বিদেশি পোশাকের দখলে ঈদের বাজার
চাঁদ রাত পর্যন্ত ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এবার সারা দেশে ঈদের পোশাক বিক্রি হতে পারে ২৫ থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকার। এর মধ্যে কেবল বিদেশি পোশাক বিক্রির সম্ভাবনা ১৫ থেকে ২০ হাজার কোটি টাকার। এমন দাবি করেছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি।
তাদের দাবি, চমকপ্রদ ডিজাইনে পোশাক তৈরি করতে না পারায়, প্রতি বছর ঈদে দেশের মার্কেটগুলো থাকে বিদেশি পোশাকের দখলে।
মান যাচাই না করা হলেও, কেবল চোখ ধাঁধাঁনো চাকচিক্যের কারণেই নিম্নমানের বিদেশি পোশাকে সয়লাব রাজধানীর অভিজাত মার্কেটগুলো। ভারত, পাকিস্তান, চীন ও থাইল্যান্ড থেকে আনা এমন সব পোশাকের প্রতি দৃষ্টি থাকে দেশের একশ্রেণির ক্রেতারা।
বিদেশি এ পোশাক নিয়ে বিক্রেতারা বলছেন, দামে কম, পোশাক দেখতেও জাকজমক, তাই চাহিদাও বেশি।
তবে দেশিয় পোশাক আরো বেশি কারুকার্যময় হলে, ক্রেতারা দেশিয় পোশাক কিনবেন বলে মনে করেন তারা।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন বলেন, শুল্ক ফাঁকি দিয়ে লাগেজে ভরে সীমানা পার করে আনা পোশাকের কারণে মার খাচ্ছে দেশিয় পোশাক। সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব।
তার মতে, দেশের টেক্সটাইল শিল্পকে আধুনিকায়ন করতে সরকার ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়ালে, দিন ফিরবে দেশি পোশাকের।
এবার ঈদকে সামনে রেখে কি পরিমাণ বিদেশি পোশাক অবৈধ পথে দেশে ঢুকেছে। আর এতে সরকারই বা কত রাজস্ব হারালো, এ নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পি
মন্তব্য করুন