গরমে স্বস্তি ও সতেজ দেবে শসা-লেবুর পানীয়
প্রচণ্ড গরমে সবাই বিরক্ত। এই গরমে আপনাকে স্বস্তি দিতে পারে শসা-লেবুর ঠাণ্ডা পানীয়। যা কিনা শরীর ঠান্ডা ও সতেজ রাখবে। এটা বানানো খুব সহজ। দেখুন কীভাবে শসা-লেবু পানীয় তৈরি করবেন-
উপকরণ : টুকরা করে কাটা শসা, পুদিনা পাতা কয়েকটি, ২ কাপ স্প্রাইট, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, লবণ ১ চা চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি : শসা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। ছেঁকে রস সংগ্রহ করুন। একটি গভীর পাত্রে লেবুর রস, শসার রস, লবণ, স্প্রাইট, পুদিনা পাতা কুচি একসঙ্গে মেশান। গ্লাসে ঢেলে বরফের কুচি মিশিয়ে পরিবেশন করুন ঠাণ্ডা শসা-লেবুর পানীয়।
এসআর/
মন্তব্য করুন
ইফতারের জন্য বেলের শরবত ফ্রিজে সংরক্ষণ করবেন যেভাবে
রমজানে সারাদিন পানাহার থেকে বিরত থাকার ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই আপনি ক্লান্ত বোধ করেন। ইফতারে তাই পর্যাপ্ত ফল, ফলের রস ও শরবত খাওয়া জরুরি। এজন্য ইফতারিতে রাখতে পারেন বেলের শরবত। এটি হজমের সমস্যা, গ্যাস্ট্রিক ও কোষ্ঠকাঠিন্যসহ নানা সমস্যার সমাধান হিসেবে চমৎকার কাজ করে। কিন্তু যারা প্রতিদিন বেলের শরবত তৈরি করা ঝামেলা মনে করেন তারা চাইলে রোজার আগেই বেলের শরবত করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে পারেন। তাহলে আর প্রতিদিন বেলের শরবত তৈরি করার ঝামেলা থাকবে না।
জেনে নিন সংরক্ষণের পদ্ধতি-
উপকরণ:
১. বেল পরিমাণমতো
২. টকদই ১০০ গ্রাম
২. পানি
৩. বরফকুচি সামান্য
৪. চিনি পরিমাণমতো
৫. লবণ ও তেঁতুল সামান্য
পদ্ধতি:
প্রথমে দুই থেকে তিনটি বেল নিন। এবার পরিমাণমতো পানি দিয়ে বেল ভালো করে চটকে ছেঁকে নিন। এরপর সুবিধামত ছোট-ছোট বা বড় বোতলে বেলের শরবত ভরে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন।
এবার ইফতারের কিছুক্ষণ আগে ফ্রিজ থেকে বোতল নামিয়ে রেখে দিন। এবার তেঁতুল অল্প পানিতে ভিজিয়ে কাঁথ বের করে নিন। এরপর বেলের মধ্যে টকদই, লবণ, চিনি ও তেঁতুলের কাঁথ ভালো করে মিশিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল দারুন স্বাদের স্বাস্থ্যকর বেলের শরবত। বরফকুচি দিয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন।
ভিন্ন স্বাদের অরেঞ্জ চিকেন
সারাদিন রোজা রেখে ইফতারিতে অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার না খেয়ে স্বাস্থকর খাবার খাওয়া উচিত। এ সময়টাতে বাহিরের খাবার না খেয়ে ঘরে তৈরি খাবার খেতে পারেন। অনেকেই ইফতারিতে ভিন্নরকম খাবার খেতে পছন্দ করেন, তারা কমলা দিয়ে চিকেন রান্নার এই রেসিপি জেনে নিতে পারেন। চলুন অরেঞ্জ চিকেন বানানোর প্রস্তুতি নেই। স্বাদে ও গন্ধে অতুলনীয় এই পদ তৈরির সহজ রেসিপি জেনে নিন।
যা যা লাগবে-
চিকেন, কমলা, টমেটো পেস্ট, টমেটো কেচাপ, পেঁয়াজ, শুকনো মরিচ, কাশ্মীরি মরিচ গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো, চিনি, তেল, ডিম, ভিনিগার, কর্নফ্লাওয়ার, সাদা তিল, লবণ
যেভাবে বানাবেন-
প্রথমে চিকেনটা কেটে ভালো করে ধুয়ে নিন। এরপর এতে হলুদ, ভিনিগার, লবণ, ডিম ও টমেটো কেচাপ দিয়ে ম্যারিনেট করুন। অন্তত ২ ঘণ্টা রেখে দিন। ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। রান্নার ১৫ মিনিট আগে ফ্রিজ থেকে বের করুন। এবার একটি কড়াইয়ে তেল গরম করুন। এতে পেঁয়াজ, রসুন ও আদা বাটা দিন। একটু ভাজুন। আদা ও রসুনের ভাজা গন্ধ ছাড়বে। এরপর এতে টমেটো পেস্ট দিয়ে দিন। আবারও স্বাদমতো লবণ ও হলুদ, লাল মরিচের গুঁড়ো দিন। ভালোভাবে মশলা কষাতে থাকুন। মশলা কষে এলে বেশি করে কমলার রস দিন। মশলা থেকে তেল ছাড়তে শুরু করবে। এরপর এতে ম্যারিনেট করা চিকেনটা দিয়ে দিন। আবারও ভালো করে কষিয়ে নিন। সামান্য গরম পানি দিন। এবার ঢাকনা দিয়ে রাখুন। মাংস সেদ্ধ হতে দিন। মাংস সেদ্ধ হয়ে গেলে ওপর থেকে সাদা তিল ও কমলালেবুর পাল্প ছড়িয়ে দিন। তৈরি হয়ে গেল অরেঞ্জ চিকেন। ইফতারে রুটি বা পরোটার সঙ্গে পরিবেশন করুন।
ইফতারে বাসি ভাতের মজাদার পাকোড়া
রাতে খাওয়ার পর ভাত থেকে গেলে রোজার দিনে চিন্তায় পরে যান অনেকেই। কারণ, বাসি ভাত দিয়ে কী করবেন, ভেবে পান না। তবে এবার আর চিন্তা নেই, এবার বাসি ভাত দিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে নিন ইফতারের জন্য পাকোড়া। সসে ডুবিয়ে কামড় দিলে কেউ বুঝবেই না এটা বাসি ভাত দিয়ে তৈরি করা। পাকোড়া বানাতে বেশি ভাতেরও প্রয়োজন হবে না। আগের দিনের থেকে যাওয়া অল্প ভাত দিয়েই এটি বানিয়ে নেওয়া যাবে। চলুন, জেনে নেই কীভাবে বাসি ভাত দিয়ে সুস্বাদু পাকোরা বানানো যাবে।
যা যা লাগবে:
ভাত, পেঁয়াজ, আদা, রসুন, কাঁচামরিচ, কর্নফ্লাওয়ার, বেকিং পাউডার, কাশ্মীরি মরিচ গুঁড়ো, ধনেপাতা, লবণ ও তেল।
যেভাবে বানাবেন:
প্রথমে একটি বাটিতে দেড় কাপ পরিমাণে ভাত নিন। পেঁয়াজ, আদা, রসুন, কাঁচামরিচ ব্লেন্ড করে নিন। এগুলো ভাতের সঙ্গে ভালো করে মেখে নিন।
এবার এতে দুটো সেদ্ধ আলু চটকে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। স্বাদমতো লবণ দিন। এরপর ৪ চামচ কর্নফ্লাওয়ার, অল্প করে বেকিং পাউডার, হাফ চামচ কাশ্মীরি মরিচ গুঁড়ো এবং ধনেপাতা দিয়ে মাখিয়ে নিন।
এরপর সেখান থেকে পাকোড়া আকারে বানিয়ে নিন। সবগুলো বানানো হয়ে গেলে চুলায় পাত্র বসিয়ে তেল গরম দিন। এরপর তেল মাঝারি গরম হলে পাকোড়া ছেড়ে দিন। মাঝারি আঁচে ভেজে নিন। লালচে হয়ে এলে নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন। সস দিয়ে খেতে পারেন। আবার গরম ভাতের সঙ্গেই এই ভাত পাকোরা খাওয়া যাবে।
সুস্বাদু লাউয়ের হালুয়া
সবজি হিসেবে লাউয়ের উপকারিতা উপেক্ষা করার কোনো উপায় নেই। লাউয়ে মধ্যে প্রচুর পানি থাকার পাশাপাশি এতে ফাইবার, ভিটামিন ও গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান থাকে। তবে সাধারণত বাঙালি বাড়িতে লাউ ডাল, লাউ চিংড়ির, লাউ ঘন্টই বেশি দেখা যায়। তবে এবার যুক্ত করুণ নতুন একটি পদ, আর তা হলো লাউয়ের হালুয়া। ভিন্ন স্বাদের এই রেসিপি রুটি বা পরোটার সঙ্গে খেতে ভালোই লাগে। খেতেও যেমন সুস্বাদু আর উপকরণও কম। আজই ইফতারে বানিয়ে ফেলুন অন্য স্বাদে লাউয়ের হালুয়া।
জেনে নিন রেসিপি:
উপকরণ : লাউ- ৩০০ গ্রাম, দুধ- ৫০০ মিলি, চিনি- ২০ গ্রাম, ছানা- ৫ গ্রাম, কিসমিস- ২ গ্রাম, কাজুবাদাম- ২ গ্রাম, ঘি- ৫ গ্রাম, এলাচ গুঁড়ো- ১ গ্রাম,
প্রণালি : প্রথমে লাউয়ের খোসা ছাড়িয়ে টুকরা করে অতিরিক্ত পানি বের করে ফেলুন। এরপর একটি পাত্রে ৩ গ্রাম ঘি গরম করে নিন। এরপর লাউয়ের টুকরা দিয়ে নাড়তে থাকুন। লাউ নরম হয়ে এলে এর মধ্যে দুধ দিয়ে নাড়তে থাকুন। ২০ মিনিট পর লাউ দুধে মিশে গেলে চিনি দিয়ে দিন। একটি পাত্রে বাকি ঘি গরম করে নিন। গরম হলে অন্য পাত্রে হালুয়া ও ছানা দিয়ে দিন। এরপর কাজুবাদাম ও কিসমিস দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার লাউয়ের হালুয়া।
গরমে স্বস্তি পেতে কাঁচা আমের ললি
তীব্র গরমের মধ্যেই এবার রোজা। তাই দিন শেষে ইফতারের পর খাওয়ার জন্য অথবা প্রচন্ড গরমে আরামের জন্য বানিয়ে ফেলতে পারেন কাঁচা অমের ললি আইসক্রিম। টক-মিষ্টি এই আইসক্রিম স্বাদে হবে অনন্য আর পুষ্টিতে হবে সেরা। খুব সহজে কাঁচা আম দিয়ে বানিয়ে ফেলা যায় এই আইসক্রিম।
কাঁচা আমে আছে প্রচুর ভিটামিন সি, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা পূরণে সাহায্য করে, ফলে হাড় হয় শক্তিশালী। তাছাড়া ভিটামিন সি শরীরকে ইনফ্লামেশনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে, নতুন রক্ত কণিকা সৃষ্টিতে সাহায্য করে, আয়রনের শোষণে এবং রক্তপাতের প্রবণতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে বানাবেন এই ললি আইসক্রিম-
যা যা লাগবে-
কাঁচা আম- ১টা
চিনি- আধা কাপ
ব্ল্যাক সল্ট- ১ চা চামচ
পানি- ৮ কাপ
পুদিনা পাতা- আধা কাপ
সবুজ ফুড কালার
যেভাবে বানাবেন-
প্রথমে একটি কাঁচা আম ছোট টুকরা করে কেটে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। তারপর ৪ কাপ পরিমাণ পানি দিয়ে চুলায় অল্প আঁচে বসিয়ে দিন। এখন আমের রং স্বচ্ছ না হওয়া পর্যন্ত ফুটাতে থাকুন। এরপর সেদ্ধ আমসহ পানি নামিয়ে ঠান্ডা করে নিন। তারপর পানিসহ আম ব্লেন্ডারে দিয়ে দিন। এখন যোগ করুন আধা কাপ পুদিনা পাতা, আধা কাপ চিনি, ১ চা চামচ ব্ল্যাক সল্ট। এবার মিশ্রণের সব উপকরণ দিয়ে মিহি ব্লেন্ড করে নিন।
সবশেষে আইসক্রিমের সুন্দর রঙের জন্য মেশান সবুজ ফুড কালার। মিশ্রণটি আইসক্রিম বসানোর ছাঁচে ঢেলে নিন। সারারাত রেখে পরদিন পরিবেশন করুন।
ইফতারে রাখুন চিড়ার ডেজার্ট
সারাদিন পর যেহেতু ইফতার খাওয়া হয়, তাই ভুল খাবারে পেট না ভরিয়ে ভালো ও স্বাস্থ্যকর খাবার রাখা উচিত এ সময়। তাহলে শরীর দ্রুত অ্যানার্জিও পাবে আবার সুস্থও থাকবেন। আর সারাদিন না খেয়ে থাকার পর ইফতারে একটু ঠান্ডা ডেজার্ট খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। তবে স্বাস্থ্যের দিকেও তো খেয়াল রাখতে হবে।
এজন্য ইফতারে রাখতে পারেন প্রাণ জুড়ানো চিড়ার ডেজার্ট। এই খাবার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
জেনে নিন কীভাবে তৈরি করবেন-
উপকরণ:
১. চিড়া আধা কাপ
২. গুঁড়া দুধ আধা কাপ
৩. চিনি স্বাদমতো
৪. বেদানা পরিমাণমতো
৫. কলা পরিমাণমতো ও
৬. জেলো আধা কাপ।
পদ্ধতি:
প্রথমে চিড়া পানি দিয়ে ২-৩ বার ভালো করে ধুয়ে নিন। এরপর চিড়া ৫-৬ মিনিটের মতো রেখে দিন। এরই মধ্যে চিড়া ফুলে উঠবে অনেকটাই। তারপর চুলায় একটা প্যান বসিয়ে তাতে ২ কাপ পানি দিন। এর মধ্যে গুঁড়া দুধ ও পরিমাণমতো চিনি মিশিয়ে নিন। তারপর চুলার আঁচ মিডিয়ামে রেখে ৩-৪ মিনিট জ্বাল করে নিন দুধ।
এরপর নামিয়ে দুধ একেবারে ঠান্ডা করে নিতে হবে। এবার ২-৩টি ছোট ছোট বাটি বা কাপ নিয়ে তার মধ্যে চিড়া, জ্বালানো দুধ, ফল ও জেলো মিশিয়ে নিন। আপনি চাইলে পছন্দসই অন্যান্য ফলও মেশতে পারেন এই ডেজার্টে। এরপর ফ্রিজের নরমালে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন।
ইফতারের আগে বের করে পরিবেশন করুন ঠান্ডা ঠান্ডা চিড়ার ডেজার্ট।
ইফতারে স্বাস্থ্যকর স্প্রাউট সালাদ
সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে স্বাস্থ্যকর খাবার শরীরের জন্য অনেক উপকারী। আর তাই ইফতারে স্বাস্থ্যসম্মত স্প্রাউট সালাদ রাখতে পারেন। স্প্রাউড সালাদ সাস্থ্যের জন্য খুবি উপকারী। স্প্রাউডে ভিটামিন এ,বি,সি ভরপুর। এ ছাড়াও এ সালাদটি হজম শক্তি বাড়ায়। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক স্প্রাউট সালাদের রেসিপি।
যা যা লাগবে-
অঙ্কুরিত ছোলা আধা কাপ
সবুজ অঙ্কুরিত মুগ ডাল
সবুজ পেঁয়াজ (পেঁয়াজ শাকের পেঁয়াজ) ৪টি
১টা ছোট গাজর
ক্যাপসিকাম আধা কাপ
ডাবের শাঁস ১/৪ ভাগ
শসা অর্ধেক
টমেটো ১টি
লেবু ১টি
আধা চা চামচ আমচুর পাউডার
আধা চামচ গোলমরিচের গুঁড়া
বিট লবণ স্বাদমতো
চিনা বাদাম ২ চা চামচ
ধনেপাতা, পুদিনা পাতা সামান্য পরিমাণ
যেভাবে তৈরি করবেন-
প্রথমে একটি বাটিতে ছোলা আর মুগডাল ৮ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। ৮ ঘণ্টা পর পানি থেকে তুলে একটা ভেজা তোয়ালে দিয়ে ঢেকে আরও ৮ ঘণ্টা রেখে দিন। এরপর তোয়ালে তুললেই দেখবেন অঙ্কুর বেড়িয়েছে। আপনি যদি চান আরও একটু বেড়ে উঠুক, তাহলে তোয়ালে ভিজিয়ে আবারও ৮-১০ ঘণ্টা রেখে দিলেই দেখবেন বেশ খানিকটা বড় হয়েছে। এবার এগুলোকে আধাঘণ্টার জন্য ভিজিয়ে রাখুন। এবার সালাদ তৈরির পালা।
এর জন্য সবগুলো সবজি ধুয়ে কুচি করে কেটে একটি বাটিতে নিন। এরপর সবজি, অঙ্কুরিত ছোলা, ডাল, বিটলবণ, আমচুর পাউডার, বাদাম, সবুজ পেঁয়াজ, লেবুর রস মিশিয়ে হালকা করে মাখিয়ে নিতে হবে। এবার ওপর থেকে গোলমরিচের গুঁড়া ছড়িয়ে দিন।
ডেকোরেশনের জন্য ক্যাপসিকাম গোল করে কেটে নিয়ে তার মাঝখানে গোলাপ ফুলের শেইপে টমেটো কেটে মাঝখানে বসিয়ে দিন। দেখতে বেশ লাগবে।