২৫ বছর মেয়াদ বাড়ায় খুশি সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদরা
সংরক্ষিত নারী আসনের মেয়াদ আরো ২৫ বছর বাড়ানোয়, জাতীয় সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হলো বলে মনে করেন, সংসদ সদস্যরা।
তবে এজন্য, সাধারণ আসনে নারীদের প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ যেন সংকুচিত না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখার পরামর্শ, তাদের।
এদিকে, সংরক্ষিত নারী আসনেও নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মনে করেন, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞরা।
নানা বিতর্কের মধ্যেই, গেলো রোববার সবার সম্মতিতে জাতীয় সংসদে পাশ হয়, সংবিধানের সপ্তদশ সংশোধনী। এর মাধ্যমে ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসনের মেয়াদ, আরও ২৫ বছর বাড়ানো হয়।
সংরক্ষিত আসনের মেয়াদ বাড়ায়, নারীর ক্ষমতায়নের সঙ্গে, রাজনীতিতে সমঅংশীদারিত্বও নিশ্চিত হলো, বলছিলেন আওয়ামী লীগের নারী সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ফজিলাতুননেছা বাপ্পি।
তৃণমূল পর্যায়ের নারীরা যেন সাধারণ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন, সেজন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আরো উদার হতে হবে বলে মন্তব্য করলেন জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাংসদ শিরিন আক্তার।
তবে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ আরটিভিকে বলছিলেন, সংরক্ষিত আসনের সদস্যরা, কোটার সংসদ সদস্য। নির্বাচনের মাধ্যমেই, এর প্রতিনিধিত্ব ঠিক করা উচিত।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের জন্য, সাধারণ আসনে নারীদের আরও বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ দেয়া উচিত।
এসজে
মন্তব্য করুন