে রাজনৈতিক দল হিসেবে দ্বিতীয় স্থানে থাকা জাতীয় পার্টির তুলনায় স্বতন্ত্রদের সংখ্যা প্রায় ছয় গুণ বেশি, এমন রেকর্ডও এবারই প্রথম।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:১৬

সেই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না : জায়েদ খান
বর্তমানে দেশে-বিদেশে বিভিন্ন শো নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন চিত্রনায়ক জায়েদ খান। পাশাপাশি চলছে তার সিনেমার শুটিং। তবে এতো কিছুর মাঝেও নিজের নানান কাজ, মতামত কিংবা অনুভূতি ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভোলেন না এই তারকা।     আর মাত্র একদিন পরেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রার্থীদের পাশাপাশি ভোটারদের মধ্যেও উদ্দীপনা কম নয়। এই তালিকায় রয়েছেন দেশের শোবিজ তারকারাও। সবারই প্রত্যাশা— শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেবেন তারা। পিছিয়ে নেই চিত্রনায়ক জায়েদও।  আরও পড়ুন : কালিয়াকৈরে ভোটকেন্দ্রে দুর্বৃত্তের আগুন   জাতীয় নির্বাচন ঘিরে বেশ আগ্রহ রয়েছে জায়েদের। প্রতিবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইতে দেখা যায় এই নায়ককে।    এবারও ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নৌকার প্রচারণায় তাকে দেখা গেছে জায়েদকে। যদিও এই আসনের ভোটার নন তিনি।  জায়েদ খান পিরোজপুরের সন্তান। প্রতিবছর পিরোজপুর-১ আসনে ভোট দিতে এলাকায় যান বলে জানান এই অভিনেতা।   আরও পড়ুন : ভোট কিনতে গিয়ে জনতার হাতে আটক ইউপি চেয়ারম্যান, অতঃপর...   সম্প্রতি গণমাধ্যমে জায়েদ বলেন, আমি পিরোজপুরের ভোটার। প্রতিবছর ভোট দিতে যাই। এবারো যাচ্ছি। ভোট দেয়ার মধ্যে আনন্দ আছে। ভোট দিতে গেলে নিজের মধ্যে একটা অন্যরকম ফিল হয়। সেই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। ভালো লাগে।  প্রসঙ্গত, বর্তমানে পর্দায় অভিনয়ের চেয়ে বিভিন্ন স্থানে ডিগবাজি দিতেই বেশি দেখা যায় জায়েদকে। তার কোনো সিনেমা দিয়ে আলোচনায় না থাকলেও ডিগবাজি দিয়ে ঠিকই নেটিজেনদের মাঝে নিজেকে জিইয়ে রাখেন এই তারকা। এর আগে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে বেশ আলোচনায় ছিলেন জায়েদ। শুধু তাই নয়, চিত্রনায়িকা নিপুণের সঙ্গে রীতিমতো দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন তিনি।     
০৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:২৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়