• ঢাকা শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১
logo
মাছ ধরতে গিয়ে বন্যার পানির স্রোতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু 
কমলনগরে রাসেলস ভাইপারকে মেরে ফেলেছে পথচারীরা
মেঘনা উপকূলীয় জেলা লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে বহুল আলোচিত বিষধর ‘রাসেলস ভাইপার’-এর মতো দেখতে একটি সাপ দেখা গেছে। সাপটি দেখতে পেয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে পথচারীরা।  শুক্রবার (২৮ জুন) সকালে উপজেলার মাতাব্বরহাট বেড়িবাঁধের পশ্চিমে মেঘনা নদীর তীরে সাপটি দেখা যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় কয়েকজন পথচারী ঘটনাস্থল দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় রাসেলস ভাইপারের মতো দেখতে একটি সাপ তাদের নজরে পড়ে। এরপর তাৎক্ষণিক তারা লাঠি দিয়ে পিটিয়ে সাপটিকে মেরে ফেলে। গণমাধ্যমসহ ফেসবুকে রাসেলস ভাইপারের ছবিসহ এর আক্রমণাত্মক বিষয়গুলো এখন সবার জানা রয়েছে। এতে দেখা মাত্রই সাপটি মেরে ফেলেছে পথচারীরা।  উপজেলা রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবী রিমন রাজু বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে সাপটি এখনও পড়ে আছে। দেখতে হুবহু রাসেলস ভাইপারের মতো। এটি রাসেলস ভাইপারই হবে।’  কমলনগর উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান বলেন, ‘সাপটিকে মেরে ফেলা হয়েছে। তবে সাপটি রাসেলস ভাইপার ছিলো না। রাসেল ভাইপারের ধরনের সঙ্গে এর অধিকাংশই মিল নেই। এটি অন্য কোনো প্রজাতির সাপ। তবে নামটি আপাতত বলতে পারছি না।’
মেঘনায় এক ইলিশের দাম ৯৩৫০ টাকা
নির্বাচনী দ্বন্দ্ব, বাবার বিরুদ্ধে জামাইকে কারাগারে পাঠানোর অভিযোগ মেয়ের
সেহরি খেয়ে গেলেন নামাজে, সকালে মিলল ঝুলন্ত মরদেহ
সেহরিতে চেতনানাশক খাইয়ে সর্বস্ব লুট
শ্বশুরবাড়ির পাশে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ 
লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে একটি সয়াবিন খেত থেকে মো. কাশেম (৩০) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চর জাঙ্গালিয়া গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাস্থলটি ওই যুবকের শ্বশুরবাড়ির পাশেই। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।  কাশেম কমলনগর উপজেলার চরকাদিরা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মোল্লা বাড়ির আবু সায়েদের ছেলে। তিনি পেশায় কৃষি শ্রমিক ছিলেন।  জানা গেছে, প্রায় তিন মাস আগে কাশেম হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চর জাঙ্গালিয়া গ্রামের আলি আক্কাসের মেয়ে তাসলিমাকে বিয়ে করে। তাসলিমা তার দ্বিতীয় স্ত্রী। প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে তার ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়।  কাশেমের বাবা আবু সায়েদ জানান, মঙ্গলবার তার ছেলে শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশে তাদের বাড়ি থেকে বের হয়। সকালে ছেলের মৃত্যুর খবর পান তিনি। তার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি তার।   হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ইয়াছিন আরাফাত বলেন, কাশেম মঙ্গলবার বিকেলে তার শ্বশুরবাড়ি থেকে বিদায় নিয়ে চলে যান। সকালে শ্বশুরবাড়ির পাশের একটি সয়াবিন খেতে তার মরদেহ পাওয়া গেছে। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এটা হত্যাকাণ্ড হতে পারে।  কমলনগর থানার ওসি (তদন্ত) আবদুল জলিল বলেন, কাশেমের মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। তার নাক-মুখে রক্ত দিয়ে রক্ত বের হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।