আরব আমিরাতে চালু হচ্ছে রাজক্ষমা
মাহাবুব হাসান হৃদয়, সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে
| ২২ জুলাই ২০১৮, ২৩:২০ | আপডেট : ২২ জুলাই ২০১৮, ২৩:৩০

আরও পড়ুন : ‘সিংহের লেজ নিয়ে খেলবেন না’
-------------------------------------------------------- এ সভায় উপস্থিতি ছিলেন বাংলাদেশের পক্ষে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দুবাইয়ের লেবার কাউন্সিলর এসকেএম জাকির হোসেন। এই সময় আমিরাত সরকার ইমিগ্রেশন দুটি অ্যামনেস্টি বা সাধারণ ক্ষমার বেশ কিছু নির্দেশনা তুলে ধরেন। রোববার (২২ জুলাই) দুপুরে দুবাইয়ে তার কার্যালয়ে কনস্যুলেটের লেবার কাউন্সিলর এসকেএম জাকির হোসেন কিছু নির্দেশনা দেন। তা হলো— ক. বৈধ ভিসাবিহীন প্রবাসী কর্মীরা ইচ্ছা করলে নতুন করে ভিসা লাগাতে পারবে। তবে সেই ক্ষেত্রে নতুন নিয়োগকর্তা/স্পন্সর লাগবে। পূর্ববর্তী স্পন্সর কর্তৃক তামীম বা এবসকন্ডিং রিপোর্ট ইমিগ্রেশন সিস্টেম হতে তুলে দেবে। আমের বা তাসহিলের মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে হবে এবং নির্ধারিত ফি দিতে হবে। ফাইন বা জরিমানা দিতে হবে না। খ. কেউ যদি ইউএই ত্যাগ করে দেশে চলে যেতে চায়, কনস্যুলেট থেকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট পাসপোর্ট বা আউট পাস নিয়ে সংশ্লিষ্ট ইমিগ্রেশনে গিয়ে তাকে এক্সিট পারমিট নিতে হবে এবং এক্সিট পারমিটের মেয়াদ থাকবে ১০ দিন। এই ক্ষেত্রে ফাইন বা জরিমানা দিতে হবে না। কোনও ধরনের নো এন্ট্রি বন্ড দেবে না। পরবর্তীতে সে ভিজিট এমপলয়মেন্ট ভিসায় এই দেশে আসতে পারবে। গ. আর যারা ইউএইতে অবৈধ অনুপ্রবেশ তথা ওমান বা ইরান কিংবা সমুদ্রপথে এসেছিল তাদের ক্ষেত্রে দুই বছরের নো-এন্ট্রি বন্ড পড়বে। এই অনুপ্রবেশকারীর মধ্যে প্রথমে রয়েছে পাকিস্তানি নাগরিক, দ্বিতীয় স্থানে আছে আফগানিস্তানের নাগরিক এবং তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে বাংলাদেশী নাগরিক। আরও পড়ুন : এপি/পি