সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি
সিরাজগঞ্জে নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলার নদী অববাহিকার পাঁচটি উপজেলার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে।
অনেক স্থানে নদী ভাঙন ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ উঁপচে নদীর পানি তীব্র গতিতে নিম্নাঞ্চলে প্রবেশ করে মানুষের বাড়ি-ঘর, ফসলি জমি পানিতে ডুবে গেছে। অনেকেই বাড়ি-ঘর অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে। সহায়সম্বল হারিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষেরা।
গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধের হার্ডপয়েন্টে যমুনা নদীর পানি আট সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বুধবার সকাল ছয়টায় বিপদসীমার ৪৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। একই সময় কাজিপুর পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি এক সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
তবে আগামী ৪৮ ঘণ্টা যমুনা নদীর পানি স্থিতিশীল থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। এদিকে যমুনা নদীর পানি অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পেয়ে টানা চারদিন বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় সিরাজগঞ্জ সদর, কাজিপুর, বেলকুচি, চৌহালী ও শাহজাদপুর উপজেলার লক্ষাধিক পানিবন্দি মানুষের ঘর-বাড়িতে ঢেউ খেলছে বন্যার পানি। রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে থাকায় বন্যা কবলিত মানুষদের নৌকা ও কলাগাছের ভেলায় করে চলাচল করতে হচ্ছে। যারা ঘর বাড়ি ছেড়ে বাঁধ ও উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে তাদেরকে খাদ্য,বিশুদ্ধ পানি ও জ্বালানির অভাবে নিদারুণ কষ্ট ভোগ করতে হচ্ছে। সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছেন, বন্যাকবলিত পাঁচটি উপজেলার বন্যার্ত মানুষদের মধ্যে বিতরণের জন্য ১২৫ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে বন্যার্ত মানুষের তুলনায় এই বরাদ্দ অপ্রতুল বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। সিরাজগঞ্জে নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলার নদী অববাহিকার পাঁচটি উপজেলার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে।
অনেক স্থানে নদী ভাঙন ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ উঁপচে নদীর পানি তীব্র গতিতে নিম্নাঞ্চলে প্রবেশ করে মানুষের বাড়ি-ঘর, ফসলি জমি পানিতে ডুবে গেছে। অনেকেই বাড়ি-ঘর অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে। সহায়সম্বল হারিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষেরা। গেল ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধের হার্ডপয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ৮ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বুধবার সকাল ৬ টায় বিপদসীমার ৪৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
একই সময় কাজিপুর পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। তবে আগামী ৪৮ ঘন্টা যমুনা নদীর পানি স্থিতিশীল থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। এ দিকে যমুনা নদীর পানি অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পেয়ে টানা চারদিন বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় সিরাজগঞ্জ সদর,কাজিপুর, বেলকুচি, চৌহালী ও শাহজাদপুর উপজেলার লক্ষাধিক পানিবন্দি মানুষের ঘর-বাড়িতে ঢেউ খেলছে বন্যার পানি।
রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে থাকায় বন্যা কবলিত মানুষদের নৌকা ও কলাগাছের ভেলায় করে চলাচল করতে হচ্ছে। যারা ঘর বাড়ি ছেড়ে বাঁধ ও উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে তাদেরকেমখাদ্য,বিশুদ্ধ পানি ও জ্বালানির অভাবে নিদারুণ কষ্ট ভোগ করতে হচ্ছে। সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছেন বন্যাকবলিত পাঁচটি উপজেলার বন্যার্ত মানুষদের মাঝে বিতরণের জন্য ১২৫ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে বন্যার্ত মানুষের তুলনায় এই বরাদ্দ অপ্রতুল বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
জেবি
মন্তব্য করুন