• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo

গোপালগঞ্জে নৌকাবিহীন নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

  ২৫ মার্চ ২০১৯, ১৮:০৩
বিজয়ী পাঁচ চেয়ারম্যান (পর্যায়ক্রমে) কাশিয়ানীর সুব্রত ঠাকুর, কোটালিপাড়ার বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস, টুঙ্গীপাড়ার সোলায়মান বিশ্বাস, মুকসুদপুরের মো. কাবির মিয়া এবং গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার শেখ লুৎফর রহমান বাচ্চু

সারাদেশে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হলেও ব্যতিক্রম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজ জেলা গোপালগঞ্জ। এই জেলার ৫ উপজেলায় সবাই নৌকার প্রার্থী ও সমর্থক হওয়ায় কাকে রেখে কাকে মনোনয়ন দেবেন, তাই উন্মুক্ত করে দিয়েছেন।

দলীয় প্রতীকে নির্বাচন না হলেও কোন নেতার কেমন জনপ্রিয়তা তা এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে। প্রশাসনও সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে কঠোর ভূমিকা পালন করেছে। কোনোরকম বিশৃঙ্খলা ছাড়া সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হওয়ায় খুশি ভোটাররাও।

গোপালগঞ্জে নৌকাবিহীন নির্বাচনে বিজয়ী যারা

তৃতীয় দফায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জের ৫টি উপজেলায় বেসরকারিভাবে যারা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন– গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় শেখ লুৎফর রহমান বাচ্চু, টুঙ্গীপাড়ায় সোলায়মান বিশ্বাস, কোটালীপাড়ায় বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস, কাশিয়ানীতে সুব্রত ঠাকুর ও মুকসুদপুর উপজেলায় মো. কাবির মিয়া।

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় শেখ লুৎফর রহমান বাচ্চু দোয়াত কলম প্রতীকে ৩৭ হাজার ৬৫০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ হোসেন দিপু ঘোড়া প্রতীকে ৩৭ হাজার ৬২০ ভোট পেয়েছেন। অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী শাহ আলম আনারস প্রতীকে ৩৪ হাজার ভোট পেয়েছেন।

টুঙ্গীপাড়া উপজেলায় মো. সোলায়মান বিশ্বাস আনারস প্রতীকে ২৭ হাজার ৬০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. বাবুল শেখ দোয়াত কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩২ ভোট।

কোটালীপাড়া উপজেলায় বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস দোয়াত কলম প্রতীকে ৬০ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মুজিবুর রহমান হাওলাদার চিংড়ি মাছ প্রতীকে ৩৭ হাজার ১৪১ ভোট পেয়েছেন।

কাশিয়ানীতে সুব্রত ঠাকুর টেলিফোন প্রতীকে ২২ হাজার ৪১৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হযেছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. মোক্তার হোসেন দোয়াত-কলম প্রতীকে ২১ হাজার ৭১৬ ভোট পেয়েছেন।

মুকসুদপুর উপজেলায় মো. কাবির মিয়া আনারস প্রতীকে ৭০ হাজার ৬১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে এম এম মহিউদ্দিন আহম্মেদ মুক্ত মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪২ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়েছেন।

আরও পড়ুন

পি

মন্তব্য করুন

daraz
  • রাজনীতি এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
উপজেলা পরিষদেও হচ্ছে ডামি নির্বাচন : রিজভী
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে : সিইসি
প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় প্রার্থীরা
‘সংসদ সদস্য কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণায় যেতে পারবেন না’
X
Fresh