• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo

জাতিগত নিধনের প্রমাণ চেয়েছে মিয়ানমার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

  ১০ মার্চ ২০১৮, ১২:৩৯

মিয়ানমারে যে জাতিগত নিধন বা গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে সেটির জন্য সুস্পষ্ট প্রমাণ চেয়েছেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা থুয়াঙ তুন।

বৃহস্পতিবার জেনেভায় তিনি বলেন, মুসলিম সম্প্রদায়ের অধিকাংশ মানুষ এখনও রাখাইনে বসবাস করছে। যদি সেখানে গণহত্যা চালানো হতো, তাহলে তারা সেখান থেকে পালিয়ে যেত। খবর রয়টার্সের।

বুধবার জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান জেইদ রাদ আল-হুসেন বলেছেন, তার জোরালো সন্দেহ সেখানে ‘গণহত্যা’ সংঘটিত হয়েছে। এর আগে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী জাতিগত শুদ্ধি অভিযান ও গণহত্যার অভিযোগের প্রেক্ষিতে যে দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশ করে সেখানে সেনাসদস্যদের প্রায় সব অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
--------------------------------------------------------
আরও পড়ুন: ছেলের ভুলে মায়ের ফোনসেট ৪৮ বছরের জন্য লক
--------------------------------------------------------

জেইদ বলেছেন, গণকবরের ওপর বুলডোজার চালানোর বিষয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের প্রতিবেদন অনুযায়ী ‘মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সম্ভাব্য আন্তর্জাতিক অপরাধের প্রমাণ নিশ্চিহ্ন করার ইচ্ছাকৃত চেষ্টা চালিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

থুয়াঙ তুন বলেছেন, জাতিগত শুদ্ধি অভিযান ও গণহত্যার অভিযোগ খুব মারাত্মক এবং হালকাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, আমরা প্রায়ই এমন অভিযোগ শুনি যে মিয়ানমারে জাতিগত শুদ্ধি অভিযান বা গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে। আমি আগেও বলেছি এবং আবারও বলছি, এটা সরকারের নীতি নয় এবং এটা আপনাদের আমি নিশ্চিত করতে পারি। যদিও অভিযোগ উঠছে, আমরা এর স্বপক্ষে জোরালো প্রমাণ চাই।

জাতিগত শুদ্ধি অভিযান বা গণহত্যার মতো ঘটনা ঘটেছে সেটি ঘোষণা দেয়ার আগে আমরা তা খতিয়ে দেখতে চাই।

গেলো বছরের ২৫ আগস্ট রাখাইনে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ শুরু করার পর প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা প্রতিবেশী বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।

আরও পড়ুন:

এ/ এমকে

মন্তব্য করুন

daraz
  • আন্তর্জাতিক এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
টেকনাফ সীমান্তে ফের মর্টারশেলের বিকট শব্দ, আতঙ্কে স্থানীয়রা
হঠাৎ ২১ মর্টার শেল বিস্ফোরণ, কাঁপল টেকনাফ
বাংলাদেশে পালিয়ে এলেন ১৭৯ বিজিপি, দেখতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ মেম্বার
ফের বাংলাদেশে পালিয়ে এলেন মিয়ানমারের ২৯ সীমান্তরক্ষী
X
Fresh