• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
কুড়িগ্রামে তাপপ্রবাহে জনজীবন অতিষ্ঠ
দেশের উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামে লাগাতার কয়েকদিনের তীব্র তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। এতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। এ অবস্থায় জেলার জেনারেল হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সমূহে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। খুব প্রয়োজন না হলে বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।  শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার অফিস দুপুরে জানিয়েছে, এদিন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪০ শতাংশ। তবে এ তাপমাত্রা গত এক সপ্তাহ ধরে ৩৪ থেকে ৩৭ ডিগ্রিতে ওঠানামা করছে। এছাড়াও সামনে জেলার তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলে জানানো হয়েছে। জেলার সিভিল সার্জন ডা. মঞ্জুর ই মোর্শেদ জানান, এরকম রোদে ঘর থেকে পারতপক্ষে বাইরে সতর্কতা অবলম্বন করে যেতে হবে। ছাতা কিংবা গায়ে কাপড় পরে যেতে হবে। ঘন ঘন পানি পান করাসহ বিশ্রামে থাকতে হবে। এদিকে, জেলায় লাগাতার তাপদাহের কারণে জেলা প্রশাসন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত জরুরী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের বিষয়ে ভাবছে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।  কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, কুড়িগ্রামে তাপপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় মানুষের কষ্ট বেড়েছে। সেজন্য সকলেই সতর্ক থাকতে হবে। জেলার মানুষকে সচেতন করতে তাদের কাছে আমরা দ্রুত কিছু স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সতর্কতা বার্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করতে যাচ্ছি। তিনি আরও বলেন, আমি দ্রুত আবহাওয়া অফিসে খোঁজখবর নিয়ে সাধারণ মানুষকে ম্যাসেজ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। লোকজন যেন প্রয়োজন ছাড়া এই রোদে ঘর থেকে বের না হন এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করেন ইত্যাদি। জেলায় প্রতিদিন তাপপ্রবাহ বাড়ছে। 
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:১২

সোনারগাঁয়ে তীব্র গরম আর লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন
তীব্র গরম আর ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ সোনারগাঁয়ের জনজীবন। গরম আর লোডশেডিংয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ ও খেটে খাওয়া মানুষ। লোডশেডিংয়ের কারণে মুসল্লিদের পবিত্র রমজানের তারাবি পড়তে কষ্ট হচ্ছে এবং রাতে ঘুমাতেও পারছে না। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। দিন-রাত ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ না থাকার কারণে স্থানীয় শিল্প মার্কেট, জামদানি পল্লী, হাসপাতালগুলোতে প্রভাব পড়ছে। বিভিন্ন পেশাজীবীর শ্রমিকরা অল্প সময় কাজ করে হাঁপিয়ে উঠছে। তীব্র গরমে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।  স্থানীয় বিদ্যুৎ চাহিদার শতকরা ৩৫ মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতি সমন্বয় করতে নিয়মিত লোডশেডিং করতে হচ্ছে বলে স্থানীয় পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।  অটোচালক মো. হোসেন জানান, রোজা রেখে তীব্র গরমে রিকশা চালাতে কষ্ট হচ্ছে। অন্যদিকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের কারণে অটোরিকশা ঠিকমতো চার্জ দিতে পারছে না। ফলে এবারের ঈদে পরিবারের প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান দিতে পারবেন কিনা এ বিষয়ে সন্ধিহান রয়েছেন তিনি।  ধন্দী বাজার মুদি ব্যবসায়ী মো. দেলোয়ার মিয়া জানান, এমনিতেই তীব্র গরম তার ওপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিং থাকার কারণে গরমের তীব্রতা বেড়ে যায়। এতে করে অনেক সময় অসুস্থ হয়ে পড়ি। বাড়ির শিশু থেকে বয়স্করা সবচেয়ে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছে।  জামদানি শিল্পী আবু তাহের জানান, ঈদকে সামনে রেখে জামদানি পল্লীতে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করার কথা। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে তীব্র গরমে জামদানি উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ফলে কারিগর ও ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ মুনাফা হবে না বলে দাবি তার।  উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সাবরিনা হক জানান, গরমে হিটস্ট্রোকের কোনো রোগী আমাদের এখানে এখনো পর্যন্ত আসেনি। তবে হিটস্ট্রোক এড়াতে বেশি বেশি পানি পান করা, প্রচণ্ড রোদ বা তাপ এড়িয়ে চলা ও প্রয়োজনীয় বিশ্রাম নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। তবে সারাদিন রোজা রেখে ইফতারিতে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন এ চিকিৎসক।  স্থানীয় পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম দীলশাদ ই ঐক্যতান জানান, স্থানীয় বিদ্যুতের চাহিদার শতকরা ৩৫ মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতি সমন্বয় করতে নিয়মিত লোডশেডিং করতে হচ্ছে। তিনি আরও জানান, শিগগিরই এ সমস্যার সমাধান হবে। 
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ২২:১৫

হিলিতে লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন
দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে হঠাৎ লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। এদিকে প্রচণ্ড গরমে বিদ্যুৎহীন হিলিবাসীকে পোহাতে হচ্ছে চরম ভোগান্তি। গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছে শিশুরা। ঘেমে জ্বর-কাশিসহ ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তারা। হিলি মহিলা কলেজ পাড়ার বাসিন্দা মোকছেদুল মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, সারাদিনে কতবার বিদ্যুৎ যায়, তার হিসাব নেই। তার ওপর শুধু রাতেই ৩-৪ বার লোডশেডিং হচ্ছে। ফলে গরমে আমার পরিবারের কেউই ঠিকমতো ঘুমাতে পারছেন না। কেননা রাতে বিদ্যুৎ না থাকলে ঘেমে ঠান্ডাজনিত সমস্যায় ভুগতে হচ্ছে। একই সমস্যায় গ্রামের প্রায় সব পরিবার। ঘন ঘন এমন লোডশেডিংয়ে গ্রামের মানুষজন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। দিনে যেমন-তেমন কিন্তু, রাতে লোডশেডিং বন্ধ রাখা গেলে মানুষজন শান্তিতে অন্তত ঘুমাতে পারবে। হিলি রেলস্টেশন কলোনির আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, রমজান মাসে রোজা থেকে শরীর এমনিতেই দুর্বল। এর মধ্যে ৭-৮ দিন ধরে প্রচণ্ড গরমের পাশাপাশি ব্যাপকভাবে লোডশেডিং হচ্ছে। রমজান মাসে এমন লোডশেডিং আগে কখনও দেখিনি। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি ভোগান্তির মধ্যে আছেন।   হিলি পল্লী বিদ্যুৎ সাব জোনাল অফিসের সূত্রে জানা যায়, হিলি বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ৮ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে আড়াই থেকে ৩ মেগাওয়াট, আবার কখনো বা পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ২ মেগাওয়াট। তাই প্রতিনিয়ত ৪ থেকে ৫ মেগাওয়াট ঘাটতি থাকায় কিছুটা লোডশেডিংয়ের সমস্যা হচ্ছে।     
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৪৪

লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ পাথরঘাটার মানুষ  
বরগুনার পাথরঘাটায় ঘন ঘন লোডশেডিং হচ্ছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ৫ থেকে ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকছে। এতে স্বাভাবিক জীবনযাপন ব্যহত হওয়ায় অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছে মানুষ। বিদ্যুৎ অফিস বলছে, বিদ্যুতের লাইনের সংস্কার কাজ ও লো-ভোল্টেজের কারণে এমন হচ্ছে।  উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে প্রতিদিন গড়ে পাঁচ থেকে আট ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। লাইনের বিভিন্ন সংস্কার কাজের নামে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখায় বাড়ছে মানুষের ভোগান্তি। রমজানে ইফতার ও তারাবির নামাজ আদায়ের সময় থেকে শেষ পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না। মানুষের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যহত হচ্ছে।  উপজেলার সদর ইউনিয়নের এলাকার পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক জাকির মুন্সি বলেন, কখনো কখনো ইফতারের প্রস্তুতির সময় আবার ইফতারের পরেই বিদ্যুৎ চলে যায়। একবার চলে গেলে আসার আর নাম থাকে না। নামাজ থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকে না।  সদর ইউনিয়নের জাকিয়া ও পৌরসভার নাইম হাওলাদার জানান, লাইনের সংস্কারকাজের নাম করে তিন ঘণ্টার কথা বলে বিদ্যুৎ গেলে ছয় ঘণ্টায়ও আসে না। কয়েক মাস পরপর ঠিকই বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে, কিন্তু সার্ভিস খুব খারাপ দিচ্ছে তারা।  এ বিষয়ে পাথরঘাটা পল্লী বিদ্যুতের পাথরঘাটা আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রকৌশলী মো. আব্দুস ছালাম বলেন, সন্ধ্যার পরে বিদ্যুতের লো-ভোল্টেজের কারণে এই সমস্যা হচ্ছে। এ ছাড়া লাইনের সংস্কার কাজের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্ন হচ্ছে। আমরা এলাকাভিত্তিক সবাইকে বিদ্যুৎ সরবরাহের চেষ্টা করছি।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৫৬

বেপরোয়া বাইকারদের দাপটে অতিষ্ঠ রাজধানীবাসী
কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই রাজধানীতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন লাখ লাখ মোটরসাইকেল চালক। সুযোগ পেলেই যখন ইচ্ছা উঠে যাচ্ছেন ফুটপাতে, কখনও বা চলছেন উল্টোপথে। এতে দুর্ঘটনাও বাড়ছে। ফলে প্রতিনিয়ত সড়কে আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করছেন সাধারণ মানুষ। সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্যমতে, গতবছর সারাদেশে মোট ৬ হাজার ৫২৪টি সড়ক দুর্ঘটনার মধ্যে শুধু মোটরসাইকেল দুর্ঘটনাই ২ হাজার ৫৩২টি। এরমধ্যে শহরেই ৩০১টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে যাত্রী কল্যাণ সমিতির হিসেবে চলতি বছরের শুধু ফেব্রুয়ারিতে ১৭৩টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২১০ জন নিহত এবং ১২৯ জন আহত হয়েছেন। পথচারীরা বলেন, মোটরসাইকেল চালকদের যন্ত্রণায় স্কুলের বাচ্চারাও ঠিকমতো রাস্তা পার হতে পারে না। জেব্রাক্রসিং কিংবা ফুটপাত কোনো কিছুই তারা ছাড়ছেন না। রাস্তায় একটু জ্যাম দেখলেই মোটরসাইকেল নিয়ে ফুটপাতে উঠে যান। এতে আমাদের চলাচলে সমস্যায় পড়তে হয়। এদিকে কয়েকজন মোটরসাইকেল চালকের দাবি, ‘কেউই নিয়ম মানে না। সবাই শটকাট খুঁজে।একজনের দেখা দেখি অন্যরাও উল্টোপথে মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করে।’ এ বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) শেরে বাংলা নগর ট্রাফিক জোনের সার্জেন্ট মো. মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, একসঙ্গে অনেকগুলো মোটরসাইকেল এসে এমন পরিস্থিতি তৈরি করে যে, আমরা আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ পাই না।  একজন-দুজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়। যখন ২০-৩০টি মোটরসাইকেল একসঙ্গে হয়ে যায় তখন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গেলেও অনেক সময় বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এদিকে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি মোটরসাইকেল নিবন্ধনেও লাগাম টানতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সহকারী অধ্যাপক কাজী মো. সাইফুন নেওয়াজ বলেন, ফুটপাতে যেন মোটরসাইকেল উঠতে না পারে, সেজন্য নকশাগত পরিবর্তন আনতে হবে। এ ছাড়া এন্ট্রি ও এক্সিটে বার দিতে হবে, যেন ফুটপাতে মোটরসাইকেল প্রবেশ করতে বা বের হতে না পারে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) কে মোটরসাইকেল সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নিতে হবে।
২৪ মার্চ ২০২৪, ২০:০৫

ভূমি কর্মকর্তার গাড়িচালকের অত্যাচারে অতিষ্ঠ একাধিক পরিবার
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শাহীন মিয়ার মাস্টার রুলের গাড়িচালক মো. সোহাগের অত্যাচারে অতিষ্ঠ একাধিক নিরীহ পরিবার। এ নিয়ে ভুক্তভোগী পরিবার নোয়াখালী জেলা প্রশাসক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ রয়েছে, খোদ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শাহীন মিয়া গাড়িচালক সোহাগের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আপস-মীমাংসা করে দিতে পুলিশকে অনুরোধ করেছিলেন।   ভুক্তভোগী রবিউল হোসেন লিটন (৩৮) উপজেলার সোনাইমুড়ী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কৌশল্যার বাগ গ্রামের পুরাতন ভূঁইয়া বাড়ির মৃত ইউনুছ মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় একটি ক্রোকারিজ দোকানের সেলসম্যান। অপরদিকে অভিযুক্ত মো. সোহাগ একই বাড়ির মো. নুরুল আমিনের ছেলে এবং সোনাইমুড়ী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শাহীন মিয়ার গাড়িচালক।       লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, জমির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে একই বাড়ির লিটনের সঙ্গে সোনাইমুড়ী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ের গাড়িচালক সোহাগদের পরিবারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। তার সঙ্গে বিরোধকে কেন্দ্র করে সোহাগ কয়েকবার নিজেও ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী এনে লিটনদের মারধর করে। উপজেলা প্রশাসনে চাকরি করার সুবাদে তিনি লিটনদের পরিবার ও অন্যান্য পরিবারের সঙ্গে অমানবিক অত্যাচার চালাচ্ছেন। সোহাগের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগে সোনাইমুড়ী পৌরসভার কৌশল্যার বাগ গ্রামের মো. হানিফের স্ত্রী হাছিনা বেগম বাদী হয়ে ২০২০ সালের ১১ নভেম্বর একটি মামলা দায়ের করেন। লিটন বাদী হয়ে মারধর, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে আদালতে ২০২০ সালে পিটিশন মামলা দায়ের করেন। চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি সোহাগ ও তার সহযোগীরা তুচ্ছ ঘটনায় তাদের গ্রামের লিটনের মা বৃদ্ধ আমেনা বেগমকে মারধর করে। এ নিয়ে সোনাইমুড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।   জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, নামজারি ও সরকারি সম্পত্তি দখলের জন্য মোটা অংকের টাকা নিয়ে সহযোগিতা করে থাকেন সোহাগ। এ ছাড়া মাটি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তিনি মোটা অংকের টাকা নিয়ে থাকেন।   অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মো. সোহাগ বলেন, তার বিরুদ্ধে যে সকল অভিযোগ আনা হয়েছে তা শতভাগ মিথ্যা ও বানোয়াট। প্রশাসন তদন্ত করে সত্যতা পেলে আমি যে কোনো শাস্তি মাথা পেতে নেব।   সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বৃদ্ধ মহিলাকে মারধর ও হুমকি-ধামকি দেয়ার অভিযোগে সোহাগের বিরুদ্ধে আদালতে প্রসিকিউশন রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে।   অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে সোনাইমুড়ী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শাহীন মিয়া বলেন, আমি পুলিশকে বিষয়টি মীমাংসা করে দেওয়ার জন্য কিছুই বলিনি। পুলিশ তদন্ত করে যে অপরাধী তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।   সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমা বলেন, এ বিষয়ে ভুক্তভোগী জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে।  
২২ মার্চ ২০২৪, ২০:১৪

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অতিষ্ঠ নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা
ঘন ঘন বিদ্যুৎ বিভ্রাটে ভোগান্তিতে পড়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) আবাসিক শিক্ষার্থীরা। এতে করে পড়াশোনায় ব্যাঘাত, ঘুমে সমস্যা ও পানি সংকটসহ নানান সমস্যায় অতিষ্ঠ হয়ে দিন পার করছেন বলে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ। ভোগান্তি হতে মুক্তি পেতে ২৪ ঘণ্টা জেনারেটর সুবিধা দাবি করেছে শিক্ষার্থীরা।  জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেদের দুটি ও মেয়েদের তিনটি হলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিত্য সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বন্ধের দিনে এ ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে। রমজান মাসে প্রায় সবগুলো বিভাগে ক্লাস ও কিছু কিছু বিভাগে সেমিস্টার চলায় এই দুর্ভোগের মাত্রা আরও বেড়েছে। শিক্ষার্থীরা তাদের নির্বিঘ্নে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে হিমশিম খাচ্ছে। হলগুলো ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনগুলোতেও একই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ফলে একাডেমিক কার্যক্রমেও প্রভাব পড়ছে বলে জানা যায়। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিডি দফতর সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল অর্ডারের একটি নির্দিষ্ট সময় জুড়ে জেনারেটর সুবিধা চালু রাখা হয়। অফিসিয়াল অর্ডারের চেয়ে বেশি সময় জেনারেটর চালু রাখতে হলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি লাগবে এবং অনুমতি পেলে পরবর্তীতে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবেন তারা। দুর্ভোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলের এক আবাসিক ছাত্রী আরটিভিকে বলেন, পরীক্ষা দিয়ে এসে দেখি কারেন্ট নাই। রুমমেট এর থেকে শুনলাম আরও ঘণ্টা খানেক আগে কারেন্ট গিয়েছে। গরমের মধ্যে শরীর অনেক খারাপ করে। সন্ধ্যার সময় কারেন্ট আসে। মাঝখানে ১০ মিনিটের জন্য এমনি এসে আবার চলে যায়। পরদিন নেক্সট এক্সিমের প্রিপারেশন এর জন্য ল্যাপটপ অন করে বসি। কারেন্ট আবার চলে যায়। ওয়াইফাই  না থাকলে মোবাইল ডাটা দিয়ে তো এতক্ষণ চলা সম্ভব না। অনেককিছু সার্চ করা লাগে। ল্যাপটপ এর চার্জ শেষ হয়ে বন্ধ ও হয়ে যায়। সব মিলিয়ে প্রচুর বিরক্তি কাজ করে। বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক স্পিকার আবদুল মালেক উকিল হলের একজন আবাসিক শিক্ষার্থী জানান, গতবছর পরীক্ষার সময় আমরা পড়াশোনা করেছি তখন লোডশেডিং ছিল না যেটা এই বছর দেখা যাচ্ছে। পাঁচ মিনিট পরপর বিদ্যুৎ আসে আর যায়, যার কারণে আমরা পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারছি না। পরীক্ষা থাকায় উপায় না পেয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে আমাদের পড়তে হচ্ছে যা একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে আমাদের জন্য দুঃখজনক। বঙ্গমাতা হলের এক আবাসিক ছাত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রথমত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে বিদ্যুৎ না থাকলে অসহ্য গরম লাগে, হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা থাকে। পানি সরবরাহের সমস্যা হয়, ফলে পানি সংকট দেখা দেয়। এছাড়া ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলোতে চার্জ থাকে না, ফলে রমজানের মধ্যে অনলাইনে ক্লাস করতে অসুবিধা হয়। ওয়াইফাই সুবিধা ও থাকে না। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ফলে পানির সমস্যাতেও ভোগান্তি হচ্ছে উল্লেখ করে বিবি খাদিজা হলের এক আবাসিক শিক্ষার্থী বলেন, খাদিজা হলের পানির লাইনগুলো এমনভাবে করা যে পানি আগে সামনের ব্লকে যায় এরপর পিছনের ব্লকে আসে। দেখা যায় সকালে ক্লাসে যাওয়ার সময় পানি নাই আবার দুপুরে এসেও পানি নাই। মাঝে যেই সময় হঠাৎ অল্প একটু আসে তখন যারা থাকে তারা পায় বা অনেক সময় দেখা যায় জানেও না। গতবছর পুরো গ্রীষ্মকাল এইভাবেই গেছে। সব হলে পানি থাকলেও খাদিজা হলের পিছনের ব্লকে দেখা যায় নাই। এই বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ জামাল হোসাইন বলেন, বিদ্যুৎ তো সরকারের হাতে, তারা কতক্ষণ দিবে না দিবে এটার ওপর আমাদের হাত নেই। বিদ্যুৎ সরকারের হাতে থাকলেও জেনারেটর সুবিধাতো বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে। তবে কেন এ সুবিধা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সময় দেয়া হচ্ছে না। এ প্রশ্নের জবাবে প্রধান প্রকৌশলী বলেন, আমাদের অফিসিয়াল একটা অর্ডার আছে কয়টা থেকে কয়টা জেনারেটর চালু রাখবো বা কতক্ষণ চালু থাকবে। আর এর চেয়ে বেশি সময় জেনারেটর চালু রাখতে হলে অর্থের ব্যাপার আছে। ভিসি স্যার বা ট্রেজারার স্যার হচ্ছেন এটার অথোরিটি। উনারা যদি অনুমতি দেয় অতিরিক্ত সময় চালানোর তাহলে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। আমরা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবো। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, আমাদের একটা জেনারেটর নষ্ট। ঐটা ঠিক করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড.দিদার-উল-আলম বলেন, আমরা অফডেতে হল এবং আবাসিক এলাকায় দিনের বেলায় জেনারেটর এর ব্যবস্থা করছি। দিনের বেলায় জেনারেটর থাকবে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে বলে দেওয়া হয়েছে।
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৮

ছেলেদের নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে ট্রাকের সামনে ঝাঁপ দিলেন বাবা
ঝালকাঠিতে ট্রাকের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন মো. আলতাফ হোসেন মোল্লা (৬৫) নামের এক বাবা। ছেলেদের নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রতিবেশীরা অভিযোগ করেছেন। শনিবার (৯ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে জেলার নলছিটি উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের ফুলতলা এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সকালে দপদপিয়ার জিরোপয়েন্ট থেকে জুড়কাঠি-মানপাশা সড়ক দিয়ে ভেকু মেশিন নিয়ে একটি ট্রাক যাচ্ছিল। ট্রাকটি কুশঙ্গল ইউনিয়নের ফুলতলা এলাকায় আসলে আলতাফ হোসেন মোল্লা নিজেই ট্রাকের সামনে ঝাঁপ দেয়। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে তাকে নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।   প্রতিবেশীসূত্রে জানা গেছে, তিন ছেলে ও এক মেয়ের বাবা উপজেলার ফুলহরী গ্রামের বাসিন্দা আলতাফ হোসেন। তিনি কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় তার আচারণে ছেলেরা ক্ষিপ্ত হয়ে প্রায়ই তাকে মারধর করতেন। শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতেও তাকে মারধর করা হয়। এ কারণেই নিজেই চলন্ত গাড়ির সামনে গিয়ে পড়েন।  নিহতের ছেলে বেল্লাল হোসেন বাবাকে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার বাবা মানসিক ভারসাম্যহীন। তিনি গোসলের কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন। পরে শুনি চলন্ত ট্রাকের সামনে নিজেই ঝাঁপ দিয়েছেন। সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন বলেন, আমি একটা স্কুলের অনুষ্ঠানে আছি। অনুষ্ঠান শেষ হলে তাদের বাড়িতে যাব। তবে শুনেছি ছেলেরা প্রায়ই ওই বৃদ্ধকে মারধর করতেন। ছেলেদের অত্যাচারে চলন্ত ট্রাকের সামনে ঝাঁপ দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে এলাকার লোকজন বলাবলি করছে।  নলছিটি থানার ওসি মো. মুরাদ আলী বলেন, খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের পরিবারের সাথে কথা বলে লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি। ওই বৃদ্ধ মানসিকভারসম্যহীন বলেও জানিয়েছে তার পরিবার।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৯

ভারত থেকে বাংলাদেশে হাজার হাজার বানর, অতিষ্ঠ স্থানীয়রা
ভারতের বনাঞ্চলে পর্যাপ্ত খাবার না থাকায় ভারত থেকে হাজার হাজার বানর এসেছে বাংলাদেশে। এতে বানরের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন স্থানীয়রা। ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার ২নং মুন্সিরহাট ইউনিয়নের আওতাধীন পৈথারা, ফকিরের খিল, কামাল্লা, বদরপুর ও জামমুড়ার ভারত সীমান্তবর্তী এলাকায় ভারত থেকে এসেছে কয়েক হাজার বানর। ত্রিপুরা রাজ্যের একজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভারতের বনাঞ্চলে পর্যাপ্ত খাবার না থাকায় খাবারের খোঁজে বানরের দল সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে দলবেঁধে আসছে লোকালয়ে। হানা দিচ্ছে ফসলের খেতে ও ফলের বাগানে। ফলে এসব এলাকার প্রান্তিক কৃষকরা বানরের হাত থেকে রক্ষা করতে পারছে না, আলু, বেগুন, বরবটি, সিমসহ বিভিন্ন সবজির বাগান। স্থানীয়রা বলছেন, ভারতের অন্য রাজ্যে বানরের উৎপাত বেড়ে যাওয়ায়, ভারতের সীমান্তরক্ষী বিএসএফ কয়েক হাজার বানর এনে ত্রিপুরা রাজ্যের বনাঞ্চলে অবমুক্ত করে। সেই বানরগুলোই বনাঞ্চলে খাবার না পেয়ে দলে দলে ছুটে আসছে লোকালয়ে। প্রতিদিন বানরগুলো দু -তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে দিনে দুবার সময় করে হানা দেয় স্থানীয় কৃষকের আম, কাঁঠাল, সবজির বাগানসহ শস্যখেতে। বাড়িতে ঢুকে খেয়ে ফেলছে এলাকাবাসীর রান্না করা খাবার। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি শাহাদাত হোসেন জানান, গেল দু-তিন মাস ধরে ভারত থেকে আসা বানরের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এখানকার স্থানীয় বাসিন্দা এবং কৃষকরা। বানরগুলোকে বাংলাদেশ থেকে তাড়ানোর জন্য বন বিভাগের উদ্যোগ নেওয়া উচিত। স্থানীয় কৃষক আব্দুল মুনাফ বলেন, প্রতিদিন ভারত থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে বানরগুলো এসে আমাদের ফসলের জমিসহ বিভিন্ন সবজির বাগান নষ্ট করছে। বানরগুলোকে তাড়ালেও যায় না। বানরের হাত থেকে ফসল রক্ষা করতে এখন চব্বিশ ঘণ্টা আমাদের ফসলের মাঠে থাকতে হচ্ছে। এ বিষয়ে বন বিভাগের সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা বাবুল চন্দ্র ভৌমিক বলেন, যেহেতু এরা নিরীহ প্রাণী এদের মারা যাবে না। আগুন জ্বালিয়ে ধোঁয়া দেখিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে বানরগুলোকে তাড়াতে হবে। সীমান্তবর্তী এলাকায় আমরা লোক পাঠাব এ বিষয়ে কৃষকদের সচেতন করার চেষ্টা করব।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়