• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo

ফ্যাশনে রূপার গহনা

আরটিভি অনলাইন রিপোর্ট

  ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১২:৫৫

সময় ঘুরে এখন নারীর পছন্দেরও শীর্ষে চলে এসেছে রূপার গহনা। ধীরে ধীরে রূপার জায়গা দখল করে নিয়েছিল সোনা, মেটাল এবং বিভিন্ন পাথরের গহনা।

তবে সময়ের পরিবর্তনে রূপার গহনার ডিজাইনেও এসেছে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন। ঐতিহ্যবাহী রূপার গহনা গ্রামবাংলার গণ্ডি পেরিয়ে প্রভাব বিস্তার করেছে হালফ্যাশনের জগতেও।

এই তো কিছুদিন আগের কথা। তখনও রূপার গহনা মানেই সেকেলে ব্যাপার ছিল। বড়জোর পায়ের তোড়া। এর বেশি রুপাকে গহনা হিসেবে গায়ে লাগানো হতো না।

তবে সময় গড়িয়েছে, পরিবর্তন এসেছে হাল ফ্যাশনে। একেবারে পেছন সারি থেকে সামনে চলে এসেছে রূপা গহনা।

তবে রূপার মধ্যে দুটো কালার একটি সাদা আরেকটা কোরাপস করে অক্সিডাইড করা। ধাতব বা মেটাল দুই ধরনের হয়।

একটা বেইজড মেটাল আরেকটা কেশব মেটাল। কপার বা তামা এগুলো বেইজ মেটাল। সিলভারটাকে অক্সিডাইড করলে সেটা অ্যান্টিক হয়।

এটা ব্ল্যাকিস, তাই সবকিছুতেই মানিয়ে যায়। ওয়েস্টার্ন আউটফিটে বেশিরভাগই ডার্ক কপার, অ্যান্টিক ব্রাজড বা অ্যান্টিক পলিস, সিলভার এগুলো ভালো মানায়।

রূপার গহনা বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানগুলোয় গেলেই নজর কাড়ে অসংখ্য ডিজাইন। বিয়ের কনের সাজে নানা রকম গহনার দরকার হয়। স্বর্ণের উচ্চমূল্যের জন্য এখন কানের দুল, গলার নেকলেস, হাতের বালা, চুড়ি, আংটি ছাড়া অন্যান্য গহনায় রূপা ব্যবহার করার প্রচলন ব্যাপক।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এতে স্বর্ণের রং করা থাকে। এসব গয়নার মধ্যে আছে টিকলি, সিতাহার, মানতাসা, রতনচূড়, ঝুমুর, মাথার মুকুট, খোঁপার ক্লিপ, পায়ের নূপুর, কোমরের বিছা ইত্যাদি। আধুনিকতার ছোঁয়ায় দৃষ্টিনন্দন ডিজাইনের তৈরি এসব অলঙ্কার তরুণীদেরও বেশ পছন্দের।

শাড়ি কিংবা ফতুয়া সাধারণ অনুষ্ঠান কিংবা বিয়ে বাড়ি বর্ষা কিংবা হেমন্ত সবকিছুর সঙ্গে তাল মেলাতে রূপার গহনার জুড়ি নেই।

বর্তমানে অনেক ফ্যাশন হাউসেও এসব গহনা পাওয়া যায়।

আড়ংসহ বেশকিছু হাউস অত্যন্ত যত্ন সহকারে তৈরি করছে রূপার গহনা।

দেশী দশ ফ্যাশন হাউস, দোয়েল চত্বর, কর্ণফুলী মার্কেট, শাহবাগ, আজিজ সুপার মার্কেটে এসব গহনা পাবেন।

আরকে/এম

মন্তব্য করুন

daraz
  • লাইফস্টাইল এর পাঠক প্রিয়
X
Fresh