আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেড ও ইভ্যালির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর(ভিডিও)
লাবিব গ্রুপের কৃষিপণ্য ব্যবসায়ের ক্রমবর্ধমান উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে দেশের অন্যতম কৃষি খামার 'আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেড' এবং ই-কমার্স প্লাটফর্ম ‘ইভ্যালির’ সঙ্গে একটি দ্বীপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ জুন) এক অনুষ্ঠানে আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেডের পরিচালক ও লাবিব গ্রুপের ভাইস-চেয়ারম্যান মিসেস সুলতানা জাহান ও ইভ্যালির চেয়ারম্যান মিসেস শামীমা নাসরিন চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন লাবিব গ্রুপের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আলমগীর, ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেলসহ আরও অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
উল্লেখ্য যে, ‘আলমগীর র্যাঞ্চ লিমিটেড’ বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ লাবিব গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
এসআর/
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৪ মার্চ)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ২৪ মার্চ ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১২ টাকা ১ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ২০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৩ টাকা ৫০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৮ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ১৪ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ১ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৩ টাকা ৭৪ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭০ টাকা ৯ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বেঙ্গল মোবাইলের নতুন চমক
বাজারে এসেছে বেঙ্গল মোবাইলের নতুন চমক BG105 BD হ্যান্ডসেট। এতে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের মাদারবোর্ড সাথে হাই কোয়ালিটি MTK প্রসেসর, যা নিশ্চিত করছে সর্বোচ্চ গুণগত মান। এছাড়াও গ্রাহক আরও পাচ্ছেন ১৮০ দিনের ব্যাটারি ও চার্জার রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি,৩৬৫ দিন LCD পরিবর্তন গ্যারান্টি এবং ৩৬৫ দিন প্রাপ্ত বিক্রয়ত্তর সেবা।
খুবই সুন্দর আউটফিটের ১.৭৭" ডিসপ্লের এই হ্যান্ডসেটটি ডুয়েল সিমকার্ড সম্বলিত। পাঁচটি আকর্ষণীয় কালার সমৃদ্ধ এই স্টাইলিস মোবাইলটিতে আরোও থাকছে ক্রিস্টাল কিপ্যাড, ওয়্যারলেস এফএম, টর্চ, ৮০০-ফোনবুক, অটো কল রেকর্ডার, কিং ভয়েস ফিচার এবং আরও আকর্ষণীয় ফিচার।
এ ব্যাপারে বেঙ্গল ফোনের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) প্রকৌশলী নাহিদুল ইসলাম জানান, গুণগত মান সম্পন্ন ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের হ্যান্ডসেট গুলো বাংলাদেশে আমাদের নিজস্ব কারখানায় চার্জার ব্যাটারি সহ মোবাইল ফোনের পিসিবএ উৎপন্ন করা হচ্ছে।গুণগত মান সম্পন্ন প্রোডাক্ট গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোই আমাদের মূল লক্ষ্য। তারই ধারাবাহিকতায় BG105 BD হ্যান্ডসেটটির ডিজাইনে রয়েছে আধুনিকতার ছোঁয়া এবং কোয়ালিটি নিশ্চিত করা হয়েছে শতভাগ। যা ক্রেতা সাধারণকে দিবে দীর্ঘদিন ব্যবহারের নিশ্চয়তা।
মাংস বিক্রি ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন খলিল
সম্প্রতি নানা আলোচনা-সমালোচনায় উঠে এসেছে মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমানের নাম। কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় আসেন তিনি। রোজার প্রথম দিন থেকে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৯৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দেন তিনি। এতে তার দোকান ‘খলিল গোস্ত বিতানে’ ক্রেতাদের ঢল নামে। তাকে নিয়ে বিতর্কও অনেক। কেউ বলছেন, রাষ্ট্রীয় সুবিধা নিতে দাম কমিয়ে আলোচনায় থাকতে চেয়েছেন খলিল। আবার সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে নিম্নমানের মাংস দেওয়ার অভিযোগও ওঠে। ক্ষুব্ধ ক্রেতার সঙ্গে মারামারির ঘটনাও সামনে এসেছে। এবার মাংস বিক্রি ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন খলিল।
‘যাদের জন্য এতকিছু করেছেন তারাই আজ পাশে নেই’ জানিয়ে আগামী ২০ রমজানের পর থেকে আর মাংস ব্যবসা করবেন না বলে জাতীয় একটি দৈনিককে জানিয়েছেন তিনি।
মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান বলেন, যে মাংস ব্যবসায়ীদের জন্য এতকিছু করলাম, তারা এখন কেউ আমার পাশে নেই। বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম এতদিন আমার কাছে কাছে থাকলেও এখন আর নেই। সরকারও আর আমার সঙ্গে নেই। ফলে আমি আর মাংস ব্যবসাই করবো না। কথা দিচ্ছি, আগামী ২০ রমজানের পর আর খলিল মাংস বিতান থাকবে না। জীবনেও আর মাংস ব্যবসা করবো না।
রোজার প্রথম দিন থেকে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৯৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দেন তিনি। তবে ১০ রোজা না যেতেই প্রতি কেজি মাংসের দাম ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন এই মাংস ব্যবসায়ী। তবে এবার সেখান থেকে সরে এসে আবারও ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রির ঘোষণা দেন খলিল।
রোববার (২৪ মার্চ) ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, গরুর মাংস বিক্রেতা খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বল এতদিন লোকসান দিয়ে গরুর মাংস বিক্রি করেছেন। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে মাংসের দামও বেড়ে গেছে। তাদের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি করা সম্ভব নয়। এ পরিস্থিতিতে তারা কি করবেন, এটি সম্পূর্ণ তাদের সিদ্ধান্ত।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৬ মার্চ)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ২৬ মার্চ ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১২ টাকা ১ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ৪০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৩ টাকা ৫০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৮ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ১৪ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ১ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৩ টাকা ৭৪ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭০ টাকা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৭ মার্চ)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ২৭ মার্চ ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১২ টাকা ১ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ২০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৩ টাকা ৫০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৮ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ২৮ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ১ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৪ টাকা ১৬ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭০ টাকা ১০ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৮ মার্চ)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ২৮ মার্চ ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১২ টাকা ১ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ২০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৩ টাকা ২০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৮ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ৪০ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ১০ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৪ টাকা ১০ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭০ টাকা ১ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বড় খামারিদের কারসাজিতে ৫০০-তে নামছে না গরুর মাংস
বাজারে গরুর মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না বড় খামারিদের কারসাজিতে। দুর্মূল্যের এ বাজারে স্বল্পমূল্যে যারাই গরুর মাংস বিক্রি করতে চাচ্ছেন, তাদের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে খামারিদের অসাধু চক্র। একদিকে কোরবানিকে কেন্দ্র করে বাজার থেকে গরু উঠিয়ে নেওয়া হচ্ছে, অন্যদিকে হুমকি আর চাপ এসে হাজির হচ্ছে স্বল্পমূল্যের বিক্রেতাদের জীবনে। খামারিদের এই সিন্ডিকেট ভাঙা গেলে ৫০০ টাকায়ও গরুর মাংস কিনতে পারতো ক্রেতা সাধারণ; আবারও মাসে অন্তত একবার হলেও গরুর মাংসের স্বাদ নিতে পারতো মধ্যবিত্ত পরিবার।
খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বলের মতো স্বল্পমূল্যে গরুর মাংস বিক্রেতাদের মতো এবার মাংস ব্যবসায়ী সমিতিও স্বীকার করলো, ৫০০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি সম্ভব। কিন্তু এর জন্য আগে খামারিদের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে।
সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের দাম বেঁধে দেওয়া ২৯ পণ্যের তালিকায় গরুর মাংস রাখা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম।
গরুর মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারার কারণ উল্লেখ করতে গিয়ে তিনি জানান, বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী ফার্মার অ্যাসোসিয়েশন যে কোনো সময় গরু কিনতে পারে, এই সুযোগটাই অসাধু খামারিরা নিচ্ছে। সামনে কোরবানি, খলিল মাংসের দাম কমিয়ে দেওয়ায়, গরুর দাম কমে গেছে। এতে সারা দেশের খামারিরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। তারা বাজার থেকে গরু উঠিয়ে নিয়েছে। এই সিন্ডিকেট ভাঙলে মাত্র ৫০০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করা সম্ভব।
এদিকে রাজধানীর বাজারে যখন গরুর মাংসের দাম ৭০০-৭৫০ টাকা, তখন শাহজাহানপুরের খলিল গোশত বিতানে ৫৯৫ টাকা দরে মাংস কিনতে দীর্ঘ লাইন দিচ্ছেন ক্রেতারা। মাঝে হঠাৎ গরুর দাম বাড়ার কারণ দেখিয়ে ১০০ টাকা বাড়িয়ে মাংস বিক্রির ঘোষণা দিয়েও দুদিনের মাথায় তা থেকে সরে আসেন ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান। লোকসান হলেও নিজের কথা রাখতে ২০ রোজা পর্যন্ত আগের দামেই বিক্রি করছেন মাংস।
দাম ১০০ টাকা বাড়ানোর কারণ হিসেবে খলিল তখন বলেছিলেন, ‘বড় খামারিদের কাছে হেরে গেছি। বড় বড় খামারিরা ঈদ ও কোরবানিকে সামনে রেখে হাট থেকে গরু উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তাই ইদানিং গরুর দাম বাড়ছে।’
খলিলের মতো ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করে এলেও সম্প্রতি নিজের দোকানে গরুর মাংসের দাম ৩৫ টাকা বাড়িয়েছেন মিরপুর ১১ এর উজ্জ্বল। তার গোশত বিতানে বর্তমানে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬৩০ টাকায়। বড় খামারিদের কারসাজির কথা উঠে এসেছে তার বক্তব্যেও।
সপ্তাহ দেড়েক আগেই বাজারে ৫০০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করা সম্ভব বলে জানিয়েছিলেন ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তখন তিনি বলেছিলেন, পথের হাটের ইজারা ও চাঁদাবাজি বন্ধ এবং পরিবহন সমস্যা দূর করা গেলে ৫০০ টাকা কেজিতে গরুর মাংস বিক্রি করা সম্ভব।
আর সিন্ডিকেট ভাঙতে শাহজাহানপুরের খলিলের মত, ভারতীয় গরু দেশে প্রবেশের অনুমতি যেন দেয় সরকার। অনুরোধ জানিয়ে খলিল সাংবাদিকদের মাধ্যমে বলেন, সরকার যেন মাংস ব্যবসায়ীদের কথা শোনে। অন্তত ১০টা দিনের জন্য ভারতীয় বর্ডার খুলে দেয়। যাতে ভারতীয় গরু দেশে আনা যায়। তাহলে গরুর মাংস ৫০০ টাকাতেও বিক্রি করা সম্ভব।