আজকে স্বর্ণের দাম (২৭ সেপ্টেম্বর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম প্রায় প্রতিনিয়তই উঠা-নামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো।
ইতিমধ্যেই ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বাজুস কর্তৃক আবারো নতুন করে নির্ধারিত হয়েছে বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যারেট স্বর্ণের মূল্য। আমদানিকৃত বস্তু হিসাবে উক্ত নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম বেড়েছে।
আজকে স্বর্ণের দাম
২৪ ক্যারেট ১,৪০,৩২৯ টাকা (আনুমানিক)।
২২ ক্যারেট ১,৩৮,৭০৮ টাকা।
২১ ক্যারেট ১,৩২,৩৯৮ টাকা।
১৮ ক্যারেট ১,১৩,৪৯১ টাকা।
সনাতন পদ্ধতিতে ৯৩,১৬০ টাকা।
আরটিভি/এসএপি
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৮ সেপ্টেম্বর)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা।
লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখের বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১২১ টাকা ৫০ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১৩৫ টাকা ৫০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৫৬ টাকা ৫৫ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ৪০ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৭ টাকা ৫০ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৯১ টাকা ২০ পয়সা
সৌদি রিয়াল
৩২ টাকা ১৫ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৮ টাকা ২৫ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৮০ টাকা ৫০ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৯৩ টাকা ৬০ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে
সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে রেমিট্যান্সে রেকর্ড
চলতি বছরের এপ্রিল, মে ও জুন মাসে টানা দুই বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। জুনে তা কমে ফের দুই বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে যায়। জুলাই মাসে রেমিট্যান্সের গতি আরও কমে। তখন ১৯১ কোটি মার্কিন ডলারের নিচে নেমে আসে। যদিও এর পেছনে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স না পাঠানোর ঘোষণা দেয়।
তবে শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তনের পরপরই বাড়তে থাকে রেমিট্যান্সের গতি। নতুন সরকারের শুরুতে আগস্টে ফের রেমিট্যান্সের পালে হাওয়া লাগে যার গতিতে দুই বিলিয়ন (২২২ কোটি ডলার) ডলার ছাড়িয়ে যায়।
সেই ধারাবাহিকতায় রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে দেশ। চলতি মাস সেপ্টেম্বরে প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসে দেশে। গত বৃহস্পতিবার একদিনেই এসেছে প্রায় ১৩ কোটি (১২.৮০) ডলার। যা দেশের জন্য এক নতুন রেকর্ড গড়েছে।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে বলা হয় চলতি মাসের প্রথম ৭ দিনে দেশে এসেছে ৫৮ কোটি ৪৫ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ২৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৪১ কোটি ৫২ লাখ ৭০ হাজার ডলার আসে। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে আসে ১ কোটি ৪৮ লাখ ৩০ হাজার ডলার এবং বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।
উল্লেখ্য, ছাত্রজনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর গত ৮ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের অনুরোধে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর পরেই সব কিছুতে পরিবর্তন আসতে শুরু করে। বাদ যায়নি অর্থনীতিতেও।
ব্যাংক যে অবস্থায়ই থাক গ্রাহকের ক্ষতি হবে না: গভর্নর
ব্যাংক খাতের অবস্থা যেমনই থাকুক গ্রাহকদের কোনো ক্ষতি হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
গভর্নর বলেন, বর্তমানে দেশের অনেক ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে আছে। প্রায় ১০টি ব্যাংকের অবস্থা একই রকম। তবে এখন গ্রাহকদের আস্থা ফেরাতে হবে। দেশের ৯৫ শতাংশ মানুষকে নিশ্চয়তা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, ব্যাংক খাতের অবস্থা যাই হোক গ্রাহকদের কোনো ক্ষতি হবে না। এ জন্য আমানত ইন্সুরেন্স ১ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করা হয়েছে। ব্যাংক খাতের ৯৫ শতাংশ গ্রাহকদের স্বার্থ নিশ্চিত হবে। বিশ্বের কোনো দেশই ব্যাংকিং খাতের আমানতের ১০০ ভাগ গ্যারান্টি দেয় না। আমরাও ৯৫ শতাংশ গ্যারান্টি দিচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ২৫ হাজার কোটি টাকার ফান্ড রয়েছে। যেগুলো বিতরণ করা হচ্ছে না। ব্যাংককে লিখিত আকারে দিতে বলা হয়েছে। এসএমই খাতে এসব ফান্ড বিতরণ করা হবে। অন্যদিকে বেক্সিমকো বা এস আলমের কোনো প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়নি। সেসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সঠিকভাবে চলবে।
কোনো ব্যাংক দেউলিয়া হলে যত টাকা ফেরত পাবে গ্রাহক
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, কোনো ব্যাংক দেউলিয়া হলে গ্রাহক দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ফেরত পাবে। তবে তিনি চান কোনো ব্যাংক যেন দেউলিয়া না হয়।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘গ্রাহকদের স্বার্থে ডিপোজিটর ইন্সুরেন্স সীমা বাড়ানো হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে বাড়ানো হয়নি প্রিমিয়াম।’
গভর্নর বলেন, ‘ব্যাংক খাতে সুশাসন ফেরাতে টাস্কফোর্স গঠনের বিষয়ে সহায়তা দেবে এডিবিসহ আন্তর্জাতিক কিছু সংস্থা। এছাড়া এসএমই খাতের ঋণ যেন বড় উদ্যোক্তারা না পায় সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে।’
পাশাপাশি ব্যাংক লুটেরা এস আলমের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘শিল্পগোষ্ঠীটির সম্পদ যারাই কিনবে, তারা যেন নিজ দায়িত্বে কেনে।’
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৯ সেপ্টেম্বর)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা।
লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখের বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
মাল্টিজ ১ লিরি
৩০৮.৮৬ টাকা (●)
মার্কিন ১ ডলার
১২১.২০ টাকা (●)
সৌদির ১ রিয়াল
৩১.৯৮ টাকা (●)
মালয়েশিয়ান ১ রিংগিত
২৭.৪৫ টাকা (●)
ব্রুনাই ১ ডলার
৯১.৯৯ টাকা (●)
ইতালিয়ান ১ ইউরো
১৩৫.৩৬ টাকা (▲)
ব্রিটেনের ১ পাউন্ড
১৫৬.৬৮ টাকা (●)
ইউরোপীয় ১ ইউরো
১৩৫.৩৬ টাকা (▲)
অস্ট্রেলিয়ান ১ ডলার
৮০.৪৯ টাকা (●)
নিউজিল্যান্ডের ১ ডলার
৭৩.৪১ টাকা (●)
সিঙ্গাপুরের ১ ডলার
৯২.৪০ টাকা (▲)
ইউ এ ই ১ দিরহাম
৩২.৭২ টাকা (●)
ওমানি ১ রিয়াল
৩১১.৪৫ টাকা (▲)
কানাডিয়ান ১ ডলার
৮৮.৬৫ টাকা (●)
কাতারি ১ রিয়াল
৩২.৯৩ টাকা (●)
কুয়েতি ১ দিনার
৩৯২.৯৩ টাকা (▼)
বাহরাইনি ১ দিনার
৩১৮.৩৮ টাকা (●)
দক্ষিণ আফ্রিকান ১ রান্ড
৬.৬৯ টাকা (●)
জাপানি ১ ইয়েন
০.৮৩৪ পয়সা (●)
চাইনিজ ১ ইউয়ান
১৬.৬৯ টাকা (●)
সুইজারল্যান্ডের ১ ফ্রেঞ্চ
১৪০.৫১
টাকা (●)
ইন্ডিয়ান ১ রুপি
১ টাকা ৪০ পয়সা (●)
দক্ষিণ কোরিয়ান ১ ওন
০ টাকা ০৯০১২৯ পয়সা (▲)
(▲) গতদিনের তুলনায় আজ টাকার রেট বেড়েছে।
(▼) গতদিনের তুলনায় আজ টাকার রেট কমেছে।
( ● ) টাকার রেট অপরিবর্তিত রয়েছে।
আজকে স্বর্ণের দাম (৯ সেপ্টেম্বর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে সোনার দাম প্রায় প্রতিনিয়তই উঠা-নামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো।
ইতিমধ্যেই ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বাজুস কর্তৃক আবারো নতুন করে নির্ধারিত হয়েছে বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যারেট স্বর্ণের মূল্য। আমদানিকৃত বস্তু হিসাবে উক্ত নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম বেড়েছে।
স্বর্ণের প্রকারভেদ দাম (১ ভরি)
২৪ ক্যারেট ১,৩০,৯৮৬ টাকা (আনুমানিক)
২২ ক্যারেট ১,২৬,৩২১ টাকা।
২১ ক্যারেট ১,২০,৫৮২ টাকা।
১৮ ক্যারেট ১,০৩,৩৫৫ টাকা।
সনাতন পদ্ধতিতে ৮৫,৪৫০ টাকা।
যে কারণে ২০ বিলিয়নের নিচে নামল রিজার্ভ
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আওতাভুক্ত ৯টি দেশের দুই মাসের আমদানির দায় পরিশোধ করার কারণে রিজার্ভ ২০ বিলিয়নের নিচে নেমেছে।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, রোববার আকুর আওতাভুক্ত ৯টি দেশের দুই মাসের আমদানি বাবদ ১ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। রিজার্ভ থেকে এ অর্থ সমন্বয়ের পর দেশের গ্রস হিসাবে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট পজিশন ম্যানুয়াল (বিপিএম)-৬ হিসাবে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলার। তবে দেশের ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার।
অন্যদিকে, সেপ্টেম্বর মাসের জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বেধে দেওয়া রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ১৪ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন ডলার। ফলে রিজার্ভ নিয়ে আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত পূরণ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই।
প্রসঙ্গত, আকু একটি অন্তর্দেশীয় লেনদেন নিষ্পত্তি ব্যবস্থা। ইরানের রাজধানী তেহরানে আকুর সদরদপ্তর অবস্থিত। আকুর মাধ্যমে বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার লেনদেনের দায় পরিশোধ করা হয়। এ ব্যবস্থায় সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতি দুই মাস অন্তর অন্তর আমদানির অর্থ পরিশোধ করে। তবে নিজেদের ভঙ্গুর অবস্থানের কারণে এখন আকুর সদস্যপদ নেই শ্রীলঙ্কার।