দূরে থাকুক চোখের কালো দাগ
'চোখ যে মনের কথা বলে' বাংলা চলচ্চিত্রের কালজয়ী গানের অংশ। সুন্দর চোখ কে না চায়। কিন্তু চোখের নিচে কালো দাগ বা ডার্ক সার্কেল সৌন্দর্যে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বেশ কিছু কারণে চোখের নিচে কালো দাগ পড়তে পারে যেমন, খাবারে অনিহা, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, রাত জেগে থাকা বা ঘুম কম হওয়া, অতিরিক্ত কাজের চাপ নেয়া, বার্ধক্যজনিত কারণ, অনেক সময় সূর্যের অতি বেগুণী রশ্মির জন্য চোখের নিচে কালো দাগ হয়ে থাকে।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই যত্নের অভাবে ডার্ক সার্কেল'র তৈরি করে। এবার সহজ কিছু টিপস জেনে নেয়া যাক
গোলাপজল ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে তুলার মধ্যে দু ফোটা গোলাপজল নিয়ে চোখের চার পাশে লাগান। এভাবে ১৫ মিনিট ম্যাসেজ করেন। এতে চোখে কমলতা ফেরাবে এবং ক্লান্তি ভাব দূর করবে।
খোসাসহ আলু বেঁটে চোখের নিচে লাগাতে পারেন। ৪ থেকে ৫দিন এই পেস্টটি ব্যবহার করতে হবে।
দু’ফোটা মুধু চোখের চারপাশে ধীরে ধীরে মাখুন। কিছুক্ষণ পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটা চোখের ওপরের চামরার রোদে পোড়া ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
বরফ টুকরো নিয়ে চোখের চারপাশে ধীরে ধীরে ম্যাসেজ করুন। চোখের কালো ভাব দূর করতে বরফ ভালো উপকার দেয়।
ঘুমাতে যাবার আগে চোখ বন্ধ করে চারপাশে বাদামের তেল দিয়ে ম্যাসেজ করলে ডার্ক সার্কেল কমানো য়ায। রাতে ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
রোদে চলাফেরার সময় রোদ চশমা ব্যবহার করুন।
মানসিক স্ট্রেস এড়িয়ে চলুন। মনকে চাঙ্গা রাখার চেষ্টা করুন সবসময়।
shijang- O2 bubble foam
* এটা আমাদের স্কিনের কেরাটিন প্রোটিনকে উজ্জীবিত করে। কেরাটিন হলো স্কিনের এমন এক প্রোটিন যা আমাদের ত্বকের কোষগুলোকে একটি আরেকটির সাথে আটকে রাখে। কেরাটিন প্রোটিন যদি কোন কারণে সতেজ না থাকে তাহলে স্কিন ধীরে ধীরে ঝুলে পড়ে এবং রিংকেল হয়।
** একল্যান্টের O2 বাবল ফোম স্কিনের এই কেরাটিন প্রোটিনকে সতেজ করে তোলে, যার ফলে স্কিন হয় টাইট এবং স্মুথ।
উপাদান
ডালিম, লিলি, বেদানা, রোজমেরি, জিঙ্ক।
কাজ
ওটু ক্লিনজার স্কিনকে ঝকঝকে করে দেয় কিন্তু স্কিনের ন্যাটারায় অয়েল অটুট থাকে।
এটি স্কিনকে একেবারে ভেতর থেকে পরিস্কার করে।
এটি স্কিন কে করে উজ্জ্বল, সতেজ, টানটান ও বয়সের ছাপও দূর করে।
এস
মন্তব্য করুন