• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেছেন, দেশে একেবারে প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমের ২১৩টি অনলাইন আছে। আর রেজিস্টার অনলাইন আছে ২১৩টি। অর্থাৎ মোট ৪২৬টি অনলাইন আছে। যেগুলো দরখাস্ত করেছে, প্রক্রিয়াধীন আছে সবগুলোর লিস্ট করতে বলা হয়েছে। এর বাইরে যত অনলাইন নিউজ পোর্টাল আছে, সেগুলো আমরা সব বন্ধ করে দেব। শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত মিট দ্যা রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। ডিআরইউ’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক) মিজান রহমানের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী শুভ। তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা অনলাইন কিভাবে চলছে সেটা দেখতে হবে। সে কারণে সেগুলো বন্ধ করা হবে না। মূলধারার গণমাধ্যমে একটা নীতিমালা আছে। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোন নীতিমালা না থাকার কারণে এর ডালপালা বিস্তৃত হচ্ছে। সেইখানে আমরা একটা নীতিমালার আওতায় আনতে চাচ্ছি। মিথ্যা খবর কোন ভাবে সমাজের কল্যাণ আনতে পারে না। এখানে সবাই একমত। আমরা কিন্তু বলছি না সরকারের পক্ষে বা আওয়ামী লীগের পক্ষে হোক, খবর সত্য হোক সেটা সরকার বা আওয়ামী লীগের পক্ষে-বিপক্ষে যাক। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকারমুক্ত গণমাধ্যম, সাংবাদিকতার চমৎকার পরিবেশ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য যা যা উপকরণ লাগে সেই বিষয়গুলোকে নিশ্চিত করতে চাই। আর মৌলবাদ, জঙ্গীবাদ, সাম্প্রদায়িকতা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে যাদের অবস্থান, তারাই অপতথ্যের ওপর ভর করে অপরাজনীতি করে। তিনি আরও বলেন, তথ্য প্রবাহকে অবারিত করতে চাই। তথ্য অধিকার আইন শেখ হাসিনার আমলেই সংসদে পাশ হয়েছে। তথ্য পাওয়ার অধিকার আইনগতভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে সেটাকে বাস্তবে আমরা আরও বেশি নিশ্চিত করতে চাই। রাষ্ট্র পরিচালনায় যারা আছেন তাদের অনেকের তথ্য সরবরাহে কিছুটা অনীহা আছে। তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে আমরা একটা বার্তা দিয়েছি, প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে। আমরা চাচ্ছি তথ্য অধিকার আইনকে আরও সুদৃড় করার জন্য। তথ্য যদি চাওয়া হয় তবে তথ্য দিতে হবে। মন্ত্রী বলেন, জনগণের তথ্য পাওয়ার অধিকার আছে। এই তথ্য দেওয়ার বিষয়টি আমাদের ক্ষেত্রেও বাধ্যতামূলক। এটাকে জাগ্রত করার চেষ্টা করছি প্রশাসনের প্রত্যেকটি স্তরে। যদি তথ্য না থাকে তখনই অপপ্রচারের সুযোগ তৈরি হয়। কাজেই কিছু প্রশাসনিক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করছি, মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে। যেন খুবই অল্প সময়ের মধ্যে সাংবাদিকদের কাছে তথ্য পৌঁছাতে পারি এবং আপনারা জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারেন। আরাফাত বলেন, সমাজে অপশক্তি আছে যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মেনে নিতে পারেনি। অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক মুল্যবোধের সমাজের বিপরীতে তারা একটি অন্ধকারের সমাজ তৈরি করতে চায়। জঙ্গিবাদ মৌলবাদের সমাজ তৈরি করতে চায়। এই অপশক্তির সঙ্গে আমাদের নিরন্তর লড়াই। এই লড়াই করতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ বাস্তবায়ন, অর্থাৎ মুক্ত গণতন্ত্র, মুক্ত গণমাধ্যম, অবাধ মত প্রকাশের স্বাধীনতা অর্জন করতে গিয়ে কখনও কখনও হোচট খেয়েছি। ক্লাইমেট ঝুঁকির চেয়ে বেশি ঝুঁকি হচ্ছে অপতথ্যের ঝুঁকি। স্যোসাল মিডিয়া বিশেষ করে এখানে কোন ধরনের নীতিমালা না থাকার কারণে এই অপতথ্যের বিস্তার ঘটছে।  
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১১

প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শনিবার (৩০ মার্চ) শুরু হয়েছে; যা আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ মার্চ থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী ও প্রধান শিক্ষকদের অন্তঃউপজেলাবা থানা (একই উপজেলা/থানার ভেতর) অনলাইন বদলি কার্যক্রম চলমান থাকবে। বিজ্ঞপ্তিতে অনলাইন আবেদন, যাচাইসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়া কবে, কীভাবে সম্পূর্ণ হবে তাও জানানো হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩০ মার্চ থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইন আবেদন করতে পারবেন শিক্ষকরা। পরদিন ২ এপ্রিল থেকে সেই আবেদন স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করতে হবে। ৩-৪ এপ্রিল পর্যন্ত সহকারী উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করা হবে। ৫-৭ এপ্রিলের মধ্যে উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ৮-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কর্তৃক সহকারী শিক্ষকের যাচাই ও অনুমোদন এবং প্রধান শিক্ষকের যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন হবে। এছাড়া ১৫-১৭ এপ্রিল বিভাগীয় উপপরিচালক কর্তৃক যাচাই ও অনুমোদন শেষ হবে। অনলাইন বদলি আবেদনে যত শর্ত : শিক্ষকরা সর্বোচ্চ তিনটি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে পছন্দ করবেন। তবে কোনো শিক্ষকের একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধুমাত্র একটি বা দুটি বিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে বদলির আদেশ জারি হলে, তা বাতিল করার জন্য পরবর্তীতে কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। যাচাইকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর জারিকৃত সর্বশেষ সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা (সংশোধিত) ২০২৩ অনুযায়ী আবেদনকারীর আবেদন ও অন্যান্য কাগজপত্রাদি যাচাই করে অগ্রায়ণ করবেন। যাচাইকারী কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত তথ্য ও কাগজপত্রাদি যাচাই করবেন। যাচাইপূর্বক প্রেরণ পরবর্তী তা পুনঃবিবেচনা করার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। আবেদনকারীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বদলি হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। একাধিক আবেদনকারীর ক্ষেত্রে যোগ্য আবেদনকারীকে সফটওয়্যারের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনায় নির্বাচিত করা হয়, বিধায় কোনো রকম হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য থেকে জানা যায়, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।  
৩০ মার্চ ২০২৪, ০৫:৫৫

প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু শনিবার
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শনিবার (৩০ মার্চ) শুরু হবে; যা চলবে আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত।  শুক্রবার (২৯ মার্চ) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ মার্চ থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী ও প্রধান শিক্ষকদের অন্তঃউপজেলাবা থানা (একই উপজেলা/থানার ভেতর) অনলাইন বদলি কার্যক্রম চলমান থাকবে। বিজ্ঞপ্তিতে অনলাইন আবেদন, যাচাইসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়া কবে, কীভাবে সম্পূর্ণ হবে তাও জানানো হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩০ মার্চ থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইন আবেদন করতে পারবেন শিক্ষকরা। পরদিন ২ এপ্রিল থেকে সেই আবেদন স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করতে হবে। ৩-৪ এপ্রিল পর্যন্ত সহকারী উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই সম্পন্ন করা হবে। ৫-৭ এপ্রিলের মধ্যে উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ৮-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কর্তৃক সহকারী শিক্ষকের যাচাই ও অনুমোদন এবং প্রধান শিক্ষকের যাচাই ও অগ্রায়ন সম্পন্ন হবে। এছাড়া ১৫-১৭ এপ্রিল বিভাগীয় উপপরিচালক কর্তৃক যাচাই ও অনুমোদন শেষ হবে। অনলাইন বদলি আবেদনে যত শর্ত :  শিক্ষকরা সর্বোচ্চ তিনটি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে পছন্দ করবেন। তবে কোনো শিক্ষকের একাধিক পছন্দ না থাকলে শুধুমাত্র একটি বা দুটি বিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে বদলির আদেশ জারি হলে, তা বাতিল করার জন্য পরবর্তীতে কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।  যাচাইকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৩ সালের ১০ অক্টোবর জারিকৃত সর্বশেষ সমন্বিত অনলাইন বদলি নির্দেশিকা (সংশোধিত) ২০২৩ অনুযায়ী আবেদনকারীর আবেদন ও অন্যান্য কাগজপত্রাদি যাচাই করে অগ্রায়ণ করবেন।  যাচাইকারী কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত তথ্য ও কাগজপত্রাদি যাচাই করবেন। যাচাইপূর্বক প্রেরণ পরবর্তী তা পুনঃবিবেচনা করার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।  আবেদনকারীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বদলি হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। একাধিক আবেদনকারীর ক্ষেত্রে যোগ্য আবেদনকারীকে সফটওয়্যারের স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনায় নির্বাচিত করা হয়, বিধায় কোনো রকম হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য থেকে জানা যায়, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।
৩০ মার্চ ২০২৪, ০৪:৪৮

‘অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টালকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা হবে’
অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনলাইনে কতগুলো অনিবন্ধিত পোর্টাল আছে, যেগুলো বিভিন্ন ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে। সেগুলোকে শৃঙ্খলায় আনার একটা পরিকল্পনা আমাদের আছে। যেসব অনলাইন পোর্টাল পেশাদার, রেজিস্টার্ড (নিবন্ধিত) এবং আইনগতভাবে সিদ্ধ, সেগুলোই থাকবে এবং চলবে। যাতে করে সবকিছুর মধ্যে একটা জবাবদিহি এবং শৃঙ্খলা থাকে। যেটা সাংবাদিকরাও চান। তিনি বলেন, সাংবাদিকরা যেমন বলেন, গোটা বাংলাদেশে গণমাধ্যমে একটা শৃঙ্খলা নিয়ে আসা দরকার, সাংবাদিকদের ন্যূনতম একটি যোগ্যতা থাকা দরকার, গণমাধ্যমকর্মী আইন শিগগিরই করে ফেলা দরকার। জেলা প্রশাসকদের কাছ থেকেও একই ধরনের বক্তব্য পাওয়া গেছে। সাংবাদিকসহ সবার দাবি যেহেতু একই রকম আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এ দাবিগুলোর সঙ্গে একমত পোষণ করে সে জায়গায় কাজ করব। এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গুজব নিয়ে জেলা প্রশাসকরাসহ আমরা সবাই চিন্তার মধ্যে আছি। গুজব প্রতিরোধ নিয়ে জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে কিছু আলাপ হয়েছে। অনলাইনের মাধ্যমে যে গুজবগুলো ছড়ানো হয় তা প্রতিরোধ করতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় একা পারবে না। এ জন্য আমাদের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করতে হবে।
০৫ মার্চ ২০২৪, ২১:২৭

‘জানুয়ারি পর্যন্ত ২০৮ নিউজ পোর্টালকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে’
চলতি বছর জানুয়ারি পর্যন্ত ২০৮টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ১৬৮টি দৈনিক পত্রিকার অনলাইন নিউজ পোর্টালকে নিবন্ধন সনদ দেওয়া হয়েছে। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এ তথ্য জানান। তবে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর পক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ প্রশ্নের উত্তর দেন। ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সদস্যদেশগুলোর তথ্যমন্ত্রীদের সম্মেলনে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে রয়েছেন বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তুরস্ক সফর শেষে ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ফিরবেন তিনি। তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর পক্ষে আইনমন্ত্রী জানান, সারাদেশের অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো নিবন্ধনের জন্য সরকার রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি চালু করেছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে তথ্য অধিদপ্তর নিবন্ধনের কাজ পরিচালনা করে থাকে। তথ্য অধিদপ্তর থেকে চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ২০৮টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ১৬৮টি দৈনিক পত্রিকার অনলাইন নিউজ পোর্টালকে নিবন্ধন সনদ প্রদান করা হয়েছে।  তিনি বলেন, অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের বিষয়টি একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে আরও অনলাইন পোর্টালের নিবন্ধন দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, পর্যায়ক্রমে অন্যান্য অনলাইন পোর্টালগুলো নিবন্ধনের আওতায় এনে সরকারিভাবে নজরদারি বাড়ানোর পরিকল্পনা সরকারের আছে। এ ছাড়া দেশের অনিবন্ধিত কোনো অনলাইন সংবাদপত্রে বা অনলাইনভিত্তিক পোর্টালে দেশবিরোধী সংবাদ প্রচার বা মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচারের অভিযোগ পাওয়া গেলে তা বন্ধের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়ে থাকে।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩১

‘অনলাইন গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন হবে’
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, অনলাইন পত্রিকা ও নিউজ পোর্টালের জন্য সরকারি বিজ্ঞাপন হার নির্ধারণে নীতিমালা থাকা দরকার। অনলাইনভিত্তিক গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে।   মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবনে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা জানান। তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে। বর্তমান সরকারের সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা রয়েছে। তিনি বলেন, বিগত দিনে যখন সামরিক শাসন ছিল ও সামরিক শাসন থেকে উদ্ভূত দল যখন এ দেশ শাসন করেছে এবং তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সময় যখন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি ছিল সে সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার যে বাস্তবতা ছিল, সে জায়গা থেকে এখন আমরা কতটুকু এগিয়েছি, কতটুকু উন্নয়ন হয়েছে, সংখ্যাগত এবং গুণগত দিক থেকে এ তুলনামূলক বিষয়গুলো নিয়ে প্রকাশনা বের করতে হবে। তিনি আরও বলেন, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের মানুষ এবং বিশ্ববাসীর কাছে আরও কার্যকরভাবে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এখন প্রযুক্তি অনেক অগ্রসর হয়ে গেছে। মানুষের চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন এসেছে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে অধিদপ্তরের কাজে নতুন নতুন বিষয় সংযোজন করতে হবে। ‘ছাপাখানা প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন ১৯৭৩’ প্রয়োজনবোধে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী। এর আগে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের প্রদর্শনী ও বিক্রয় কেন্দ্র, জাদুঘর ও গ্রন্থাগার পরিদর্শন করেন প্রতিমন্ত্রী। এ সময় চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. নিজামূল কবীর, বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা বেগমসহ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:২৮

অনলাইন গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা করা হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, অনলাইনভিত্তিক গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবনে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনলাইন পত্রিকা ও নিউজ পোর্টালের জন্য সরকারি বিজ্ঞাপন হার নির্ধারণে নীতিমালা থাকা দরকার। এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়ন প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হবে। বর্তমান সরকারের সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা রয়েছে। বিগত দিনে যখন সামরিক শাসন ছিল ও সামরিক শাসন থেকে উদ্ভূত দল যখন এ দেশ শাসন করেছে এবং তাদের সাথে বিভিন্ন সময় যখন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি ছিল সে সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার যে বাস্তবতা ছিল, সে জায়গা থেকে এখন আমরা কতটুকু এগিয়েছি, কতটুকু উন্নয়ন হয়েছে, সংখ্যাগত দিক থেকে এবং গুণগত দিক থেকে, এ তুলনামূলক বিষয়গলো নিয়ে প্রকাশনা বের করতে হবে। মতবিনিময়কালে মোহাম্মদ আলী আরাফাত আরো বলেন, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের মানুষের কাছে এবং বিশ্ববাসীর কাছে আরো কার্যকরভাবে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এখন প্রযুক্তি অনেক অগ্রসর হয়ে গেছে, মানুষের চিন্তাভাবনার পরিবর্তন এসেছে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে অধিদপ্তরের কাজে নতুন নতুন বিষয় সংযোজন করতে হবে। ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন ১৯৭৩ প্রয়োজনবোধে সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হবে বলেও মতবিনিময়কালে জানান প্রতিমন্ত্রী। এসময় চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. নিজামূল কবীর, বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা বেগমসহ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:০০

আফগান নারীদের জন্য অনলাইন ম্যাগাজিন জান টাইমস
ক্যানাডায় বসবাসরত আফগান নারী জাহরা নাদের ‘জান টাইমস’ নামের একটি অনলাইন ম্যাগাজিন প্রকাশ করছেন৷ আফগানিস্তানে বাস করা নারী ছাড়াও বিশ্বের অন্যান্য দেশে থাকা আফগান নারীরা এতে কাজ করছেন৷ ২০২১ সালের আগস্টে তালেবান আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখলকরার পর মেয়েদের অনেক বিষয়ে নিয়ম করেছে৷ এই অবস্থায় সেখানকার নারীদের পরিস্থিতি তুলে ধরতে ২০২২ সালের আগস্টে জান টাইমস চালু করেন জাহরা নাদের৷ আফগানিস্তানে থাকার সময় নিউইয়র্ক টাইমসসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সাংবাদিক হিসেবে কাজ করতেন ৩৪ বছর বয়সী জাহরা৷ এরপর পিএইচডি করতে ক্যানাডা পাড়ি জমান৷ তিনি যখন দেশ ছাড়েন তখনও তালেবান ক্ষমতা দখল করেনি৷ আমার মাতৃভূমির মেয়ে ও নারীদের সহায়তা করার দায়িত্ব অনুভব করেছি আমি, বলেন জাহরা৷ দেশ ও দেশের বাইরে থাকা আফগান নারী সাংবাদিকেরা তার ম্যাগাজিনে কাজ করেন বলে জানান তিনি৷ আফগানিস্তানের অল্প কয়েকজন নারী সাংবাদিক স্থানীয় তথ্য সংগ্রহ করেন৷ তাদের জন্য কাজ করা খুব বিপজ্জনক৷ তালেবান যে ইস্যুগুলো শুনতে চায় না এমন বিষয়ে তারা প্রতিবেদন পাঠান: এলজিবিটি, মানবাধিকার, পারিবারিক সহিংসতা কিংবা বাল্য বিবাহ৷ প্রতিবেদন করার অনেক কিছু আছে৷ অনেক অবিচার আছে, বলেন জাহরা৷ ফার্সি ও ইংরেজি ভাষায় ম্যাগাজিনটি প্রকাশিত হয়ে থাকে৷  জাহরা বলেন, তালেবানের প্রোপাগান্ডার সঙ্গে মেলে না এমন বিষয়ে প্রতিবেদন করা খুব বিপজ্জনক৷ আমাদের স্থানীয় সহকর্মীদের অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হয়৷ তারা ছদ্মনামে লেখেন আর আমাদের সঙ্গে কথা বলার পর ঘরের বাইরে যান৷ তারা একে অপরকে চেনেন না৷ শুধু বিদেশে থাকা সহকর্মীদের সঙ্গে তাদের পরিচয় আছে, বলে জানান তিনি৷ নিজের কাছে জমা থাকা অর্থ দিয়ে ম্যাগাজিনের কাজ শুরু করেছিলেন জাহরা৷ সে কারণে শুরুতে তাদের বেতন ছাড়াই কাজ করতে হয়েছে৷ তবে এখন তারা বৃত্তি ও দান পাচ্ছেন৷ জাহরা বলেন, আমরা মানুষকে সচেতন করতে চাই৷ তাদের চিন্তা করতে শেখাতে চাই৷ আফগানিস্তানের নারীরা ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে থাকা আফগান নারীরা তার ম্যাগাজিন পড়েন বলে জানান তিনি৷
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৬

ইবিতে অনলাইন ক্লাস বাতিল 
সাড়ে ৫ মাস পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) অনলাইন ক্লাসের সিদ্ধান্ত বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে পূর্বনির্ধারিত সোমবারের অনলাইন ক্লাসের পরিবর্তে সশরীরে ক্লাস ও পরীক্ষাসমূহ অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়। রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে পূর্বনির্ধারিত সোমবারের অনলাইন ক্লাস সশরীরে চলবে এবং পরীক্ষাসমূহ অনুষ্ঠিত হবে। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়িসমূহ নির্ধারিত রুটে যথারীতি চলবে। উল্লেখ্য, এর আগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে গত ৩০ জুলাই প্রতি সপ্তাহে সোমবার অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। 
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:২১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়