• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo

চট্টগ্রামে বিলুপ্ত হওয়া ২১টি খাল পুনরুদ্ধারের ঘোষণা

চট্টগ্রাম সংবাদদাতা, আরটিভি নিউজ

  ২৯ ডিসেম্বর ২০২১, ১১:৩৩
চট্টগ্রামে বিলুপ্ত ২১ খাল পুনরুদ্ধার হবে
ফাইল ছবি

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ওয়ার্ড অফিসে সরবরাহকৃত আসবাবপত্র নিম্নমানের অভিযোগ ওঠার পর তা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত চসিকের বর্তমান পর্ষদের ১১তম সাধারণ সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা নগর ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। তিনি নগরের বিলুপ্ত হওয়া ২১টি খাল পুনরুদ্ধারের ঘোষণা দেন।

সভায় গৃহীত অন্য সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে রয়েছে, নগরের বর্জ্য অপসারণ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালনায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চসিকের খসড়া চুক্তিপত্র প্রস্তুত করবে আইন শাখা। এক্ষেত্রে আইনগত দিকও খতিয়ে দেখা হবে। এ ছাড়া মোড়ক ও প্লাস্টিকের খালি বোতল বিষয়ে রিটার্ন পলিসি প্রস্তুত করে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ, ঠিকাদার কর্তৃক সরবরাহকৃত মশার কীটনাশক আইইডিসিআর কর্তৃক পরীক্ষা করে ব্যবহার, সন্ধ্যার পর চসিকের সিএনজি না চালানো এবং যেসব কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে পরিবহন কেনার জন্য ঋণ দেওয়া হয়েছে তাদের জ্বালানি সরবরাহ না করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৮টি ওয়ার্ড অফিসে চেয়ার, টেবিল, আলমারি, কম্পিউটার, প্রিন্টারসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সরবরাহ করছে প্রকৌশল বিভাগ। গতকাল সাধারণ সভায় সরবরাহকৃত আসবাবপত্র নিম্নমানের বলে অভিযোগ করেন ১৩ নং পাহাড়তলী ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী। এর প্রেক্ষিতে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত দেন মেয়র।

কাউন্সিলর মো. ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পরপর ওয়ার্ড অফিসের জন্য বিভিন্ন আসবাবপত্রের রিকুইজেশন দিয়েছিলাম। কয়েকদিন আগে সেগুলো ডেলিভারি দিয়েছে। সেখানে ফার্নিচার বিশেষ করে চেয়ার নিম্নমানের ছিল। মেয়র মহোদয়কে সে অভিযোগ দিয়েছি।

অভিযোগের প্রেক্ষিতে মেয়র কোনো সিদ্ধান্ত দিয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করতে বলেছেন। কমিটি যেগুলো নিম্নমানের সেগুলো ফেরত পাঠাবে। এ ছাড়া যেসব আসবাব সরবরাহ করার অপেক্ষায় ছিল তদন্ত কমিটির রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত সেগুলোর ডেলিভারি স্থগিত থাকবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে চসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, দুই ধরনের চেয়ার আছে। একটি হাতওয়ালা, আরেকটি হাত ছাড়া। পাহাড়তলী ওয়ার্ডে হাত ছাড়া দেওয়া হয়েছিল। সেটা নিয়ে আপত্তি করার পর আবার হাতওয়ালা চেয়ার সরবরাহ করা হয়।

জিএম /এসকে

মন্তব্য করুন

daraz
  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
চট্টগ্রামে ঈদে নতুন নোট পাওয়া যাবে ব্যাংকের যেসব শাখায়
প্রাথমিকের শেষ ধাপের পরীক্ষা আজ, মানতে হবে যেসব সতর্কতা
প্রাথমিকের শেষ ধাপের পরীক্ষা শুক্রবার, মানতে হবে যেসব সতর্কতা
চট্টগ্রাম টেস্টের আগে লঙ্কান শিবিরে দুঃসংবাদ
X
Fresh