• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo

কোথায় যাচ্ছে কোটি টাকার বরাদ্দ?

জাহিদ রহমান

  ১৯ মার্চ ২০১৮, ১৭:২৩

বিদ্যুতের মিটারের নামে চলছে গ্রাহক ভোগান্তি। প্রথমে এনালগ, তারপর ডিজিটাল। এখন আবার প্রি-পেইড মিটার। অথচ টাকা যাচ্ছে গ্রাহকদের পকেট থেকেই। তাদের প্রশ্ন, তাহলে কোথায় যাচ্ছে কোটি টাকার এই বরাদ্দ?

পুরো বিষয়টাকে বেআইনি বলে দাবি করছে সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এমনকি পুল থেকে বৈদ্যুতিক তার পাওয়ার নিয়ম থাকলেও তাও পাচ্ছেন না গ্রাহক।

প্রায় দুই কোটি গ্রাহককে প্রি-পেইড মিটারের আওতায় আনতে সরকারি নির্দেশে কাজ করছে বিদ্যুৎ বিতরণ প্রতিষ্ঠান- ডিপিডিসি, ডেসকো ও পিডিবি। অথচ মাত্র দেড় বছর আগেও এসব গ্রাহককে অ্যানালগ থেকে ডিজিটাল মিটারে আসতে বাধ্য করা হয়।

--------------------------------------------------------
আরও পড়ুন: অটোরিকশায় মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা
--------------------------------------------------------

গ্রাহকদের মতে, বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের শিকার তারা। বাধ্য হচ্ছেন চাপিয়ে দেয়া সিদ্ধান্ত মেনে নিতে। আবার মিটারে কোনো জটিলতা দেখা দিলে তার সমাধানও খুঁজতে হয় তাদেরকেই। মিটার সংযোগের প্রয়োজনে পুল থেকে গ্রাহক হোল্ডিং পর্যন্ত বিদ্যুতের তার বরাদ্দ থাকলেও পাচ্ছেন না তারা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আরটিভি অনলাইনকে একজন গ্রাহক বলেন, নিজেদের টাকা দিয়ে আমরা বিদ্যুৎ কিনছি কিন্তু এর জন্যও টাকা দিতে হচ্ছে।

আরেকজন গ্রাহক বলেন, অনেক সময় এক হাজার টাকার পরিবর্তে ৮৬২ বা ৯৫২ টাকা পাই আমরা।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ শামছুল আলম বলছেন, গ্রাহকের কাছ থেকে মিটার বাবদ এভাবে টাকা আদায় করাটা বেআইনি।

বিদ্যুতের বিল বাড়াতে বিইআরসির নির্দেশনা মানা হচ্ছে না বলে জানালেন প্রতিষ্ঠানটির সদস্য মো. মিজানুর রহমান।

ডিপিডিসির নির্বাহী পরিচালক (প্রকৌশল) মো. রমিজ উদ্দিন সরকার জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এমনটি করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।

আরও পড়ুন:

কে/পি

মন্তব্য করুন

daraz
  • এক্সক্লুসিভ এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
কত টনের এসিতে কত বিদ্যুৎ বিল
শূন্যপদে পল্লী বিদ্যুতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
লোডশেডিং নিয়ে যা জানালেন বিদ্যুৎসচিব
বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
X
Fresh