একাদশের শিক্ষার্থীদের বিষয়ভিত্তিক রেজিস্ট্রেশন শুরু রোববার
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ভিত্তিক রেজিস্ট্রেশন আগামীকাল ২৭ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে। এ কার্যক্রম চলবে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত।
শিক্ষার্থীদের ভর্তির ওয়েবসাইটে (http://www.xiclassadmission.gov.bd/) রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তবে রেজিস্ট্রেশন করার আগে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, করোনা পরিস্থিতির কারণে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহে শুরু হবে অনলাইন ক্লাস।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে স্বাভাবিকভাবে ক্লাস হবে। ১ অক্টোবর একাদশ শ্রেণির পাঠ্যবই বাজারে বিক্রির জন্য উন্মুক্ত করা হবে।
এসজে/ এমকে
মন্তব্য করুন
এইচএসসি হবে দুইবার, পাল্টাচ্ছে এসএসসি পরীক্ষাও
এ বছরের জানুয়ারি থেকেই শুরু হয়েছে নতুন কারিকুলামে পাঠদান। নতুন কারিকুলামে শুধু দশম শ্রেণির সিলেবাসে হবে এসএসসি পরীক্ষা। আর একাদশ ও দ্বাদশে দুইবার হবে এইচএসসি পরীক্ষা।
নতুন কারিকুলামে এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষা কেমন হবে এখন সবার প্রশ্ন এটাই।
এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষা নেওয়ার সঙ্গে যুক্ত বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলছেন, নতুন কারিকুলামে এসএসসি পরীক্ষা হবে শুধুমাত্র দশম শ্রেণির সিলেবাসের ভিত্তিতে, আর নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে।
তিনি বলেন, একাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষায় ৭০ শতাংশ এবং শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে ৩০ শতাংশ। একইভাবে দ্বাদশ শ্রেণির মূল্যায়নও করা হবে।
অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, এসএসসি ও এইচএসসি পর্যায়ে দুই শ্রেণি একসাথে পরীক্ষা না নেওয়ায় শিক্ষার্থীদের ওপর পরীক্ষার বোঝা কমবে। নতুন কারিকুলামের মূল চিন্তা হচ্ছে শিক্ষার্থীরা প্র্যাকটিকালি শিখবে। নিজেদের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ফলে শিক্ষার্থীদের ওপর মুখস্থ করার চাপ কমবে, পরীক্ষার বোঝাও কমবে।
শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল জানিয়েছেন, এসএসসি ও এইচএসসির মূল্যায়ন পদ্ধতি সহজতর করতে চেষ্টা করা হচ্ছে। মূল্যায়ন পদ্ধতিতে আসতে পারে সংস্কার।
প্রসঙ্গত, নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী ২০২৬ সালের এসএসসি ও ২০২৮ সালে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জন্য মাউশির জরুরি নির্দেশনা
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত মাদকবিরোধী বক্তব্য দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
সোমবার (৪ মার্চ) মাউশির সহকারী পরিচালক তপন কুমার দাসের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, স্কুল-কলেজসহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী প্রচারণা জোরদারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান বা দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি জাতীয় সংগীত শেষে নিয়মিত মাদকবিরোধী সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার উদ্যোগ নেবেন। এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হলো।
এর আগে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তারের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল।
২০২৫ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা শুরু যেদিন
২০২৫ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছে আন্তশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এবং এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিলের প্রথমদিকে আয়োজন করা হবে।
মঙ্গলবার (৫ মার্চ) আন্তশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, করোনা মহামারির আগে আমরা সাধারণত এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির শুরুতে আয়োজন করতাম। আমরা আগের সেই সূচিতে ফিরে যেতে চাই। এসএসসি পরীক্ষা দ্রুত শেষ করতে পারলে এইচএসসি পরীক্ষাও আগের সূচিতে আয়োজন করা যাবে। আগে এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিল মাসে আয়োজন করা হতো। আশা করছি, আগামী বছর ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এসএসসি এবং এপ্রিলের শুরুতেই এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজন করতে পারবো।
এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস প্রসঙ্গে অধ্যাপক তপন কুমার বলেন, আমাদের পরিকল্পনা ছিল পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া। তবে শিক্ষার্থীদের সিলেবাস শেষ করা কঠিন হওয়ায় সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা হবে।
দেশে কওমি মাদরাসা থাকা নিয়ে নিজের বক্তব্য তুলে ধরলেন শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, কওমি মাদরাসা বাংলাদেশে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। কওমি মাদরাসার শিক্ষার্থীদেরও যাতে কর্মসংস্থান হয় সেটাও আমরা চাই। এ জন্য তাদের সঙ্গে কাজ করতে চাই।
মঙ্গলবার (৫ মার্চ) বিকেলে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া জেলা প্রশাসক সম্মেলনের প্রথম দিন কওমি মাদরাসা নিয়ে কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী। তার এ বক্তব্যকে বিকৃত করে একটি রাজনৈতিক দল প্রচার করছে বলে দাবি করেন তিনি।
এ সময় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, একটি জেলা থেকে একটি আলোচনা এসেছিল, অনিবন্ধিত, নাম-পরিচয়হীন নুরানি মাদরাসার নামে কিছু প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। সেগুলো নিবন্ধনের প্রক্রিয়া কী? সেই প্রেক্ষিতে আমি বলেছিলাম, যেসব নুরানি মাদরাসা গড়ে উঠছে, সেগুলোর যথাযথ নিবন্ধন আছে কি না, সেগুলোতে কীভাবে শিক্ষাক্রম পরিচালিত হচ্ছে? অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যাতে সাংঘর্ষিক না হয়, সে বিষয়ে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব, কীভাবে তা ইউনিফরমিটির মধ্যে আনা যায়।
বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, নুরানি বা কওমি মাদরাসার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী কমে যাচ্ছে এবং সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে হবে—এই ধরনের মন্তব্য (কওমি মাদরাসা বন্ধ) আমি করিনি। এই আলোচনা সৃষ্টি করে এক পক্ষ গুজব রটাচ্ছে। গুজব রটিয়ে কওমি মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা সৃষ্টির নোংরা অপচেষ্টা করছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তারা আগে আরও অনেক ধরনের মানহানিকর এবং আপত্তিকর কথা বলছে।
তিনি বলেন, বারবার বলছি, কওমি মাদরাসা বাংলাদেশে আছে, অবশ্যই থাকবে। কারণ আমরা আইন দিয়ে কওমি মাদরাসা শিক্ষাকে স্বীকৃতি দিয়েছি। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা কওমি মাদরাসা শিক্ষার সর্বোচ্চ ডিগ্রি দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্স স্বীকৃতি দিয়েছেন। কওমি মাদরাসা বাংলাদেশে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। কিন্তু সেখানকার শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও ন্যূনতম লিটারিসির কথা বলছি, তারা যাতে কর্মসংস্থান পায়, সে সমস্ত বিষয় নিশ্চিত করার জন্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করতে চাচ্ছি, আগামীতেও কাজ করব। তাদের বারবার আমন্ত্রণও জানিয়েছি। এখানে মাদরাসা বন্ধ করে দেওয়ার মতো কথা কেউ কখনো বলেননি।
তিনি আরও বলেন, একটি পরিকল্পনার মধ্যে থেকে, নিবন্ধনের মধ্যে থেকে, কী পড়ানো হচ্ছে সেসব প্রতিষ্ঠানগুলোতে, আমার শিক্ষার্থী, আমাদের এই প্রজন্মকে কী পড়াচ্ছি, সেটা জাতীয় শিক্ষাক্রম হোক, কওমি মাদরাসা হোক বা ইংরেজি মাধ্যমে হোক, সেটির ওপর রাষ্ট্রের নজর তো অবশ্যই থাকতে হবে। রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কিছু যদি পড়ানো হয়, সেটা যেকোনো প্রতিষ্ঠানে হোক; আমরা দেখেছি, অনেক পাবলিশিং হাউজের নাম করে উসকানি দেওয়ার জন্য বই ছাপানো হয়েছে এবং পড়ানো হচ্ছে, সেগুলো আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে এবং ব্যবস্থা নিতে হবে।
রমজানে প্রাথমিকের নতুন সময়সূচি
পবিত্র রমজান মাসের প্রথম দশ দিন দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান চালু থাকবে। এ জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কার্যক্রমের নতুন সময়সূচি প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
বুধবার (৬ মার্চ) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পলিসি এবং অপারেশন) মনীষ চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেন। অন্যদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সই করা এক পরিপত্রে একটি রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে।
পরিপত্রে জানানো হয়েছে, নতুন সময়সূচিতে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান চলবে।
এদিকে পবিত্র রমজান মাসে সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত চলবে। আর জোহরের নামাজের জন্য দুপুর সোয়া একটা থেকে দেড়টা পর্যন্ত বিরতি থাকবে।
রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে
আসন্ন রমজান মাস জুড়ে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে রমজানে স্কুল খোলা রাখার যে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল তাও স্থগিত করা হয়েছে।
রোববার (১০ মার্চ) এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতির কে এম কামরুল কাদের ও খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এসময় স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত কেনো বাতিল করা হবে না জানতে রুল জারি করেছেন উচ্চ আদালত। এছাড়াও ২ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে স্কুল খোলা রাখার প্রজ্ঞাপন।
এর আগে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি আইনজীবী মো. ইলিয়াছ আলী মন্ডল হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট দায়ের করেন। এতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, শিক্ষা সচিব, উপসচিব প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব, উপসচিব শিক্ষা সচিব, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি), শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের পরিচালককে বিবাদী করা হয়েছিল।
গত ৮ ফেব্রুয়ারিতে গণশিক্ষা অধিদপ্তর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১০ দিন খোলা রাখার প্রজ্ঞাপন দেয়। একইদিন মাউশি প্রজ্ঞাপন দেয় ১৫ দিন স্কুল খোলা রাখার।
রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘বন্ধ’ নিয়ে যা জানালো শিক্ষা মন্ত্রণালয়
পবিত্র রমজান মাসে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখতে হাইকোর্ট রায় দিয়েছে। এর আগে রমজানে স্কুল খোলা রাখতে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয় শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে।
পরে রোববার সন্ধ্যার দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার বিষয়ে হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের অবস্থান জানিয়ে দেওয়া হয়।
মন্ত্রণালয় জানায়, এখনো রায়ের কপি পাওয়া যায়নি। রায়ের কপি পেলে অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি পূরণকল্পে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ছুটির তালিকা ও শিক্ষাপঞ্জি আংশিক সংশোধন পূর্বক আসন্ন পবিত্র রমজানের প্রথম ১০ দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
রোববার (১০ মার্চ) রমজান মাসে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখার এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতির কে এম কামরুল কাদের ও খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এসময় স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত কেনো বাতিল করা হবে না জানতে রুল জারি করেছেন উচ্চ আদালত। এছাড়াও ২ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে স্কুল খোলা রাখার প্রজ্ঞাপন।
এর আগে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি আইনজীবী মো. ইলিয়াছ আলী মন্ডল হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট দায়ের করেন। এতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, শিক্ষা সচিব, উপসচিব প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব, উপসচিব শিক্ষা সচিব, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি), শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের পরিচালককে বিবাদী করা হয়েছিল।