বেস্ট ইলেকট্রনিক্সের অফারে ফ্রিজ জিতলেন পটুয়াখালীর ফরিদা
বেস্ট ইলেকট্রনিক্সের ম্যাজিক ঈদ অফার শুরু হয়েছে। প্রথম দিনে এসএমএস এর মাধ্যমে একটি রেফ্রিজারেটর জিতে নিয়েছেন পটুয়াখালীর মিসেস ফরিদা ইয়াসমিন।
এছাড়াও এই অফারের ২য় দিনে ৪০ ইঞ্চি স্মার্ট এলইডি টিভি কিনে শতভাগ ক্যাশব্যাক বিজয়ী হয়েছেন রামপুরা থেকে মোঃ সোহাগ মিয়া।
বেস্ট ইলেকট্রনিক্স ম্যাজিক ঈদ অফার চলবে ২০ই জুন ২০১৯ পর্যন্ত।
বিজ্ঞপ্তি
মন্তব্য করুন
পেঁয়াজের দামে সুখবর
বাংলাদেশে পাঠাতে ভারতের কৃষকদের কাছ থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে দেশটির সরকার। এ খবরে দেশের বাজারে পণ্যটির দরে বড় পতন হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর কাওরান বাজার, নর্দ্দা, নতুনবাজার, মগবাজার ঘুরে এ তথ্য জানা গেছে।
এসব বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহেও যে পেঁয়াজের কেজি ছিল ১০০ থেকে ১১০ টাকা। সেই পেঁয়াজ এখন ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে পাওয়া যাচ্ছে।
কাওরান বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী হাফিজুর রহমান বলেন, বর্তমানে বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পণ্যটি আসছে। সে জন্য মসলাজাতীয় পণ্যটির দাম কমেছে। কয়েক টাকা লাভেই আমরা পণ্যটি বিক্রি করছি। গত সপ্তাহে ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজিতে বিক্রি করেছি। এখন তা ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি করছি।
ভারত থেকে পণ্য আসছে এমন খবরে দাম কমেছে কিনা?- এ প্রশ্নের জবাবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, তারা এ সম্পর্কে তেমন কিছু জানে না। তবে এমন খবর শুনেছেন।
পেঁয়াজ কিনতে আসা আরাফাত আহম্মেদ বলেন, গত সপ্তাহে ৯০টাকা কেজি দরে কিনেছি। আজ ৫৫ টাকা কেজিতে কিনলাম। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা হাতে করে পণ্যের দাম বাড়ান। এটিই তার প্রমাণ।
সোমবার (১৮ মার্চ) জানা গেছে, ঢাকাকে দেওয়ার জন্য ভারতের কৃষকদের থেকে পেঁয়াজ কিনেছেন। প্রতি কেজি এই পেঁয়াজের দাম পড়বে বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩৮ টাকা ৪০ পয়সা। এই সংবাদেই ব্যবসায়ীরা গোদাম খালি করছেন।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২০ মার্চ)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ২০ মার্চ ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১৩ টাকা ৫০ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ৫০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৫ টাকা ৩০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ৪৫ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৫ টাকা ১৯ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৪ টাকা ১ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৫ টাকা ১ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৬৯ টাকা ৬৮ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
ঈদে নতুন টাকা পাওয়া যাবে ব্যাংকের যেসব শাখায়
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে নতুন নোট ছাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটির দিন ব্যতিত আগামী ৩১ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত নতুন নোট সংগ্রহ করা যাবে।
বুধবার (২০ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ঢাকার বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের ৮০টি শাখা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন অফিসের মাধ্যমে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বিশেষ ব্যবস্থায় বিনিময় করা হবে। একই ব্যক্তি একাধিকার নতুন নোট গ্রহণ করতে পারবেন না।
যে ব্যাংকের যে শাখায় পাবেন নতুন টাকা
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের মিরপুর শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মৌলভীবাজার শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের মিরপুর শাখা, মিরপুর-১, উত্তরা ব্যাংকের বাবুবাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের রজনীগন্ধা, ঢাকা (কচুক্ষেত করপোরেট শাখা), দি সিটি ব্যাংকের মগবাজার শাখা, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, ইব্রাহীমপুর শাখা, এনসিসি ব্যাংকের মগবাজার শাখা, ন্যাশনাল ব্যাংকের উত্তরা শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মালিবাগ চৌধুরীপাড়া শাখা, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাকরাইল শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড এগ্রিকালচার শাখা, দক্ষিণখান, এনসিসি ব্যাংকের মালিবাগ শাখা, রূপালী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন করপোরেট শাখা, ইসলামী ব্যাংকের খিলগাঁও শাখা, সোনালী ব্যাংকের কোর্ট বিল্ডিং শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের রামপুরা টিভি শাখা, ইসলামী ব্যাংকের গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা, এবি ব্যাংকের প্রগতি স্বরণী শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রগতি স্বরণী শাখা ও এক্সিম ব্যাংকের শিমরাইল শাখা।
জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখা, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১ শাখা, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, আইএফআইসির গুলশান শাখা, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট শাখা, যমুনা ব্যাংকের গুলশান করপোরেট শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্টের বাবুবাজার শাখা, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী শাখা, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর শাখা, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড করপোরেট শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব করপোরেট শাখা, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখা, জনতা ব্যাংকের টিএসসি করপোরেট শাখা।
সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের করপোরেট শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, ডাচ্-বাংলার লোকাল অফিস, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মেইন ব্রাঞ্চ, যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা মেইন শাখা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের রায়ের বাজার শাখা, রূপালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিউমার্কেট শাখা, এক্সিম ব্যাংকের মতিঝিল শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখা, এনসিসি ব্যাংকের দিলকুশা শাখা, এক্সিম ব্যাংকের মিরপুর শাখা, সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখায়ও নতুন নোট বিনিময় হবে।
মাংস বিক্রি ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন খলিল
সম্প্রতি নানা আলোচনা-সমালোচনায় উঠে এসেছে মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমানের নাম। কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে আলোচনায় আসেন তিনি। রোজার প্রথম দিন থেকে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৯৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দেন তিনি। এতে তার দোকান ‘খলিল গোস্ত বিতানে’ ক্রেতাদের ঢল নামে। তাকে নিয়ে বিতর্কও অনেক। কেউ বলছেন, রাষ্ট্রীয় সুবিধা নিতে দাম কমিয়ে আলোচনায় থাকতে চেয়েছেন খলিল। আবার সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে নিম্নমানের মাংস দেওয়ার অভিযোগও ওঠে। ক্ষুব্ধ ক্রেতার সঙ্গে মারামারির ঘটনাও সামনে এসেছে। এবার মাংস বিক্রি ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন খলিল।
‘যাদের জন্য এতকিছু করেছেন তারাই আজ পাশে নেই’ জানিয়ে আগামী ২০ রমজানের পর থেকে আর মাংস ব্যবসা করবেন না বলে জাতীয় একটি দৈনিককে জানিয়েছেন তিনি।
মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান বলেন, যে মাংস ব্যবসায়ীদের জন্য এতকিছু করলাম, তারা এখন কেউ আমার পাশে নেই। বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম এতদিন আমার কাছে কাছে থাকলেও এখন আর নেই। সরকারও আর আমার সঙ্গে নেই। ফলে আমি আর মাংস ব্যবসাই করবো না। কথা দিচ্ছি, আগামী ২০ রমজানের পর আর খলিল মাংস বিতান থাকবে না। জীবনেও আর মাংস ব্যবসা করবো না।
রোজার প্রথম দিন থেকে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫৯৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দেন তিনি। তবে ১০ রোজা না যেতেই প্রতি কেজি মাংসের দাম ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন এই মাংস ব্যবসায়ী। তবে এবার সেখান থেকে সরে এসে আবারও ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রির ঘোষণা দেন খলিল।
রোববার (২৪ মার্চ) ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, গরুর মাংস বিক্রেতা খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বল এতদিন লোকসান দিয়ে গরুর মাংস বিক্রি করেছেন। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে মাংসের দামও বেড়ে গেছে। তাদের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি করা সম্ভব নয়। এ পরিস্থিতিতে তারা কি করবেন, এটি সম্পূর্ণ তাদের সিদ্ধান্ত।
আরও কমেছে পেঁয়াজের দাম, বেড়েছে ডিমের
রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে আরও কমেছে পেঁয়াজের দাম, তবে বেড়েছে ডিমের দাম। দুই দিনের ব্যবধানে কেজিতে ৫ টাকা কমেছে পেঁয়াজের দাম। এ সময় ডিমের দাম ডজনে ১০ টাকা বেড়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
রামপুরা, খিলগাঁও, মালিবাগ, মৌচাক, শান্তিনগর, কমলাপুরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কিছুদিন আগে যে পেঁয়াজের কেজি ১৩০-১৪০ টাকা ছিল এখন বর্তমানে তা ৫৫-৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এদিকে গত শুক্রবারও এক ডজন ডিম ১২০ টাকার মধ্যে বিক্রি হয়। তবে দুদিনের ব্যবধানে নতুন করে ডিমের দাম বেড়েছে। এখন প্রতি ডজন ডিম ১২৫-১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বাজারে সরবরাহ বাড়াই পেঁয়াজের দাম কমেছে। অন্যদিকে, চাহিদা বাড়ার কারণে ডিমের দাম বেড়েছে।
রাজধানীর কাওরান বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক বলেন, হটাৎ করেই বাজারে পেঁয়াজের দাম কমেছে। সোমবার আড়ত থেকে ৬০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ কিনে এনে আজ তা ৬০ টাকাতেই বিক্রি করছি। গত শুক্রবার পেঁয়াজের কেজি ৬৫-৭০ টাকা বিক্রি করেছি।
ডিম বিক্রেতা সোহান রহমান বলেন, রমজানের শুরুতেই ডিমের দাম ১৪০ টাকা ছিল। মাঝে কমে ১২০ টাকায় আসে। শুক্রবার থেকে দুই তা আবারও বেড়েছে। বর্তমানে প্রতি ডজন ডিম ১৩০ টাকায় বিক্রি করছি। ডিমের চাহিদা বাড়ার কারণে হয়তো দাম বেড়েছে।
এদিকে, ব্রয়লার মুরগি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০-২৩০ টাকায়। লাল লেয়ার ও সোনালী মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৩০-৩৪০ টাকা।
সবজির বাজারে বরবটি ৭০-৮০ টাকা, সজনে ডাটা ৩০০-৩২০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৩০-৪০ টাকা, গুন ৪০-৫০ টাকা কেজি, শিম ৩০-৪০ টাকা, পেঁপে ৩০-৪০ টাকা, কাঁচামরিচ ১০০-১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি হালি কলা ৩০-৪০ টাকা ও প্রতি আটি ডাটা ২০-৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৭ মার্চ)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ২৭ মার্চ ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১২ টাকা ১ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ২০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৩ টাকা ৫০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৮ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ২৮ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ১ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৪ টাকা ১৬ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭০ টাকা ১০ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৮ মার্চ)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ২৮ মার্চ ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১২ টাকা ১ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ২০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৩ টাকা ২০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৮ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ৪০ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ১০ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৪ টাকা ১০ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭০ টাকা ১ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।