সকালের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি, সতর্কতা সংকেত
দেশের দুই অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়া অফিসের এক সতর্কবার্তায় এ আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা, বৃষ্টি যতদিন থাকবে জানাল আবহাওয়া অফিস
সেপ্টেম্বর মাসে সম্ভাবনা না থাকলেও অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে একটি ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে আগামী তিন দিনের বর্ধিত সময়ে বৃষ্টি কমতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে আবহাওয়া অফিসের ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদ।
তার স্বাক্ষরিত আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (৫ নম্বর) বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগেরে থাকা স্থল নিম্নচাপটি সামান্য উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘণীভূত হয়ে আজ সকালে যশোর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গভীর স্থল নিম্নচাপ আকারে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। নিম্নচাপটির প্রভাবে শনিবার সারাদেশে বৃষ্টিপাত হবে। যা থাকবে আগামীকাল পর্যন্ত। তবে ধীরে ধীরে বৃষ্টিপাত কমে যাবে।
এই স্থল গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারাদেশে গত দুইদিনে বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিভাগে অতিভারী বর্ষণ হয়েছে। এরমধ্যে কক্সবাজারে চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড হয়েছে। দেশের প্রতিটি সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর আর নদী বন্দর দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেখে যেতে বলা হয়েছে। যা আগামীকাল পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
অন্যদিকে শনিবার সকাল ৯টায় দেওয়া আবহাওয়ার ৭২ ঘণ্টার পর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, গাঙ্গেয় পশ্চিম বঙ্গ, গভীর স্থল নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। ফলে সারাদেশে আগামী তিন দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
সংস্থাটি জানায়, রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। বগুড়া, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট জেলাসহ রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা (২-৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা (২-৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে।
বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, বৃষ্টিপাতের প্রবণতা হ্রাস পেতে পারে এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
যেদিন থেকে কমবে বৃষ্টি
টানা চার দিন ধরে দেশের অধিকাংশ জায়গায় বৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে নিম্নচাপের প্রভাবে শনিবার ঢাকায় দিনভর বৃষ্টি হয়েছে, যা রাতেও অব্যাহত ছিল। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। ভারী বৃষ্টির কারণে পানিতে তলিয়ে গেছে কক্সবাজারসহ বিভিন্ন অঞ্চল। এ অবস্থায় আজও (রোববার) বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, ঢাকাসহ সারাদেশে আজও বৃষ্টি থাকবে। সোমবার থেকে কমতে পারে। সমুদ্র বন্দরগুলোতে সতর্ক সংকেত বহাল রয়েছে।
এদিকে, রোববার সকাল ৬টা পর্যন্ত ঢাকায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময়ে সবচেয়ে বেশি ২২৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে পটুয়াখালীতে।
রোববার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এ ছাড়া একই সময়ে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলেও পূর্বাভাসে বলা হয়।
বৃষ্টি নিয়ে দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি স্থল গভীর নিম্নচাপ হয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এর প্রভাবে দেশজুড়ে চলমান বৃষ্টি আগামী তিন দিনও অব্যাহত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, স্থল গভীর নিম্নচাপটি গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে পারে। পাশাপাশি মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ ভারতের পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, গভীর স্থল নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সেই সঙ্গে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। তবে এই সময়ে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। তবে এই সময়ে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১-৩ ডিগ্রি বৃদ্ধি পেতে পারে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে এই সময়েও দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। তবে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি বৃদ্ধি পেতে পারে।
বর্ধিত ৫ দিনে আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।
আরটিভি/এসএপি/এআর
৯ জেলায় ঝড়-বৃষ্টি, হুঁশিয়ারি সংকেত
দেশের ৯ জেলায় রাতের মধ্যে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাত ১টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলার ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এর প্রভাবে ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রাজশাহী, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
অবশ্য সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে।
আরটিভি/এসএপি/এআর
২৬ সেপ্টেম্বর কী হবে?
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, এক্স (টুইটার), টিকটক ও ইউটিউবে ঢুকলেই এখন একটা প্রশ্ন সামনে ঘুরছে। সেটি হলো ‘২৬ সেপ্টেম্বর কী হবে?’
প্রশ্নটির উত্তর নেটিজেনরা বিভিন্ন রকমের দিচ্ছেন। কেউ কেউ বলছেন, ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশে ঢুকে পড়বেন। আবার কেউ কেউ বলছেন, এদিন অনেকের ভাগ্য খুলে যাচ্ছে, কোটিপতি হচ্ছেন অনেক মানুষ। আবার কেউ কেউ ২৬ তারিখ নিজের বিয়ের দিন বলেও রসিকতা করছেন।
তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো থেকে আরেকটি তথ্য পাওয়া গেছে। সেটি টেলিগ্রামভিত্তিক গেম ‘হামস্টার কমব্যাট’। গেমটিতে বিভিন্ন টাস্ক পূরণ করে গেমস কারেন্সি ‘কয়েন, কি ইত্যাদি’ অর্জন করা যায়।
অনেকে বলছেন, টেলিগ্রামভিত্তিক এমন অ্যাপ অনেক আছে যেগুলো তাদের গেমস কারেন্সি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তরের সুযোগ দেয়। অনেকে এর বিরোধিতা করে বলছেন, মানুষ এত সহজে কোটিপতি হয়ে গেলে কাজ করার দরকার কী। এটা একটি গুজব। তাদের যুক্তি, ‘হামস্টার কমব্যাট’ তাদের ৩০০ মিলিয়ন ফলোয়ারকে যদি ১ ডলার করেও দেয় তবে ৩০০ মিলিয়ন দিতে হবে। আদৌ ‘হামস্টার কমব্যাট’ এই বিপুল অর্থ দিতে পারবে?
তবে গেমটির খোলোয়াড়রা ২৬ তারিখকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। হামস্টার কমব্যাটের একজন ফলোয়ার কলেজছাত্র রাতুল হোসেন। তিনি নিয়মিত গেমটি খেলে ‘কয়েন, কি ইত্যাদি’ অর্জন করছেন। এই মুহূর্তে গেমে তার কয়েনের সংখ্যা ১ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে।
আগামী ২৬ তারিখ হামস্টার গেমস কারেন্সি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে রূপান্তরের সুযোগ দিবে বিষয়টি আপনি কোথায় জেনেছেন? প্রশ্নের জবাবে রাতুল বলেন, ‘তিনি সহপাঠীসহ বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছেন। সেই সঙ্গে ইউটিউবে একাধিক ভিডিও দেখেছেন।’
আরটিভি/এসএপি
দু’মাসের জন্য ২ চাঁদ পাচ্ছে পৃথিবী!
আরও এক মহাজাগতিক বিরল ঘটনার সাক্ষী হতে চলছে বিশ্ব। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণশক্তির টানে অনেক দূর থেকে ছুটে আসছে চাঁদের মতোই আরও এক উপগ্রহ। ‘২০২৪ পিটি৫’ নামের উপগ্রহটির ব্যাস প্রায় ১০ মিটার বা ৩৩ ফুট।
সম্প্রতি আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই ‘মিনি মুন’ মেলার তথ্য জানিয়েছে। খবর এনডিটিভির।
বর্তমানে মহাকাশবিজ্ঞানীদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে এই ‘মিনি মুন’। যদিও এটি চাঁদের মতো এত সুন্দর হবে না। এটি মূলত একটি গ্রহাণু, তাই আকার হবে অত্যন্ত ছোট। অনেক বিজ্ঞানী এটাকে কোয়াসি মুন বা অর্ধেক চাঁদ বলেও উল্লেখ করেছেন।
আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির গবেষকরা জানিয়েছেন, এটি পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে চাঁদের ন্যায় আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত প্রদক্ষিণ করবে। আগামী ২৫ নভেম্বরের পর গ্রহাণুটি পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ থেকে বেরিয়ে আসবে এবং তারপর আবার নিজেই কক্ষপথে চলে যাবে। এই দুই মাস এটি থেকে তৈরি চৌম্বক ক্ষেত্র গবেষণায় নতুন নতুন তথ্য যুক্ত করবে, আশা বিজ্ঞানীদের।
এটি খালি চোখে দেখা যাবে না বললেই চলে। মহাকাশের দৃশ্য পর্যবেক্ষণ করার জন্য বিশেষ সরঞ্জাম ছাড়া ২০২৪ পিটি৫ অধরাই থাকবে। পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে, পিটি৫ সূর্যের চারপাশে ঘুরতে চলে যাবে।
১৯৮১ ও ২০২২ সালেও মাধ্যাকর্ষণশক্তির টানে পৃথিবীর কক্ষপথে দুটি গ্রহাণু ঢুকে পড়েছিল। কিছুদিন থাকার পর মহাকর্ষটান কাটিয়ে বেরিয়েও গিয়েছে গ্রহাণুগুলি।
আরটিভি/এসএপি/এআর
তিন দিন যেসব বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
মৌসুমি বায়ু দেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে দুর্বল থেকে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। ফলে তিন দিন দেশের বিভিন্ন বিভাগে বৃষ্টি ও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনার খবর জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে অধিদপ্তর।
সংস্থাটি জানায়, বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায়, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
আরটিভি/এসএপি/এআর