• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
৯ মেডিকেল কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে দেশের ৯টি সরকারি মেডিকেল কলেজে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সোমবার (১ এপ্রিল) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।   এতে বলা হয়, বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাদের পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের নামের পার্শ্বে বর্ণিত পদে ও কর্মস্থলে পদায়ন করা হলো। রংপুর মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. শাহ্ মো. সরওয়ার জাহানকে একই মেডিকেলে, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মোহাম্মদ ইজাজুল হককে একই মেডিকেলে, ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজের ডা. দিলরুবা জেবাকে একই মেডিকেলে, বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা. অমল চন্দ্র পালকে গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজে, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা. আশুতোষ সাহা রায়কে কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদকে জামালপুর শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের, চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা. সাহেলা নাজনীন একই মেডিকেলে, রংপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা. আবু রায়হান মো. সুজা-উদ-দৌলা নীলফামারী মেডিকেল কলেজে, রাজশাহী মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা.পীযুষ কুমার কুন্ডুকে নওগাঁ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ও জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।  
০১ এপ্রিল ২০২৪, ২১:০৩

মুনিয়া খান ন্যাশনাল মেডিকেলে পড়েছেন কি না জানালেন অধ্যক্ষ
ভুয়া চিকিৎসক হিসেবে ঢাকা মেডিকেল থেকে গ্রেপ্তার হওয়ার পর সম্প্রতি আলোচনায় আসা মুনিয়া খান রোজা নামে কেউ ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেননি বলে জানিয়েছে মেডিকেল কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি নাগরিক টিভি ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মুনিয়া খান রোজা নামক এক কথিত ডাক্তারের বক্তব্য প্রচারিত হয়েছে। বক্তব্যটি ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। কথিত ওই ডাক্তার ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করেছেন মর্মে সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। প্রকৃত সত্য হলো মুনিয়া খান রোজা নামের কোনো ছাত্রী কখনোই ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেননি। এতে আরও বলা হয়, তার এ ধরনের মিথ্যা বক্তব্যের কারণে ঐতিহ্যবাহী ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ বিব্রতবোধ করছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য প্রচার কোনোভাবে কাম্য নয়। উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নতুন ভবনের আইসিইউ থেকে মুনিয়া খান রোজা নামে এক তরুণীকে আটক করা হয়। ওই তরুণী ডাক্তারদের অ্যাপ্রোন পরে হাসপাতালে বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মোবাইল ও অন্যান্য সামগ্রী চুরি করতেন বলে সেসময় জানানো হয়েছিল। পরে এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হলে ওই তরুণী জেলও খাটেন।
৩০ মার্চ ২০২৪, ০৪:১১

কোচিং করাতে পারবেন না ভিকারুননিসার কোনো শিক্ষক : ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের কোনো শিক্ষক কোচিং করাতে পারবেন না। আর অভিযুক্ত শিক্ষককে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী।   মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বলেন, উচ্চতর কমিটি ১০ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এর আগে সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় ওই শিক্ষকের বিচার দাবিতে কলেজ প্রাঙ্গণে আন্দোলন করবেন শিক্ষার্থীরা। তাদের অভিযোগ, শিক্ষার্থীদের আদর করার নামে যৌন হয়রানি করতেন এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আজিমপুর শাখা শিক্ষক মুরাদ হোসেন সরকার। শিক্ষার্থীদের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুরাদ হোসেন সরকার আজিমপুর শাখায় তার অধীনের ছাত্রীদের বাবার মতো ব্যক্তি হিসেবে, আদর করার নামে যৌন হয়রানি করেছে এবং এই কুৎসিত কর্মের শাস্তি হিসেবে বহিষ্কার না করে, হজ করে আসায় তার অপরাধকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখা হয়েছে। শুধু শাখাপ্রধানের মনিটরিং বাড়িয়ে দিলেই আমাদের পক্ষে স্কুল ক্যাম্পাসের ভেতরে এমন নিকৃষ্ট মানুষের সাথে থেকে নিরাপদ অনুভব করা সম্ভব নয়। আমরা অপরাধের সুষ্ঠু বিচার চাই। প্রসঙ্গত, শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির মামলায় মুরাদ হোসেন সরকারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর কলাবাগানের বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করেন। এ সময় শিক্ষক মুরাদ হোসেন সরকারকে ৭ দিনের রিমান্ডে চায় পুলিশ।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩৫

৫ ঘণ্টা পর মুক্ত হলেন এমসি কলেজের অধ্যক্ষ
অবরুদ্ধ থাকার প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পর নিজ কার্যালয় থেকে বেরিয়ে এসেছেন সিলেট এমসি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবুল আনাম মো. রিয়াজ। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে অধ্যক্ষের কার্যালয়ের তালা খুলে দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এর আগে শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি না মানায় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কলেজ অধ্যক্ষকে নিজ কার্যালয়ে তালা মেরে অবরুদ্ধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা। কলেজের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক সংকট, ছাত্রাবাসের বঙ্গবন্ধু হলের পানি সমস্যা ও ছাত্রী নিবাসের নাম বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব নামকরণের দাবি নিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবুল আনাম মো. রিয়াজ। দাবি না মানায় বৈঠক থেকে বেরিয়ে অধ্যক্ষের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেন শিক্ষার্থীরা। এতে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন অধ্যক্ষ। বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের স্লোগানে স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কলেজ ক্যাম্পাস। পরে সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. নাজমুল ইসলামের মধ্যস্থতায় দাবি আদায়ে কলেজ প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকে রাজি হন শিক্ষার্থীরা। পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে অধ্যক্ষের কার্যালয়ে প্রবেশ করেন সিলেট সিটি করপোরেশনের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও সিলেট সরকারী কলেজ ছাত্রলীগ নেতা রুহেল আহমদ, সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. নাজমুল ইসলাম, এমসি কলেজ ছাত্রলীগ নেতা দিলোয়ার হোসেন রাহীসহ পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল। প্রায় ৪০ মিনিটের বৈঠক শেষে আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানান অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবুল আনাম মো. রিয়াজ। এ সময় শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, শিক্ষক সংকটের বিষয়টি আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সমাধান করা হবে। এ ছাড়া ছাত্রী নিবাসের নাম বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব নামকরণের বিষয়টি লিখিতভাবে আবেদন করতে হবে। বঙ্গবন্ধু হলে পানি সমস্যার বিষয়টি আগামী রোববারের মধ্যে সমাধান করা হবে। পরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আন্দোলন স্থগিত ঘোষণা করা হয়।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:০৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়